বিজ্ঞপ্তি
পুঁজিবাজারে প্রকৌশল খাতে তালিকাভুক্ত দেশের শীর্ষ ইলেকট্রিক্যাল ও ইলেকট্রনিক্স কোম্পানি ওয়ালটন হাই-টেক ইন্ডাস্ট্রিজ পিএলসি ২০২৪-২৫ (জুলাই ২৪-সেপ্টেম্বর ২৪) অর্থ বছরের প্রথম প্রান্তিকে ১৪৯ দশমিক ৩ কোটি টাকা মুনাফা করেছে। যেখানে আগের অর্থ বছরের একই সময়ে প্রতিষ্ঠানটির মুনাফা হয়েছিল ২০২ দশমিক ৭ কোটি টাকা।
চলতি অর্থ বছরের জুলাই-সেপ্টেম্বর পর্যন্ত সময়ের প্রথম প্রান্তিকের প্রকাশিত আর্থিক প্রতিবেদনে এই তথ্য জানা গেছে। গতকাল সোমবার কোম্পানিটির পরিচালনা পর্ষদের ৪২ তম সভায় আলোচ্য সময়ের অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা ও অনুমোদনের পর তা প্রকাশ করা হয়।
প্রকাশিত প্রতিবেদন অনুযায়ী, মার্কিন ডলারের বিপরীতে বাংলাদেশি মুদ্রার মান হ্রাস পাওয়ার পাশাপাশি উচ্চ সুদ হারের কারণে চলতি অর্থ বছরের প্রথম প্রান্তিক শেষে কোম্পানির বিক্রয়ের বিপরীতে আর্থিক ব্যয়ের পরিমাণ বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১০ দশমিক ১২ শতাংশ। প্রথম প্রান্তিকে বাংলাদেশি মুদ্রার মান কমে যাওয়ায় কোম্পানিটি ৪৫ দশমিক ৮৫ কোটি টাকার সমপরিমাণ বৈদেশিক মুদ্রার আর্থিক ক্ষতির সম্মুখীন হয়েছে। পাশাপাশি আলোচ্য সময়ে বিক্রয় ও বিতরণ এবং ব্যাংক সুদজনিত খরচের বৃদ্ধি সার্বিকভাবে কোম্পানির মুনাফাতে প্রভাব ফেলেছে।
ফলে চলতি অর্থ বছরের প্রথম প্রান্তিকে ওয়ালটনের শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৪ দশমিক ৯২ টাকা, যা আগের অর্থ বছরের একই সময়ে ছিল ৬ দশমিক ৬৭ টাকা। প্রথম প্রান্তিক শেষে কোম্পানিটির এনএভিপিএস দাঁড়িয়েছে পুনর্মূল্যায়ন ব্যতীত ২৮২ দশমিক ৮০ টাকা এবং পুনর্মূল্যায়নসহ ৩৮৪ দশমিক ২২ টাকা। একই সময়ে কোম্পানির পরিচালন মুনাফা কিছুটা হ্রাস পেয়ে দাঁড়িয়েছে ২১ দশমিক ৩৮ শতাংশ, যা আগের অর্থ বছরের একই সময়ে ছিল ২২ দশমিক ৫৮ শতাংশ।
প্রতিবেদনের তথ্য মতে, প্রথম প্রান্তিকে ওয়ালটনের শেয়ার প্রতি নিট অপারেটিং ক্যাশ ফ্লো (এনওসিএফপিএস) দাঁড়িয়েছে ৩ দশমিক ৯২ টাকা, যা আগের অর্থ বছরের একই সময়ে ছিল ১৬ দশমিক ৬৮ টাকা। চলতি অর্থ বছরের প্রথম প্রান্তিকে কোম্পানির দেনাদারের কাছ থেকে টাকা প্রাপ্তির পরিমাণ কিছুটা হ্রাস পেয়েছে। এর প্রধান কারণ ডিস্ট্রিবিউশন নেটওয়ার্ক শক্তিশালী করার পাশাপাশি স্থিতিশীল ও টেকসই বাজার নিশ্চিত কল্পে ক্রেডিট সহায়তা কিছুটা বাড়িয়েছে কোম্পানি।
এদিকে আলোচ্য সময়ে বিগত বছরের একই সময়ের তুলনায় সরকারি কোষাগারের পাশাপাশি প্রতিষ্ঠানের সরবরাহকারীদের অর্থ প্রদানের পরিমাণ বৃদ্ধি পাওয়ায় এনওসিএফপিএস হ্রাস পেয়েছে। যদিও আলোচ্য সময়ে প্রচুর পরিমাণ কাঁচামাল ক্রয়ের কারণে টেকসই বিক্রয় প্রবৃদ্ধি অর্জিত হয়েছে।
পুঁজিবাজারে প্রকৌশল খাতে তালিকাভুক্ত দেশের শীর্ষ ইলেকট্রিক্যাল ও ইলেকট্রনিক্স কোম্পানি ওয়ালটন হাই-টেক ইন্ডাস্ট্রিজ পিএলসি ২০২৪-২৫ (জুলাই ২৪-সেপ্টেম্বর ২৪) অর্থ বছরের প্রথম প্রান্তিকে ১৪৯ দশমিক ৩ কোটি টাকা মুনাফা করেছে। যেখানে আগের অর্থ বছরের একই সময়ে প্রতিষ্ঠানটির মুনাফা হয়েছিল ২০২ দশমিক ৭ কোটি টাকা।
চলতি অর্থ বছরের জুলাই-সেপ্টেম্বর পর্যন্ত সময়ের প্রথম প্রান্তিকের প্রকাশিত আর্থিক প্রতিবেদনে এই তথ্য জানা গেছে। গতকাল সোমবার কোম্পানিটির পরিচালনা পর্ষদের ৪২ তম সভায় আলোচ্য সময়ের অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা ও অনুমোদনের পর তা প্রকাশ করা হয়।
প্রকাশিত প্রতিবেদন অনুযায়ী, মার্কিন ডলারের বিপরীতে বাংলাদেশি মুদ্রার মান হ্রাস পাওয়ার পাশাপাশি উচ্চ সুদ হারের কারণে চলতি অর্থ বছরের প্রথম প্রান্তিক শেষে কোম্পানির বিক্রয়ের বিপরীতে আর্থিক ব্যয়ের পরিমাণ বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১০ দশমিক ১২ শতাংশ। প্রথম প্রান্তিকে বাংলাদেশি মুদ্রার মান কমে যাওয়ায় কোম্পানিটি ৪৫ দশমিক ৮৫ কোটি টাকার সমপরিমাণ বৈদেশিক মুদ্রার আর্থিক ক্ষতির সম্মুখীন হয়েছে। পাশাপাশি আলোচ্য সময়ে বিক্রয় ও বিতরণ এবং ব্যাংক সুদজনিত খরচের বৃদ্ধি সার্বিকভাবে কোম্পানির মুনাফাতে প্রভাব ফেলেছে।
ফলে চলতি অর্থ বছরের প্রথম প্রান্তিকে ওয়ালটনের শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৪ দশমিক ৯২ টাকা, যা আগের অর্থ বছরের একই সময়ে ছিল ৬ দশমিক ৬৭ টাকা। প্রথম প্রান্তিক শেষে কোম্পানিটির এনএভিপিএস দাঁড়িয়েছে পুনর্মূল্যায়ন ব্যতীত ২৮২ দশমিক ৮০ টাকা এবং পুনর্মূল্যায়নসহ ৩৮৪ দশমিক ২২ টাকা। একই সময়ে কোম্পানির পরিচালন মুনাফা কিছুটা হ্রাস পেয়ে দাঁড়িয়েছে ২১ দশমিক ৩৮ শতাংশ, যা আগের অর্থ বছরের একই সময়ে ছিল ২২ দশমিক ৫৮ শতাংশ।
প্রতিবেদনের তথ্য মতে, প্রথম প্রান্তিকে ওয়ালটনের শেয়ার প্রতি নিট অপারেটিং ক্যাশ ফ্লো (এনওসিএফপিএস) দাঁড়িয়েছে ৩ দশমিক ৯২ টাকা, যা আগের অর্থ বছরের একই সময়ে ছিল ১৬ দশমিক ৬৮ টাকা। চলতি অর্থ বছরের প্রথম প্রান্তিকে কোম্পানির দেনাদারের কাছ থেকে টাকা প্রাপ্তির পরিমাণ কিছুটা হ্রাস পেয়েছে। এর প্রধান কারণ ডিস্ট্রিবিউশন নেটওয়ার্ক শক্তিশালী করার পাশাপাশি স্থিতিশীল ও টেকসই বাজার নিশ্চিত কল্পে ক্রেডিট সহায়তা কিছুটা বাড়িয়েছে কোম্পানি।
এদিকে আলোচ্য সময়ে বিগত বছরের একই সময়ের তুলনায় সরকারি কোষাগারের পাশাপাশি প্রতিষ্ঠানের সরবরাহকারীদের অর্থ প্রদানের পরিমাণ বৃদ্ধি পাওয়ায় এনওসিএফপিএস হ্রাস পেয়েছে। যদিও আলোচ্য সময়ে প্রচুর পরিমাণ কাঁচামাল ক্রয়ের কারণে টেকসই বিক্রয় প্রবৃদ্ধি অর্জিত হয়েছে।
বাংলাদেশ ব্যাংকের ক্রেডিট গ্যারান্টি স্কিমের আওতায় তারল্য ঘাটটি মেটাতে দুর্বল সাতটি ব্যাংককে ৬ হাজার ৫৮৫ কোটি টাকা তারল্য সহায়তা দিয়েছে সবল ৯টি ব্যাংক। তবে এসব দুর্বল ব্যাংক থেকে চাওয়া হয়েছিল ১১ হাজার ১০০ কোটি টাকা। গতকাল বৃহস্পতিবার এ তথ্য জানান বাংলাদেশ ব্যাংকের মুখপাত্র ও নির্বাহী পরিচালক হুসনে আ
৩ ঘণ্টা আগেদেশে চাহিদার সঙ্গে পাল্লা দিয়ে বাড়ছে ভেজাল, নকল, মানহীন, অনুমোদনহীন ও মেয়াদোত্তীর্ণ প্রসাধনী সামগ্রী। বাংলাদেশ যেন বিদেশি এসব পণ্যের ডাম্পিং স্টেশন। প্রতিরোধে কঠোর ব্যবস্থা না নেওয়ায় দিন দিন এসব পণ্যে সয়লাব হচ্ছে বাজার। বিদেশ থেকে চোরাই পথে বিপুল পরিমাণে নিম্নমানের ভেজাল প্রসাধনী ঢুকছে দেশে।
৬ ঘণ্টা আগেরাজধানীর ইন্টারন্যাশনাল কনভেনশন সিটি বসুন্ধরায় (আইসিসিবি) শুরু হয়েছে তিন দিনব্যাপী নির্মাণ, আবাসন, বিদ্যুৎ ও সংশ্লিষ্ট সরঞ্জামকেন্দ্রিক দেশের সবচেয়ে বড় ছয়টি পৃথক আন্তর্জাতিক প্রদর্শনী। চলবে ১৬ নভেম্বর পর্যন্ত
৮ ঘণ্টা আগেব্রোকারেজ হাউস সাবভ্যালি সিকিউরিটিজের সব ধরনের কার্যক্রম পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত স্থগিত করা হয়েছে। মূলধন ঋণাত্মক ও বিনিয়োগের বিপরীতে দেওয়া ঋণের অনুপাত অনেক বেশি হওয়ায় এই নির্দেশ দিয়েছে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) কর্তৃপক্ষ।
৮ ঘণ্টা আগে