বিজ্ঞপ্তি
অর্থনৈতিক খাতের অন্যতম বৃহত্তম সংগঠন ইকোনমিক রিপোর্টার্স ফোরাম (ইআরএফ) ও বাংলাদেশ ডাক বিভাগের ডিজিটাল ফাইন্যান্সিয়াল সার্ভিস নগদ যৌথভাবে দেশের ১৯ জন সেরা সাংবাদিককে পুরস্কৃত করেছে। এক জমকালো অনুষ্ঠানের মাধ্যমে দেশের আর্থিক খাত নিয়ে সাংবাদিকতায় অবদানের জন্য তাঁদের সম্মাননা জানানো হয়।
‘ইআরএফ-নগদ বেস্ট রিপোর্টিং অ্যাওয়ার্ড-২০২৩’ অনুষ্ঠানে গত বছরের দেশসেরা অর্থনৈতিক প্রতিবেদনগুলো থেকে সেরার স্বীকৃতি পুরস্কার দেওয়া হয়। ঢাকার প্যান প্যাসিফিক সোনারগাঁও হোটেলে সেরা এই প্রতিবেদকদের হাতে পুরস্কার তুলে দেন অনুষ্ঠানের প্রধান অতিথি বাংলাদেশ সরকারের অর্থ উপদেষ্টা প্রখ্যাত অর্থনীতিবিদ সালেহউদ্দিন আহমেদ, বিশেষ অতিথি বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর আহসান এইচ মনসুর এবং নগদ পরিচালনা বোর্ডের চেয়ারম্যান কে এ এস মুরশিদ।
নগদ লিমিটেডের প্রশাসক মুহম্মদ বদিউজ্জামান দিদারসহ নগদের বোর্ড সদস্য, বিভিন্ন প্রশাসক দেশের খ্যাতনামা সাংবাদিকেরা, নীতিনির্ধারকেরা এবং বিভিন্ন ক্ষেত্রের গুনীজনেরা উপস্থিত ছিলেন।
১৭টি ভিন্ন ভিন্ন ক্যাটাগরিতে এই অনুষ্ঠানে ২০২৩ সালে প্রকাশিত আর্থিক খাতে অবদান রাখা ১৯টি অসামান্য প্রতিবেদন সেরার পুরস্কারের জন্য বেছে নেওয়া হয়। এর মধ্যে দুটি ক্যাটাগরিতে চারজন যৌথভাবে পুরস্কার জিতেছেন।
অনুষ্ঠানে পুরস্কারজয়ী হলেন ফখরুল ইসলাম হারুন (প্রথম আলো), জেবুন নেসা আলো (দ্য বিজনেস স্ট্যান্ডার্ড), রাজীব আহমেদ (প্রথম আলো), ইকবাল হাসান (চ্যানেল টোয়েন্টিফোর), মোহাম্মদ ইসমাইল আলী (দৈনিক শেয়ারবিজ), আহসান হাবীব রাসেল (দ্য ডেইলি স্টার), বাবু কামরুজ্জামান (নিউজ টোয়েন্টিফোর), ওবায়দুল্লাহ রনি (দৈনিক সমকাল), সদরুল হাসান (ইউএনবি), দৌলত আক্তার মালা (দ্য ফিন্যান্সিয়াল এক্সপ্রেস), তৌহিদ হোসেন পাপন (যমুনা টেলিভিশন), মো. শফিকুল ইসলাম (ঢাকা পোস্ট), সাজ্জাদুর রহমান (দ্য বিজনেস স্ট্যান্ডার্ড), আরিফুর রহমান (প্রথম আলো), সালাহ উদ্দীন মাহমুদ (দ্য বিজনেস স্ট্যান্ডার্ড), জিয়াদুল ইসলাম (আমাদের সময়) এবং মোহাম্মদ জাহাঙ্গীর শাহ কাজল (প্রথম আলো)।
জমকালো এই আয়োজনে সভাপতিত্ব করেন ইআরএফের সভাপতি রেফায়েত উল্লাহ মীরধা। পাশাপাশি ইআরএফের সাধারণ সম্পাদক আবুল কাশেম সংগঠনের প্যানেল পরিচিতির পর্বের মাধ্যমে স্বাগত বক্তব্য দেন।
অর্থনৈতিক খাতের অন্যতম বৃহত্তম সংগঠন ইকোনমিক রিপোর্টার্স ফোরাম (ইআরএফ) ও বাংলাদেশ ডাক বিভাগের ডিজিটাল ফাইন্যান্সিয়াল সার্ভিস নগদ যৌথভাবে দেশের ১৯ জন সেরা সাংবাদিককে পুরস্কৃত করেছে। এক জমকালো অনুষ্ঠানের মাধ্যমে দেশের আর্থিক খাত নিয়ে সাংবাদিকতায় অবদানের জন্য তাঁদের সম্মাননা জানানো হয়।
‘ইআরএফ-নগদ বেস্ট রিপোর্টিং অ্যাওয়ার্ড-২০২৩’ অনুষ্ঠানে গত বছরের দেশসেরা অর্থনৈতিক প্রতিবেদনগুলো থেকে সেরার স্বীকৃতি পুরস্কার দেওয়া হয়। ঢাকার প্যান প্যাসিফিক সোনারগাঁও হোটেলে সেরা এই প্রতিবেদকদের হাতে পুরস্কার তুলে দেন অনুষ্ঠানের প্রধান অতিথি বাংলাদেশ সরকারের অর্থ উপদেষ্টা প্রখ্যাত অর্থনীতিবিদ সালেহউদ্দিন আহমেদ, বিশেষ অতিথি বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর আহসান এইচ মনসুর এবং নগদ পরিচালনা বোর্ডের চেয়ারম্যান কে এ এস মুরশিদ।
নগদ লিমিটেডের প্রশাসক মুহম্মদ বদিউজ্জামান দিদারসহ নগদের বোর্ড সদস্য, বিভিন্ন প্রশাসক দেশের খ্যাতনামা সাংবাদিকেরা, নীতিনির্ধারকেরা এবং বিভিন্ন ক্ষেত্রের গুনীজনেরা উপস্থিত ছিলেন।
১৭টি ভিন্ন ভিন্ন ক্যাটাগরিতে এই অনুষ্ঠানে ২০২৩ সালে প্রকাশিত আর্থিক খাতে অবদান রাখা ১৯টি অসামান্য প্রতিবেদন সেরার পুরস্কারের জন্য বেছে নেওয়া হয়। এর মধ্যে দুটি ক্যাটাগরিতে চারজন যৌথভাবে পুরস্কার জিতেছেন।
অনুষ্ঠানে পুরস্কারজয়ী হলেন ফখরুল ইসলাম হারুন (প্রথম আলো), জেবুন নেসা আলো (দ্য বিজনেস স্ট্যান্ডার্ড), রাজীব আহমেদ (প্রথম আলো), ইকবাল হাসান (চ্যানেল টোয়েন্টিফোর), মোহাম্মদ ইসমাইল আলী (দৈনিক শেয়ারবিজ), আহসান হাবীব রাসেল (দ্য ডেইলি স্টার), বাবু কামরুজ্জামান (নিউজ টোয়েন্টিফোর), ওবায়দুল্লাহ রনি (দৈনিক সমকাল), সদরুল হাসান (ইউএনবি), দৌলত আক্তার মালা (দ্য ফিন্যান্সিয়াল এক্সপ্রেস), তৌহিদ হোসেন পাপন (যমুনা টেলিভিশন), মো. শফিকুল ইসলাম (ঢাকা পোস্ট), সাজ্জাদুর রহমান (দ্য বিজনেস স্ট্যান্ডার্ড), আরিফুর রহমান (প্রথম আলো), সালাহ উদ্দীন মাহমুদ (দ্য বিজনেস স্ট্যান্ডার্ড), জিয়াদুল ইসলাম (আমাদের সময়) এবং মোহাম্মদ জাহাঙ্গীর শাহ কাজল (প্রথম আলো)।
জমকালো এই আয়োজনে সভাপতিত্ব করেন ইআরএফের সভাপতি রেফায়েত উল্লাহ মীরধা। পাশাপাশি ইআরএফের সাধারণ সম্পাদক আবুল কাশেম সংগঠনের প্যানেল পরিচিতির পর্বের মাধ্যমে স্বাগত বক্তব্য দেন।
শুরুতেই থমকে গেছে এস আলমের অর্থ পাচারের অনুসন্ধান। এক মাসের বেশি সময় ধরে তাঁদের অর্থ পাচার তদন্তের কাজ সিআইডিতে থমকে রয়েছে। এর নেপথ্যে রয়েছে স্বয়ং এস আলম গ্রুপের প্রভাব ও আধিপত্য। এতে সহযোগিতা করছে প্রভাবশালী একটি মহল। অনুসন্ধানে ওই মহলের ইচ্ছার গুরুত্ব না দেওয়ায় বদলি করা হয়েছে অর্থ পাচার অনুসন্ধান
২৪ মিনিট আগেশেখ হাসিনা সরকারের আমলে গত সাড়ে ১৫ বছরে বেসরকারি ও যৌথ অংশীদারত্ব মিলিয়ে ৮৯টি বিদ্যুৎকেন্দ্রের অনুমতি দেওয়া হয়েছে। এসব কেন্দ্রের সঙ্গে করা বেশির ভাগ চুক্তিই নানা কারণে প্রশ্নবিদ্ধ হয়েছে। শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর পরিবর্তিত পরিস্থিতিতে বড় বড় বিদ্যুৎ উৎপাদন
১ ঘণ্টা আগেইউরোপের বাজারে বাংলাদেশ থেকে তৈরি পোশাক রপ্তানি নেতিবাচক ধারাতেই আছে। চলতি বছরের ৯ মাসে (জানুয়ারি-সেপ্টেম্বর) বাংলাদেশ থেকে ইউরোপে পোশাক রপ্তানি কমেছে ২ দশমিক শূন্য ৬ শতাংশ। ইউরোস্টেটের তথ্যমতে, এ সময় ইউরোপের বাজারগুলোতে বাংলাদেশ থেকে পোশাক রপ্তানি হয়েছে ১৪ দশমিক ৬০ বিলিয়ন ডলার, যা গত বছর একই সময় ছি
১ ঘণ্টা আগেঅন্তর্বর্তী সরকার দায়িত্ব নেওয়ার পর অপ্রয়োজনীয় উন্নয়ন প্রকল্পে অর্থছাড় কমিয়ে দিয়েছে। এর প্রভাবও পড়েছে বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচিতেও (এডিপি)। চলতি অর্থবছরের প্রথম চার মাস জুলাই-অক্টোবরে এডিপি বাস্তবায়িত হয়েছে ৭ দশমিক ৯০ শতাংশ।
১ ঘণ্টা আগে