ফ্যাক্টচেক ডেস্ক
ছাত্র–জনতার অভ্যুত্থানের মুখে গত ৫ আগস্ট প্রধানমন্ত্রীর পদ ছেড়ে বাংলাদেশ ত্যাগ করে ভারতে আশ্রয় নেন শেখ হাসিনা। ভারতে তাঁর অবস্থান নিয়ে দুই দেশের নীতিনির্ধারণী মহলেই আছে চাপা অস্বস্তি। এমন পরিস্থিতিতে ৫ আগস্ট-পরবর্তী এই প্রথম বাংলাদেশ ও ভারতের সেনাপ্রধান পর্যায়ে কথা হয়। ভারতীয় সংবাদমাধ্যমের খবর, গত বুধবার (৬ নভেম্বর) দুই দেশের ‘পারস্পরিক স্বার্থ’ নিয়ে বাংলাদেশের সেনাবাহিনীর প্রধান জেনারেল ওয়াকার–উজ–জামানের সঙ্গে ভিডিও কলে কথা বলেছেন ভারতের সেনাপ্রধান উপেন্দ্র দ্বিবেদী। এই ভিডিও কথোপকথনের একটি ছবি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভাইরাল হয়েছে।
ছবিটির একপাশে আছেন বাংলাদেশের সেনাবাহিনীর প্রধান জেনারেল ওয়াকার–উজ–জামান, ব্যাকগ্রাউন্ডে বাংলাদেশের জাতীয় পতাকা ও বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর পতাকা। ছবিটির অন্য পাশে ভারতের সেনাপ্রধান উপেন্দ্র দ্বিবেদী। তাঁর সামনে একপাশে ভারতের পতাকা, অন্যপাশে বাংলাদেশের জাতীয় পতাকা। পেছনে দেয়ালে ঝোলানো ১৯৭১ সালের ১৬ ডিসেম্বর ভারত-বাংলাদেশের যৌথ বাহিনীর কাছে পাকিস্তানি বাহিনীর আত্মসমর্পণের ঐতিহাসিক ছবি।
ছবিটি গত বৃহস্পতিবার (৭ নভেম্বর) নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক অ্যাকাউন্টে পোস্ট করেন সুইজারল্যান্ড-প্রবাসী অনলাইন অ্যাকটিভিস্ট অমি রহমান পিয়াল। পোস্টের ক্যাপশনে লেখেন, ‘ভিডিও কলে বাংলাদেশ আর ভারতের সেনাপ্রধানের পারস্পরিক সহযোগিতা নিয়া কথা হইছে। একজনের পিছে বাংলাদেশ আর সেনাবাহিনীর পতাকা। আরেকজনের ভারত আর বাংলাদেশের। নজর কাড়ছে একজন ১৯৭১ সালের ১৬ ডিসেম্বরের আত্মসমর্পণের ছবি রাখছে ব্যাকগ্রাউন্ডে! এটা কি কোনো বার্তা যা ওয়াকার ইউনুস ধরতারে নাই?’
তাঁর পোস্টটি শেয়ার হয়েছে আড়াই শতাধিক, রিঅ্যাকশন পড়েছে ৩ হাজারের বেশি। একই ছবি এক্সে (সাবেক টুইটার) ‘এ টিম’ নামের একটি ভেরিফায়েড হ্যান্ডল থেকেও টুইট করা হয়েছে। টুইটটিতে ইংরেজিতে প্রায় একই বর্ণনা দিয়ে লেখা, বাংলাদেশের সেনাপ্রধান কি বার্তাটি ধরতে পেরেছেন?
ভারত-বাংলাদেশের যৌথ বাহিনীর কাছে পাকিস্তানি বাহিনীর আত্মসমর্পণের ঐতিহাসিক ছবি পেছনে রেখে ভারতের সেনাপ্রধান কি কোনো বার্তা দিতে চেয়েছেন, নাকি এটি সাধারণ ঘটনা?
দুই দেশের সেনাপ্রধান পর্যায়ে এই বৈঠকে কী নিয়ে আলাপ হয়েছে, সে সম্পর্কে বিস্তারিত কোনো তথ্য পাওয়া যায়নি। বৈঠক নিয়ে ভারতের সংবাদমাধ্যম দ্য প্রিন্টের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, এ বৈঠকের বিষয়ে সেনাবাহিনীর পক্ষ থেকে বিবৃতিতে বিস্তারিত কিছু বলা হয়নি। কোন প্রেক্ষাপটে তাঁরা ভিডিও কলে যুক্ত হলেন, তা নিয়ে কিছুই জানানো হয়নি।
জেনারেল ওয়াকার–উজ–জামান ও জেনারেল উপেন্দ্র দ্বিবেদীর ভিডিও কলের ছবি দিয়ে ভারতীয় সেনাবাহিনীর এডিজিপিআইয়ের (অ্যাডিশনাল ডিরেক্টরেট জেনারেল অব পাবলিক ইনফরমেশন) এক্স হ্যান্ডেলে বলা হয়, তাঁরা দুজন ‘ভিডিও টেলি কলে’ নিজেদের মধ্যে কথা বলেছেন। তাঁরা ‘পারস্পরিক স্বার্থসংশ্লিষ্ট’ বিষয়সহ দ্বিপক্ষীয় ‘প্রতিরক্ষা সহযোগিতা’ নিয়ে আলোচনা করেছেন।
তাঁদের মধ্যে কী নিয়ে আলাপ হয়েছে, সে সম্পর্কে জানা না গেলেও এটি জানা যায় যে ভিডিও কলে ভারতীয় সেনাপ্রধানের ব্যাকগ্রাউন্ডে পাকিস্তানি বাহিনীর আত্মসমর্পণের যে ঐতিহাসিক ছবিটি দেখা যায়, সেটি নতুন কিছু নয়। বর্তমান সেনাপ্রধান উপেন্দ্র দ্বিবেদীসহ আগের সেনাপ্রধানের বিভিন্ন বৈঠকেও একই ব্যাকগ্রাউন্ড দেখতে পাওয়া যায়।
যেমন—গত ১৮ সেপ্টেম্বর উপেন্দ্র দ্বিবেদী ভারত ও ভুটানে নিযুক্ত ইউরোপীয় ইউনিয়নের (ইইউ) রাষ্ট্রদূত হারভে ডেলফিনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন এবং পারস্পরিক স্বার্থসংশ্লিষ্ট বিষয়সহ প্রতিরক্ষা সহযোগিতা নিয়ে আলোচনা করেন। এ সময় তাঁদের পেছনের দেয়ালে পাকিস্তানি বাহিনীর আত্মসমর্পণের ঐতিহাসিক ছবিটি দেখা যায়।
এই ছবি আরও দেখা যায় সাম্প্রতিক সময়ে ইসরায়েলের প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের মহাপরিচালক মেজর জেনারেল (অব.) ইয়াল জামির, ভারতে নিযুক্ত অস্ট্রেলিয়ার হাইকমিশনার ফিলিপ গ্রিন, মালদ্বীপের জাতীয় প্রতিরক্ষা বাহিনীর চিফ অব ডিফেন্স মেজর জেনারেল ইব্রাহিম হিলমি, ডেমোক্রেটিক রিপাবলিক অব কঙ্গোর প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের পারমানেন্ট সচিব মেজর জেনারেল লুকুইকিলা মেটিকুইজা মার্সেলের সঙ্গে সরাসরি সাক্ষাতের সময়ও।
২০২২ সালের আগস্টে ভারত সফরে গিয়েছিলেন বাংলাদেশের বর্তমান সেনাপ্রধান ওয়াকার-উজ-জামান। সে সময় তিনি বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনী বিভাগের প্রিন্সিপাল স্টাফ অফিসার (পিএসও) হিসেবে দায়িত্ব পালন করছিলেন। ওই সময় ভারতের সেনাপ্রধান ছিলেন জেনারেল মনোজ পাণ্ডে। সফর চলাকালে মনোজ পাণ্ডের সঙ্গে বৈঠক করেন ওয়াকার-উজ-জামান। সে বৈঠকের সময়ও ব্যাকগ্রাউন্ডে মুক্তিযুদ্ধের সময় পাকিস্তানি বাহিনীর আত্মসমর্পণের ঐতিহাসিক ছবিটি ছিল।
বিভিন্ন অনলাইন বৈঠক ও টুইট বার্তায়ও উপেন্দ্র দ্বিবেদীকে মুক্তিযুদ্ধের সময় যৌথ বাহিনীর কাছে পাকিস্তানি বাহিনীর আত্মসমর্পণের ঐতিহাসিক ছবিটি পেছনে রেখে কথা বলতে দেখা যায়। যেমন—গত ২৬ জুলাই ভারতীয় সেনাবাহিনী আয়োজিত ফুটবল টুর্নামেন্ট ডুরান্ড কাপে অংশগ্রহণকারী দলগুলোর প্রতি শুভেচ্ছা জানিয়ে ভিডিও বার্তা দেন উপেন্দ্র দ্বিবেদী। সেই ভিডিও বার্তার ব্যাকগ্রাউন্ডেো মুক্তিযুদ্ধের সময় যৌথ বাহিনীর কাছে পাক বাহিনীর আত্মসমর্পণের ঐতিহাসিক ছবিটি দেখতে পাওয়া যায়।
এসব ছবি ও তথ্যই প্রমাণ করে, বাংলাদেশের সেনাপ্রধান ওয়াকার-উজ-জামানের সঙ্গে ‘ভিডিও টেলি কলে’ বৈঠকের সময় ভারতীয় সেনাপ্রধান উপেন্দ্র দ্বিবেদী তাঁর পেছনে মুক্তিযুদ্ধের সময় যৌথ বাহিনীর কাছে পাকিস্তানি বাহিনীর আত্মসমর্পণের ঐতিহাসিক ছবিটি বিশেষ কোনো উদ্দেশ্যে রাখেননি। ছবিটি সব সময়ই এখানে থাকে।
ছাত্র–জনতার অভ্যুত্থানের মুখে গত ৫ আগস্ট প্রধানমন্ত্রীর পদ ছেড়ে বাংলাদেশ ত্যাগ করে ভারতে আশ্রয় নেন শেখ হাসিনা। ভারতে তাঁর অবস্থান নিয়ে দুই দেশের নীতিনির্ধারণী মহলেই আছে চাপা অস্বস্তি। এমন পরিস্থিতিতে ৫ আগস্ট-পরবর্তী এই প্রথম বাংলাদেশ ও ভারতের সেনাপ্রধান পর্যায়ে কথা হয়। ভারতীয় সংবাদমাধ্যমের খবর, গত বুধবার (৬ নভেম্বর) দুই দেশের ‘পারস্পরিক স্বার্থ’ নিয়ে বাংলাদেশের সেনাবাহিনীর প্রধান জেনারেল ওয়াকার–উজ–জামানের সঙ্গে ভিডিও কলে কথা বলেছেন ভারতের সেনাপ্রধান উপেন্দ্র দ্বিবেদী। এই ভিডিও কথোপকথনের একটি ছবি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভাইরাল হয়েছে।
ছবিটির একপাশে আছেন বাংলাদেশের সেনাবাহিনীর প্রধান জেনারেল ওয়াকার–উজ–জামান, ব্যাকগ্রাউন্ডে বাংলাদেশের জাতীয় পতাকা ও বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর পতাকা। ছবিটির অন্য পাশে ভারতের সেনাপ্রধান উপেন্দ্র দ্বিবেদী। তাঁর সামনে একপাশে ভারতের পতাকা, অন্যপাশে বাংলাদেশের জাতীয় পতাকা। পেছনে দেয়ালে ঝোলানো ১৯৭১ সালের ১৬ ডিসেম্বর ভারত-বাংলাদেশের যৌথ বাহিনীর কাছে পাকিস্তানি বাহিনীর আত্মসমর্পণের ঐতিহাসিক ছবি।
ছবিটি গত বৃহস্পতিবার (৭ নভেম্বর) নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক অ্যাকাউন্টে পোস্ট করেন সুইজারল্যান্ড-প্রবাসী অনলাইন অ্যাকটিভিস্ট অমি রহমান পিয়াল। পোস্টের ক্যাপশনে লেখেন, ‘ভিডিও কলে বাংলাদেশ আর ভারতের সেনাপ্রধানের পারস্পরিক সহযোগিতা নিয়া কথা হইছে। একজনের পিছে বাংলাদেশ আর সেনাবাহিনীর পতাকা। আরেকজনের ভারত আর বাংলাদেশের। নজর কাড়ছে একজন ১৯৭১ সালের ১৬ ডিসেম্বরের আত্মসমর্পণের ছবি রাখছে ব্যাকগ্রাউন্ডে! এটা কি কোনো বার্তা যা ওয়াকার ইউনুস ধরতারে নাই?’
তাঁর পোস্টটি শেয়ার হয়েছে আড়াই শতাধিক, রিঅ্যাকশন পড়েছে ৩ হাজারের বেশি। একই ছবি এক্সে (সাবেক টুইটার) ‘এ টিম’ নামের একটি ভেরিফায়েড হ্যান্ডল থেকেও টুইট করা হয়েছে। টুইটটিতে ইংরেজিতে প্রায় একই বর্ণনা দিয়ে লেখা, বাংলাদেশের সেনাপ্রধান কি বার্তাটি ধরতে পেরেছেন?
ভারত-বাংলাদেশের যৌথ বাহিনীর কাছে পাকিস্তানি বাহিনীর আত্মসমর্পণের ঐতিহাসিক ছবি পেছনে রেখে ভারতের সেনাপ্রধান কি কোনো বার্তা দিতে চেয়েছেন, নাকি এটি সাধারণ ঘটনা?
দুই দেশের সেনাপ্রধান পর্যায়ে এই বৈঠকে কী নিয়ে আলাপ হয়েছে, সে সম্পর্কে বিস্তারিত কোনো তথ্য পাওয়া যায়নি। বৈঠক নিয়ে ভারতের সংবাদমাধ্যম দ্য প্রিন্টের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, এ বৈঠকের বিষয়ে সেনাবাহিনীর পক্ষ থেকে বিবৃতিতে বিস্তারিত কিছু বলা হয়নি। কোন প্রেক্ষাপটে তাঁরা ভিডিও কলে যুক্ত হলেন, তা নিয়ে কিছুই জানানো হয়নি।
জেনারেল ওয়াকার–উজ–জামান ও জেনারেল উপেন্দ্র দ্বিবেদীর ভিডিও কলের ছবি দিয়ে ভারতীয় সেনাবাহিনীর এডিজিপিআইয়ের (অ্যাডিশনাল ডিরেক্টরেট জেনারেল অব পাবলিক ইনফরমেশন) এক্স হ্যান্ডেলে বলা হয়, তাঁরা দুজন ‘ভিডিও টেলি কলে’ নিজেদের মধ্যে কথা বলেছেন। তাঁরা ‘পারস্পরিক স্বার্থসংশ্লিষ্ট’ বিষয়সহ দ্বিপক্ষীয় ‘প্রতিরক্ষা সহযোগিতা’ নিয়ে আলোচনা করেছেন।
তাঁদের মধ্যে কী নিয়ে আলাপ হয়েছে, সে সম্পর্কে জানা না গেলেও এটি জানা যায় যে ভিডিও কলে ভারতীয় সেনাপ্রধানের ব্যাকগ্রাউন্ডে পাকিস্তানি বাহিনীর আত্মসমর্পণের যে ঐতিহাসিক ছবিটি দেখা যায়, সেটি নতুন কিছু নয়। বর্তমান সেনাপ্রধান উপেন্দ্র দ্বিবেদীসহ আগের সেনাপ্রধানের বিভিন্ন বৈঠকেও একই ব্যাকগ্রাউন্ড দেখতে পাওয়া যায়।
যেমন—গত ১৮ সেপ্টেম্বর উপেন্দ্র দ্বিবেদী ভারত ও ভুটানে নিযুক্ত ইউরোপীয় ইউনিয়নের (ইইউ) রাষ্ট্রদূত হারভে ডেলফিনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন এবং পারস্পরিক স্বার্থসংশ্লিষ্ট বিষয়সহ প্রতিরক্ষা সহযোগিতা নিয়ে আলোচনা করেন। এ সময় তাঁদের পেছনের দেয়ালে পাকিস্তানি বাহিনীর আত্মসমর্পণের ঐতিহাসিক ছবিটি দেখা যায়।
এই ছবি আরও দেখা যায় সাম্প্রতিক সময়ে ইসরায়েলের প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের মহাপরিচালক মেজর জেনারেল (অব.) ইয়াল জামির, ভারতে নিযুক্ত অস্ট্রেলিয়ার হাইকমিশনার ফিলিপ গ্রিন, মালদ্বীপের জাতীয় প্রতিরক্ষা বাহিনীর চিফ অব ডিফেন্স মেজর জেনারেল ইব্রাহিম হিলমি, ডেমোক্রেটিক রিপাবলিক অব কঙ্গোর প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের পারমানেন্ট সচিব মেজর জেনারেল লুকুইকিলা মেটিকুইজা মার্সেলের সঙ্গে সরাসরি সাক্ষাতের সময়ও।
২০২২ সালের আগস্টে ভারত সফরে গিয়েছিলেন বাংলাদেশের বর্তমান সেনাপ্রধান ওয়াকার-উজ-জামান। সে সময় তিনি বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনী বিভাগের প্রিন্সিপাল স্টাফ অফিসার (পিএসও) হিসেবে দায়িত্ব পালন করছিলেন। ওই সময় ভারতের সেনাপ্রধান ছিলেন জেনারেল মনোজ পাণ্ডে। সফর চলাকালে মনোজ পাণ্ডের সঙ্গে বৈঠক করেন ওয়াকার-উজ-জামান। সে বৈঠকের সময়ও ব্যাকগ্রাউন্ডে মুক্তিযুদ্ধের সময় পাকিস্তানি বাহিনীর আত্মসমর্পণের ঐতিহাসিক ছবিটি ছিল।
বিভিন্ন অনলাইন বৈঠক ও টুইট বার্তায়ও উপেন্দ্র দ্বিবেদীকে মুক্তিযুদ্ধের সময় যৌথ বাহিনীর কাছে পাকিস্তানি বাহিনীর আত্মসমর্পণের ঐতিহাসিক ছবিটি পেছনে রেখে কথা বলতে দেখা যায়। যেমন—গত ২৬ জুলাই ভারতীয় সেনাবাহিনী আয়োজিত ফুটবল টুর্নামেন্ট ডুরান্ড কাপে অংশগ্রহণকারী দলগুলোর প্রতি শুভেচ্ছা জানিয়ে ভিডিও বার্তা দেন উপেন্দ্র দ্বিবেদী। সেই ভিডিও বার্তার ব্যাকগ্রাউন্ডেো মুক্তিযুদ্ধের সময় যৌথ বাহিনীর কাছে পাক বাহিনীর আত্মসমর্পণের ঐতিহাসিক ছবিটি দেখতে পাওয়া যায়।
এসব ছবি ও তথ্যই প্রমাণ করে, বাংলাদেশের সেনাপ্রধান ওয়াকার-উজ-জামানের সঙ্গে ‘ভিডিও টেলি কলে’ বৈঠকের সময় ভারতীয় সেনাপ্রধান উপেন্দ্র দ্বিবেদী তাঁর পেছনে মুক্তিযুদ্ধের সময় যৌথ বাহিনীর কাছে পাকিস্তানি বাহিনীর আত্মসমর্পণের ঐতিহাসিক ছবিটি বিশেষ কোনো উদ্দেশ্যে রাখেননি। ছবিটি সব সময়ই এখানে থাকে।
ফ্যাক্টচেক, সোশ্যাল মিডিয়া, সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম, ভাইরাল, ভুয়া পোস্ট, সংঘর্ষ, রাজধানী, সেনাবাহিনী, বিক্ষোভ, রিকশা
১৩ ঘণ্টা আগেদীপ্তির বক্তব্য দাবিতে ইংরেজি দৈনিক ডেইলি স্টারের নাম ও লোগোযুক্ত একটি ফটোকার্ড ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে। দীপ্তি চৌধুরীর ছবিযুক্ত ফটোকার্ডটিতে লেখা, ‘আমার নানীর ফুফাতো বোনের স্বামী মুক্তিযোদ্ধা ছিলেন।’
১৭ ঘণ্টা আগেআজ শনিবার সন্ধ্যায় আওয়ামী লীগের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার একটি অডিও রেকর্ড প্রচার করা হয়েছে। তাতে হাসিনাকে কথা বলতে শোনা যায়, গুলি খাওয়ার পর আবু সাঈদকে চার–পাঁচ ঘণ্টা পরে হাসপাতালে নেওয়া হয়েছিল।
২ দিন আগেবৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের অন্যতম সমন্বয়ক সারজিস আলম। তিনি জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সাধারণ সম্পাদকও। সম্প্রতি সারজিস শিশু মডেল অভিনেত্রী সিমরিন লুবাবাকে ফেসবুকে বিয়ের প্রস্তাব দিয়েছেন দাবিতে একটি ফটোকার্ড সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হয়েছে।
২ দিন আগে