বিজ্ঞপ্তি
‘বাধা দূর করুন এবং সবাইকে স্বাগত জানান’ এই প্রতিপাদ্য নিয়ে বাংলাদেশে ১৮-২৪ নভেম্বর ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির ডিপার্টমেন্ট অব ইনোভেশন অ্যান্ড এন্ট্রাপ্রেনিউরশিপের আয়োজনে অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে গ্লোবাল এন্ট্রাপ্রেনিউরশিপ উইক ২০২৪। এ বছর, গ্লোবাল এন্ট্রাপ্রেনিউরশিপ উইক (১৮-২৪ নভেম্বর) বিশ্বের ২০০টি দেশ জুড়ে উদ্যাপিত হবে, যেখানে ৪০ হাজারের বেশি ইভেন্ট এবং ১০ মিলিয়ন মানুষ এই উদ্যাপনে অংশ নেবে। বাংলাদেশে গ্লোবাল এন্ট্রাপ্রেনিউরশিপ নেটওয়ার্ক-বাংলাদেশ (জিইএন বাংলাদেশ) ৫০ টিরও বেশি অংশীদার সংস্থার সঙ্গে ৫০০ টির বেশি ইভেন্ট আয়োজনের পরিকল্পনা করেছে, যা সরাসরি ১ লাখ এবং ডিজিটালি ৩০ লাখ যুবকদের প্রভাবিত করবে।
রাজধানীর ধানমন্ডিতে ড্যাফোডিল প্লাজার ৭১ মিলনায়তনে আয়োজিত এক জনাকীর্ণ সংবাদ সম্মেলনে এসব তথ্য জানানো হয়। সংবাদ সম্মেলনে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন গ্লোবাল এন্ট্রাপ্রেনিউরশিপ নেটওয়ার্ক বাংলাদেশের ম্যানেজিং ডিরেক্টর এবং ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির প্রতিষ্ঠাতা ও ট্রাস্টিবোর্ডের চেয়ারম্যান মো. সবুর খান। এ সময় বক্তব্য দেন বাংলাদেশ ভেঞ্চার ক্যাপিটাল লিমিটেডের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা শওকত হোসেন, বাংলাদেশ ফেডারেশন অব উইমেন্স এন্ট্রাপ্রেনিউরসের সভাপতি রুবিনা হোসেন, বাংলাদেশ স্কিল ডেভেলপমেন্ট ইনস্টিটিউটের নির্বাহী পরিচালক কে এম হাসান রিপন এবং ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির ইনোভেশন অ্যান্ড এন্ট্রাপ্রেনিউরশিপ বিভাগের প্রধান মোহাম্মদ কামরুজ্জামান প্রমুখ।
এ বছরের প্রতিপাদ্য ‘বাধা দূর করুন এবং সবাইকে স্বাগত জানান’ যা জিইএন বাংলাদেশের সব নতুন ও বর্তমান উদ্যোক্তাদের জন্য ব্যবসায়িক সুযোগ সহজলভ্য এবং অন্তর্ভুক্তিমূলক করার প্রতিশ্রুতিকে শক্তিশালী করে। জিইএন বাংলাদেশ এবং ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি এই বছরের গ্লোবাল এন্ট্রাপ্রেনিউরশিপ উইক উদ্যাপনের জাতীয় হোস্ট হিসেবে প্রতিটি উদ্যোক্তাকে তাঁদের পথে শক্তিশালী করতে প্রতিজ্ঞাবদ্ধ। সংবাদ সম্মেলনে স্কুল, কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয়, পলিটেকনিক, ব্যবসায়িক চেম্বার, পেশাগত সংগঠন, যুব সংগঠন এবং ক্লাবগুলোকে এই উদ্যোক্তা যাত্রা উদ্যাপন করার এবং বাংলাদেশের উদ্যোক্তাদের দৃঢ়তার কথা তুলে ধরার আহ্বান জানানো হয়।
গ্লোবাল এন্ট্রাপ্রেনিউরশিপ নেটওয়ার্ক বাংলাদেশ (জিইএন বাংলাদেশ), জিইএন ক্যাম্পাস ঢাকা এবং নলেজভেলের সহযোগিতায়, উদ্যোক্তা পরিবেশকে শক্তিশালী করতে কাজ করছে। গ্লোবাল এন্ট্রাপ্রেনিউরশিপ নেটওয়ার্কের (জিইএন) অংশ হিসাবে, জিইএন বাংলাদেশ নতুন ও প্রতিষ্ঠিত উদ্যোক্তাদের জন্য রিসোর্স, পরামর্শ এবং প্রশিক্ষণ প্রদান করে তাদের সফলতার পথে এগিয়ে যেতে সাহায্য করে থাকে যা উদ্ভাবন, কর্মসংস্থান এবং টেকসই অর্থনৈতিক উন্নয়নকে উৎসাহিত করতে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
সংবাদ সম্মেলনে গ্লোবাল এন্ট্রাপ্রেনিউরশিপ উইক ২০২৪ উদ্যাপনে সহযোগী অংশীদারদের নিরন্তর সহায়তার জন্য ঢাকা চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রিজ (ডিসিসিআই) এবং চিটাগাং চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রিজকে (সিসিসিআই) ব্যবসা এবং উদ্যোক্তাদের ক্ষমতায়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করার জন্য ধন্যবাদ জানানো হয়। এ ছাড়া, বাংলাদেশ ভেঞ্চার ক্যাপিটাল লিমিটেড-কে ধন্যবাদ জানানো হয় উদ্ভাবনী স্টার্টআপগুলোর বিকাশে আর্থিক সহায়তা প্রদান করার জন্য। আয়োজকদের পক্ষ থেকে ঢাকায় যুক্তরাষ্ট্র দূতাবাস-এর প্রতিও গভীর কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করা হয়, যারা দেশের তরুণ উদ্যোক্তাদের জন্য মূল্যবান পরামর্শ ও দিকনির্দেশনা প্রদান করছে। সর্বশেষে, জিইএন গ্লোবাল লিডারশিপ-এর প্রতি তাদের প্রেরণা ও দিকনির্দেশনার জন্য কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করা হয়, যা গ্লোবাল এন্ট্রপ্রিনিউরশিপ নেটওয়ার্ক-কে একটি সত্যিকারের বৈশ্বিক আন্দোলনে পরিণত করেছে।
‘বাধা দূর করুন এবং সবাইকে স্বাগত জানান’ এই প্রতিপাদ্য নিয়ে বাংলাদেশে ১৮-২৪ নভেম্বর ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির ডিপার্টমেন্ট অব ইনোভেশন অ্যান্ড এন্ট্রাপ্রেনিউরশিপের আয়োজনে অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে গ্লোবাল এন্ট্রাপ্রেনিউরশিপ উইক ২০২৪। এ বছর, গ্লোবাল এন্ট্রাপ্রেনিউরশিপ উইক (১৮-২৪ নভেম্বর) বিশ্বের ২০০টি দেশ জুড়ে উদ্যাপিত হবে, যেখানে ৪০ হাজারের বেশি ইভেন্ট এবং ১০ মিলিয়ন মানুষ এই উদ্যাপনে অংশ নেবে। বাংলাদেশে গ্লোবাল এন্ট্রাপ্রেনিউরশিপ নেটওয়ার্ক-বাংলাদেশ (জিইএন বাংলাদেশ) ৫০ টিরও বেশি অংশীদার সংস্থার সঙ্গে ৫০০ টির বেশি ইভেন্ট আয়োজনের পরিকল্পনা করেছে, যা সরাসরি ১ লাখ এবং ডিজিটালি ৩০ লাখ যুবকদের প্রভাবিত করবে।
রাজধানীর ধানমন্ডিতে ড্যাফোডিল প্লাজার ৭১ মিলনায়তনে আয়োজিত এক জনাকীর্ণ সংবাদ সম্মেলনে এসব তথ্য জানানো হয়। সংবাদ সম্মেলনে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন গ্লোবাল এন্ট্রাপ্রেনিউরশিপ নেটওয়ার্ক বাংলাদেশের ম্যানেজিং ডিরেক্টর এবং ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির প্রতিষ্ঠাতা ও ট্রাস্টিবোর্ডের চেয়ারম্যান মো. সবুর খান। এ সময় বক্তব্য দেন বাংলাদেশ ভেঞ্চার ক্যাপিটাল লিমিটেডের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা শওকত হোসেন, বাংলাদেশ ফেডারেশন অব উইমেন্স এন্ট্রাপ্রেনিউরসের সভাপতি রুবিনা হোসেন, বাংলাদেশ স্কিল ডেভেলপমেন্ট ইনস্টিটিউটের নির্বাহী পরিচালক কে এম হাসান রিপন এবং ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির ইনোভেশন অ্যান্ড এন্ট্রাপ্রেনিউরশিপ বিভাগের প্রধান মোহাম্মদ কামরুজ্জামান প্রমুখ।
এ বছরের প্রতিপাদ্য ‘বাধা দূর করুন এবং সবাইকে স্বাগত জানান’ যা জিইএন বাংলাদেশের সব নতুন ও বর্তমান উদ্যোক্তাদের জন্য ব্যবসায়িক সুযোগ সহজলভ্য এবং অন্তর্ভুক্তিমূলক করার প্রতিশ্রুতিকে শক্তিশালী করে। জিইএন বাংলাদেশ এবং ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি এই বছরের গ্লোবাল এন্ট্রাপ্রেনিউরশিপ উইক উদ্যাপনের জাতীয় হোস্ট হিসেবে প্রতিটি উদ্যোক্তাকে তাঁদের পথে শক্তিশালী করতে প্রতিজ্ঞাবদ্ধ। সংবাদ সম্মেলনে স্কুল, কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয়, পলিটেকনিক, ব্যবসায়িক চেম্বার, পেশাগত সংগঠন, যুব সংগঠন এবং ক্লাবগুলোকে এই উদ্যোক্তা যাত্রা উদ্যাপন করার এবং বাংলাদেশের উদ্যোক্তাদের দৃঢ়তার কথা তুলে ধরার আহ্বান জানানো হয়।
গ্লোবাল এন্ট্রাপ্রেনিউরশিপ নেটওয়ার্ক বাংলাদেশ (জিইএন বাংলাদেশ), জিইএন ক্যাম্পাস ঢাকা এবং নলেজভেলের সহযোগিতায়, উদ্যোক্তা পরিবেশকে শক্তিশালী করতে কাজ করছে। গ্লোবাল এন্ট্রাপ্রেনিউরশিপ নেটওয়ার্কের (জিইএন) অংশ হিসাবে, জিইএন বাংলাদেশ নতুন ও প্রতিষ্ঠিত উদ্যোক্তাদের জন্য রিসোর্স, পরামর্শ এবং প্রশিক্ষণ প্রদান করে তাদের সফলতার পথে এগিয়ে যেতে সাহায্য করে থাকে যা উদ্ভাবন, কর্মসংস্থান এবং টেকসই অর্থনৈতিক উন্নয়নকে উৎসাহিত করতে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
সংবাদ সম্মেলনে গ্লোবাল এন্ট্রাপ্রেনিউরশিপ উইক ২০২৪ উদ্যাপনে সহযোগী অংশীদারদের নিরন্তর সহায়তার জন্য ঢাকা চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রিজ (ডিসিসিআই) এবং চিটাগাং চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রিজকে (সিসিসিআই) ব্যবসা এবং উদ্যোক্তাদের ক্ষমতায়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করার জন্য ধন্যবাদ জানানো হয়। এ ছাড়া, বাংলাদেশ ভেঞ্চার ক্যাপিটাল লিমিটেড-কে ধন্যবাদ জানানো হয় উদ্ভাবনী স্টার্টআপগুলোর বিকাশে আর্থিক সহায়তা প্রদান করার জন্য। আয়োজকদের পক্ষ থেকে ঢাকায় যুক্তরাষ্ট্র দূতাবাস-এর প্রতিও গভীর কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করা হয়, যারা দেশের তরুণ উদ্যোক্তাদের জন্য মূল্যবান পরামর্শ ও দিকনির্দেশনা প্রদান করছে। সর্বশেষে, জিইএন গ্লোবাল লিডারশিপ-এর প্রতি তাদের প্রেরণা ও দিকনির্দেশনার জন্য কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করা হয়, যা গ্লোবাল এন্ট্রপ্রিনিউরশিপ নেটওয়ার্ক-কে একটি সত্যিকারের বৈশ্বিক আন্দোলনে পরিণত করেছে।
শুরুতেই থমকে গেছে এস আলমের অর্থ পাচারের অনুসন্ধান। এক মাসের বেশি সময় ধরে তাঁদের অর্থ পাচার তদন্তের কাজ সিআইডিতে থমকে রয়েছে। এর নেপথ্যে রয়েছে স্বয়ং এস আলম গ্রুপের প্রভাব ও আধিপত্য। এতে সহযোগিতা করছে প্রভাবশালী একটি মহল। অনুসন্ধানে ওই মহলের ইচ্ছার গুরুত্ব না দেওয়ায় বদলি করা হয়েছে অর্থ পাচার অনুসন্ধান
২৮ মিনিট আগেশেখ হাসিনা সরকারের আমলে গত সাড়ে ১৫ বছরে বেসরকারি ও যৌথ অংশীদারত্ব মিলিয়ে ৮৯টি বিদ্যুৎকেন্দ্রের অনুমতি দেওয়া হয়েছে। এসব কেন্দ্রের সঙ্গে করা বেশির ভাগ চুক্তিই নানা কারণে প্রশ্নবিদ্ধ হয়েছে। শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর পরিবর্তিত পরিস্থিতিতে বড় বড় বিদ্যুৎ উৎপাদন
১ ঘণ্টা আগেইউরোপের বাজারে বাংলাদেশ থেকে তৈরি পোশাক রপ্তানি নেতিবাচক ধারাতেই আছে। চলতি বছরের ৯ মাসে (জানুয়ারি-সেপ্টেম্বর) বাংলাদেশ থেকে ইউরোপে পোশাক রপ্তানি কমেছে ২ দশমিক শূন্য ৬ শতাংশ। ইউরোস্টেটের তথ্যমতে, এ সময় ইউরোপের বাজারগুলোতে বাংলাদেশ থেকে পোশাক রপ্তানি হয়েছে ১৪ দশমিক ৬০ বিলিয়ন ডলার, যা গত বছর একই সময় ছি
১ ঘণ্টা আগেঅন্তর্বর্তী সরকার দায়িত্ব নেওয়ার পর অপ্রয়োজনীয় উন্নয়ন প্রকল্পে অর্থছাড় কমিয়ে দিয়েছে। এর প্রভাবও পড়েছে বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচিতেও (এডিপি)। চলতি অর্থবছরের প্রথম চার মাস জুলাই-অক্টোবরে এডিপি বাস্তবায়িত হয়েছে ৭ দশমিক ৯০ শতাংশ।
২ ঘণ্টা আগে