আসাদুজ্জামান নূর, ঢাকা
বেশ লম্বা সময় পর পুঁজিবাজারে ধারাবাহিক উত্থান দেখা যাচ্ছে। টানা ১৪ কর্মদিনের মধ্যে ১২ দিনই সূচক বেড়েছে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই)। এতে সূচকের সঙ্গে হারানো মূলধন বা পুঁজিও ফিরে পাচ্ছেন বিনিয়োগকারীরা। তবে এমন ইতিবাচক প্রবণতার মধ্যেও এই সময়ে ১৮ হাজারের বেশি বেনিফিসিয়ারি ওনার্স অ্যাকাউন্ট বা বিও হিসাব বন্ধ হয়ে গেছে। অর্থাৎ ওই বিনিয়োগকারীরা বাজার ছেড়েছেন।
বিশ্লেষক ও বাজারসংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের মতে, দীর্ঘদিন দরপতনের কারণে বাজার অবমূল্যায়িত হওয়া, টেকনো ড্রাগসের আইপিও আবেদন থেকে ফেরত পাওয়া টাকা বিনিয়োগ, খাতভিত্তিক শেয়ার লেনদেন বৃদ্ধি (সেক্টরাল মুভমেন্ট) এবং সাইডলাইনে থাকা বিনিয়োগকারীরা ফিরে আসায় পুঁজিবাজারে উত্থান দেখা দিয়েছে।
তথ্য বিশ্লেষণে দেখা যায়, ঈদের ছুটিতে যাওয়ার আগের দুই দিন ১২ ও ১৩ জুন উত্থান হয় পুঁজিবাজারে। ঈদের পরে আরও ১২ কর্মদিনের মধ্যে ১০ দিন বেড়েছে সূচক। ১১ জুন সূচক ছিল ৫ হাজার ৭০ পয়েন্টে। গতকাল ৬১ পয়েন্ট বেড়ে সূচক দাঁড়িয়েছে ৫ হাজার ৫৫৮ পয়েন্টে। অর্থাৎ এই ১৪ কর্মদিবসের ব্যবধানে সূচকে যোগ হয়েছে ৪৮৯ পয়েন্ট। একই সঙ্গে বাজার মূলধন বা বিনিয়োগকারীদের পুঁজি বেড়েছে ৪২ হাজার ৫৩৯ কোটি টাকার বেশি।
এমন ইতিবাচক প্রবণতার মধ্যে বাজার ছেড়েছেন অনেক বিনিয়োগকারী। সংক্রিয় পদ্ধতিতে শেয়ার সংরক্ষণকারী প্রতিষ্ঠান সিডিবিএলের সর্বশেষ তথ্যমতে, গত বৃহস্পতিবার শেষে বিও হিসাব দাঁড়িয়েছে ১৭ লাখ ৭১ হাজার ১২৫। কিন্তু, ১১ জুনে বিও হিসাব ছিল ১৭ লাখ ৮৯ হাজার ৩০৯টি। অর্থাৎ, এই সময়ে বিও হিসাব কমেছে ১৮ হাজার ১৮৪টি।
এ বিষয়ে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের হিসাববিজ্ঞানের সহযোগী অধ্যাপক ও পুঁজিবাজার বিশ্লেষক আল-আমিন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘অনেক বিদেশি শেয়ার বিক্রি করে চলে গেছেন। অনেকে ফোর্সড সেল খেয়েছেন। অনেকের সামান্য শেয়ার আছে, কিন্তু তাঁকে মাসিক ফি দিতে হয় ৪০০-৪৫০ টাকা। এ রকম বিভিন্ন কারণে কিন্তু বিও বন্ধ হচ্ছে।’
ডিএসই ব্রোকার্স অ্যাসোসিয়েশনের (ডিবিএ) সভাপতি সাইফুল ইসলাম বলেন, ‘বাজার নেতিবাচক থাকা অবস্থাতেই হয়তো তাঁরা বাজার ছাড়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন। কিন্তু যখন এটা কার্যকর হয়েছে, তখন দেখা গেছে বাজার ঊর্ধ্বমুখী হয়েছে।’
বেশ লম্বা সময় পর পুঁজিবাজারে ধারাবাহিক উত্থান দেখা যাচ্ছে। টানা ১৪ কর্মদিনের মধ্যে ১২ দিনই সূচক বেড়েছে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই)। এতে সূচকের সঙ্গে হারানো মূলধন বা পুঁজিও ফিরে পাচ্ছেন বিনিয়োগকারীরা। তবে এমন ইতিবাচক প্রবণতার মধ্যেও এই সময়ে ১৮ হাজারের বেশি বেনিফিসিয়ারি ওনার্স অ্যাকাউন্ট বা বিও হিসাব বন্ধ হয়ে গেছে। অর্থাৎ ওই বিনিয়োগকারীরা বাজার ছেড়েছেন।
বিশ্লেষক ও বাজারসংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের মতে, দীর্ঘদিন দরপতনের কারণে বাজার অবমূল্যায়িত হওয়া, টেকনো ড্রাগসের আইপিও আবেদন থেকে ফেরত পাওয়া টাকা বিনিয়োগ, খাতভিত্তিক শেয়ার লেনদেন বৃদ্ধি (সেক্টরাল মুভমেন্ট) এবং সাইডলাইনে থাকা বিনিয়োগকারীরা ফিরে আসায় পুঁজিবাজারে উত্থান দেখা দিয়েছে।
তথ্য বিশ্লেষণে দেখা যায়, ঈদের ছুটিতে যাওয়ার আগের দুই দিন ১২ ও ১৩ জুন উত্থান হয় পুঁজিবাজারে। ঈদের পরে আরও ১২ কর্মদিনের মধ্যে ১০ দিন বেড়েছে সূচক। ১১ জুন সূচক ছিল ৫ হাজার ৭০ পয়েন্টে। গতকাল ৬১ পয়েন্ট বেড়ে সূচক দাঁড়িয়েছে ৫ হাজার ৫৫৮ পয়েন্টে। অর্থাৎ এই ১৪ কর্মদিবসের ব্যবধানে সূচকে যোগ হয়েছে ৪৮৯ পয়েন্ট। একই সঙ্গে বাজার মূলধন বা বিনিয়োগকারীদের পুঁজি বেড়েছে ৪২ হাজার ৫৩৯ কোটি টাকার বেশি।
এমন ইতিবাচক প্রবণতার মধ্যে বাজার ছেড়েছেন অনেক বিনিয়োগকারী। সংক্রিয় পদ্ধতিতে শেয়ার সংরক্ষণকারী প্রতিষ্ঠান সিডিবিএলের সর্বশেষ তথ্যমতে, গত বৃহস্পতিবার শেষে বিও হিসাব দাঁড়িয়েছে ১৭ লাখ ৭১ হাজার ১২৫। কিন্তু, ১১ জুনে বিও হিসাব ছিল ১৭ লাখ ৮৯ হাজার ৩০৯টি। অর্থাৎ, এই সময়ে বিও হিসাব কমেছে ১৮ হাজার ১৮৪টি।
এ বিষয়ে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের হিসাববিজ্ঞানের সহযোগী অধ্যাপক ও পুঁজিবাজার বিশ্লেষক আল-আমিন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘অনেক বিদেশি শেয়ার বিক্রি করে চলে গেছেন। অনেকে ফোর্সড সেল খেয়েছেন। অনেকের সামান্য শেয়ার আছে, কিন্তু তাঁকে মাসিক ফি দিতে হয় ৪০০-৪৫০ টাকা। এ রকম বিভিন্ন কারণে কিন্তু বিও বন্ধ হচ্ছে।’
ডিএসই ব্রোকার্স অ্যাসোসিয়েশনের (ডিবিএ) সভাপতি সাইফুল ইসলাম বলেন, ‘বাজার নেতিবাচক থাকা অবস্থাতেই হয়তো তাঁরা বাজার ছাড়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন। কিন্তু যখন এটা কার্যকর হয়েছে, তখন দেখা গেছে বাজার ঊর্ধ্বমুখী হয়েছে।’
এসিআই পাওয়ার সলিউশন ২৬ তম পাওয়ার বাংলাদেশ আন্তর্জাতিক এক্সপোতে অংশগ্রহণ করেছে। এটি ১৪-১৬ নভেম্বর অনুষ্ঠিত হচ্ছে ঢাকার আন্তর্জাতিক কনভেনশন সিটি বসুন্ধরায়। এসিআই পাওয়ার সলিউশনের এক্সপোতে অংশগ্রহণের মূল লক্ষ্য সব নতুন পণ্য সম্পর্কে গ্রাহকদের জানানো। যার মধ্যে রেইকেম কেবল এক্সেসরিজ, স্নেইডার সার্কিট ব্র
৮ মিনিট আগেচলতি বছরের জুলাই থেকে সেপ্টেম্বর (তৃতীয়) প্রান্তিকে দেশের ১৭টি সাধারণ বিমা কোম্পানির মুনাফা বৃদ্ধি পেয়েছে। তবে একই সময়ে ২৩ কোম্পানির মুনাফা কমেছে। এ তথ্য ৪০টি সাধারণ বিমা কোম্পানির ১ জুলাই থেকে ৩০ অক্টোবর ২০২৪ পর্যন্ত অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদনে উঠে এসেছে।
৩৯ মিনিট আগেপ্রতীক্ষার অবসান ঘটিয়ে শুরু হয়েছে বছরের সবচেয়ে বড় সেল ইভেন্ট দারাজ ১১.১১। প্রথম দিনেই ক্রেতাদের ভিড় জমে উঠেছে দারাজে। সারা দেশের মানুষ মেতে উঠেছে উৎসবের আমেজে, যেখানে পছন্দের পণ্যে মেলে দারুণ সব অফার, আর কেনাকাটার অভিজ্ঞতা ভাগাভাগি করে চলেছে সবাই।
১ ঘণ্টা আগেবাংলা ভাষা নিয়ে মেধাভিত্তিক টিভি রিয়্যালিটি শো ‘ইস্পাহানি মির্জাপুর বাংলাবিদ-ষষ্ঠ বর্ষ’-এর চট্টগ্রাম বিভাগের বাছাইপর্ব আগামীকাল শনিবার চট্টগ্রাম শহরের ইস্পাহানি পাবলিক স্কুল অ্যান্ড কলেজ প্রাঙ্গণে অনুষ্ঠিত হবে। এই প্রতিযোগিতার উদ্যোগ, পরিকল্পনা ও পৃষ্ঠপোষকতা করছে বাংলাদেশের শীর্ষস্থানীয় ব্র্যান্ড ইস
১ ঘণ্টা আগে