অনলাইন ডেস্ক
বিশ্বের সবচেয়ে বড় চাল রপ্তানিকারক ভারতের গত বছর চালু করা বাণিজ্য নিষেধাজ্ঞা থেকে লাভবান হয়ে পাকিস্তান বিশ্ববাজারে রেকর্ড পরিমাণ চাল বিক্রি করছে। সরকারি পরিসংখ্যান অনুসারে, বিশ্বের চতুর্থ বৃহত্তম রপ্তানিকারক পাকিস্তানের চাল রপ্তানি গত বছরের মে মাসের শেষ থেকে ১১ মাসে প্রায় ৫ দশমিক ৬ মিলিয়ন টন বেড়েছে—যা এক বছরের আগের একই সময়ের তুলনায় প্রায় ৬০ শতাংশ বেশি। ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম ফিন্যান্সিয়াল টাইমস এক প্রতিবেদনে খবরটি দিয়েছে।
এই ১১ মাসে পাকিস্তানের চাল রপ্তানির মূল্য বেড়ে হয়েছে ৩৬০ কোটি ডলার—যা ২০২২-২৩ অর্থবছরের জুলাই থেকে মে পর্যন্ত ছিল ২০০ কোটি ডলার। এর আগের চাল রপ্তানির রেকর্ড ছিল ৪৮ লাখ টন—যার মূল্য ২০২১-২২ অর্থবছরে ছিল ২৫০ কোটি ডলার।
গত বছর ভারতের রপ্তানি নিষেধাজ্ঞার পর চাল সরবরাহে কঠোর নিয়ম জারি করেছিল পাকিস্তান। আর এসব কড়াকড়িই রেকর্ড রপ্তানি অর্জনে সাহায্য করেছে। পাকিস্তানের দুর্বল বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভকে শক্তিশালী করেছে এই রপ্তানি বাণিজ্য, যা আমদানির অর্থায়নের জন্যও অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
সাধারণত বিশ্বব্যাপী চালের ৪০ শতাংশই রপ্তানি করে ভারত। গত বছর ব্যাপক বৃষ্টিপাতে চাল উৎপাদন ব্যাহত হওয়ার পর সরবরাহ ঘাটতি এবং দেশের অভ্যন্তরে দাম বেড়ে যাওয়ার শঙ্কা দেখা দেয়। সংসদ নির্বাচনের আগে চালের দাম যাতে না বাড়ে, তা নিশ্চিত করতে গত বছর নির্দিষ্ট প্রজাতির চালের ওপর রপ্তানি নিষেধাজ্ঞা আরোপ করে ভারত। এর ফলে রপ্তানি রেকর্ড করল প্রতিবেশী পাকিস্তান।
এসঅ্যান্ডপি গ্লোবাল কমোডিটি ইনসাইটসের কৃষি বাজারের সহযোগী সম্পাদক এলভিস জন বলেন, ভারত রপ্তানি নিষেধাজ্ঞা আরোপের পর কম খরচের বিকল্প হিসেবে আবির্ভূত হয়েছে পাকিস্তান। দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়া এবং আমেরিকার বাজারের দিকে ইঙ্গিত করে তিনি বলেন, আফ্রিকার অনেক দেশই কম দামের চালের চাহিদা পূরণের জন্য পাকিস্তানের দিকে ঝুঁকেছে।
পাকিস্তান সরকার ১১ জুন প্রকাশিত দেশটির বার্ষিক অর্থনৈতিক সমীক্ষায় লিখেছে, মার্চের শেষের ৯ মাসে প্রায় এক কোটি টন চাল উৎপাদন করেছে দেশটি, যা এক বছর আগের একই সময়ে ছিল ৭৩ লাখ টন।
পাকিস্তানের সবচেয়ে বড় বাসমতী চাল রপ্তানিকারক ম্যাটকো ফুডসের পরিচালক ফাইজান ঘোরি বলেন, ২০২২ সালের গ্রীষ্মে ভয়াবহ বন্যার কারণে ২০২২-২৩ অর্থবছরে ফসলের উৎপাদন কম ছিল। তিনি ভারতের রপ্তানি নিষেধাজ্ঞার দিকে ইঙ্গিত করে তিনি বলেন, বন্যার আগের বছরের সঙ্গে তুলনা করলেও বর্তমান রপ্তানি প্রবৃদ্ধি প্রায় ২০ শতাংশে উন্নীত হয়েছে, যা এখনো খুব চিত্তাকর্ষক।
যেখানে মুদ্রাস্ফীতি চলে গেছে দুই অঙ্কের ঘরে—দুর্বল অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি ও ক্রমবর্ধমান সরকারি ঋণের সঙ্গে লড়তে থাকা সেই ২৪ কোটি জনসংখ্যার দেশ পাকিস্তানের জন্য এই অপ্রত্যাশিত রাজস্ব অর্জন বৈদেশিক মুদ্রার উৎস সৃষ্টিতে রেখেছে বিশাল ভূমিকা।
গত বছরের জুলাই মাসে নয়াদিল্লি রপ্তানি নিষেধাজ্ঞা কার্যকর করার পর বিশ্বব্যাপী চালের দাম হয় এক দশকের মধ্যে সর্বোচ্চ। ভারত থেকে প্রচুর পরিমাণে চাল কেনা আফ্রিকার দরিদ্র দেশগুলোর ওপর পড়ে বিশেষ প্রভাব।
খাদ্যনিরাপত্তা বিষয়ক থিংকট্যাংক ইন্টারন্যাশনাল ফুড পলিসি রিসার্চ ইনস্টিটিউটের সিনিয়র রিসার্চ ফেলো জোসেফ গ্লাবার বলেছেন, ‘চালের দাম এখনো বেশি এবং আমার ধারণা, ভারত নিষেধাজ্ঞা অপসারণ না করা পর্যন্ত তা বেশিই থাকবে।’
এলভিস জন বলেন, রপ্তানি নিষেধাজ্ঞা থাকা সত্ত্বেও ভারত বিশ্বব্যাপী চালের সবচেয়ে বড় সরবরাহকারী হিসেবেই রয়ে গেছে। ভারতের পর আছে থাইল্যান্ড, ভিয়েতনাম ও পাকিস্তান। তবে বৈশ্বিক বাজারে পাকিস্তানের বাণিজ্য গত বছরের ৭ শতাংশ থেকে এ বছর বেড়ে ১০ শতাংশে উন্নীত হয়েছে।
লাহোরভিত্তিক ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান লতিফ রাইস মিলসের বিক্রয় ও বিপণন পরিচালক হাম্মাদ আত্তিক বলেছেন, মধ্যপ্রাচ্য, আফ্রিকা এবং দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার যে অঞ্চলে ভারতীয় চালের আধিপত্য রয়েছে, সেখান থেকেই তাঁর কোম্পানি চালের বেশি অর্ডার পেয়েছে। ভারতীয় চালের চেয়েও বেশি দামে এই ক্রেতারা পাকিস্তানের চাল কিনতে বাধ্য হয়েছিলেন।
ফাইজান ঘোরি গত নভেম্বর থেকে বাণিজ্যিক জাহাজে হামলার কথা উল্লেখ করে বলেছেন, বর্তমানে লোহিত সাগরের বাণিজ্যপথে হামলা না হলে রপ্তানি আরও বেশি হতে পারতেন।
পাকিস্তান সরকারের অর্থনৈতিক সমীক্ষা অনুযায়ী, লোহিত সাগরে হুতি বিদ্রোহীদের হামলার ফলে মধ্যপ্রাচ্য, ইউরোপ ও যুক্তরাষ্ট্রের ক্রেতাদের কাছে পাকিস্তানি চালের চাহিদা কমে গেছে।
বিশ্লেষকেরা বলছেন, পাকিস্তানে এ বছর আরেকটি বাম্পার ফলন হবে বলে আশা করা হচ্ছে। তবে ভারত যদি তার রপ্তানি নিষেধাজ্ঞা তুলে নেয় বা রপ্তানি নীতি শিথিল করে, তাহলে পাকিস্তানের কৃষকেরা তাঁদের ফসলের জন্য কম দাম পেতে পারেন।
ভারতে লোকসভা নির্বাচনের পর প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির ক্ষমতায় ফিরে আসার দিকে ইঙ্গিত করে জোসেফ গ্লাবার বলেন, বাজার সংশ্লিষ্টরা আশা করছে যে ভারত নির্বাচনের পরে তাদের বিধিনিষেধ শিথিল করবে।
বিশ্বের সবচেয়ে বড় চাল রপ্তানিকারক ভারতের গত বছর চালু করা বাণিজ্য নিষেধাজ্ঞা থেকে লাভবান হয়ে পাকিস্তান বিশ্ববাজারে রেকর্ড পরিমাণ চাল বিক্রি করছে। সরকারি পরিসংখ্যান অনুসারে, বিশ্বের চতুর্থ বৃহত্তম রপ্তানিকারক পাকিস্তানের চাল রপ্তানি গত বছরের মে মাসের শেষ থেকে ১১ মাসে প্রায় ৫ দশমিক ৬ মিলিয়ন টন বেড়েছে—যা এক বছরের আগের একই সময়ের তুলনায় প্রায় ৬০ শতাংশ বেশি। ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম ফিন্যান্সিয়াল টাইমস এক প্রতিবেদনে খবরটি দিয়েছে।
এই ১১ মাসে পাকিস্তানের চাল রপ্তানির মূল্য বেড়ে হয়েছে ৩৬০ কোটি ডলার—যা ২০২২-২৩ অর্থবছরের জুলাই থেকে মে পর্যন্ত ছিল ২০০ কোটি ডলার। এর আগের চাল রপ্তানির রেকর্ড ছিল ৪৮ লাখ টন—যার মূল্য ২০২১-২২ অর্থবছরে ছিল ২৫০ কোটি ডলার।
গত বছর ভারতের রপ্তানি নিষেধাজ্ঞার পর চাল সরবরাহে কঠোর নিয়ম জারি করেছিল পাকিস্তান। আর এসব কড়াকড়িই রেকর্ড রপ্তানি অর্জনে সাহায্য করেছে। পাকিস্তানের দুর্বল বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভকে শক্তিশালী করেছে এই রপ্তানি বাণিজ্য, যা আমদানির অর্থায়নের জন্যও অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
সাধারণত বিশ্বব্যাপী চালের ৪০ শতাংশই রপ্তানি করে ভারত। গত বছর ব্যাপক বৃষ্টিপাতে চাল উৎপাদন ব্যাহত হওয়ার পর সরবরাহ ঘাটতি এবং দেশের অভ্যন্তরে দাম বেড়ে যাওয়ার শঙ্কা দেখা দেয়। সংসদ নির্বাচনের আগে চালের দাম যাতে না বাড়ে, তা নিশ্চিত করতে গত বছর নির্দিষ্ট প্রজাতির চালের ওপর রপ্তানি নিষেধাজ্ঞা আরোপ করে ভারত। এর ফলে রপ্তানি রেকর্ড করল প্রতিবেশী পাকিস্তান।
এসঅ্যান্ডপি গ্লোবাল কমোডিটি ইনসাইটসের কৃষি বাজারের সহযোগী সম্পাদক এলভিস জন বলেন, ভারত রপ্তানি নিষেধাজ্ঞা আরোপের পর কম খরচের বিকল্প হিসেবে আবির্ভূত হয়েছে পাকিস্তান। দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়া এবং আমেরিকার বাজারের দিকে ইঙ্গিত করে তিনি বলেন, আফ্রিকার অনেক দেশই কম দামের চালের চাহিদা পূরণের জন্য পাকিস্তানের দিকে ঝুঁকেছে।
পাকিস্তান সরকার ১১ জুন প্রকাশিত দেশটির বার্ষিক অর্থনৈতিক সমীক্ষায় লিখেছে, মার্চের শেষের ৯ মাসে প্রায় এক কোটি টন চাল উৎপাদন করেছে দেশটি, যা এক বছর আগের একই সময়ে ছিল ৭৩ লাখ টন।
পাকিস্তানের সবচেয়ে বড় বাসমতী চাল রপ্তানিকারক ম্যাটকো ফুডসের পরিচালক ফাইজান ঘোরি বলেন, ২০২২ সালের গ্রীষ্মে ভয়াবহ বন্যার কারণে ২০২২-২৩ অর্থবছরে ফসলের উৎপাদন কম ছিল। তিনি ভারতের রপ্তানি নিষেধাজ্ঞার দিকে ইঙ্গিত করে তিনি বলেন, বন্যার আগের বছরের সঙ্গে তুলনা করলেও বর্তমান রপ্তানি প্রবৃদ্ধি প্রায় ২০ শতাংশে উন্নীত হয়েছে, যা এখনো খুব চিত্তাকর্ষক।
যেখানে মুদ্রাস্ফীতি চলে গেছে দুই অঙ্কের ঘরে—দুর্বল অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি ও ক্রমবর্ধমান সরকারি ঋণের সঙ্গে লড়তে থাকা সেই ২৪ কোটি জনসংখ্যার দেশ পাকিস্তানের জন্য এই অপ্রত্যাশিত রাজস্ব অর্জন বৈদেশিক মুদ্রার উৎস সৃষ্টিতে রেখেছে বিশাল ভূমিকা।
গত বছরের জুলাই মাসে নয়াদিল্লি রপ্তানি নিষেধাজ্ঞা কার্যকর করার পর বিশ্বব্যাপী চালের দাম হয় এক দশকের মধ্যে সর্বোচ্চ। ভারত থেকে প্রচুর পরিমাণে চাল কেনা আফ্রিকার দরিদ্র দেশগুলোর ওপর পড়ে বিশেষ প্রভাব।
খাদ্যনিরাপত্তা বিষয়ক থিংকট্যাংক ইন্টারন্যাশনাল ফুড পলিসি রিসার্চ ইনস্টিটিউটের সিনিয়র রিসার্চ ফেলো জোসেফ গ্লাবার বলেছেন, ‘চালের দাম এখনো বেশি এবং আমার ধারণা, ভারত নিষেধাজ্ঞা অপসারণ না করা পর্যন্ত তা বেশিই থাকবে।’
এলভিস জন বলেন, রপ্তানি নিষেধাজ্ঞা থাকা সত্ত্বেও ভারত বিশ্বব্যাপী চালের সবচেয়ে বড় সরবরাহকারী হিসেবেই রয়ে গেছে। ভারতের পর আছে থাইল্যান্ড, ভিয়েতনাম ও পাকিস্তান। তবে বৈশ্বিক বাজারে পাকিস্তানের বাণিজ্য গত বছরের ৭ শতাংশ থেকে এ বছর বেড়ে ১০ শতাংশে উন্নীত হয়েছে।
লাহোরভিত্তিক ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান লতিফ রাইস মিলসের বিক্রয় ও বিপণন পরিচালক হাম্মাদ আত্তিক বলেছেন, মধ্যপ্রাচ্য, আফ্রিকা এবং দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার যে অঞ্চলে ভারতীয় চালের আধিপত্য রয়েছে, সেখান থেকেই তাঁর কোম্পানি চালের বেশি অর্ডার পেয়েছে। ভারতীয় চালের চেয়েও বেশি দামে এই ক্রেতারা পাকিস্তানের চাল কিনতে বাধ্য হয়েছিলেন।
ফাইজান ঘোরি গত নভেম্বর থেকে বাণিজ্যিক জাহাজে হামলার কথা উল্লেখ করে বলেছেন, বর্তমানে লোহিত সাগরের বাণিজ্যপথে হামলা না হলে রপ্তানি আরও বেশি হতে পারতেন।
পাকিস্তান সরকারের অর্থনৈতিক সমীক্ষা অনুযায়ী, লোহিত সাগরে হুতি বিদ্রোহীদের হামলার ফলে মধ্যপ্রাচ্য, ইউরোপ ও যুক্তরাষ্ট্রের ক্রেতাদের কাছে পাকিস্তানি চালের চাহিদা কমে গেছে।
বিশ্লেষকেরা বলছেন, পাকিস্তানে এ বছর আরেকটি বাম্পার ফলন হবে বলে আশা করা হচ্ছে। তবে ভারত যদি তার রপ্তানি নিষেধাজ্ঞা তুলে নেয় বা রপ্তানি নীতি শিথিল করে, তাহলে পাকিস্তানের কৃষকেরা তাঁদের ফসলের জন্য কম দাম পেতে পারেন।
ভারতে লোকসভা নির্বাচনের পর প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির ক্ষমতায় ফিরে আসার দিকে ইঙ্গিত করে জোসেফ গ্লাবার বলেন, বাজার সংশ্লিষ্টরা আশা করছে যে ভারত নির্বাচনের পরে তাদের বিধিনিষেধ শিথিল করবে।
বাংলাদেশ ব্যাংকের ক্রেডিট গ্যারান্টি স্কিমের আওতায় তারল্য ঘাটটি মেটাতে দুর্বল সাতটি ব্যাংককে ৬ হাজার ৫৮৫ কোটি টাকা তারল্য সহায়তা দিয়েছে সবল ৯টি ব্যাংক। তবে এসব দুর্বল ব্যাংক থেকে চাওয়া হয়েছিল ১১ হাজার ১০০ কোটি টাকা। গতকাল বৃহস্পতিবার এ তথ্য জানান বাংলাদেশ ব্যাংকের মুখপাত্র ও নির্বাহী পরিচালক হুসনে আ
৩ ঘণ্টা আগেদেশে চাহিদার সঙ্গে পাল্লা দিয়ে বাড়ছে ভেজাল, নকল, মানহীন, অনুমোদনহীন ও মেয়াদোত্তীর্ণ প্রসাধনী সামগ্রী। বাংলাদেশ যেন বিদেশি এসব পণ্যের ডাম্পিং স্টেশন। প্রতিরোধে কঠোর ব্যবস্থা না নেওয়ায় দিন দিন এসব পণ্যে সয়লাব হচ্ছে বাজার। বিদেশ থেকে চোরাই পথে বিপুল পরিমাণে নিম্নমানের ভেজাল প্রসাধনী ঢুকছে দেশে।
৬ ঘণ্টা আগেরাজধানীর ইন্টারন্যাশনাল কনভেনশন সিটি বসুন্ধরায় (আইসিসিবি) শুরু হয়েছে তিন দিনব্যাপী নির্মাণ, আবাসন, বিদ্যুৎ ও সংশ্লিষ্ট সরঞ্জামকেন্দ্রিক দেশের সবচেয়ে বড় ছয়টি পৃথক আন্তর্জাতিক প্রদর্শনী। চলবে ১৬ নভেম্বর পর্যন্ত
৮ ঘণ্টা আগেব্রোকারেজ হাউস সাবভ্যালি সিকিউরিটিজের সব ধরনের কার্যক্রম পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত স্থগিত করা হয়েছে। মূলধন ঋণাত্মক ও বিনিয়োগের বিপরীতে দেওয়া ঋণের অনুপাত অনেক বেশি হওয়ায় এই নির্দেশ দিয়েছে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) কর্তৃপক্ষ।
৮ ঘণ্টা আগে