অনলাইন ডেস্ক
বাংলাদেশ ইনোভেশন কনক্লেভের উদ্যোগে রাজধানীর লা মেরিডিয়ান হোটেলে প্রথমবারের মতো অনুষ্ঠিত হলো সাসটেইনাবিলিটি সামিট।
আকিজবশির গ্রুপের পরিবেশনায় এবং ইনটেলিয়ার সহযোগিতায় আজ মঙ্গলবার আয়োজিত সম্মেলনটিতে দেশে প্রচলিত ব্যবসায়িক কার্যক্রমগুলোকে টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যের (এসডিজি) সঙ্গে সমন্বয় করার বিষয়ে আলোচনা হয়। পাশাপাশি, বাংলাদেশে এসডিজি অর্জনে ব্র্যান্ডগুলো কীভাবে ভূমিকা রাখতে পারে সে বিষয়েও মতবিনিময় হয়।
সামিটের আলোচনায় ছিল ১টি কি–নোট সেশন,২টি প্যানেল ডিসকাশন,৩টি ইনসাইট সেশন এবং ১টি কেস স্টাডি। এতে অংশ নেন বিভিন্ন খাতের বিশেষজ্ঞরা। তাঁরা ব্যবসার টেকসই উন্নয়ন সম্পর্কে তাঁদের অভিজ্ঞতা ও ভাবনা শেয়ার করেছেন।
উদ্বোধনী বক্তব্যে বাংলাদেশ ইনোভেশন কনক্লেভের প্রতিষ্ঠাতা ও ব্যবস্থাপনা পরিচালক শরিফুল ইসলাম বলেন, ‘বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ নির্ভর করবে আমাদের সম্মিলিতভাবে চর্চা করা ইতিবাচক পরিবর্তনের ওপর। টেকসই এখন আর শুধু একটি ধারণা নয়, এটি প্রতিটি ব্র্যান্ড ও প্রতিষ্ঠানের ডিএনএর অংশ হওয়া উচিত। আমরা এখন পরিবর্তনের দ্বারপ্রান্তে দাঁড়িয়ে আছি। আমাদের আজকের সিদ্ধান্তই পরবর্তী প্রজন্মের জন্য আমাদের ভূমিকাকে সুদৃঢ় করবে।’
সম্মেলনটি শুরু হয় ইউনিলিভার বাংলাদেশ লিমিটেডের চেয়ারম্যান ও ব্যবস্থাপনা পরিচালক এবং ফরেন ইনভেস্টরস চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির সভাপতি জাভেদ আখতারের কি–নোট সেশনের মাধ্যমে। তিনি বাংলাদেশের ব্যবসায় টেকসই এবং এর অর্জনের জন্য প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিয়ে তাঁর মতামত তুলে ধরেন।
এরপর আকিজবশির গ্রুপের চেয়ারম্যান বশিরউদ্দিন আহমেদ প্রতিষ্ঠানটির টেকসই চর্চা নিয়ে একটি কেস স্টাডি উপস্থাপন করেন।
আয়োজনটির প্রথম প্যানেল আলোচনার শিরোনাম ছিল, ‘ভবিষ্যতের পৃথিবীর জন্য কেন বাংলাদেশি ব্যবসায়িক উদ্যোগগুলোকে টেকসই হতে হবে’। এটি পরিচালনা করেন ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য এবং এশিয়া মার্কেটিং ফেডারেশনের সভাপতি ও বিবিএফ একাডেমির চেয়ারম্যান ড. সৈয়দ ফরহাত আনোয়ার।
প্যানেল আলোচনায় অংশ নেন ইস্ট ওয়েস্ট ইউনিভার্সিটির ডিপার্টমেন্ট অব ইকোনমিকস অ্যান্ড ডিন ও মার্কেটিং সোসাইটি অব বাংলাদেশের প্রেসিডেন্ট ড. এ. কে. এনামুল হক; ব্র্যাক ব্যাংকের সিইও অ্যান্ড ম্যানেজিং ডিরেক্টর সেলিম আর এফ হুসেইন; ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইনস্টিটিউট অব বিজনেস অ্যাডমিনিস্ট্রেশনের অধ্যাপক ড. মেলিটা মেহজাবিন; ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির (ডিআইইউ) চেয়ারম্যান মো. সবুর খান; সোশ্যাল মার্কেটিং এন্টারপ্রাইজ লিমিটেডের ম্যানেজিং ডিরেক্টর সায়েফ নাসির।
এ ছাড়া তিনটি ইনসাইট সেশনে আলোচিত হয় আধুনিক ও টেকসই অর্থায়ন, ব্যবসায়িক খাতে নবায়নযোগ্য জ্বালানি ও জলবায়ু পরিবর্তন বিষয়ক নীতিমালা নিয়ে। সেশনগুলো পরিচালনা করেন ইন্টারন্যাশনাল ফাইন্যান্স করপোরেশনের ইএসজি অফিসার লোপা রহমান; ফরেন ইনভেস্টরস চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির অ্যাডভাইজর অ্যান্ড ফরমার প্রেসিডেন্ট ও লিডারশিপ একাডেমির মেন্টর শেহজাদ মুনিম; ইন্টারন্যাশনাল লেবার অর্গানাইজেশনের সিনিয়র প্রোগ্রাম অফিসার সাইফ ইসলাম।
সম্মেলনটির দ্বিতীয় প্যানেল আলোচনা বা সিইও প্যানেলে নেতৃত্বের ভূমিকা এবং টেকসই উন্নয়নকে ব্যবসায়িক উদ্দেশ্যের সঙ্গে সামঞ্জস্য স্থাপন করার বিষয়ে আলোচনা হয়। আলোচনাটি পরিচালনা করেন পরিবর্তনকামী ব্যবসায়িক নেতা আসিফ ইকবাল।
এ ছাড়া আলোচনায় অংশ নেন এসিআই লজিস্টিকস লিমিটেডের (স্বপ্ন) ম্যানেজিং ডিরেক্টর সাব্বির হাসান নাসির; বার্জার পেইন্টস বাংলাদেশ লিমিটেডের ম্যানেজিং ডিরেক্টর রূপালী চৌধুরী; প্রাণ-আরএফএল গ্রুপের চেয়ারম্যান অ্যান্ড সিইও আহসান খান চৌধুরী; এ কে খান অ্যান্ড কোম্পানি লিমিটেডের গ্রুপ সিইও কে এ এম মাজেদুর রহমান; ইনোভেশন কনসালটিং প্রাইভেট লিমিটেডের ম্যানেজিং ডিরেক্টর রুবায়েত সারওয়ার এবং মিউচুয়াল ট্রাস্ট ব্যাংকের ম্যানেজিং ডিরেক্টর অ্যান্ড সিইও সৈয়দ মাহবুবুর রহমান।
সাসটেইনাবিলিটি সামিটের প্রথম আসরটি টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্য (এসডিজি) বাস্তবায়নের জন্য হাতে–কলমে অভিজ্ঞতা প্রদান করে এবং এসডিজি সম্পর্কিত সাধারণ প্রশ্নের উত্তর দেয়। সম্মেলনে পারস্পরিক সহযোগিতার সুযোগ এবং এসডিজি চর্চায় ব্র্যান্ডগুলোর সম্ভাব্য গতিপ্রকৃতি নিয়ে আলোচনা করা হয়। এ ছাড়া, উদীয়মান এসডিজি প্রবণতা ও উদ্ভাবনের বিষয়েও আলোচনা হয়।
অংশগ্রহণকারীরা টেকসইকে ব্র্যান্ড স্ট্র্যাটেজির ক্ষেত্রে অন্তর্ভুক্ত করার গুরুত্ব নিয়ে আলোচনা করার এই সুযোগকে অত্যন্ত ইতিবাচকভাবে গ্রহণ করেন এবং এ বিষয়ে উচ্ছ্বসিত প্রতিক্রিয়া জানান।
সাসটেইনাবিলিটি সামিট ২০২৪ অনুষ্ঠিত হয় আকিজবশির গ্রুপের পরিবেশনায়। এ ছাড়া সহযোগিতায় ছিল—ইনটেলিয়ার ও দ্য ডেইলি স্টার।
আয়োজনটির সহায়তায় আরও ছিল ইন্টারন্যাশনাল অ্যাডভারটাইজিং অ্যাসোসিয়েশন বাংলাদেশ, এশিয়া মার্কেটিং ফেডারেশন (এএমএফ) এবং মার্কেটিং সোসাইটি অব বাংলাদেশ।
এতে সহযোগী হিসেবে ছিল—ক্রিয়েটিভ আইটি ইনস্টিটিউট; টেকনোলজি পার্টনার–আমরা টেকনোলজিস লিমিটেড; হসপিটালিটি পার্টনার লা–মেরিডিয়ান ঢাকা; পিআর পার্টনার–ব্যাকপেজ পিআর।
বাংলাদেশ ব্র্যান্ড ফোরাম ও সাসটেইনেবল ব্র্যান্ড ইনিশিয়েটিভ সম্মেলনটির প্রথম সংস্করণটির আয়োজন করে। সাসটেইনাবিলিটি সামিট ২০২৪ বাংলাদেশ ইনোভেশন কনক্লেভের একটি উদ্যোগ।
বাংলাদেশ ইনোভেশন কনক্লেভের উদ্যোগে রাজধানীর লা মেরিডিয়ান হোটেলে প্রথমবারের মতো অনুষ্ঠিত হলো সাসটেইনাবিলিটি সামিট।
আকিজবশির গ্রুপের পরিবেশনায় এবং ইনটেলিয়ার সহযোগিতায় আজ মঙ্গলবার আয়োজিত সম্মেলনটিতে দেশে প্রচলিত ব্যবসায়িক কার্যক্রমগুলোকে টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যের (এসডিজি) সঙ্গে সমন্বয় করার বিষয়ে আলোচনা হয়। পাশাপাশি, বাংলাদেশে এসডিজি অর্জনে ব্র্যান্ডগুলো কীভাবে ভূমিকা রাখতে পারে সে বিষয়েও মতবিনিময় হয়।
সামিটের আলোচনায় ছিল ১টি কি–নোট সেশন,২টি প্যানেল ডিসকাশন,৩টি ইনসাইট সেশন এবং ১টি কেস স্টাডি। এতে অংশ নেন বিভিন্ন খাতের বিশেষজ্ঞরা। তাঁরা ব্যবসার টেকসই উন্নয়ন সম্পর্কে তাঁদের অভিজ্ঞতা ও ভাবনা শেয়ার করেছেন।
উদ্বোধনী বক্তব্যে বাংলাদেশ ইনোভেশন কনক্লেভের প্রতিষ্ঠাতা ও ব্যবস্থাপনা পরিচালক শরিফুল ইসলাম বলেন, ‘বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ নির্ভর করবে আমাদের সম্মিলিতভাবে চর্চা করা ইতিবাচক পরিবর্তনের ওপর। টেকসই এখন আর শুধু একটি ধারণা নয়, এটি প্রতিটি ব্র্যান্ড ও প্রতিষ্ঠানের ডিএনএর অংশ হওয়া উচিত। আমরা এখন পরিবর্তনের দ্বারপ্রান্তে দাঁড়িয়ে আছি। আমাদের আজকের সিদ্ধান্তই পরবর্তী প্রজন্মের জন্য আমাদের ভূমিকাকে সুদৃঢ় করবে।’
সম্মেলনটি শুরু হয় ইউনিলিভার বাংলাদেশ লিমিটেডের চেয়ারম্যান ও ব্যবস্থাপনা পরিচালক এবং ফরেন ইনভেস্টরস চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির সভাপতি জাভেদ আখতারের কি–নোট সেশনের মাধ্যমে। তিনি বাংলাদেশের ব্যবসায় টেকসই এবং এর অর্জনের জন্য প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিয়ে তাঁর মতামত তুলে ধরেন।
এরপর আকিজবশির গ্রুপের চেয়ারম্যান বশিরউদ্দিন আহমেদ প্রতিষ্ঠানটির টেকসই চর্চা নিয়ে একটি কেস স্টাডি উপস্থাপন করেন।
আয়োজনটির প্রথম প্যানেল আলোচনার শিরোনাম ছিল, ‘ভবিষ্যতের পৃথিবীর জন্য কেন বাংলাদেশি ব্যবসায়িক উদ্যোগগুলোকে টেকসই হতে হবে’। এটি পরিচালনা করেন ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য এবং এশিয়া মার্কেটিং ফেডারেশনের সভাপতি ও বিবিএফ একাডেমির চেয়ারম্যান ড. সৈয়দ ফরহাত আনোয়ার।
প্যানেল আলোচনায় অংশ নেন ইস্ট ওয়েস্ট ইউনিভার্সিটির ডিপার্টমেন্ট অব ইকোনমিকস অ্যান্ড ডিন ও মার্কেটিং সোসাইটি অব বাংলাদেশের প্রেসিডেন্ট ড. এ. কে. এনামুল হক; ব্র্যাক ব্যাংকের সিইও অ্যান্ড ম্যানেজিং ডিরেক্টর সেলিম আর এফ হুসেইন; ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইনস্টিটিউট অব বিজনেস অ্যাডমিনিস্ট্রেশনের অধ্যাপক ড. মেলিটা মেহজাবিন; ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির (ডিআইইউ) চেয়ারম্যান মো. সবুর খান; সোশ্যাল মার্কেটিং এন্টারপ্রাইজ লিমিটেডের ম্যানেজিং ডিরেক্টর সায়েফ নাসির।
এ ছাড়া তিনটি ইনসাইট সেশনে আলোচিত হয় আধুনিক ও টেকসই অর্থায়ন, ব্যবসায়িক খাতে নবায়নযোগ্য জ্বালানি ও জলবায়ু পরিবর্তন বিষয়ক নীতিমালা নিয়ে। সেশনগুলো পরিচালনা করেন ইন্টারন্যাশনাল ফাইন্যান্স করপোরেশনের ইএসজি অফিসার লোপা রহমান; ফরেন ইনভেস্টরস চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির অ্যাডভাইজর অ্যান্ড ফরমার প্রেসিডেন্ট ও লিডারশিপ একাডেমির মেন্টর শেহজাদ মুনিম; ইন্টারন্যাশনাল লেবার অর্গানাইজেশনের সিনিয়র প্রোগ্রাম অফিসার সাইফ ইসলাম।
সম্মেলনটির দ্বিতীয় প্যানেল আলোচনা বা সিইও প্যানেলে নেতৃত্বের ভূমিকা এবং টেকসই উন্নয়নকে ব্যবসায়িক উদ্দেশ্যের সঙ্গে সামঞ্জস্য স্থাপন করার বিষয়ে আলোচনা হয়। আলোচনাটি পরিচালনা করেন পরিবর্তনকামী ব্যবসায়িক নেতা আসিফ ইকবাল।
এ ছাড়া আলোচনায় অংশ নেন এসিআই লজিস্টিকস লিমিটেডের (স্বপ্ন) ম্যানেজিং ডিরেক্টর সাব্বির হাসান নাসির; বার্জার পেইন্টস বাংলাদেশ লিমিটেডের ম্যানেজিং ডিরেক্টর রূপালী চৌধুরী; প্রাণ-আরএফএল গ্রুপের চেয়ারম্যান অ্যান্ড সিইও আহসান খান চৌধুরী; এ কে খান অ্যান্ড কোম্পানি লিমিটেডের গ্রুপ সিইও কে এ এম মাজেদুর রহমান; ইনোভেশন কনসালটিং প্রাইভেট লিমিটেডের ম্যানেজিং ডিরেক্টর রুবায়েত সারওয়ার এবং মিউচুয়াল ট্রাস্ট ব্যাংকের ম্যানেজিং ডিরেক্টর অ্যান্ড সিইও সৈয়দ মাহবুবুর রহমান।
সাসটেইনাবিলিটি সামিটের প্রথম আসরটি টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্য (এসডিজি) বাস্তবায়নের জন্য হাতে–কলমে অভিজ্ঞতা প্রদান করে এবং এসডিজি সম্পর্কিত সাধারণ প্রশ্নের উত্তর দেয়। সম্মেলনে পারস্পরিক সহযোগিতার সুযোগ এবং এসডিজি চর্চায় ব্র্যান্ডগুলোর সম্ভাব্য গতিপ্রকৃতি নিয়ে আলোচনা করা হয়। এ ছাড়া, উদীয়মান এসডিজি প্রবণতা ও উদ্ভাবনের বিষয়েও আলোচনা হয়।
অংশগ্রহণকারীরা টেকসইকে ব্র্যান্ড স্ট্র্যাটেজির ক্ষেত্রে অন্তর্ভুক্ত করার গুরুত্ব নিয়ে আলোচনা করার এই সুযোগকে অত্যন্ত ইতিবাচকভাবে গ্রহণ করেন এবং এ বিষয়ে উচ্ছ্বসিত প্রতিক্রিয়া জানান।
সাসটেইনাবিলিটি সামিট ২০২৪ অনুষ্ঠিত হয় আকিজবশির গ্রুপের পরিবেশনায়। এ ছাড়া সহযোগিতায় ছিল—ইনটেলিয়ার ও দ্য ডেইলি স্টার।
আয়োজনটির সহায়তায় আরও ছিল ইন্টারন্যাশনাল অ্যাডভারটাইজিং অ্যাসোসিয়েশন বাংলাদেশ, এশিয়া মার্কেটিং ফেডারেশন (এএমএফ) এবং মার্কেটিং সোসাইটি অব বাংলাদেশ।
এতে সহযোগী হিসেবে ছিল—ক্রিয়েটিভ আইটি ইনস্টিটিউট; টেকনোলজি পার্টনার–আমরা টেকনোলজিস লিমিটেড; হসপিটালিটি পার্টনার লা–মেরিডিয়ান ঢাকা; পিআর পার্টনার–ব্যাকপেজ পিআর।
বাংলাদেশ ব্র্যান্ড ফোরাম ও সাসটেইনেবল ব্র্যান্ড ইনিশিয়েটিভ সম্মেলনটির প্রথম সংস্করণটির আয়োজন করে। সাসটেইনাবিলিটি সামিট ২০২৪ বাংলাদেশ ইনোভেশন কনক্লেভের একটি উদ্যোগ।
প্রতীক্ষার অবসান ঘটিয়ে শুরু হয়েছে বছরের সবচেয়ে বড় সেল ইভেন্ট দারাজ ১১.১১। প্রথম দিনেই ক্রেতাদের ভিড় জমে উঠেছে দারাজে। সারা দেশের মানুষ মেতে উঠেছে উৎসবের আমেজে, যেখানে পছন্দের পণ্যে মেলে দারুণ সব অফার, আর কেনাকাটার অভিজ্ঞতা ভাগাভাগি করে চলেছে সবাই।
৭ মিনিট আগেবাংলা ভাষা নিয়ে মেধাভিত্তিক টিভি রিয়্যালিটি শো ‘ইস্পাহানি মির্জাপুর বাংলাবিদ-ষষ্ঠ বর্ষ’-এর চট্টগ্রাম বিভাগের বাছাইপর্ব আগামীকাল শনিবার চট্টগ্রাম শহরের ইস্পাহানি পাবলিক স্কুল অ্যান্ড কলেজ প্রাঙ্গণে অনুষ্ঠিত হবে। এই প্রতিযোগিতার উদ্যোগ, পরিকল্পনা ও পৃষ্ঠপোষকতা করছে বাংলাদেশের শীর্ষস্থানীয় ব্র্যান্ড ইস
১৪ মিনিট আগেআগামী রমজানে খেজুরের দাম সহনীয় রাখতে ট্যারিফ ভ্যালু যৌক্তিক পর্যায়ে নামিয়ে আনা এবং আমদানি শুল্ক ও অগ্রিম কর কমানোর প্রস্তাব দিয়েছে ট্যারিফ কমিশন। কমিশন বলছে, খেজুরের আমদানি শুল্ক ২৫ থেকে ১৫ শতাংশ এবং অগ্রিম কর ১০ থেকে ৩ শতাংশ করা হোক।
৩৬ মিনিট আগেদেশের মৎস্য খাতকে এগিয়ে নিতে ২০১৯ সালের জানুয়ারিতে ‘সাসটেইনেবল কোস্টাল অ্যান্ড মেরিন ফিশারিজ প্রকল্প’ নামে নিজেদের সবচেয়ে বড় প্রকল্পটি শুরু করে মৎস্য অধিদপ্তর। প্রায় আড়াই হাজার কোটি টাকা ব্যয়ের এই প্রকল্পের মেয়াদ বাকি আর সাত মাস। অথচ কাজের অগ্রগতি মাত্র ৬৫ শতাংশ। এই অবস্থায় মেয়াদের শেষ বছরে এসে বড় আ
১ ঘণ্টা আগে