ফ্যাক্টচেক ডেস্ক
বাইডেন হাঁটু গেড়ে বসে আছেন। সামনে একটি শিশু। বাইডেন কি ওই শিশুর কাছে ক্ষমা চাইছেন? ফেসবুকে মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের এমন একটি ছবি পোস্ট করা হয়েছে।
ফেসবুকের বিভিন্ন পেজ ও প্রোফাইল থেকে ছবিটি পোস্ট করে দাবি করা হচ্ছে, ছবিটি মার্কিন পুলিশের হাতে নিহত কৃষ্ণাঙ্গ জর্জ ফ্লয়েডের ছেলের, যার কাছে বাইডেন তাঁর পিতার হত্যার জন্য ক্ষমা চাইছেন। কোনো কোনো পোস্টে শিশুটিকে ফ্লয়েডের মেয়ে বলেও দাবি করা হয়েছে।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন বিভাগের অধ্যাপক আসিফ নজরুল ছবিটি পোস্ট করে লিখেছেন, ‘যুক্তরাষ্ট্রে পুলিশি নির্যাতনে নিহত কৃষ্ণাঙ্গ জর্জ ফ্লয়েডের হত্যাকারীর বিচার হয়েছে। এটি নিশ্চিত যে উপযুক্ত শাস্তিও হবে তার। আমেরিকার পুলিশের সবচেয়ে বড় সমিতি এ বিচারকে স্বাগত জানিয়েছে। এই একটা হত্যাকাণ্ডের পর প্রায় ২০ টি অঙ্গরাজ্যে কমানো হয়েছে পুলিশের শক্তিপ্রয়োগের ক্ষমতা। এটাই সভ্য দেশের নমুনা। তারাও ভুল করে। কিন্তু এমন উদাহরণ তারাই তৈরি করে!’ পোস্টটিতে ৬৩ হাজারের বেশি মানুষ প্রতিক্রিয়া দিয়েছেন। বেশিরভাগ মন্তব্যই বাংলাদেশ বিচার ও শাসন ব্যবস্থাকে উপহাস করে লেখা হয়েছে।
ফ্যাক্টচেক
গুগল কিওয়ার্ড ও রিভার্স ইমেজ সার্চে দেখা যায়, এই ছবিটি ২০২০ সালের সেপ্টেম্বরে তোলা। সে সময় জো বাউডেন তাঁর নির্বাচনী প্রচারণার অংশ হিসেবে মিশিগানের ডেট্রয়েটে গেলে সেখানে এই শিশু ও তাঁর পিতা ক্লেমেন্ট ব্রাউনের সাথে শুভেচ্ছা বিনিময় করেন। ক্লেমেন্ট ব্রাউন 'থ্রি থার্টিন' নামক একটি কাপড়ের দোকানের মালিক। ছবিটি তোলেন রয়টার্সের সাংবাদিক লিয়াহ মিলস। রয়টার্সের ছবিটি দেখতে এখানে ক্লিক করুন। জো বাইডেনও ছবিটি সেসময় তাঁর ইন্সটাগ্রাম থেকে পোস্ট করেন।
প্রসঙ্গত মিনেয়াপোলিসের রাস্তায় গত বছর আফ্রিকান-আমেরিকান নাগরিক জর্জ ফ্লয়েডের মৃত্যুর ঘটনায় সাবেক পুলিশ কর্মকর্তা ডেরেক শভিনকে হত্যার দায়ে দোষী সাব্যস্ত করেছে মার্কিন আদালত।
এক ভিডিওতে দেখা যায়, গত বছর মে মাসে মি. ফ্লয়েডকে গ্রেপ্তারের সময় তাঁর গলার ওপর ৯ মিনিটেরও বেশি সময় ধরে হাঁটু গেড়ে বসে ছিলেন ৪৫ বছর বয়সী পুলিশ অফিসার ডেরেক শভিন।
এই ঘটনায় বিশ্বজুড়ে পুলিশের অতিরিক্ত বলপ্রয়োগ ও বর্ণবাদবিরোধী বিক্ষোভ মাথাচাড়া দিয়ে ওঠে।
শভিনকে তিনটি অভিযোগে দোষী সাব্যস্ত করা হয়– সেকেন্ড ডিগ্রি মার্ডার, থার্ড ডিগ্রি মার্ডার এবং নরহত্যা। শাস্তি ঘোষণা না করা পর্যন্ত তিনি পুলিশি হেফাজতে থাকবেন। সাজা হিসেবে কয়েক দশক জেল খাটতে হতে পারে তাঁকে।
ফলাফল
ছবিটি সম্প্রতি জর্জ ফ্লয়েডের শিশুপুত্রের সামনে জো বাইডেনের হাঁটু গেড়ে ক্ষমা প্রার্থনার নয়। ফেসবুকে এ সংক্রান্ত পোস্টগুলো বিভ্রান্তিকর।
বাইডেন হাঁটু গেড়ে বসে আছেন। সামনে একটি শিশু। বাইডেন কি ওই শিশুর কাছে ক্ষমা চাইছেন? ফেসবুকে মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের এমন একটি ছবি পোস্ট করা হয়েছে।
ফেসবুকের বিভিন্ন পেজ ও প্রোফাইল থেকে ছবিটি পোস্ট করে দাবি করা হচ্ছে, ছবিটি মার্কিন পুলিশের হাতে নিহত কৃষ্ণাঙ্গ জর্জ ফ্লয়েডের ছেলের, যার কাছে বাইডেন তাঁর পিতার হত্যার জন্য ক্ষমা চাইছেন। কোনো কোনো পোস্টে শিশুটিকে ফ্লয়েডের মেয়ে বলেও দাবি করা হয়েছে।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন বিভাগের অধ্যাপক আসিফ নজরুল ছবিটি পোস্ট করে লিখেছেন, ‘যুক্তরাষ্ট্রে পুলিশি নির্যাতনে নিহত কৃষ্ণাঙ্গ জর্জ ফ্লয়েডের হত্যাকারীর বিচার হয়েছে। এটি নিশ্চিত যে উপযুক্ত শাস্তিও হবে তার। আমেরিকার পুলিশের সবচেয়ে বড় সমিতি এ বিচারকে স্বাগত জানিয়েছে। এই একটা হত্যাকাণ্ডের পর প্রায় ২০ টি অঙ্গরাজ্যে কমানো হয়েছে পুলিশের শক্তিপ্রয়োগের ক্ষমতা। এটাই সভ্য দেশের নমুনা। তারাও ভুল করে। কিন্তু এমন উদাহরণ তারাই তৈরি করে!’ পোস্টটিতে ৬৩ হাজারের বেশি মানুষ প্রতিক্রিয়া দিয়েছেন। বেশিরভাগ মন্তব্যই বাংলাদেশ বিচার ও শাসন ব্যবস্থাকে উপহাস করে লেখা হয়েছে।
ফ্যাক্টচেক
গুগল কিওয়ার্ড ও রিভার্স ইমেজ সার্চে দেখা যায়, এই ছবিটি ২০২০ সালের সেপ্টেম্বরে তোলা। সে সময় জো বাউডেন তাঁর নির্বাচনী প্রচারণার অংশ হিসেবে মিশিগানের ডেট্রয়েটে গেলে সেখানে এই শিশু ও তাঁর পিতা ক্লেমেন্ট ব্রাউনের সাথে শুভেচ্ছা বিনিময় করেন। ক্লেমেন্ট ব্রাউন 'থ্রি থার্টিন' নামক একটি কাপড়ের দোকানের মালিক। ছবিটি তোলেন রয়টার্সের সাংবাদিক লিয়াহ মিলস। রয়টার্সের ছবিটি দেখতে এখানে ক্লিক করুন। জো বাইডেনও ছবিটি সেসময় তাঁর ইন্সটাগ্রাম থেকে পোস্ট করেন।
প্রসঙ্গত মিনেয়াপোলিসের রাস্তায় গত বছর আফ্রিকান-আমেরিকান নাগরিক জর্জ ফ্লয়েডের মৃত্যুর ঘটনায় সাবেক পুলিশ কর্মকর্তা ডেরেক শভিনকে হত্যার দায়ে দোষী সাব্যস্ত করেছে মার্কিন আদালত।
এক ভিডিওতে দেখা যায়, গত বছর মে মাসে মি. ফ্লয়েডকে গ্রেপ্তারের সময় তাঁর গলার ওপর ৯ মিনিটেরও বেশি সময় ধরে হাঁটু গেড়ে বসে ছিলেন ৪৫ বছর বয়সী পুলিশ অফিসার ডেরেক শভিন।
এই ঘটনায় বিশ্বজুড়ে পুলিশের অতিরিক্ত বলপ্রয়োগ ও বর্ণবাদবিরোধী বিক্ষোভ মাথাচাড়া দিয়ে ওঠে।
শভিনকে তিনটি অভিযোগে দোষী সাব্যস্ত করা হয়– সেকেন্ড ডিগ্রি মার্ডার, থার্ড ডিগ্রি মার্ডার এবং নরহত্যা। শাস্তি ঘোষণা না করা পর্যন্ত তিনি পুলিশি হেফাজতে থাকবেন। সাজা হিসেবে কয়েক দশক জেল খাটতে হতে পারে তাঁকে।
ফলাফল
ছবিটি সম্প্রতি জর্জ ফ্লয়েডের শিশুপুত্রের সামনে জো বাইডেনের হাঁটু গেড়ে ক্ষমা প্রার্থনার নয়। ফেসবুকে এ সংক্রান্ত পোস্টগুলো বিভ্রান্তিকর।
বাংলাদেশে এক হিন্দু নারীকে গণধর্ষণ করা হয়েছে দাবিতে মাইক্রোব্লগিং সাইট এক্সে ১৮ সেকেন্ডের ভিডিও ঘুরে বেড়াচ্ছে। এতে দেখা যাচ্ছে, রক্তাক্ত এক নারীকে বেশ কয়েকজন পুলিশ সদস্য কোথাও নিয়ে যাচ্ছেন। মঙ্গলবার (১২ নভেম্বর) দীপক শর্মা নামের একটি ভারতীয় এক্স হ্যান্ডল থেকে ভিডিওটি টুইট করে দাবি করা হয়, ‘ভিড
১ দিন আগেআওয়ামী লীগের বন ও পরিবেশ বিষয়ক উপকমিটির সদস্য সাবরিনা চৌধুরী নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজ থেকে গতকাল মঙ্গলবার দিবাগত রাত সাড়ে ১২টায় এমন দাবিতে স্ক্রিনশটটি পোস্ট করে লেখেন, ‘Sabnam Faria কিছুক্ষণ আগে একটা পোস্ট করলেন ৫ মিনিট পর ডিলিট করে দিলেন।’
২ দিন আগেএলিস থমাস নামের এক ওপেন সোর্স ইন্টেলিজেন্স গবেষকের বরাত দিয়ে জার্মান সংবাদমাধ্যম ডয়েচে ভেলে জানিয়েছে, ট্রাম্পকে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট হতে সাহায্য করেছে এআই পরিচালিত বট নেটওয়ার্ক।
৩ দিন আগেগত বৃহস্পতিবার (৭ নভেম্বর) ‘প্রবাসী জীবন’ নামের একটি ফেসবুক পেজ থেকে ভিডিওটি পোস্ট করা হয়। পোস্টটি আজ মঙ্গলবার বিকেল সাড়ে ৩টা পর্যন্ত পাঁচ শতাধিক শেয়ার হয়েছে। রিয়েকশন পড়েছে ৪ হাজারের বেশি। ভিডিওটি দেখা হয়েছে ৪২ হাজার বার।
৩ দিন আগে