বিজ্ঞপ্তি
নর্থ সাউথ ইউনিভার্সিটির (এনএসইউ) সেন্টার ফর পিস স্টাডিজ (সিপিএস) ও অফিস অব এক্সটার্নাল অ্যাফেয়ার্স (ওইএ) ‘রিভিজিটিং দ্য গ্লোবাল সাউথস কন্ট্রিবিউশন টু গ্লোবাল পিস-এ্যা ফরাসি পার্সপেক্টিভ’ শীর্ষক এক সেমিনারের আয়োজন করে। গতকাল রোববার ফ্রান্সের ঢাকাস্থ দূতাবাসের সহযোগিতায় এই সেমিনার অনুষ্ঠিত হয়। এতে শিক্ষক ও শিক্ষার্থী অংশগ্রহণে বিশ্ব পর্যায়ে শান্তি ও স্থিতিশীলতা প্রচারে গ্লোবাল সাউথের প্রভাবশালী ভূমিকা নিয়ে আলোচনা করা হয়।
সেমিনারে মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন ঢাকায় নিযুক্ত ফ্রান্সের রাষ্ট্রদূত ম্যারি মাসদুপুই। বৈশ্বিক শান্তি রক্ষায় গ্লোবাল সাউথের গুরুত্বপূর্ণ অবদান তুলে ধরেন তিনি। কূটনীতি ও আন্তসাংস্কৃতিক সম্পর্ক জোরদার করতে ফ্রান্স প্রতিশ্রুতিবদ্ধ উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘রাজনৈতিক সংঘাত, সামরিক হুমকি, জলবায়ু পরিবর্তন বা মহামারি যাই হোক না কেন, বিশ্ব শান্তি প্রতিষ্ঠায় আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়কে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করতে হবে। বিভাজনের ঊর্ধ্বে উঠে আমরা বিশ্বশান্তি ও উন্নয়নকে সবার মাঝে ছড়িয়ে দিতে পারি।’ ফ্রান্সের পররাষ্ট্র নীতি অন্তর্ভুক্তিমূলক, সহযোগিতামূলক দৃষ্টিভঙ্গি লালন করে বলে জানান তিনি।
অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য দেন এনএসইউয়ের পলিটিক্যাল সায়েন্স এবং সোসিওলজি বিভাগের সহকারী অধ্যাপক এবং সিপিএসের সমন্বয়কারী আবদুল ওহাব। শান্তি ও কূটনীতির বিভিন্ন দৃষ্টিকোণ তুলে ধরে সেমিনারটি পরিচালনা করেন এনএসইউয়ের পলিটিক্যাল সায়েন্স এবং সোসিওলজি বিভাগের সহকারী অধ্যাপক ও অফিস অব এক্সটার্নাল অ্যাফেয়ার্সের পরিচালক সিনথিয়া ম্যাককিনি।
এতে সভাপতিত্ব করেন এনএসইউ উপাচার্য অধ্যাপক আবদুল হান্নান চৌধুরী। শিক্ষক ও শিক্ষার্থীদের একাডেমিক বিকাশে এ ধরনের সেমিনারের গুরুত্ব উল্লেখ করে তিনি এনএসইউ এবং ফরাসি দূতাবাসের মধ্যে সহযোগিতামূলক প্রচেষ্টাকে স্বাগত জানান। শান্তি প্রতিষ্ঠায় চলমান সংলাপের ভূমিকা উল্লেখ করে অনুষ্ঠানের সমাপনী বক্তব্য রাখেন সাউথ এশিয়ান ইনস্টিটিউট অব পলিসি অ্যান্ড গভর্নেন্সের (এসআইপিজি) পরিচালক অধ্যাপক এস কে তৌফিক এম হক।
সেমিনারে একটি প্রাণবন্ত প্রশ্নোত্তর পর্বও অনুষ্ঠিত হয়, যেখানে শান্তি, কূটনীতি এবং আঞ্চলিক নিরাপত্তা সহযোগিতার মতো বিষয়গুলো নিয়ে আলোচনা করা হয়।
নর্থ সাউথ ইউনিভার্সিটির (এনএসইউ) সেন্টার ফর পিস স্টাডিজ (সিপিএস) ও অফিস অব এক্সটার্নাল অ্যাফেয়ার্স (ওইএ) ‘রিভিজিটিং দ্য গ্লোবাল সাউথস কন্ট্রিবিউশন টু গ্লোবাল পিস-এ্যা ফরাসি পার্সপেক্টিভ’ শীর্ষক এক সেমিনারের আয়োজন করে। গতকাল রোববার ফ্রান্সের ঢাকাস্থ দূতাবাসের সহযোগিতায় এই সেমিনার অনুষ্ঠিত হয়। এতে শিক্ষক ও শিক্ষার্থী অংশগ্রহণে বিশ্ব পর্যায়ে শান্তি ও স্থিতিশীলতা প্রচারে গ্লোবাল সাউথের প্রভাবশালী ভূমিকা নিয়ে আলোচনা করা হয়।
সেমিনারে মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন ঢাকায় নিযুক্ত ফ্রান্সের রাষ্ট্রদূত ম্যারি মাসদুপুই। বৈশ্বিক শান্তি রক্ষায় গ্লোবাল সাউথের গুরুত্বপূর্ণ অবদান তুলে ধরেন তিনি। কূটনীতি ও আন্তসাংস্কৃতিক সম্পর্ক জোরদার করতে ফ্রান্স প্রতিশ্রুতিবদ্ধ উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘রাজনৈতিক সংঘাত, সামরিক হুমকি, জলবায়ু পরিবর্তন বা মহামারি যাই হোক না কেন, বিশ্ব শান্তি প্রতিষ্ঠায় আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়কে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করতে হবে। বিভাজনের ঊর্ধ্বে উঠে আমরা বিশ্বশান্তি ও উন্নয়নকে সবার মাঝে ছড়িয়ে দিতে পারি।’ ফ্রান্সের পররাষ্ট্র নীতি অন্তর্ভুক্তিমূলক, সহযোগিতামূলক দৃষ্টিভঙ্গি লালন করে বলে জানান তিনি।
অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য দেন এনএসইউয়ের পলিটিক্যাল সায়েন্স এবং সোসিওলজি বিভাগের সহকারী অধ্যাপক এবং সিপিএসের সমন্বয়কারী আবদুল ওহাব। শান্তি ও কূটনীতির বিভিন্ন দৃষ্টিকোণ তুলে ধরে সেমিনারটি পরিচালনা করেন এনএসইউয়ের পলিটিক্যাল সায়েন্স এবং সোসিওলজি বিভাগের সহকারী অধ্যাপক ও অফিস অব এক্সটার্নাল অ্যাফেয়ার্সের পরিচালক সিনথিয়া ম্যাককিনি।
এতে সভাপতিত্ব করেন এনএসইউ উপাচার্য অধ্যাপক আবদুল হান্নান চৌধুরী। শিক্ষক ও শিক্ষার্থীদের একাডেমিক বিকাশে এ ধরনের সেমিনারের গুরুত্ব উল্লেখ করে তিনি এনএসইউ এবং ফরাসি দূতাবাসের মধ্যে সহযোগিতামূলক প্রচেষ্টাকে স্বাগত জানান। শান্তি প্রতিষ্ঠায় চলমান সংলাপের ভূমিকা উল্লেখ করে অনুষ্ঠানের সমাপনী বক্তব্য রাখেন সাউথ এশিয়ান ইনস্টিটিউট অব পলিসি অ্যান্ড গভর্নেন্সের (এসআইপিজি) পরিচালক অধ্যাপক এস কে তৌফিক এম হক।
সেমিনারে একটি প্রাণবন্ত প্রশ্নোত্তর পর্বও অনুষ্ঠিত হয়, যেখানে শান্তি, কূটনীতি এবং আঞ্চলিক নিরাপত্তা সহযোগিতার মতো বিষয়গুলো নিয়ে আলোচনা করা হয়।
শুরুতেই থমকে গেছে এস আলমের অর্থ পাচারের অনুসন্ধান। এক মাসের বেশি সময় ধরে তাঁদের অর্থ পাচার তদন্তের কাজ সিআইডিতে থমকে রয়েছে। এর নেপথ্যে রয়েছে স্বয়ং এস আলম গ্রুপের প্রভাব ও আধিপত্য। এতে সহযোগিতা করছে প্রভাবশালী একটি মহল। অনুসন্ধানে ওই মহলের ইচ্ছার গুরুত্ব না দেওয়ায় বদলি করা হয়েছে অর্থ পাচার অনুসন্ধান
৪১ মিনিট আগেশেখ হাসিনা সরকারের আমলে গত সাড়ে ১৫ বছরে বেসরকারি ও যৌথ অংশীদারত্ব মিলিয়ে ৮৯টি বিদ্যুৎকেন্দ্রের অনুমতি দেওয়া হয়েছে। এসব কেন্দ্রের সঙ্গে করা বেশির ভাগ চুক্তিই নানা কারণে প্রশ্নবিদ্ধ হয়েছে। শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর পরিবর্তিত পরিস্থিতিতে বড় বড় বিদ্যুৎ উৎপাদন
১ ঘণ্টা আগেইউরোপের বাজারে বাংলাদেশ থেকে তৈরি পোশাক রপ্তানি নেতিবাচক ধারাতেই আছে। চলতি বছরের ৯ মাসে (জানুয়ারি-সেপ্টেম্বর) বাংলাদেশ থেকে ইউরোপে পোশাক রপ্তানি কমেছে ২ দশমিক শূন্য ৬ শতাংশ। ইউরোস্টেটের তথ্যমতে, এ সময় ইউরোপের বাজারগুলোতে বাংলাদেশ থেকে পোশাক রপ্তানি হয়েছে ১৪ দশমিক ৬০ বিলিয়ন ডলার, যা গত বছর একই সময় ছি
১ ঘণ্টা আগেঅন্তর্বর্তী সরকার দায়িত্ব নেওয়ার পর অপ্রয়োজনীয় উন্নয়ন প্রকল্পে অর্থছাড় কমিয়ে দিয়েছে। এর প্রভাবও পড়েছে বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচিতেও (এডিপি)। চলতি অর্থবছরের প্রথম চার মাস জুলাই-অক্টোবরে এডিপি বাস্তবায়িত হয়েছে ৭ দশমিক ৯০ শতাংশ।
২ ঘণ্টা আগে