ফ্যাক্টচেক ডেস্ক
ফেনীর সোনাগাজীতে মসজিদে আজান দেওয়ার সময় এক মুয়াজ্জিনের মৃত্যু হয়েছে—এমন দাবিতে ফেসবুকে একটি ছবি ছড়িয়ে পড়েছে। দাবি করা হচ্ছে, ওই মুয়াজ্জিনের নাম সাঈদ উল্লাহ। ভাইরাল ছবিটিতে দেখা যাচ্ছে, পাঞ্জাবি-পাজামা পরিহিত ওই ব্যক্তি মেঝেতে পড়ে আছেন এবং তাঁর ওপরে মাইকের স্ট্যান্ড। কিছু দূরেই একটি টুপি পড়ে আছে।
গত বৃহস্পতিবার (২ জুলাই) ‘আল্লাহু আকবার--Allaho akbar’ নামের ১৪ লাখ সদস্যের ফেসবুক গ্রুপে ‘আল্লাদি ছেলে শামীম’ নামের একটি ফেসবুক অ্যাকাউন্ট থেকে ফেনীর ঘটনা দাবিতে ছবিটি পোস্ট করা হয়। পোস্টটিতে আজ শনিবার (৬ জুলাই) রাত সাড়ে ৯টা পর্যন্ত প্রায় সাড়ে ৪ হাজার রিয়েকশন পড়েছে, শেয়ার হয়েছে সাড়ে ৫০০-এর বেশি।
ফেনীর মুয়াজ্জিন সাঈদ উল্লাহ বলে দাবি করা ছবিটি রিভার্স ইমেজ অনুসন্ধানে ‘হাফিজ মালিক’ নামের একটি ফেসবুক অ্যাকাউন্ট পাওয়া যায়। অ্যাকাউন্টটির লোকেশন পাকিস্তানের ইসলামাবাদ। ছবিটি গত ৮ জুন অ্যাকাউন্টটিতে পোস্ট করা হয়। পোস্টটির ক্যাপশনে উর্দু ভাষায় লেখা, ছবির এই ব্যক্তির নাম মাওলানা মাসুদ আজহার, তিনি পাকিস্তানের জামিয়া আনোয়ারুল কোরআন মাদ্রাসার শিক্ষক মুহাম্মদ আসগর কোরাইশির ছেলে। তিনি বিদ্যুতায়িত হয়ে মারা গেছেন।
মাসুদ আজহারের মৃত্যু সম্পর্কে পোস্টকারী হাফিজ মালিক বার্তা সংস্থা এএফপিকে বলেন, মাসুদ আজহার পাকিস্তানের পাঞ্জাবের মুজাফফরগড়ের গাজীঘাট গ্রামের বাসিন্দা ছিলেন। স্থানীয় একটি মসজিদে আসরের নামাজের আজান দেওয়ার সময় বিদ্যুতায়িত হয়ে মারা যান।
নাজাফ আলী আব্বাস কোরেশি নামের স্থানীয় আরেক বাসিন্দা এএফপিকে জানিয়েছেন, ছবির ব্যক্তি (মাসুদ আজহার) তাঁর চাচাতো ভাই এবং মুজাফফরগড় মসজিদের ইমাম ছিলেন। তিনি আসর নামাজের আজান দেওয়ার সময় বিদ্যুতায়িত হয়ে ঘটনাস্থলেই মারা যান।
সুতরাং এটি স্পষ্ট, ফেনীর সোনাগাজীতে মসজিদে আজান দেওয়ার সময় মুয়াজ্জিনের মৃত্যু দাবিতে প্রচারিত ছবিটি বাংলাদেশির নয়, এক পাকিস্তানি ইমামের। ঘটনাস্থলও পাকিস্তান।
ফেনীর সোনাগাজীতে মসজিদে আজান দেওয়ার সময় এক মুয়াজ্জিনের মৃত্যু হয়েছে—এমন দাবিতে ফেসবুকে একটি ছবি ছড়িয়ে পড়েছে। দাবি করা হচ্ছে, ওই মুয়াজ্জিনের নাম সাঈদ উল্লাহ। ভাইরাল ছবিটিতে দেখা যাচ্ছে, পাঞ্জাবি-পাজামা পরিহিত ওই ব্যক্তি মেঝেতে পড়ে আছেন এবং তাঁর ওপরে মাইকের স্ট্যান্ড। কিছু দূরেই একটি টুপি পড়ে আছে।
গত বৃহস্পতিবার (২ জুলাই) ‘আল্লাহু আকবার--Allaho akbar’ নামের ১৪ লাখ সদস্যের ফেসবুক গ্রুপে ‘আল্লাদি ছেলে শামীম’ নামের একটি ফেসবুক অ্যাকাউন্ট থেকে ফেনীর ঘটনা দাবিতে ছবিটি পোস্ট করা হয়। পোস্টটিতে আজ শনিবার (৬ জুলাই) রাত সাড়ে ৯টা পর্যন্ত প্রায় সাড়ে ৪ হাজার রিয়েকশন পড়েছে, শেয়ার হয়েছে সাড়ে ৫০০-এর বেশি।
ফেনীর মুয়াজ্জিন সাঈদ উল্লাহ বলে দাবি করা ছবিটি রিভার্স ইমেজ অনুসন্ধানে ‘হাফিজ মালিক’ নামের একটি ফেসবুক অ্যাকাউন্ট পাওয়া যায়। অ্যাকাউন্টটির লোকেশন পাকিস্তানের ইসলামাবাদ। ছবিটি গত ৮ জুন অ্যাকাউন্টটিতে পোস্ট করা হয়। পোস্টটির ক্যাপশনে উর্দু ভাষায় লেখা, ছবির এই ব্যক্তির নাম মাওলানা মাসুদ আজহার, তিনি পাকিস্তানের জামিয়া আনোয়ারুল কোরআন মাদ্রাসার শিক্ষক মুহাম্মদ আসগর কোরাইশির ছেলে। তিনি বিদ্যুতায়িত হয়ে মারা গেছেন।
মাসুদ আজহারের মৃত্যু সম্পর্কে পোস্টকারী হাফিজ মালিক বার্তা সংস্থা এএফপিকে বলেন, মাসুদ আজহার পাকিস্তানের পাঞ্জাবের মুজাফফরগড়ের গাজীঘাট গ্রামের বাসিন্দা ছিলেন। স্থানীয় একটি মসজিদে আসরের নামাজের আজান দেওয়ার সময় বিদ্যুতায়িত হয়ে মারা যান।
নাজাফ আলী আব্বাস কোরেশি নামের স্থানীয় আরেক বাসিন্দা এএফপিকে জানিয়েছেন, ছবির ব্যক্তি (মাসুদ আজহার) তাঁর চাচাতো ভাই এবং মুজাফফরগড় মসজিদের ইমাম ছিলেন। তিনি আসর নামাজের আজান দেওয়ার সময় বিদ্যুতায়িত হয়ে ঘটনাস্থলেই মারা যান।
সুতরাং এটি স্পষ্ট, ফেনীর সোনাগাজীতে মসজিদে আজান দেওয়ার সময় মুয়াজ্জিনের মৃত্যু দাবিতে প্রচারিত ছবিটি বাংলাদেশির নয়, এক পাকিস্তানি ইমামের। ঘটনাস্থলও পাকিস্তান।
বাংলাদেশে এক হিন্দু নারীকে গণধর্ষণ করা হয়েছে দাবিতে মাইক্রোব্লগিং সাইট এক্সে ১৮ সেকেন্ডের ভিডিও ঘুরে বেড়াচ্ছে। এতে দেখা যাচ্ছে, রক্তাক্ত এক নারীকে বেশ কয়েকজন পুলিশ সদস্য কোথাও নিয়ে যাচ্ছেন। মঙ্গলবার (১২ নভেম্বর) দীপক শর্মা নামের একটি ভারতীয় এক্স হ্যান্ডল থেকে ভিডিওটি টুইট করে দাবি করা হয়, ‘ভিড
১ দিন আগেআওয়ামী লীগের বন ও পরিবেশ বিষয়ক উপকমিটির সদস্য সাবরিনা চৌধুরী নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজ থেকে গতকাল মঙ্গলবার দিবাগত রাত সাড়ে ১২টায় এমন দাবিতে স্ক্রিনশটটি পোস্ট করে লেখেন, ‘Sabnam Faria কিছুক্ষণ আগে একটা পোস্ট করলেন ৫ মিনিট পর ডিলিট করে দিলেন।’
২ দিন আগেএলিস থমাস নামের এক ওপেন সোর্স ইন্টেলিজেন্স গবেষকের বরাত দিয়ে জার্মান সংবাদমাধ্যম ডয়েচে ভেলে জানিয়েছে, ট্রাম্পকে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট হতে সাহায্য করেছে এআই পরিচালিত বট নেটওয়ার্ক।
৩ দিন আগেগত বৃহস্পতিবার (৭ নভেম্বর) ‘প্রবাসী জীবন’ নামের একটি ফেসবুক পেজ থেকে ভিডিওটি পোস্ট করা হয়। পোস্টটি আজ মঙ্গলবার বিকেল সাড়ে ৩টা পর্যন্ত পাঁচ শতাধিক শেয়ার হয়েছে। রিয়েকশন পড়েছে ৪ হাজারের বেশি। ভিডিওটি দেখা হয়েছে ৪২ হাজার বার।
৩ দিন আগে