ডা. এ বি এম আবদুল্লাহ
ঈদুল আজহায় সবার মনে প্রবল ইচ্ছে থাকে বেশি বেশি করে কোরবানির মাংস খাওয়া। সেটা অবশ্যই খাবেন, কিন্তু খাবারের বিষয়ে চাই পরিমিত জ্ঞান, সংযম পালন ও স্বাস্থ্যসচেতনতা। মনে রাখতে হবে, দু-এক দিন বেশি মাংস খেতে যদিও বাধা নেই, তবু খাবেন রয়েসয়ে। যাঁরা অনেক দিন ধরে পেটের সমস্যা, উচ্চ রক্তচাপ, ডায়াবেটিস, হৃদ্রোগ, কিডনি বা লিভারের রোগে ভুগছেন বা এসব রোগের প্রাথমিক লক্ষণ আছে, তাঁদের সচেতন হতে হবে।
খাবারের পরিমাণ
মূল সমস্যাটা খাবারের পরিমাণে। অনেকে একসঙ্গে প্রচুর পরিমাণ চর্বিযুক্ত খাবার খেয়ে হজম করতে পারেন না। কোরবানির মাংস পরিমাণে একটু বেশি খাওয়া হয়। বেশি খাওয়ার ফলে হজমে সমস্যা হয়, পেট ফাঁপে, জ্বালাপোড়া বা ব্যথা করে।
গ্যাস্ট্রিকে আক্রান্ত রোগীদের সমস্যা আরও বেশি হয়। পর্যাপ্ত পানি বা তরল খাদ্য গ্রহণ না করার কারণে অনেকে কোষ্ঠকাঠিন্যে ভোগেন। যদিও সাধারণভাবে কোনো নির্দিষ্ট খাবার খেতে নিষেধ নেই, তারপরেও পরিমাণ বজায় রাখা খুবই জরুরি।
কিছু কিছু খাবার সকাল আর দুপুরে না খাওয়াই ভালো। যেমন তৈলাক্ত খাবার, পোলাও, বিরিয়ানি, মুরগি, খাসি বা গরুর মাংস, কাবাব, রেজালা ইত্যাদির মতো আমিষজাতীয় খাবার। অন্য খাবারও যথাসম্ভব কম খেয়ে পেট খালি রাখতে হবে। কারণ, দিন শেষে কোরবানির মাংস বেশি পরিমাণে খাওয়ার আশঙ্কা উড়িয়ে দেওয়া যায় না। ঈদের দিন অনেকে শরবত, কোমল পানীয় ইত্যাদি পছন্দ করেন। সেগুলো না খেয়ে লেবুর শরবত, বাসায় বানানো ফলের রস, ডাবের পানি, বোরহানি ইত্যাদি খাওয়া যেতে পারে।
সকালের খাবার হতে হবে হালকা
ঈদের নামাজ পড়তে যাওয়ার আগে অল্প করে সেমাই বা পায়েস খেতে পারেন। সঙ্গে কিশমিশ, বাদাম এমনকি খেজুর বা খুরমা, ফলের জুস, ডাবের পানি খেতে পারেন। খাওয়ার আধ ঘণ্টা পরে দেড় থেকে দুই গ্লাস পানি খেয়ে নামাজ পড়তে যান।
খাবার খেতে হবে বুঝেশুনে
যাদের বয়স কম এবং শারীরিক কোনো সমস্যা নেই, তারা নিজের পছন্দমতো সবই খেতে পারে। তাদের হজমে তেমন কোনো সমস্যা হয় না। শুধু পরিমাণে অতিরিক্ত না হলেই হলো; বিশেষ করে চর্বিজাতীয় খাবার। বেশি মাংস খেলে কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যা বাড়ে এবং যাদের এনাল ফিশার ও পাইলস জাতীয় রোগ আছে, তাদের পায়ুপথে জ্বালাপোড়া, ব্যথা ইত্যাদি বাড়তে পারে। এমনকি পায়ুপথে রক্তক্ষরণও হতে পারে। তাই পর্যাপ্ত পানি, শরবত, ফলের রস, ইসবগুলের ভুসি ও অন্যান্য তরল খাবার বেশি করে খেতে হবে।
পেটে গ্যাস হলে প্রচলিত ওষুধ খেতে পারেন। যাঁদের আইবিএস আছে, তাঁরা দুধ ও দুধ দিয়ে তৈরি খাবার এড়িয়ে চলুন। দাওয়াতে গেলে পরিমিত খাবেন, অতিভোজন পরিহারের চেষ্টা করুন। খাবারের ফাঁকে ফাঁকে পানি পান করবেন না। তাতে হজমে সমস্যা হবে। খাওয়ার অন্তত এক ঘণ্টা পর পানি পান করুন। খাবারের মাঝে বোরহানি খেতে পারেন। খাওয়ার পর কিছুক্ষণ হাঁটাচলা করুন। রাতের খাবার খেয়েই ঘুমিয়ে পড়বেন না। খাওয়ার অন্তত দুই ঘণ্টা পর বিছানায় যাবেন।
চর্বি এড়িয়ে চলুন
কোরবানির সময় এ বিষয়ে বিশেষভাবে খেয়াল রাখা উচিত। গুরু বা ছাগলের মাংসকে এককথায় বলা হয় লাল মাংস বা রেড মিট। লাল মাংস প্রোটিনের সমৃদ্ধ উৎস, শরীরের বৃদ্ধিসাধন, ক্ষয়পূরণ ও শরীর গঠনে এর ভূমিকা অপরিসীম। তবে লাল মাংস খাওয়ায় ঝুঁকিও রয়েছে। এতে আছে প্রচুর স্যাচুরেটেড ফ্যাট, যেমন ট্রাইগ্লিসারাইড ও এলডিএল, যা ক্ষতিকর কোলেস্টেরল হিসেবে পরিচিত। এগুলো শরীরের ওজন ও রক্তচাপ বাড়ায়, রক্তনালিতে চর্বি জমিয়ে রক্তপ্রবাহ ব্যাহত করে স্ট্রোক ও হার্ট অ্যাটাকের ঝুঁকি বাড়ায়, ডায়াবেটিস-সংক্রান্ত জটিলতা বাড়ায়। এ ছাড়া কোলন, স্তন ক্যানসারসহ বিভিন্ন ক্যানসারের ঝুঁকিও বাড়ায় লাল মাংস। তাই যতটুকু সম্ভব মাংসের চর্বি ছাড়িয়ে খাওয়া ভালো। মাংসের সঙ্গে যথেষ্ট পরিমাণে সবজি খাওয়া যেতে পারে। টাটকা সবজি পাকস্থলী সাবলীল রাখে।
বয়স্কদের সচেতনতা গুরুত্বপূর্ণ
মধ্যবয়সী ও বয়স্কদের খাবার সম্পর্কে সচেতন থাকা জরুরি। এমনকি উচ্চ রক্তচাপ, ডায়াবেটিস, রক্তে অতিরিক্ত চর্বি ইত্যাদি না থাকা সত্ত্বেও তাদের ঈদের খাবারের ব্যাপারে বাড়তি সতর্ক থাকা দরকার। অতিভোজনে তাদের পেট ভরা ভাব বা অস্বস্তিকর অনুভূতি হতে পারে। বেশি মাংস খেলে তা পরিপূর্ণভাবে হজম হতে অনেক সময় লাগতে পারে। তাতে পেটে অস্বস্তিকর অনুভূতি, ভরা ভরা ভাব, বারবার ঢেকুর ওঠা এমনকি বুকে ব্যথা পর্যন্ত হতে পারে।
স্ট্রোক ও হৃদ্রোগে আক্রান্তদের জন্য
স্ট্রোক ও হৃদ্রোগে আক্রান্তরা অবশ্যই তৈলাক্ত মাংস কম খাবেন। সারা বছর তাঁরা যে ধরনের নিয়মকানুন পালন করেন খাওয়া-দাওয়ার ব্যাপারে, কোরবানির সময়ও সেভাবে চলবেন। কোরবানির মাংস একটু-আধটু খেলে শরীরের যে খুব ক্ষতি হয়ে যাবে, তা নয়। তবে সতর্ক থাকা ভালো। যাঁদের ওজন বেশি, তাঁদের অবশ্যই ঈদের সময় অতিরিক্ত খাওয়া বাদ দিতে হবে। গেঁটে বাত বা ইউরিক অ্যাসিড যাঁদের বেশি এবং যাঁরা কিডনির সমস্যায় ভোগেন, তাঁদের প্রোটিন-জাতীয় খাদ্য কম খেতে বলা হয়।
পরামর্শ দিয়েছন: ডা. এ বি এম আবদুল্লাহ, ইমেরিটাস অধ্যাপক
ঈদুল আজহায় সবার মনে প্রবল ইচ্ছে থাকে বেশি বেশি করে কোরবানির মাংস খাওয়া। সেটা অবশ্যই খাবেন, কিন্তু খাবারের বিষয়ে চাই পরিমিত জ্ঞান, সংযম পালন ও স্বাস্থ্যসচেতনতা। মনে রাখতে হবে, দু-এক দিন বেশি মাংস খেতে যদিও বাধা নেই, তবু খাবেন রয়েসয়ে। যাঁরা অনেক দিন ধরে পেটের সমস্যা, উচ্চ রক্তচাপ, ডায়াবেটিস, হৃদ্রোগ, কিডনি বা লিভারের রোগে ভুগছেন বা এসব রোগের প্রাথমিক লক্ষণ আছে, তাঁদের সচেতন হতে হবে।
খাবারের পরিমাণ
মূল সমস্যাটা খাবারের পরিমাণে। অনেকে একসঙ্গে প্রচুর পরিমাণ চর্বিযুক্ত খাবার খেয়ে হজম করতে পারেন না। কোরবানির মাংস পরিমাণে একটু বেশি খাওয়া হয়। বেশি খাওয়ার ফলে হজমে সমস্যা হয়, পেট ফাঁপে, জ্বালাপোড়া বা ব্যথা করে।
গ্যাস্ট্রিকে আক্রান্ত রোগীদের সমস্যা আরও বেশি হয়। পর্যাপ্ত পানি বা তরল খাদ্য গ্রহণ না করার কারণে অনেকে কোষ্ঠকাঠিন্যে ভোগেন। যদিও সাধারণভাবে কোনো নির্দিষ্ট খাবার খেতে নিষেধ নেই, তারপরেও পরিমাণ বজায় রাখা খুবই জরুরি।
কিছু কিছু খাবার সকাল আর দুপুরে না খাওয়াই ভালো। যেমন তৈলাক্ত খাবার, পোলাও, বিরিয়ানি, মুরগি, খাসি বা গরুর মাংস, কাবাব, রেজালা ইত্যাদির মতো আমিষজাতীয় খাবার। অন্য খাবারও যথাসম্ভব কম খেয়ে পেট খালি রাখতে হবে। কারণ, দিন শেষে কোরবানির মাংস বেশি পরিমাণে খাওয়ার আশঙ্কা উড়িয়ে দেওয়া যায় না। ঈদের দিন অনেকে শরবত, কোমল পানীয় ইত্যাদি পছন্দ করেন। সেগুলো না খেয়ে লেবুর শরবত, বাসায় বানানো ফলের রস, ডাবের পানি, বোরহানি ইত্যাদি খাওয়া যেতে পারে।
সকালের খাবার হতে হবে হালকা
ঈদের নামাজ পড়তে যাওয়ার আগে অল্প করে সেমাই বা পায়েস খেতে পারেন। সঙ্গে কিশমিশ, বাদাম এমনকি খেজুর বা খুরমা, ফলের জুস, ডাবের পানি খেতে পারেন। খাওয়ার আধ ঘণ্টা পরে দেড় থেকে দুই গ্লাস পানি খেয়ে নামাজ পড়তে যান।
খাবার খেতে হবে বুঝেশুনে
যাদের বয়স কম এবং শারীরিক কোনো সমস্যা নেই, তারা নিজের পছন্দমতো সবই খেতে পারে। তাদের হজমে তেমন কোনো সমস্যা হয় না। শুধু পরিমাণে অতিরিক্ত না হলেই হলো; বিশেষ করে চর্বিজাতীয় খাবার। বেশি মাংস খেলে কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যা বাড়ে এবং যাদের এনাল ফিশার ও পাইলস জাতীয় রোগ আছে, তাদের পায়ুপথে জ্বালাপোড়া, ব্যথা ইত্যাদি বাড়তে পারে। এমনকি পায়ুপথে রক্তক্ষরণও হতে পারে। তাই পর্যাপ্ত পানি, শরবত, ফলের রস, ইসবগুলের ভুসি ও অন্যান্য তরল খাবার বেশি করে খেতে হবে।
পেটে গ্যাস হলে প্রচলিত ওষুধ খেতে পারেন। যাঁদের আইবিএস আছে, তাঁরা দুধ ও দুধ দিয়ে তৈরি খাবার এড়িয়ে চলুন। দাওয়াতে গেলে পরিমিত খাবেন, অতিভোজন পরিহারের চেষ্টা করুন। খাবারের ফাঁকে ফাঁকে পানি পান করবেন না। তাতে হজমে সমস্যা হবে। খাওয়ার অন্তত এক ঘণ্টা পর পানি পান করুন। খাবারের মাঝে বোরহানি খেতে পারেন। খাওয়ার পর কিছুক্ষণ হাঁটাচলা করুন। রাতের খাবার খেয়েই ঘুমিয়ে পড়বেন না। খাওয়ার অন্তত দুই ঘণ্টা পর বিছানায় যাবেন।
চর্বি এড়িয়ে চলুন
কোরবানির সময় এ বিষয়ে বিশেষভাবে খেয়াল রাখা উচিত। গুরু বা ছাগলের মাংসকে এককথায় বলা হয় লাল মাংস বা রেড মিট। লাল মাংস প্রোটিনের সমৃদ্ধ উৎস, শরীরের বৃদ্ধিসাধন, ক্ষয়পূরণ ও শরীর গঠনে এর ভূমিকা অপরিসীম। তবে লাল মাংস খাওয়ায় ঝুঁকিও রয়েছে। এতে আছে প্রচুর স্যাচুরেটেড ফ্যাট, যেমন ট্রাইগ্লিসারাইড ও এলডিএল, যা ক্ষতিকর কোলেস্টেরল হিসেবে পরিচিত। এগুলো শরীরের ওজন ও রক্তচাপ বাড়ায়, রক্তনালিতে চর্বি জমিয়ে রক্তপ্রবাহ ব্যাহত করে স্ট্রোক ও হার্ট অ্যাটাকের ঝুঁকি বাড়ায়, ডায়াবেটিস-সংক্রান্ত জটিলতা বাড়ায়। এ ছাড়া কোলন, স্তন ক্যানসারসহ বিভিন্ন ক্যানসারের ঝুঁকিও বাড়ায় লাল মাংস। তাই যতটুকু সম্ভব মাংসের চর্বি ছাড়িয়ে খাওয়া ভালো। মাংসের সঙ্গে যথেষ্ট পরিমাণে সবজি খাওয়া যেতে পারে। টাটকা সবজি পাকস্থলী সাবলীল রাখে।
বয়স্কদের সচেতনতা গুরুত্বপূর্ণ
মধ্যবয়সী ও বয়স্কদের খাবার সম্পর্কে সচেতন থাকা জরুরি। এমনকি উচ্চ রক্তচাপ, ডায়াবেটিস, রক্তে অতিরিক্ত চর্বি ইত্যাদি না থাকা সত্ত্বেও তাদের ঈদের খাবারের ব্যাপারে বাড়তি সতর্ক থাকা দরকার। অতিভোজনে তাদের পেট ভরা ভাব বা অস্বস্তিকর অনুভূতি হতে পারে। বেশি মাংস খেলে তা পরিপূর্ণভাবে হজম হতে অনেক সময় লাগতে পারে। তাতে পেটে অস্বস্তিকর অনুভূতি, ভরা ভরা ভাব, বারবার ঢেকুর ওঠা এমনকি বুকে ব্যথা পর্যন্ত হতে পারে।
স্ট্রোক ও হৃদ্রোগে আক্রান্তদের জন্য
স্ট্রোক ও হৃদ্রোগে আক্রান্তরা অবশ্যই তৈলাক্ত মাংস কম খাবেন। সারা বছর তাঁরা যে ধরনের নিয়মকানুন পালন করেন খাওয়া-দাওয়ার ব্যাপারে, কোরবানির সময়ও সেভাবে চলবেন। কোরবানির মাংস একটু-আধটু খেলে শরীরের যে খুব ক্ষতি হয়ে যাবে, তা নয়। তবে সতর্ক থাকা ভালো। যাঁদের ওজন বেশি, তাঁদের অবশ্যই ঈদের সময় অতিরিক্ত খাওয়া বাদ দিতে হবে। গেঁটে বাত বা ইউরিক অ্যাসিড যাঁদের বেশি এবং যাঁরা কিডনির সমস্যায় ভোগেন, তাঁদের প্রোটিন-জাতীয় খাদ্য কম খেতে বলা হয়।
পরামর্শ দিয়েছন: ডা. এ বি এম আবদুল্লাহ, ইমেরিটাস অধ্যাপক
বিশ্বে প্রথমবারের মতো সফলভাবে স্টেম সেল প্রতিস্থাপন করে তিনজন ব্যক্তির চোখের ঝাপসা দৃষ্টি সারিয়ে ফেলেছেন জাপানের গবেষকেরা। চোখের কর্নিয়ার গুরুতর ক্ষতির কারণে তাদের দৃষ্টি ঝাপসা হয়ে গিয়েছিল। এই গবেষণামূলক চিকিৎসা পদ্ধতিটি আধুনিক চিকিৎসা বিজ্ঞানে এক নতুন দিগন্ত উন্মোচন করেছে।
১ ঘণ্টা আগেঅ্যাজমা বা হাঁপানিতে আক্রান্ত হওয়ার সঙ্গে শিশুদের স্মৃতিশক্তি কমে যাওয়ার সম্পর্ক রয়েছে। যুক্তরাষ্ট্রের নতুন এক গবেষণায় এমন তথ্য জানা যায়।
১ দিন আগেবিশ্বব্যাপী স্বাস্থ্যগত অসমতা ক্রমবর্ধমান হারে বাড়ছে। চারটি দেশে ডায়াবেটিস আক্রান্ত মানুষের সংখ্যা মিলিয়ে বৈশ্বিক ডায়াবেটিসের অর্ধেকেরও বেশি। ২০২২ সালে ভারতে ডায়াবেটিস আক্রান্তের সংখ্যা ২১ কোটি ২০ লাখ, যা বৈশ্বিক হিসাবের চার ভাগের এক ভাগ।
১ দিন আগেশারীরিক পুনর্বাসন চিকিৎসার গুরুত্ব তুলে ধরতে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ে (বিএসএমএমইউ) আজ বুধবার ‘আন্তর্জাতিক শারীরিক পুনর্বাসন চিকিৎসা (পিএমআর) দিবস ২০২৪’ উদযাপিত হয়েছে। বাংলাদেশ সোসাইটি অফ ফিজিক্যাল মেডিসিন অ্যান্ড রিহ্যাবিলিটেশন (বিএসপিএমআর) এবং বিএসএমএমইউ-এর ফিজিক্যাল মেডিসিন এন্ড
২ দিন আগে