ফ্যাক্টচেক ডেস্ক
বাংলা ভাষায় বহুল প্রচলিত একটি প্রবাদ— ‘পাগলে কী না বলে, ছাগলে কী না খায়!’ এই প্রবাদ মানুষের মুখে মুখে, রাজনৈতিক নেতাদের বক্তব্যে। এই প্রবাদের প্রথম অংশ অর্থাৎ পাগল বা মানসিক ভারসাম্যহীন মানুষ কখন কী বলে তা সাধারণত যাচাইযোগ্য নয়। তবে আজকের পত্রিকার ফ্যাক্টচেক বিভাগ ছাগলের বিষয়টি যাচাই করে দেখেছে।
যুক্তরাষ্ট্রের জর্জিয়ায় অবস্থিত চিড়িয়াখানা জু আটলান্টার ওয়েবসাইটে ছাগল সবকিছু খায় কি না এমন প্রশ্নের উত্তরে জানায়, ছাগল সবকিছু খায়— এটি বিশ্বব্যাপীই প্রচলিত একটি ধারণা। মজার বিষয় হচ্ছে, খাবারের ব্যাপারে এরা খুব নাকউঁচু প্রাণী। ছাগল সবকিছু খায়— এই ধারণার উৎপত্তি ছাগলের মুখ ব্যবহার করে কিছু খোঁজার নেশা। এরা চরে বেড়াতে এবং বিভিন্ন ধরনের খাবার পরীক্ষা করে দেখতে পছন্দ করে।
প্রকৃত অর্থে, ছাগল সবকিছু খায় না, এরা মূলত খড়, ঘাস, বিভিন্ন শস্য, কখনো কখনো গাছের ছাল এবং কচি শাখা–প্রশাখা খায়।
অন্যান্য রুমিনেন্ট প্রাণী যেমন: গরুর মতো ছাগলের পরিপাকতন্ত্র অত্যন্ত জটিল। রুমিনেন্ট বা জাবরকাটা প্রাণীদের পাকস্থলীর চারটি আলাদা প্রকোষ্ঠ থাকে। এদের পাকস্থলী খড় বা সেলুলোজ জাতীয় খাবার হজম করার জন্য অনন্যভাবে তৈরি।
যুক্তরাষ্ট্রের ওই চিড়িয়াখানায় ছাগলকে কখনোই মানুষের খাবার যেমন, চিনিযুক্ত কোনো খাবার দেওয়া হয় না। কারণ, এমন খাবার এদের হজম প্রক্রিয়াকে বাধাগ্রস্ত করে এবং এতে অসুস্থ হয়ে পড়তে পারে। ছাগলের এই পরিপাক প্রক্রিয়াই প্রমাণ করে এরা সবকিছু হজম করতে পারে না।
ছাগল সবকিছু খায় এমন দাবির প্রসঙ্গে প্রাণী বিষয়ক ওয়েবসাইট এ টু জেড অ্যানিমেলস জানায়, ছাগলের একটি ‘কুখ্যাতি’ আছে— এরা যা পায়, তা–ই খায়। এই ধারণা জায়গা করে নিয়েছে টেলিভিশনে, চলচ্চিত্রে। এমনও দেখা গেছে, ছাগল টিনের পাত্র বা কারও অন্তর্বাস চিবোচ্ছে।
টেলিভিশন বা চলচ্চিত্রে দেখানো এসব দৃশ্য সত্য নয়। কারণ ছাগল মুখে কাছে যা পায়, নির্বিচারে তা–ই খায় না। ছাগল সব খায় না, এরা খাবার খায় বেছে বেছে। প্রকৃতপক্ষে ছাগল তৃণভোজী। দিনের বেলায় ছাগল বেশির ভাগ সময় খাবারের সন্ধানে ঘুরে বেড়ায়। খাবার খোঁজার এই অভ্যাস থেকেই সম্ভবত ছাগলের নামে এই কুখ্যাতির প্রচলন।
উত্তর আমেরিকায় কৃষি, খাদ্য সচেতনতা নিয়ে কাজ করা অলাভজনক প্রতিষ্ঠান মডার্ন ফার্মার যুক্তরাষ্ট্রের অবার্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাণী পুষ্টি বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ড. সান্দ্রা জি সোলায়মানের বরাত দিয়ে জানায়, ছাগল টিনের পাত্র, কাপড়, শার্ট খায় না। ছাগল অনেক কৌতূহলী প্রাণী। এরা নানা কিছুতে মুখ দেয় এবং পরীক্ষা করে দেখতে চায়। প্রকৃতপক্ষে ছাগল অনেক নাকউঁচু খাদক। এরা কেবল খাবার হিসেবে সেটিকেই গ্রহণ করে, যেটি পর্যাপ্ত পুষ্টিগুণ সম্পন্ন।
ছাগল সবকিছু খায়—এটি প্রচলিত ধারণা উল্লেখ করে ছাগল বিষয়ক ওয়েবসাইট দ্য হেলদি গট জানায়, ছাগল স্বভাবতই অনেক বেশি খুঁতখুঁতে এবং পুষ্টির অন্বেষণকারী ভক্ষক। আসলে, খাবার গ্রহণের ক্ষেত্রে ছাগলেরা বেশ সতর্ক এবং সাধারণত তাদের জন্য পুষ্টিকর খাবারগুলোই পছন্দের তালিকায় রাখে। এর একমাত্র ব্যতিক্রম ঘটে, যখন ছাগল এমন পরিবেশে থাকে, যেখানে পর্যাপ্ত খাবার নেই। ছাগল সর্বভুক বলে খ্যাতি পাওয়ার কারণ হলো, এরা খুব কৌতূহলী; অনেকটা মানব শিশুর মতো ছাগল মুখ দিয়ে নতুন নতুন জিনিস পরখ করে।
ছাগলের খাদ্যাভ্যাস নিয়ে পোষা প্রাণী বিষয়ক ওয়েবসাইট পেটকিন থেকে জানা যায়, ছাগল খুব আদুরে প্রাণী। তবে বাণিজ্যিকভাবে পালন ব্যয়বহুল। কারণ, একই সঙ্গে ছাগল অধিক পরিমাণে যেমন খাবার গ্রহণ করে তেমনি আবার খাবার পছন্দের ক্ষেত্রে বেশ খুঁতখুঁতে। এরা পছন্দের খাবার ছাড়া গ্রহণ করে না।
ছাগলের খাদ্যাভ্যাস নিয়ে অনুসন্ধানে হ্যাপি ফার্ম ইয়ার্ড নামে একটি ব্লগসাইট খুঁজে পাওয়া যায়। ব্লগসাইটটি চালান জিল টেইলর নামে একজন ছাগল পালক। জিল টেইলর ছাগলকে পেঁয়াজ খাওয়ানোর অভিজ্ঞতা নিয়ে তাঁর ব্লগে লেখেন, একসময় আমি বিশ্বাস করতাম, ছাগল সব খায়। কিন্তু আমি যখন ছাগল পালন শুরু করলাম, দেখলাম এটি পুরোপুরি অসত্য। ছাগল অনেক বেশি খুঁতখুঁতে প্রাণী এবং এদের খাদ্যের চাহিদা অবশ্যই বুঝেশুনে পূরণ করা উচিত।
জিল টেইলর তাঁর ছাগলের পালকে পেঁয়াজ খাওয়ানোর অভিজ্ঞতা শেয়ার করে লেখেন, আমি একদিন আমার ছাগলের খাবারের পাত্রে পেঁয়াজ রেখে দিই। ছাগলগুলো প্রথমে কৌতূহলী হয় এবং কয়েকটি কামড়ও দেয়। তবে কয়েক দিনের মধ্যে তাদের আচরণের মধ্যে পরিবর্তন দেখা যায়। পরে পশু চিকিৎসকের সঙ্গে যোগাযোগ করলে জানা যায়, আমার ছাগলগুলো হেমোলাইটিক অ্যানিমিয়াতে (এমন একটি ব্যাধি, যেখানে লোহিত রক্তকণিকা তৈরির চেয়ে দ্রুত ধ্বংস হয়ে যায়) আক্রান্ত এবং এর জন্য দায়ী পেঁয়াজ। অর্থাৎ ছাগল যে সবকিছু খায় না বা খেতে পারে না তা এখান থেকে প্রমাণিত।
টেইলেরেরও ধারণা, ছাগল সবকিছু খায় বলে যে ধারণা প্রচলিত সেটি সম্ভবত এদের কৌতূহলী আচরণের কারণে। ছাগল কৌতূহল থেকে এদের আশপাশের বিভিন্ন জিনিসে মুখ দেয় এবং নতুন কিছু খোঁজে। এটি করতে গিয়ে ছাগল কাপড়, কাগজসহ অনেক কিছু চিবাতে চেষ্টা করে। কিন্তু এগুলো এদের খাবার নয়। এসব জিনিস এদের পাকস্থলীতে সঠিকভাবে হজমযোগ্য নয়। এমন কিছু খেলে এদের পুষ্টিহীনতাসহ নানা স্বাস্থ্যগত সমস্যা তৈরি হতে পারে।
প্রাণী বিষয়ক ওয়েবসাইট এ টু জেড অ্যানিমেলস ছাগলের খাবারের একটি তালিকাও দিয়েছে। এই তালিকায় আছে— ঘাস, খড়, গাছের বাকল, নরম কান্ড, পাতা, শিকড়, বিভিন্ন শস্য, ফল ও শাকসবজি।
বাংলা ভাষায় বহুল প্রচলিত একটি প্রবাদ— ‘পাগলে কী না বলে, ছাগলে কী না খায়!’ এই প্রবাদ মানুষের মুখে মুখে, রাজনৈতিক নেতাদের বক্তব্যে। এই প্রবাদের প্রথম অংশ অর্থাৎ পাগল বা মানসিক ভারসাম্যহীন মানুষ কখন কী বলে তা সাধারণত যাচাইযোগ্য নয়। তবে আজকের পত্রিকার ফ্যাক্টচেক বিভাগ ছাগলের বিষয়টি যাচাই করে দেখেছে।
যুক্তরাষ্ট্রের জর্জিয়ায় অবস্থিত চিড়িয়াখানা জু আটলান্টার ওয়েবসাইটে ছাগল সবকিছু খায় কি না এমন প্রশ্নের উত্তরে জানায়, ছাগল সবকিছু খায়— এটি বিশ্বব্যাপীই প্রচলিত একটি ধারণা। মজার বিষয় হচ্ছে, খাবারের ব্যাপারে এরা খুব নাকউঁচু প্রাণী। ছাগল সবকিছু খায়— এই ধারণার উৎপত্তি ছাগলের মুখ ব্যবহার করে কিছু খোঁজার নেশা। এরা চরে বেড়াতে এবং বিভিন্ন ধরনের খাবার পরীক্ষা করে দেখতে পছন্দ করে।
প্রকৃত অর্থে, ছাগল সবকিছু খায় না, এরা মূলত খড়, ঘাস, বিভিন্ন শস্য, কখনো কখনো গাছের ছাল এবং কচি শাখা–প্রশাখা খায়।
অন্যান্য রুমিনেন্ট প্রাণী যেমন: গরুর মতো ছাগলের পরিপাকতন্ত্র অত্যন্ত জটিল। রুমিনেন্ট বা জাবরকাটা প্রাণীদের পাকস্থলীর চারটি আলাদা প্রকোষ্ঠ থাকে। এদের পাকস্থলী খড় বা সেলুলোজ জাতীয় খাবার হজম করার জন্য অনন্যভাবে তৈরি।
যুক্তরাষ্ট্রের ওই চিড়িয়াখানায় ছাগলকে কখনোই মানুষের খাবার যেমন, চিনিযুক্ত কোনো খাবার দেওয়া হয় না। কারণ, এমন খাবার এদের হজম প্রক্রিয়াকে বাধাগ্রস্ত করে এবং এতে অসুস্থ হয়ে পড়তে পারে। ছাগলের এই পরিপাক প্রক্রিয়াই প্রমাণ করে এরা সবকিছু হজম করতে পারে না।
ছাগল সবকিছু খায় এমন দাবির প্রসঙ্গে প্রাণী বিষয়ক ওয়েবসাইট এ টু জেড অ্যানিমেলস জানায়, ছাগলের একটি ‘কুখ্যাতি’ আছে— এরা যা পায়, তা–ই খায়। এই ধারণা জায়গা করে নিয়েছে টেলিভিশনে, চলচ্চিত্রে। এমনও দেখা গেছে, ছাগল টিনের পাত্র বা কারও অন্তর্বাস চিবোচ্ছে।
টেলিভিশন বা চলচ্চিত্রে দেখানো এসব দৃশ্য সত্য নয়। কারণ ছাগল মুখে কাছে যা পায়, নির্বিচারে তা–ই খায় না। ছাগল সব খায় না, এরা খাবার খায় বেছে বেছে। প্রকৃতপক্ষে ছাগল তৃণভোজী। দিনের বেলায় ছাগল বেশির ভাগ সময় খাবারের সন্ধানে ঘুরে বেড়ায়। খাবার খোঁজার এই অভ্যাস থেকেই সম্ভবত ছাগলের নামে এই কুখ্যাতির প্রচলন।
উত্তর আমেরিকায় কৃষি, খাদ্য সচেতনতা নিয়ে কাজ করা অলাভজনক প্রতিষ্ঠান মডার্ন ফার্মার যুক্তরাষ্ট্রের অবার্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাণী পুষ্টি বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ড. সান্দ্রা জি সোলায়মানের বরাত দিয়ে জানায়, ছাগল টিনের পাত্র, কাপড়, শার্ট খায় না। ছাগল অনেক কৌতূহলী প্রাণী। এরা নানা কিছুতে মুখ দেয় এবং পরীক্ষা করে দেখতে চায়। প্রকৃতপক্ষে ছাগল অনেক নাকউঁচু খাদক। এরা কেবল খাবার হিসেবে সেটিকেই গ্রহণ করে, যেটি পর্যাপ্ত পুষ্টিগুণ সম্পন্ন।
ছাগল সবকিছু খায়—এটি প্রচলিত ধারণা উল্লেখ করে ছাগল বিষয়ক ওয়েবসাইট দ্য হেলদি গট জানায়, ছাগল স্বভাবতই অনেক বেশি খুঁতখুঁতে এবং পুষ্টির অন্বেষণকারী ভক্ষক। আসলে, খাবার গ্রহণের ক্ষেত্রে ছাগলেরা বেশ সতর্ক এবং সাধারণত তাদের জন্য পুষ্টিকর খাবারগুলোই পছন্দের তালিকায় রাখে। এর একমাত্র ব্যতিক্রম ঘটে, যখন ছাগল এমন পরিবেশে থাকে, যেখানে পর্যাপ্ত খাবার নেই। ছাগল সর্বভুক বলে খ্যাতি পাওয়ার কারণ হলো, এরা খুব কৌতূহলী; অনেকটা মানব শিশুর মতো ছাগল মুখ দিয়ে নতুন নতুন জিনিস পরখ করে।
ছাগলের খাদ্যাভ্যাস নিয়ে পোষা প্রাণী বিষয়ক ওয়েবসাইট পেটকিন থেকে জানা যায়, ছাগল খুব আদুরে প্রাণী। তবে বাণিজ্যিকভাবে পালন ব্যয়বহুল। কারণ, একই সঙ্গে ছাগল অধিক পরিমাণে যেমন খাবার গ্রহণ করে তেমনি আবার খাবার পছন্দের ক্ষেত্রে বেশ খুঁতখুঁতে। এরা পছন্দের খাবার ছাড়া গ্রহণ করে না।
ছাগলের খাদ্যাভ্যাস নিয়ে অনুসন্ধানে হ্যাপি ফার্ম ইয়ার্ড নামে একটি ব্লগসাইট খুঁজে পাওয়া যায়। ব্লগসাইটটি চালান জিল টেইলর নামে একজন ছাগল পালক। জিল টেইলর ছাগলকে পেঁয়াজ খাওয়ানোর অভিজ্ঞতা নিয়ে তাঁর ব্লগে লেখেন, একসময় আমি বিশ্বাস করতাম, ছাগল সব খায়। কিন্তু আমি যখন ছাগল পালন শুরু করলাম, দেখলাম এটি পুরোপুরি অসত্য। ছাগল অনেক বেশি খুঁতখুঁতে প্রাণী এবং এদের খাদ্যের চাহিদা অবশ্যই বুঝেশুনে পূরণ করা উচিত।
জিল টেইলর তাঁর ছাগলের পালকে পেঁয়াজ খাওয়ানোর অভিজ্ঞতা শেয়ার করে লেখেন, আমি একদিন আমার ছাগলের খাবারের পাত্রে পেঁয়াজ রেখে দিই। ছাগলগুলো প্রথমে কৌতূহলী হয় এবং কয়েকটি কামড়ও দেয়। তবে কয়েক দিনের মধ্যে তাদের আচরণের মধ্যে পরিবর্তন দেখা যায়। পরে পশু চিকিৎসকের সঙ্গে যোগাযোগ করলে জানা যায়, আমার ছাগলগুলো হেমোলাইটিক অ্যানিমিয়াতে (এমন একটি ব্যাধি, যেখানে লোহিত রক্তকণিকা তৈরির চেয়ে দ্রুত ধ্বংস হয়ে যায়) আক্রান্ত এবং এর জন্য দায়ী পেঁয়াজ। অর্থাৎ ছাগল যে সবকিছু খায় না বা খেতে পারে না তা এখান থেকে প্রমাণিত।
টেইলেরেরও ধারণা, ছাগল সবকিছু খায় বলে যে ধারণা প্রচলিত সেটি সম্ভবত এদের কৌতূহলী আচরণের কারণে। ছাগল কৌতূহল থেকে এদের আশপাশের বিভিন্ন জিনিসে মুখ দেয় এবং নতুন কিছু খোঁজে। এটি করতে গিয়ে ছাগল কাপড়, কাগজসহ অনেক কিছু চিবাতে চেষ্টা করে। কিন্তু এগুলো এদের খাবার নয়। এসব জিনিস এদের পাকস্থলীতে সঠিকভাবে হজমযোগ্য নয়। এমন কিছু খেলে এদের পুষ্টিহীনতাসহ নানা স্বাস্থ্যগত সমস্যা তৈরি হতে পারে।
প্রাণী বিষয়ক ওয়েবসাইট এ টু জেড অ্যানিমেলস ছাগলের খাবারের একটি তালিকাও দিয়েছে। এই তালিকায় আছে— ঘাস, খড়, গাছের বাকল, নরম কান্ড, পাতা, শিকড়, বিভিন্ন শস্য, ফল ও শাকসবজি।
বাংলাদেশে এক হিন্দু নারীকে গণধর্ষণ করা হয়েছে দাবিতে মাইক্রোব্লগিং সাইট এক্সে ১৮ সেকেন্ডের ভিডিও ঘুরে বেড়াচ্ছে। এতে দেখা যাচ্ছে, রক্তাক্ত এক নারীকে বেশ কয়েকজন পুলিশ সদস্য কোথাও নিয়ে যাচ্ছেন। মঙ্গলবার (১২ নভেম্বর) দীপক শর্মা নামের একটি ভারতীয় এক্স হ্যান্ডল থেকে ভিডিওটি টুইট করে দাবি করা হয়, ‘ভিড
২০ ঘণ্টা আগেআওয়ামী লীগের বন ও পরিবেশ বিষয়ক উপকমিটির সদস্য সাবরিনা চৌধুরী নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজ থেকে গতকাল মঙ্গলবার দিবাগত রাত সাড়ে ১২টায় এমন দাবিতে স্ক্রিনশটটি পোস্ট করে লেখেন, ‘Sabnam Faria কিছুক্ষণ আগে একটা পোস্ট করলেন ৫ মিনিট পর ডিলিট করে দিলেন।’
২ দিন আগেএলিস থমাস নামের এক ওপেন সোর্স ইন্টেলিজেন্স গবেষকের বরাত দিয়ে জার্মান সংবাদমাধ্যম ডয়েচে ভেলে জানিয়েছে, ট্রাম্পকে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট হতে সাহায্য করেছে এআই পরিচালিত বট নেটওয়ার্ক।
২ দিন আগেগত বৃহস্পতিবার (৭ নভেম্বর) ‘প্রবাসী জীবন’ নামের একটি ফেসবুক পেজ থেকে ভিডিওটি পোস্ট করা হয়। পোস্টটি আজ মঙ্গলবার বিকেল সাড়ে ৩টা পর্যন্ত পাঁচ শতাধিক শেয়ার হয়েছে। রিয়েকশন পড়েছে ৪ হাজারের বেশি। ভিডিওটি দেখা হয়েছে ৪২ হাজার বার।
৩ দিন আগে