বাংলাদেশ ব্যাংকের সিদ্ধান্ত
নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বাংলাদেশ থেকে বিভিন্ন দেশে পাচার হওয়া অর্থ ফিরিয়ে আনতে বিদেশি আইনি সংস্থা বা পরামর্শক প্রতিষ্ঠান নিয়োগে অনুমোদন দিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদ। বিদেশে পাচার করা টাকা ফেরত আনার বিষয়ে গঠিত টাস্কফোর্স গত ৩১ আগস্ট এ বিষয়ে নীতিগত সিদ্ধান্ত নেয়।
রোববার (১০ নভেম্বর) বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ড. আহসান এইচ মনসুরের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত বোর্ড সভায় বিদেশি আইনি সংস্থা বা পরামর্শক প্রতিষ্ঠান নিয়োগের বিষয়ে অনুমোদন দিয়েছে বলে নিশ্চিত করেছেন বাংলাদেশ ব্যাংকের মুখপাত্র ও নির্বাহী পরিচালক হুসনে আরা শিখা।
তবে বিদেশি প্রতিষ্ঠান নিয়োগের আগে আইনগত দিক খতিয়ে দেখে ইতিবাচক সংকেত দিয়েছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক), পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ (সিআইডি), জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) অধীন শুল্ক গোয়েন্দা, কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা সেল (সিআইসি) এবং বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি)।
উল্লেখ্য, কমিশনভিত্তিক এজেন্টের মাধ্যমে পাচার করা অর্থ ফেরত আনার নজির আছে। এর আগে ২০০৯ সালে ‘অক্টোখান’ নামের একটি পরামর্শক প্রতিষ্ঠানকে চুক্তিভিত্তিক নিয়োগ দিয়ে বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার ছোট ছেলে আরাফাত রহমান কোকোর সিঙ্গাপুরে পাচার করা অর্থ ফেরত আনা হয়েছে। পরে দুই দফা চুক্তির নবায়ন হলেও ২০১৫ সালের পর প্রতিষ্ঠানটির সঙ্গে আর চুক্তি নবায়ন করা হয়নি।
হুসনে আরা শিখা বলেন, রোববার বাংলাদেশ ব্যাংকের বোর্ড মিটিংয়ে মোবাইল ফাইন্যান্সিয়াল কোম্পানিটির জালিয়াতি ও অনিয়ম তদন্তে ‘ফরেনসিক নিরীক্ষা’ এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। এর আগে ডিজিটাল আর্থিক সেবাদাতা প্রতিষ্ঠান ‘নগদ’ জালিয়াতি ও অনিয়ম ক্ষতিয়ে দেখার নির্দেশনা দিয়েছিল বাংলাদেশ ব্যাংক।
এ প্রসঙ্গে জানতে চাইলে নগদের প্রশাসক বদিউজ্জামান দিদার বলেন, ‘আমি এই ধরনের কোনো নির্দেশনা এখনো পাইনি। দায়িত্ব গ্রহণের পর আমি ফরেনসিক নিরীক্ষার যে উদ্যোগ নিয়েছিলাম, সেটি এখনো শুরু করতে পারিনি।’
২০১৯ সালের মার্চে নগদ বাংলাদেশ ব্যাংকের অস্থায়ী লাইসেন্স পায়। গত জুনে সাবেক গভর্নর আব্দুর রউফ তালুকদারের নেতৃত্বাধীন বোর্ড মিটিংয়ে কেন্দ্রীয় ব্যাংক সপ্তমবারের মতো অস্থায়ী লাইসেন্সের মেয়াদ বাড়ায়। যা আগামী ২০২৫ সালের জুন পর্যন্ত কার্যকর হবে।
বাংলাদেশ থেকে বিভিন্ন দেশে পাচার হওয়া অর্থ ফিরিয়ে আনতে বিদেশি আইনি সংস্থা বা পরামর্শক প্রতিষ্ঠান নিয়োগে অনুমোদন দিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদ। বিদেশে পাচার করা টাকা ফেরত আনার বিষয়ে গঠিত টাস্কফোর্স গত ৩১ আগস্ট এ বিষয়ে নীতিগত সিদ্ধান্ত নেয়।
রোববার (১০ নভেম্বর) বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ড. আহসান এইচ মনসুরের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত বোর্ড সভায় বিদেশি আইনি সংস্থা বা পরামর্শক প্রতিষ্ঠান নিয়োগের বিষয়ে অনুমোদন দিয়েছে বলে নিশ্চিত করেছেন বাংলাদেশ ব্যাংকের মুখপাত্র ও নির্বাহী পরিচালক হুসনে আরা শিখা।
তবে বিদেশি প্রতিষ্ঠান নিয়োগের আগে আইনগত দিক খতিয়ে দেখে ইতিবাচক সংকেত দিয়েছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক), পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ (সিআইডি), জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) অধীন শুল্ক গোয়েন্দা, কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা সেল (সিআইসি) এবং বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি)।
উল্লেখ্য, কমিশনভিত্তিক এজেন্টের মাধ্যমে পাচার করা অর্থ ফেরত আনার নজির আছে। এর আগে ২০০৯ সালে ‘অক্টোখান’ নামের একটি পরামর্শক প্রতিষ্ঠানকে চুক্তিভিত্তিক নিয়োগ দিয়ে বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার ছোট ছেলে আরাফাত রহমান কোকোর সিঙ্গাপুরে পাচার করা অর্থ ফেরত আনা হয়েছে। পরে দুই দফা চুক্তির নবায়ন হলেও ২০১৫ সালের পর প্রতিষ্ঠানটির সঙ্গে আর চুক্তি নবায়ন করা হয়নি।
হুসনে আরা শিখা বলেন, রোববার বাংলাদেশ ব্যাংকের বোর্ড মিটিংয়ে মোবাইল ফাইন্যান্সিয়াল কোম্পানিটির জালিয়াতি ও অনিয়ম তদন্তে ‘ফরেনসিক নিরীক্ষা’ এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। এর আগে ডিজিটাল আর্থিক সেবাদাতা প্রতিষ্ঠান ‘নগদ’ জালিয়াতি ও অনিয়ম ক্ষতিয়ে দেখার নির্দেশনা দিয়েছিল বাংলাদেশ ব্যাংক।
এ প্রসঙ্গে জানতে চাইলে নগদের প্রশাসক বদিউজ্জামান দিদার বলেন, ‘আমি এই ধরনের কোনো নির্দেশনা এখনো পাইনি। দায়িত্ব গ্রহণের পর আমি ফরেনসিক নিরীক্ষার যে উদ্যোগ নিয়েছিলাম, সেটি এখনো শুরু করতে পারিনি।’
২০১৯ সালের মার্চে নগদ বাংলাদেশ ব্যাংকের অস্থায়ী লাইসেন্স পায়। গত জুনে সাবেক গভর্নর আব্দুর রউফ তালুকদারের নেতৃত্বাধীন বোর্ড মিটিংয়ে কেন্দ্রীয় ব্যাংক সপ্তমবারের মতো অস্থায়ী লাইসেন্সের মেয়াদ বাড়ায়। যা আগামী ২০২৫ সালের জুন পর্যন্ত কার্যকর হবে।
শুরুতেই থমকে গেছে এস আলমের অর্থ পাচারের অনুসন্ধান। এক মাসের বেশি সময় ধরে তাঁদের অর্থ পাচার তদন্তের কাজ সিআইডিতে থমকে রয়েছে। এর নেপথ্যে রয়েছে স্বয়ং এস আলম গ্রুপের প্রভাব ও আধিপত্য। এতে সহযোগিতা করছে প্রভাবশালী একটি মহল। অনুসন্ধানে ওই মহলের ইচ্ছার গুরুত্ব না দেওয়ায় বদলি করা হয়েছে অর্থ পাচার অনুসন্ধান
২৯ মিনিট আগেশেখ হাসিনা সরকারের আমলে গত সাড়ে ১৫ বছরে বেসরকারি ও যৌথ অংশীদারত্ব মিলিয়ে ৮৯টি বিদ্যুৎকেন্দ্রের অনুমতি দেওয়া হয়েছে। এসব কেন্দ্রের সঙ্গে করা বেশির ভাগ চুক্তিই নানা কারণে প্রশ্নবিদ্ধ হয়েছে। শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর পরিবর্তিত পরিস্থিতিতে বড় বড় বিদ্যুৎ উৎপাদন
১ ঘণ্টা আগেইউরোপের বাজারে বাংলাদেশ থেকে তৈরি পোশাক রপ্তানি নেতিবাচক ধারাতেই আছে। চলতি বছরের ৯ মাসে (জানুয়ারি-সেপ্টেম্বর) বাংলাদেশ থেকে ইউরোপে পোশাক রপ্তানি কমেছে ২ দশমিক শূন্য ৬ শতাংশ। ইউরোস্টেটের তথ্যমতে, এ সময় ইউরোপের বাজারগুলোতে বাংলাদেশ থেকে পোশাক রপ্তানি হয়েছে ১৪ দশমিক ৬০ বিলিয়ন ডলার, যা গত বছর একই সময় ছি
১ ঘণ্টা আগেঅন্তর্বর্তী সরকার দায়িত্ব নেওয়ার পর অপ্রয়োজনীয় উন্নয়ন প্রকল্পে অর্থছাড় কমিয়ে দিয়েছে। এর প্রভাবও পড়েছে বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচিতেও (এডিপি)। চলতি অর্থবছরের প্রথম চার মাস জুলাই-অক্টোবরে এডিপি বাস্তবায়িত হয়েছে ৭ দশমিক ৯০ শতাংশ।
২ ঘণ্টা আগে