বিজ্ঞপ্তি
দেশের গাড়ি মালিকদের জন্য সাউথইস্ট ব্যাংক পিএলসি মাস্টারকার্ড ও যানবাহন রক্ষণাবেক্ষণ স্টার্টআপ যান্ত্রিক লিমিটেডের সঙ্গে অংশীদারত্বে সম্প্রতি নতুন একটি প্রিপেইড কার্ড চালুর ঘোষণা দিয়েছে। এই বিশেষ কার্ডটি জ্বালানি খরচ নিয়ন্ত্রণ থেকে শুরু করে রক্ষণাবেক্ষণে বিশেষ সাশ্রয়ী সুবিধা দেবে।
কার্ডহোল্ডাররা এই কার্ডের মাধ্যমে, হঠাৎ রাস্তায় গাড়ি খারাপ হলে ২০ পারসেন্ট ছাড়ে মেরামতের সুবিধা, গাড়ির বিমায় ১৫ পারসেন্ট পর্যন্ত ছাড়, নিয়মিত কার ওয়াশ, ইন্টেরিয়র পলিশ, পরিষ্কারের বিশেষ সুযোগ এবং মেরামতের ক্ষেত্রে সর্বোচ্চ ৩ হাজার টাকা পর্যন্ত সাশ্রয় উপভোগ করতে পারবেন। এলপিজি ব্যবহারের ক্ষেত্রে কার্ডহোল্ডারদের জন্য কিস্তি পরিশোধে বিনা সুদে ৫ হাজার টাকা পর্যন্ত ছাড়ের সুযোগ রয়েছে।
প্রিপেইড কার্ডহোল্ডাররা মাস্টারকার্ডের ৮ হাজারেরও বেশি মার্চেন্ট পার্টনার আউটলেটে সেবা গ্রহণ করলে বিশেষ ছাড় পাবেন। এ ছাড়া রয়েছে, বছরে দুইবার বিনা মূল্যে গাড়ির ফোম ওয়াশ, বিনা মূল্যে ইঞ্জিনের তেল পরিবর্তন এবং গাড়ির সার্বিক অবস্থা ও এসি বিনা মূল্যে চেকআপের সুবিধা।
সাউথইস্ট ব্যাংক পিএলসির ব্যবস্থাপনা পরিচালক নুরুদ্দিন মো. ছাদেক হোসাইন আশাবাদ ব্যক্ত করেন যে এই অংশীদারত্ব ব্যাংকের সেবার পরিসরকে বৈচিত্র্যময় করবে এবং কার্ডহোল্ডারদের গাড়ির সর্বোত্তম রক্ষণাবেক্ষণ নিশ্চিত করবে, যা তাদের অভিজ্ঞতাকে আরও সমৃদ্ধ করবে।
যান্ত্রিক লিমিটেডের প্রতিষ্ঠাতা ও সিইও শুভ আল-ফারুক এবং মাস্টারকার্ড বাংলাদেশের কান্ট্রি ম্যানেজার সৈয়দ মোহাম্মদ কামাল উভয়েই সাউথইস্ট ব্যাংক পিএলসি, মাস্টারকার্ড ও যান্ত্রিকের অংশীদারত্বে এই নতুন কার্ডটি চালু করতে পেরে তাদের উচ্ছ্বাস ব্যক্ত করেন। বাংলাদেশের ভোক্তা বাজার দ্রুত সম্প্রসারণ এবং গাড়ির মালিকের সংখ্যা ক্রমাগত বৃদ্ধি পাওয়ায়, গাড়ির রক্ষণাবেক্ষণে সাশ্রয়ী সেবার চাহিদা বৃদ্ধি পেয়েছে। এই নতুন কার্ডের মাধ্যমে গাড়ির মালিকেরা অনন্য সুযোগ-সুবিধার পাশাপাশি শীর্ষ মানের সাশ্রয়ী সেবা উপভোগ করতে পারবেন বলে তারা উল্লেখ করেন।
দেশের গাড়ি মালিকদের জন্য সাউথইস্ট ব্যাংক পিএলসি মাস্টারকার্ড ও যানবাহন রক্ষণাবেক্ষণ স্টার্টআপ যান্ত্রিক লিমিটেডের সঙ্গে অংশীদারত্বে সম্প্রতি নতুন একটি প্রিপেইড কার্ড চালুর ঘোষণা দিয়েছে। এই বিশেষ কার্ডটি জ্বালানি খরচ নিয়ন্ত্রণ থেকে শুরু করে রক্ষণাবেক্ষণে বিশেষ সাশ্রয়ী সুবিধা দেবে।
কার্ডহোল্ডাররা এই কার্ডের মাধ্যমে, হঠাৎ রাস্তায় গাড়ি খারাপ হলে ২০ পারসেন্ট ছাড়ে মেরামতের সুবিধা, গাড়ির বিমায় ১৫ পারসেন্ট পর্যন্ত ছাড়, নিয়মিত কার ওয়াশ, ইন্টেরিয়র পলিশ, পরিষ্কারের বিশেষ সুযোগ এবং মেরামতের ক্ষেত্রে সর্বোচ্চ ৩ হাজার টাকা পর্যন্ত সাশ্রয় উপভোগ করতে পারবেন। এলপিজি ব্যবহারের ক্ষেত্রে কার্ডহোল্ডারদের জন্য কিস্তি পরিশোধে বিনা সুদে ৫ হাজার টাকা পর্যন্ত ছাড়ের সুযোগ রয়েছে।
প্রিপেইড কার্ডহোল্ডাররা মাস্টারকার্ডের ৮ হাজারেরও বেশি মার্চেন্ট পার্টনার আউটলেটে সেবা গ্রহণ করলে বিশেষ ছাড় পাবেন। এ ছাড়া রয়েছে, বছরে দুইবার বিনা মূল্যে গাড়ির ফোম ওয়াশ, বিনা মূল্যে ইঞ্জিনের তেল পরিবর্তন এবং গাড়ির সার্বিক অবস্থা ও এসি বিনা মূল্যে চেকআপের সুবিধা।
সাউথইস্ট ব্যাংক পিএলসির ব্যবস্থাপনা পরিচালক নুরুদ্দিন মো. ছাদেক হোসাইন আশাবাদ ব্যক্ত করেন যে এই অংশীদারত্ব ব্যাংকের সেবার পরিসরকে বৈচিত্র্যময় করবে এবং কার্ডহোল্ডারদের গাড়ির সর্বোত্তম রক্ষণাবেক্ষণ নিশ্চিত করবে, যা তাদের অভিজ্ঞতাকে আরও সমৃদ্ধ করবে।
যান্ত্রিক লিমিটেডের প্রতিষ্ঠাতা ও সিইও শুভ আল-ফারুক এবং মাস্টারকার্ড বাংলাদেশের কান্ট্রি ম্যানেজার সৈয়দ মোহাম্মদ কামাল উভয়েই সাউথইস্ট ব্যাংক পিএলসি, মাস্টারকার্ড ও যান্ত্রিকের অংশীদারত্বে এই নতুন কার্ডটি চালু করতে পেরে তাদের উচ্ছ্বাস ব্যক্ত করেন। বাংলাদেশের ভোক্তা বাজার দ্রুত সম্প্রসারণ এবং গাড়ির মালিকের সংখ্যা ক্রমাগত বৃদ্ধি পাওয়ায়, গাড়ির রক্ষণাবেক্ষণে সাশ্রয়ী সেবার চাহিদা বৃদ্ধি পেয়েছে। এই নতুন কার্ডের মাধ্যমে গাড়ির মালিকেরা অনন্য সুযোগ-সুবিধার পাশাপাশি শীর্ষ মানের সাশ্রয়ী সেবা উপভোগ করতে পারবেন বলে তারা উল্লেখ করেন।
শুরুতেই থমকে গেছে এস আলমের অর্থ পাচারের অনুসন্ধান। এক মাসের বেশি সময় ধরে তাঁদের অর্থ পাচার তদন্তের কাজ সিআইডিতে থমকে রয়েছে। এর নেপথ্যে রয়েছে স্বয়ং এস আলম গ্রুপের প্রভাব ও আধিপত্য। এতে সহযোগিতা করছে প্রভাবশালী একটি মহল। অনুসন্ধানে ওই মহলের ইচ্ছার গুরুত্ব না দেওয়ায় বদলি করা হয়েছে অর্থ পাচার অনুসন্ধান
১২ মিনিট আগেশেখ হাসিনা সরকারের আমলে গত সাড়ে ১৫ বছরে বেসরকারি ও যৌথ অংশীদারত্ব মিলিয়ে ৮৯টি বিদ্যুৎকেন্দ্রের অনুমতি দেওয়া হয়েছে। এসব কেন্দ্রের সঙ্গে করা বেশির ভাগ চুক্তিই নানা কারণে প্রশ্নবিদ্ধ হয়েছে। শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর পরিবর্তিত পরিস্থিতিতে বড় বড় বিদ্যুৎ উৎপাদন
৪২ মিনিট আগেইউরোপের বাজারে বাংলাদেশ থেকে তৈরি পোশাক রপ্তানি নেতিবাচক ধারাতেই আছে। চলতি বছরের ৯ মাসে (জানুয়ারি-সেপ্টেম্বর) বাংলাদেশ থেকে ইউরোপে পোশাক রপ্তানি কমেছে ২ দশমিক শূন্য ৬ শতাংশ। ইউরোস্টেটের তথ্যমতে, এ সময় ইউরোপের বাজারগুলোতে বাংলাদেশ থেকে পোশাক রপ্তানি হয়েছে ১৪ দশমিক ৬০ বিলিয়ন ডলার, যা গত বছর একই সময় ছি
৪৪ মিনিট আগেঅন্তর্বর্তী সরকার দায়িত্ব নেওয়ার পর অপ্রয়োজনীয় উন্নয়ন প্রকল্পে অর্থছাড় কমিয়ে দিয়েছে। এর প্রভাবও পড়েছে বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচিতেও (এডিপি)। চলতি অর্থবছরের প্রথম চার মাস জুলাই-অক্টোবরে এডিপি বাস্তবায়িত হয়েছে ৭ দশমিক ৯০ শতাংশ।
১ ঘণ্টা আগে