ফ্যাক্টচেক ডেস্ক
৭ মিনিট দৈর্ঘ্যের একটি অডিও ক্লিপ সম্প্রতি ফেসবুকে ভাইরাল হয়েছে। অডিও ক্লিপের সঙ্গে ক্যাপশনে লেখা হচ্ছে, ‘হায় হায়! পরীমনির ৭ মিনিটের কল রেকর্ড ফাঁস! চুপ করে শুনে নিন বাসায় গিয়ে কী কী কথা বলছে সে!’
গত ১ সেপ্টেম্বর চিত্রনায়িকা পরীমণি কাশিমপুর কেন্দ্রীয় মহিলা কারাগার থেকে মুক্তি পান। আগের দিন মঙ্গলবার জামিন পান তিনি। পরীমণির মুক্তির পর থেকেই অডিও ক্লিপটি প্রচার করা শুরু হয়।
আমাদের সময় ডটকম-এর ফেসবুক পেজে অডিওটি পোস্ট করে শিরোনাম দেওয়া হয়, ‘পরীমনির ৭ মিনিটের কল রেকর্ড ফাঁস!’ চ্যানেল সেভেনটিন নামের একটি ফেসবুক পেজে পোস্ট করা অডিওটি প্রায় ৮ লাখ আইডি থেকে শোনা হয়েছে। ইলিয়াস হোসাইন নামের একটি পেজে অডিওটিকে লাইভ মোডে প্রচার করতেও দেখা গেছে। ফেসবুকের কয়েক হাজার পেজ, গ্রুপ ও আইডিতে অডিওটি পোস্ট করতে দেখা গেছে।
ফ্যাক্টচেক
ধারণা করা যায়, অডিওটি একটি টেলিফোন কথোপকথন। তবে ফ্যাক্টচেকের কোনো প্রযুক্তি ব্যবহার করে এ ব্যাপারে নিশ্চিত হওয়া যায়নি। এ ধরনের অডিও সম্পাদনা করেও তৈরি করা সম্ভব।
কী আছে ওই অডিওতে
অডিওতে একজন নারী ও একজন পুরুষ কথা বলেছেন। ৭ মিনিটের অডিওতে নারীটি পুরুষের নানা প্রশ্নের জবাব দিচ্ছিলেন। নারীর কণ্ঠ ও কথোপকথনের বিষয় শুনে ধারণা করা যায়, এটি পরীমণিরই কণ্ঠ।
পুরুষ কণ্ঠটি শুরুতে জানতে চান, জেল থেকে বাসায় ফিরে কেমন লাগছে? নারীটি বলছিলেন, তিনি ফিলিংস হারিয়ে ফেলেছেন। অন্য একটা লাইফ ছিল। তিনি ভোঁতা হয়ে গেছেন। তবে জেলের জীবন নিয়ে বিস্তারিত বলতে চাননি।
কাজে ফেরার পরিকল্পনা আছে কি না জানতে চাইলে বলেন, ‘আমি এখনো কারও সঙ্গে কথা বলিনি।’ বললেন, ‘মা খালি আসার পর একটু খাওয়ায় দিল, পুটুকে (পোষা বেড়াল) গোসল করালাম।’ নানুভাই কেমন আছেন জানতে চাইলে বলেন, ‘ঠিকঠাক।’ বাসায় ক্যামেরার যন্ত্রণায় অতিষ্ঠ বলেও উল্লেখ করেন তিনি।
প্রশ্ন করা হয়, ‘মেহেদী দিয়ে যেটা লিখেছেন, এটা কাদের উদ্দেশ্যে?’ নারী কণ্ঠটি উত্তর দিয়েছেন, ‘যারা দু-মুখো সাপ, ভেতরে ভেতরে অন্তরের ভেতরে জ্বলুনি তাঁদের উদ্দেশ্যে।’
তাঁর সঙ্গে যেটা হলো, সেটা নিয়ে কিছু বলবেন কি না জানতে চাইলে বললেন, ‘দুঃস্বপ্নের মতো। আমি মনে হয় ঘুমায় ছিলাম। দীর্ঘ দুঃস্বপ্ন আর কি।’
অডিওর শেষ দিকে ওই নারী কণ্ঠ বলেন, ‘যত দ্রুত বাসা থেকে বের হয়ে ক্যামেরার সামনে একটু দাঁড়াতে পারি, তত দ্রুত মনে হবে আমার আত্মার মধ্যে জানটা চলে আসছে আর কি।’
অডিওর উৎস কী?
অডিওর মূল সূত্র খুঁজে পাওয়া যায় দ্য বিজনেস স্ট্যান্ডার্ডের ফেসবুক পেজ থেকে। ১ সেপ্টেম্বর বিকেল ৫টা ৪৩ মিনিটে অডিওটি পোস্ট করা হয়। ৭ মিনিট ৪৯ সেকেন্ডের ওই অডিও ছিল টেলিফোনে নেওয়া পরীমণির সাক্ষাৎকার।
ওই অডিওর শুরুতেই প্রতিবেদক বলেন, ‘আমি অপূর্ণ রুবেল বলছিলাম।’ পরীমণি তৎক্ষণাৎ তাঁকে চিনতেও পারেন। এরপরই মূলত কথোপকথন শুরু হয়। দ্য বিজনেস স্ট্যান্ডার্ডের ইউটিউব চ্যানেলেও অডিওটি আপলোড করা হয়েছে।
ভাইরাল হওয়া অডিওতে মূল ভিডিওর প্রথম ১৬ সেকেন্ড কেটে বিনোদন প্রতিবেদক হাবিবুল্লাহ সিদ্দিকের (অপূর্ণ রুবেল) নামটি বাদ দেওয়া হয়েছে। প্রতিবেদকের নাম-পরিচয় বাদ দিয়েই মূলত বিভ্রান্তি সৃষ্টি করা হয়েছে।
দ্য বিজনেস স্ট্যান্ডার্ডের ফেসবুক পেজ থেকে ২ সেপ্টেম্বর এ বিষয়ে একটি বিবৃতিও প্রকাশ করা হয়েছে। সেখানে বলা হয়, অডিওটি তাঁদের প্রতিবেদকের নেওয়া সাক্ষাৎকার থেকে ভাইরাল হয়েছে। বিভিন্ন ফেসবুক পেজ ও ইউটিউব চ্যানেল অডিওটি ‘পরীমনির অডিও ফাঁস’ শিরোনামে প্রকাশ করে কপিরাইট আইন ভঙ্গ করছে বলে দাবি করা হয়। অডিওটি সরিয়ে ফেলার অনুরোধও জানান তাঁরা।
এই অডিওকে কি ‘কল রেকর্ড ফাঁস’ দাবি করা যায়?
ফোনালাপ ফাঁস এমনিতেই একটি অনৈতিক কাজ হিসেবে বিবেচিত। আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী তদন্তের স্বার্থে মাঝেমধ্যে ফোনে আড়ি পাতে। এ নিয়েও রয়েছে বহু বিতর্ক। কিছুদিন আগে পেগাসাস কেলেঙ্কারি নিয়ে গোটা বিশ্বে হওয়া তোলপাড় কারও ভোলার কথা নয়। আড়ি পাতার এখতিয়ার কারও আদৌ আছে কিনা, তা নিয়ে যেখানে সংশয় রয়েছে, সেখানে কল রেকর্ড ফাঁসের কোনো নৈতিক ভিত্তিই নেই।
এই অডিও একটি সংবাদমাধ্যমে প্রকাশিত সাক্ষাৎকার। ফোনালাপের বিষয়বস্তুও অত্যন্ত স্বাভাবিক। ফলে প্রকাশিত কোনো অডিও ‘কল রেকর্ড ফাঁস’ দাবিতে প্রচার করাটা নিঃসন্দেহে উদ্দেশ্যপ্রণোদিত ও বিভ্রান্তিকর।
উদ্বেগের বিষয়, দ্য বিজনেস স্ট্যান্ডার্ডের ফেসবুক ও ইউটিউবে পাওয়া মূল অডিওটি মাত্র ৫৩ হাজার আইডি থেকে দেখা হলেও বিভ্রান্তিকর শিরোনামে প্রচার করা অডিও শুনেছেন কয়েক লাখ মানুষ। বিভ্রান্তিকর ক্যাপশনে হাজার হাজার আইডি ও পেজ থেকে অডিওটি শেয়ার করা হলেও সঠিক শিরোনামে শেয়ার হয়েছে অল্প কিছু আইডি ও পেজ থেকে।
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ব্যবহারকারীদের এই চরিত্র নতুন নয়। মানুষ বিভ্রান্তির দিকেই ছুটতে পছন্দ করে। তাই দিনকে দিন যেকোনো বিষয়কে রং মাখিয়ে বিভ্রান্তি সৃষ্টির জন্য পরিকল্পিত চক্রই গজিয়ে উঠেছে। কারণ, সামাজিক মাধ্যমে ‘ভিউ’-এর সঙ্গে এখন টাকার বিষয়টিও জড়িত। অনেকে পেশা হিসেবেই নিয়েছেন ‘ভাইরাল’ নামের এই অপ-যজ্ঞকে।
সিদ্ধান্ত
ভাইরাল হওয়া অডিওটি চিত্রনায়িকা পরীমণির সঙ্গে একজন বিনোদন প্রতিবেদকের ফোনালাপ। এটি সংবাদমাধ্যমে প্রকাশিত একটি সাক্ষাৎকার, ফাঁস হওয়া অডিও নয়।
৭ মিনিট দৈর্ঘ্যের একটি অডিও ক্লিপ সম্প্রতি ফেসবুকে ভাইরাল হয়েছে। অডিও ক্লিপের সঙ্গে ক্যাপশনে লেখা হচ্ছে, ‘হায় হায়! পরীমনির ৭ মিনিটের কল রেকর্ড ফাঁস! চুপ করে শুনে নিন বাসায় গিয়ে কী কী কথা বলছে সে!’
গত ১ সেপ্টেম্বর চিত্রনায়িকা পরীমণি কাশিমপুর কেন্দ্রীয় মহিলা কারাগার থেকে মুক্তি পান। আগের দিন মঙ্গলবার জামিন পান তিনি। পরীমণির মুক্তির পর থেকেই অডিও ক্লিপটি প্রচার করা শুরু হয়।
আমাদের সময় ডটকম-এর ফেসবুক পেজে অডিওটি পোস্ট করে শিরোনাম দেওয়া হয়, ‘পরীমনির ৭ মিনিটের কল রেকর্ড ফাঁস!’ চ্যানেল সেভেনটিন নামের একটি ফেসবুক পেজে পোস্ট করা অডিওটি প্রায় ৮ লাখ আইডি থেকে শোনা হয়েছে। ইলিয়াস হোসাইন নামের একটি পেজে অডিওটিকে লাইভ মোডে প্রচার করতেও দেখা গেছে। ফেসবুকের কয়েক হাজার পেজ, গ্রুপ ও আইডিতে অডিওটি পোস্ট করতে দেখা গেছে।
ফ্যাক্টচেক
ধারণা করা যায়, অডিওটি একটি টেলিফোন কথোপকথন। তবে ফ্যাক্টচেকের কোনো প্রযুক্তি ব্যবহার করে এ ব্যাপারে নিশ্চিত হওয়া যায়নি। এ ধরনের অডিও সম্পাদনা করেও তৈরি করা সম্ভব।
কী আছে ওই অডিওতে
অডিওতে একজন নারী ও একজন পুরুষ কথা বলেছেন। ৭ মিনিটের অডিওতে নারীটি পুরুষের নানা প্রশ্নের জবাব দিচ্ছিলেন। নারীর কণ্ঠ ও কথোপকথনের বিষয় শুনে ধারণা করা যায়, এটি পরীমণিরই কণ্ঠ।
পুরুষ কণ্ঠটি শুরুতে জানতে চান, জেল থেকে বাসায় ফিরে কেমন লাগছে? নারীটি বলছিলেন, তিনি ফিলিংস হারিয়ে ফেলেছেন। অন্য একটা লাইফ ছিল। তিনি ভোঁতা হয়ে গেছেন। তবে জেলের জীবন নিয়ে বিস্তারিত বলতে চাননি।
কাজে ফেরার পরিকল্পনা আছে কি না জানতে চাইলে বলেন, ‘আমি এখনো কারও সঙ্গে কথা বলিনি।’ বললেন, ‘মা খালি আসার পর একটু খাওয়ায় দিল, পুটুকে (পোষা বেড়াল) গোসল করালাম।’ নানুভাই কেমন আছেন জানতে চাইলে বলেন, ‘ঠিকঠাক।’ বাসায় ক্যামেরার যন্ত্রণায় অতিষ্ঠ বলেও উল্লেখ করেন তিনি।
প্রশ্ন করা হয়, ‘মেহেদী দিয়ে যেটা লিখেছেন, এটা কাদের উদ্দেশ্যে?’ নারী কণ্ঠটি উত্তর দিয়েছেন, ‘যারা দু-মুখো সাপ, ভেতরে ভেতরে অন্তরের ভেতরে জ্বলুনি তাঁদের উদ্দেশ্যে।’
তাঁর সঙ্গে যেটা হলো, সেটা নিয়ে কিছু বলবেন কি না জানতে চাইলে বললেন, ‘দুঃস্বপ্নের মতো। আমি মনে হয় ঘুমায় ছিলাম। দীর্ঘ দুঃস্বপ্ন আর কি।’
অডিওর শেষ দিকে ওই নারী কণ্ঠ বলেন, ‘যত দ্রুত বাসা থেকে বের হয়ে ক্যামেরার সামনে একটু দাঁড়াতে পারি, তত দ্রুত মনে হবে আমার আত্মার মধ্যে জানটা চলে আসছে আর কি।’
অডিওর উৎস কী?
অডিওর মূল সূত্র খুঁজে পাওয়া যায় দ্য বিজনেস স্ট্যান্ডার্ডের ফেসবুক পেজ থেকে। ১ সেপ্টেম্বর বিকেল ৫টা ৪৩ মিনিটে অডিওটি পোস্ট করা হয়। ৭ মিনিট ৪৯ সেকেন্ডের ওই অডিও ছিল টেলিফোনে নেওয়া পরীমণির সাক্ষাৎকার।
ওই অডিওর শুরুতেই প্রতিবেদক বলেন, ‘আমি অপূর্ণ রুবেল বলছিলাম।’ পরীমণি তৎক্ষণাৎ তাঁকে চিনতেও পারেন। এরপরই মূলত কথোপকথন শুরু হয়। দ্য বিজনেস স্ট্যান্ডার্ডের ইউটিউব চ্যানেলেও অডিওটি আপলোড করা হয়েছে।
ভাইরাল হওয়া অডিওতে মূল ভিডিওর প্রথম ১৬ সেকেন্ড কেটে বিনোদন প্রতিবেদক হাবিবুল্লাহ সিদ্দিকের (অপূর্ণ রুবেল) নামটি বাদ দেওয়া হয়েছে। প্রতিবেদকের নাম-পরিচয় বাদ দিয়েই মূলত বিভ্রান্তি সৃষ্টি করা হয়েছে।
দ্য বিজনেস স্ট্যান্ডার্ডের ফেসবুক পেজ থেকে ২ সেপ্টেম্বর এ বিষয়ে একটি বিবৃতিও প্রকাশ করা হয়েছে। সেখানে বলা হয়, অডিওটি তাঁদের প্রতিবেদকের নেওয়া সাক্ষাৎকার থেকে ভাইরাল হয়েছে। বিভিন্ন ফেসবুক পেজ ও ইউটিউব চ্যানেল অডিওটি ‘পরীমনির অডিও ফাঁস’ শিরোনামে প্রকাশ করে কপিরাইট আইন ভঙ্গ করছে বলে দাবি করা হয়। অডিওটি সরিয়ে ফেলার অনুরোধও জানান তাঁরা।
এই অডিওকে কি ‘কল রেকর্ড ফাঁস’ দাবি করা যায়?
ফোনালাপ ফাঁস এমনিতেই একটি অনৈতিক কাজ হিসেবে বিবেচিত। আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী তদন্তের স্বার্থে মাঝেমধ্যে ফোনে আড়ি পাতে। এ নিয়েও রয়েছে বহু বিতর্ক। কিছুদিন আগে পেগাসাস কেলেঙ্কারি নিয়ে গোটা বিশ্বে হওয়া তোলপাড় কারও ভোলার কথা নয়। আড়ি পাতার এখতিয়ার কারও আদৌ আছে কিনা, তা নিয়ে যেখানে সংশয় রয়েছে, সেখানে কল রেকর্ড ফাঁসের কোনো নৈতিক ভিত্তিই নেই।
এই অডিও একটি সংবাদমাধ্যমে প্রকাশিত সাক্ষাৎকার। ফোনালাপের বিষয়বস্তুও অত্যন্ত স্বাভাবিক। ফলে প্রকাশিত কোনো অডিও ‘কল রেকর্ড ফাঁস’ দাবিতে প্রচার করাটা নিঃসন্দেহে উদ্দেশ্যপ্রণোদিত ও বিভ্রান্তিকর।
উদ্বেগের বিষয়, দ্য বিজনেস স্ট্যান্ডার্ডের ফেসবুক ও ইউটিউবে পাওয়া মূল অডিওটি মাত্র ৫৩ হাজার আইডি থেকে দেখা হলেও বিভ্রান্তিকর শিরোনামে প্রচার করা অডিও শুনেছেন কয়েক লাখ মানুষ। বিভ্রান্তিকর ক্যাপশনে হাজার হাজার আইডি ও পেজ থেকে অডিওটি শেয়ার করা হলেও সঠিক শিরোনামে শেয়ার হয়েছে অল্প কিছু আইডি ও পেজ থেকে।
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ব্যবহারকারীদের এই চরিত্র নতুন নয়। মানুষ বিভ্রান্তির দিকেই ছুটতে পছন্দ করে। তাই দিনকে দিন যেকোনো বিষয়কে রং মাখিয়ে বিভ্রান্তি সৃষ্টির জন্য পরিকল্পিত চক্রই গজিয়ে উঠেছে। কারণ, সামাজিক মাধ্যমে ‘ভিউ’-এর সঙ্গে এখন টাকার বিষয়টিও জড়িত। অনেকে পেশা হিসেবেই নিয়েছেন ‘ভাইরাল’ নামের এই অপ-যজ্ঞকে।
সিদ্ধান্ত
ভাইরাল হওয়া অডিওটি চিত্রনায়িকা পরীমণির সঙ্গে একজন বিনোদন প্রতিবেদকের ফোনালাপ। এটি সংবাদমাধ্যমে প্রকাশিত একটি সাক্ষাৎকার, ফাঁস হওয়া অডিও নয়।
বাংলাদেশে এক হিন্দু নারীকে গণধর্ষণ করা হয়েছে দাবিতে মাইক্রোব্লগিং সাইট এক্সে ১৮ সেকেন্ডের ভিডিও ঘুরে বেড়াচ্ছে। এতে দেখা যাচ্ছে, রক্তাক্ত এক নারীকে বেশ কয়েকজন পুলিশ সদস্য কোথাও নিয়ে যাচ্ছেন। মঙ্গলবার (১২ নভেম্বর) দীপক শর্মা নামের একটি ভারতীয় এক্স হ্যান্ডল থেকে ভিডিওটি টুইট করে দাবি করা হয়, ‘ভিড
২০ ঘণ্টা আগেআওয়ামী লীগের বন ও পরিবেশ বিষয়ক উপকমিটির সদস্য সাবরিনা চৌধুরী নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজ থেকে গতকাল মঙ্গলবার দিবাগত রাত সাড়ে ১২টায় এমন দাবিতে স্ক্রিনশটটি পোস্ট করে লেখেন, ‘Sabnam Faria কিছুক্ষণ আগে একটা পোস্ট করলেন ৫ মিনিট পর ডিলিট করে দিলেন।’
২ দিন আগেএলিস থমাস নামের এক ওপেন সোর্স ইন্টেলিজেন্স গবেষকের বরাত দিয়ে জার্মান সংবাদমাধ্যম ডয়েচে ভেলে জানিয়েছে, ট্রাম্পকে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট হতে সাহায্য করেছে এআই পরিচালিত বট নেটওয়ার্ক।
২ দিন আগেগত বৃহস্পতিবার (৭ নভেম্বর) ‘প্রবাসী জীবন’ নামের একটি ফেসবুক পেজ থেকে ভিডিওটি পোস্ট করা হয়। পোস্টটি আজ মঙ্গলবার বিকেল সাড়ে ৩টা পর্যন্ত পাঁচ শতাধিক শেয়ার হয়েছে। রিয়েকশন পড়েছে ৪ হাজারের বেশি। ভিডিওটি দেখা হয়েছে ৪২ হাজার বার।
৩ দিন আগে