ফিচার ডেস্ক
শ্বাসতন্ত্রে প্রদাহ হলে শ্বাসনালি ফুলে যায়। এ কারণে পর্যাপ্ত অক্সিজেন ফুসফুস পর্যন্ত পৌঁছাতে পারে না। তাই ধীরে ধীরে শ্বাসকষ্ট, কাশি, বুকের মধ্যে শোঁ শোঁ শব্দ, বুকে চাপ ইত্যাদি উপসর্গ দেখা দিতে থাকে। এই ধরনের সমস্যা থেকেই হাঁপানি হয়। এটি মূলত শ্বাসতন্ত্রের প্রদাহজনিত রোগ; বিশেষ করে শীতকালে হাঁপানি রোগীদের সমস্যা বেড়ে যায়। হঠাৎ ঠান্ডা আবহাওয়া, ধুলাবালু কিংবা ফুলের রেণুর সংস্পর্শে হাঁপানির টান ওঠে। তাই আসন্ন শীতে আগেভাগেই কিছু প্রস্তুতি নিয়ে রাখা ভালো।
হাঁপানির টান ও কারণ
হাঁপানির সংক্রমণ একটি ভীতিকর অভিজ্ঞতা। গুরুতর হাঁপানি রোগীর হঠাৎ টান শুরু হলে মানুষ শারীরিক ও মানসিক উভয়ভাবেই ক্ষতিগ্রস্ত হয়। গুরুতর হাঁপানি সংক্রমণের পরে চিকিৎসা জরুরি। তবে গুরুতর হাঁপানির সংক্রমণ এড়াতে সর্বোত্তম উপায় হলো একে বাড়তে না দেওয়া। সবার হাঁপানির উপসর্গ এক রকম নয় এবং প্রত্যেকের হাঁপানির কারণ আলাদা। এ রোগ বাড়িয়ে তুলতে পারে; এমন কারণগুলোর মধ্যে রয়েছে—
ঠান্ডায় ব্যায়াম করার আগে
অনেকে ঠান্ডার সময় ব্যায়াম করতে নিষেধ করেন। কারণ, ঠান্ডা আবহাওয়া হাঁপানি উদ্রেককারী হিসেবে ভূমিকা পালন করে। এ ছাড়া বায়ুদূষণের কারণেও শ্বাসকষ্ট বাড়তে পারে। তবে কিছু সতর্কতা মেনে ব্যায়াম করা যেতে পারে। সেগুলো হলো—
মোটা পোশাক পরে বাইরে যেতে পারেন। তবে খেয়াল রাখতে হবে, বেশি মোটা পোশাক পরা যাবে না। এতে ব্যায়াম করতে অসুবিধা হওয়ায় তা শ্বাসকষ্টের কারণ হয়ে উঠতে পারে। এ ছাড়া খুব গরম পোশাক পরলে প্রচুর ঘাম হয়। যখন ঠান্ডা বাতাস এসে শরীরে লাগে, তখন ঘাম দ্রুত শুকিয়ে যায়, ফলে ঠান্ডা লেগে যেতে পারে।
গুরুতর হাঁপানির ক্ষেত্রে প্রস্তুতি
হাঁপানির চিকিৎসা নির্ভর করে লক্ষণগুলো কতটা গুরুতর, তার ওপর। গুরুতর হাঁপানির সংক্রমণে নিয়মিত হাঁপানির চিকিৎসা উপকারে আসে না। তাই জরুরি চিকিৎসার প্রয়োজন পড়ে। গুরুতর হাঁপানির রোগীরা রক্তে অক্সিজেনের পরিমাণ জানতে পালস অক্সিমিটার সঙ্গে রাখতে পারেন। তবে অবস্থা বেশি খারাপ হওয়ার আগে অবশ্যই হাসপাতালে যেতে হবে অথবা চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে।
শ্বাসতন্ত্রে প্রদাহ হলে শ্বাসনালি ফুলে যায়। এ কারণে পর্যাপ্ত অক্সিজেন ফুসফুস পর্যন্ত পৌঁছাতে পারে না। তাই ধীরে ধীরে শ্বাসকষ্ট, কাশি, বুকের মধ্যে শোঁ শোঁ শব্দ, বুকে চাপ ইত্যাদি উপসর্গ দেখা দিতে থাকে। এই ধরনের সমস্যা থেকেই হাঁপানি হয়। এটি মূলত শ্বাসতন্ত্রের প্রদাহজনিত রোগ; বিশেষ করে শীতকালে হাঁপানি রোগীদের সমস্যা বেড়ে যায়। হঠাৎ ঠান্ডা আবহাওয়া, ধুলাবালু কিংবা ফুলের রেণুর সংস্পর্শে হাঁপানির টান ওঠে। তাই আসন্ন শীতে আগেভাগেই কিছু প্রস্তুতি নিয়ে রাখা ভালো।
হাঁপানির টান ও কারণ
হাঁপানির সংক্রমণ একটি ভীতিকর অভিজ্ঞতা। গুরুতর হাঁপানি রোগীর হঠাৎ টান শুরু হলে মানুষ শারীরিক ও মানসিক উভয়ভাবেই ক্ষতিগ্রস্ত হয়। গুরুতর হাঁপানি সংক্রমণের পরে চিকিৎসা জরুরি। তবে গুরুতর হাঁপানির সংক্রমণ এড়াতে সর্বোত্তম উপায় হলো একে বাড়তে না দেওয়া। সবার হাঁপানির উপসর্গ এক রকম নয় এবং প্রত্যেকের হাঁপানির কারণ আলাদা। এ রোগ বাড়িয়ে তুলতে পারে; এমন কারণগুলোর মধ্যে রয়েছে—
ঠান্ডায় ব্যায়াম করার আগে
অনেকে ঠান্ডার সময় ব্যায়াম করতে নিষেধ করেন। কারণ, ঠান্ডা আবহাওয়া হাঁপানি উদ্রেককারী হিসেবে ভূমিকা পালন করে। এ ছাড়া বায়ুদূষণের কারণেও শ্বাসকষ্ট বাড়তে পারে। তবে কিছু সতর্কতা মেনে ব্যায়াম করা যেতে পারে। সেগুলো হলো—
মোটা পোশাক পরে বাইরে যেতে পারেন। তবে খেয়াল রাখতে হবে, বেশি মোটা পোশাক পরা যাবে না। এতে ব্যায়াম করতে অসুবিধা হওয়ায় তা শ্বাসকষ্টের কারণ হয়ে উঠতে পারে। এ ছাড়া খুব গরম পোশাক পরলে প্রচুর ঘাম হয়। যখন ঠান্ডা বাতাস এসে শরীরে লাগে, তখন ঘাম দ্রুত শুকিয়ে যায়, ফলে ঠান্ডা লেগে যেতে পারে।
গুরুতর হাঁপানির ক্ষেত্রে প্রস্তুতি
হাঁপানির চিকিৎসা নির্ভর করে লক্ষণগুলো কতটা গুরুতর, তার ওপর। গুরুতর হাঁপানির সংক্রমণে নিয়মিত হাঁপানির চিকিৎসা উপকারে আসে না। তাই জরুরি চিকিৎসার প্রয়োজন পড়ে। গুরুতর হাঁপানির রোগীরা রক্তে অক্সিজেনের পরিমাণ জানতে পালস অক্সিমিটার সঙ্গে রাখতে পারেন। তবে অবস্থা বেশি খারাপ হওয়ার আগে অবশ্যই হাসপাতালে যেতে হবে অথবা চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে।
অ্যাজমা বা হাঁপানিতে আক্রান্ত হওয়ার সঙ্গে শিশুদের স্মৃতিশক্তি কমে যাওয়ার সম্পর্ক রয়েছে। যুক্তরাষ্ট্রের নতুন এক গবেষণায় এমন তথ্য জানা যায়।
১৬ ঘণ্টা আগেবিশ্বব্যাপী স্বাস্থ্যগত অসমতা ক্রমবর্ধমান হারে বাড়ছে। চারটি দেশে ডায়াবেটিস আক্রান্ত মানুষের সংখ্যা মিলিয়ে বৈশ্বিক ডায়াবেটিসের অর্ধেকেরও বেশি। ২০২২ সালে ভারতে ডায়াবেটিস আক্রান্তের সংখ্যা ২১ কোটি ২০ লাখ, যা বৈশ্বিক হিসাবের চার ভাগের এক ভাগ।
২০ ঘণ্টা আগেশারীরিক পুনর্বাসন চিকিৎসার গুরুত্ব তুলে ধরতে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ে (বিএসএমএমইউ) আজ বুধবার ‘আন্তর্জাতিক শারীরিক পুনর্বাসন চিকিৎসা (পিএমআর) দিবস ২০২৪’ উদযাপিত হয়েছে। বাংলাদেশ সোসাইটি অফ ফিজিক্যাল মেডিসিন অ্যান্ড রিহ্যাবিলিটেশন (বিএসপিএমআর) এবং বিএসএমএমইউ-এর ফিজিক্যাল মেডিসিন এন্ড
১ দিন আগেস্বাস্থ্য উপদেষ্টা নূরজাহান বেগম এবং ব্রিটিশ হাইকমিশনার সারাহ কুক বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে আহত ছাত্র-জনতার চিকিৎসা ব্যবস্থা পরিদর্শন করেছেন।
২ দিন আগে