ফ্যাক্টচেক ডেস্ক
যৌতুক চাওয়ায় বর ও বরের বাবাকে রশি দিয়ে বেঁধে রেখেছে মেয়ের পরিবার- এমন শিরোনামে গত বুধবার (১৭ এপ্রিল) একটি ভিডিও প্রকাশ করেছে জাতীয় দৈনিক ইত্তেফাক। সংবাদমাধ্যমটির ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে ওইদিন বিকেল ৩টা ২১ মিনিটে ভিডিওটি রিল আকারে পোস্ট করা হয়। পোস্টটি আজ শুক্রবার (১৯ এপ্রিল) দুপুর সাড়ে ১২টা পর্যন্ত ১৫ লাখ বার দেখা হয়েছে, শেয়ার হয়েছে ৩ হাজারের বেশি, রিয়েকশন পড়েছে ৩৪ হাজার। ভিডিওটিতে ঘটনাটি কোথায় ঘটেছে এমন কোনো তথ্য দেওয়া হয়নি।
ভিডিওটি একই দাবিতে ফেসবুকের অন্যান্য পেজ ও ব্যক্তিগত অ্যাকাউন্ট থেকেও প্রচার হতে দেখেছে আজকের পত্রিকার ফ্যাক্টচেক বিভাগ। ভাইরাল ভিডিওটি সম্পর্কে কোথাও কোথাও দাবি করা হয়েছে, ঘটনাটি ঘটেছে দিনাজপুর জেলার খানসামা উপজেলার আঙ্গারপাড়া চৌরঙ্গী বাজার এলাকায়।
ঘটনাটি নিয়ে অনুসন্ধানের শুরুতে দিনাজপুর জেলার খানসামা উপজেলার আঙ্গারপাড়া চৌরঙ্গী বাজার এলাকায় এমন কোনো ঘটনা ঘটেছে কি না সে সম্পর্কে খোঁজ নেয় আজকের পত্রিকার ফ্যাক্টচেক বিভাগ।
এ প্রসঙ্গে জানতে চাইলে আজকের পত্রিকার দিনাজপুর জেলার খানসামা উপজেলা প্রতিনিধি রকিবুল ইসলাম বলেন, তিনি খোঁজ নিয়ে দেখেছেন, ওই এলাকায় এমন কোনো ঘটনা ঘটেনি। এ ছাড়া ভিডিওটিতে মানুষের কথাবার্তার সঙ্গেও দিনাজপুরের ভাষার মিল নেই।
পরবর্তী সময়ে ভাইরাল ভিডিওটির সত্যতা যাচাইয়ে প্রাসঙ্গিক কি-ওয়ার্ড অনুসন্ধানে ফেসবুকে ‘Sk Sagor’ নামের একটি ফেসবুক পেজে মূল ভিডিওটি খুঁজে পাওয়া যায়। ভিডিওটি গত ১২ এপ্রিল দুপুর ১২টা ৩৯ মিনিটে পেজটিতে ‘বিয়ার দিন জামাই যৌতুক চাওয়ার জন্য বেঁধে রাখল দেখুন’ শিরোনামে পোস্ট করা হয়। মূল ভিডিওটি ৩ মিনিট ৩৯ সেকেন্ডের। ভিডিওটির সঙ্গে সংবাদমাধ্যমের ফেসবুক পেজসহ অন্যান্য পেজ ও অ্যাকাউন্টে ভাইরাল হওয়া ভিডিওটির মিল পাওয়া যায়।
‘Sk Sagor’ পেজটি সম্পর্কে খোঁজ নিয়ে দেখা যায়, পেজটি পরিচালনা করা হয় খুলনা থেকে, এটি বিনোদনমূলক পেজ। পেজটি থেকে ‘মজার মজার ফানি ভিডিও’ পোস্ট করা হবে-এমন ঘোষণা দেওয়া হয়েছে পরিচয়ে।
পরে পেজটি ঘুরে দেখা যায়, যৌতুক চাওয়ায় বর ও বরের বাবাকে রশি দিয়ে বেঁধে রাখার দাবিতে ভাইরাল ভিডিওটিতে থাকা ব্যক্তিদের পেজটিতে বিভিন্ন চরিত্রে অভিনয় করতে দেখা গেছে। এমন কিছু ভিডিও দেখুন এখানে, এখানে।
‘Way to Jannah’ ৩৩ হাজার ফলোয়ারের আরেকটি পেজ থেকেও একই ব্যক্তিদের অভিনীত বিভিন্ন ভিডিও পোস্ট করতে দেখা গেছে।
উপরিউক্ত তথ্যের ভিত্তিতে আজকের পত্রিকার সার্বিক বিশ্লেষণে এটি স্পষ্ট, যৌতুক চাওয়ায় বর ও বরের বাবাকে রশি দিয়ে বেঁধে রাখার দাবিতে ভাইরাল ভিডিওটি সাজানো নাটক, কোনো বাস্তব ঘটনা নয়।
যৌতুক চাওয়ায় বর ও বরের বাবাকে রশি দিয়ে বেঁধে রেখেছে মেয়ের পরিবার- এমন শিরোনামে গত বুধবার (১৭ এপ্রিল) একটি ভিডিও প্রকাশ করেছে জাতীয় দৈনিক ইত্তেফাক। সংবাদমাধ্যমটির ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে ওইদিন বিকেল ৩টা ২১ মিনিটে ভিডিওটি রিল আকারে পোস্ট করা হয়। পোস্টটি আজ শুক্রবার (১৯ এপ্রিল) দুপুর সাড়ে ১২টা পর্যন্ত ১৫ লাখ বার দেখা হয়েছে, শেয়ার হয়েছে ৩ হাজারের বেশি, রিয়েকশন পড়েছে ৩৪ হাজার। ভিডিওটিতে ঘটনাটি কোথায় ঘটেছে এমন কোনো তথ্য দেওয়া হয়নি।
ভিডিওটি একই দাবিতে ফেসবুকের অন্যান্য পেজ ও ব্যক্তিগত অ্যাকাউন্ট থেকেও প্রচার হতে দেখেছে আজকের পত্রিকার ফ্যাক্টচেক বিভাগ। ভাইরাল ভিডিওটি সম্পর্কে কোথাও কোথাও দাবি করা হয়েছে, ঘটনাটি ঘটেছে দিনাজপুর জেলার খানসামা উপজেলার আঙ্গারপাড়া চৌরঙ্গী বাজার এলাকায়।
ঘটনাটি নিয়ে অনুসন্ধানের শুরুতে দিনাজপুর জেলার খানসামা উপজেলার আঙ্গারপাড়া চৌরঙ্গী বাজার এলাকায় এমন কোনো ঘটনা ঘটেছে কি না সে সম্পর্কে খোঁজ নেয় আজকের পত্রিকার ফ্যাক্টচেক বিভাগ।
এ প্রসঙ্গে জানতে চাইলে আজকের পত্রিকার দিনাজপুর জেলার খানসামা উপজেলা প্রতিনিধি রকিবুল ইসলাম বলেন, তিনি খোঁজ নিয়ে দেখেছেন, ওই এলাকায় এমন কোনো ঘটনা ঘটেনি। এ ছাড়া ভিডিওটিতে মানুষের কথাবার্তার সঙ্গেও দিনাজপুরের ভাষার মিল নেই।
পরবর্তী সময়ে ভাইরাল ভিডিওটির সত্যতা যাচাইয়ে প্রাসঙ্গিক কি-ওয়ার্ড অনুসন্ধানে ফেসবুকে ‘Sk Sagor’ নামের একটি ফেসবুক পেজে মূল ভিডিওটি খুঁজে পাওয়া যায়। ভিডিওটি গত ১২ এপ্রিল দুপুর ১২টা ৩৯ মিনিটে পেজটিতে ‘বিয়ার দিন জামাই যৌতুক চাওয়ার জন্য বেঁধে রাখল দেখুন’ শিরোনামে পোস্ট করা হয়। মূল ভিডিওটি ৩ মিনিট ৩৯ সেকেন্ডের। ভিডিওটির সঙ্গে সংবাদমাধ্যমের ফেসবুক পেজসহ অন্যান্য পেজ ও অ্যাকাউন্টে ভাইরাল হওয়া ভিডিওটির মিল পাওয়া যায়।
‘Sk Sagor’ পেজটি সম্পর্কে খোঁজ নিয়ে দেখা যায়, পেজটি পরিচালনা করা হয় খুলনা থেকে, এটি বিনোদনমূলক পেজ। পেজটি থেকে ‘মজার মজার ফানি ভিডিও’ পোস্ট করা হবে-এমন ঘোষণা দেওয়া হয়েছে পরিচয়ে।
পরে পেজটি ঘুরে দেখা যায়, যৌতুক চাওয়ায় বর ও বরের বাবাকে রশি দিয়ে বেঁধে রাখার দাবিতে ভাইরাল ভিডিওটিতে থাকা ব্যক্তিদের পেজটিতে বিভিন্ন চরিত্রে অভিনয় করতে দেখা গেছে। এমন কিছু ভিডিও দেখুন এখানে, এখানে।
‘Way to Jannah’ ৩৩ হাজার ফলোয়ারের আরেকটি পেজ থেকেও একই ব্যক্তিদের অভিনীত বিভিন্ন ভিডিও পোস্ট করতে দেখা গেছে।
উপরিউক্ত তথ্যের ভিত্তিতে আজকের পত্রিকার সার্বিক বিশ্লেষণে এটি স্পষ্ট, যৌতুক চাওয়ায় বর ও বরের বাবাকে রশি দিয়ে বেঁধে রাখার দাবিতে ভাইরাল ভিডিওটি সাজানো নাটক, কোনো বাস্তব ঘটনা নয়।
বাংলাদেশে এক হিন্দু নারীকে গণধর্ষণ করা হয়েছে দাবিতে মাইক্রোব্লগিং সাইট এক্সে ১৮ সেকেন্ডের ভিডিও ঘুরে বেড়াচ্ছে। এতে দেখা যাচ্ছে, রক্তাক্ত এক নারীকে বেশ কয়েকজন পুলিশ সদস্য কোথাও নিয়ে যাচ্ছেন। মঙ্গলবার (১২ নভেম্বর) দীপক শর্মা নামের একটি ভারতীয় এক্স হ্যান্ডল থেকে ভিডিওটি টুইট করে দাবি করা হয়, ‘ভিড
১ দিন আগেআওয়ামী লীগের বন ও পরিবেশ বিষয়ক উপকমিটির সদস্য সাবরিনা চৌধুরী নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজ থেকে গতকাল মঙ্গলবার দিবাগত রাত সাড়ে ১২টায় এমন দাবিতে স্ক্রিনশটটি পোস্ট করে লেখেন, ‘Sabnam Faria কিছুক্ষণ আগে একটা পোস্ট করলেন ৫ মিনিট পর ডিলিট করে দিলেন।’
২ দিন আগেএলিস থমাস নামের এক ওপেন সোর্স ইন্টেলিজেন্স গবেষকের বরাত দিয়ে জার্মান সংবাদমাধ্যম ডয়েচে ভেলে জানিয়েছে, ট্রাম্পকে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট হতে সাহায্য করেছে এআই পরিচালিত বট নেটওয়ার্ক।
৩ দিন আগেগত বৃহস্পতিবার (৭ নভেম্বর) ‘প্রবাসী জীবন’ নামের একটি ফেসবুক পেজ থেকে ভিডিওটি পোস্ট করা হয়। পোস্টটি আজ মঙ্গলবার বিকেল সাড়ে ৩টা পর্যন্ত পাঁচ শতাধিক শেয়ার হয়েছে। রিয়েকশন পড়েছে ৪ হাজারের বেশি। ভিডিওটি দেখা হয়েছে ৪২ হাজার বার।
৩ দিন আগে