অনলাইন ডেস্ক
শেভিং পণ্য উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠান জিলেট ইন্ডিয়ার সঙ্গে বিতরণ চুক্তি বাতিল করেছে বহুজাতিক কোম্পানি প্রক্টর অ্যান্ড গ্যাম্বল বাংলাদেশ (পি অ্যান্ড জি)। চুক্তি বাতিলের খবরে দুই দিনে ভারতীয় কোম্পানিটির শেয়ারের দামে ধস নেমেছে।
চলতি বছর ৩১ ডিসেম্বরের পর চুক্তি বাতিল কার্যকর হবে বলে স্টক এক্সচেঞ্জ ও নিয়ন্ত্রক সংস্থাকে গত মঙ্গলবার (২৪ সেপ্টেম্বর) চিঠি দিয়ে জানিয়ে দিয়েছে জিলেট ইন্ডিয়া।
এই ঘোষণার পর একদিনে ভারতের শেয়ারবাজারে জিলেট ইন্ডিয়ার দাম কমেছে ২ দশমিক ৬৯ শতাংশ। গতকাল বুধবার শেয়ারটির সর্বশেষ দর ছিল ৮ হাজার ৫৩৬ রুপি ২০ পয়সা, যা আগের ছিল ৮ হাজার ৭৭২ রুপি।
ঘোষণার দ্বিতীয় দিনেও দরপতন অব্যাহত ছিল। আজ বৃহস্পতিবার লেনদেনের একপর্যায়ে কোম্পানিটির শেয়ারের দাম আরও ৭৬ রুপি কমে ৮ হাজার ৪৬০ রুপিতে নামে, যা গত ৩০ দিনের মধ্যে সর্বনিম্ন দর। পরে অবশ্য দর বেড়ে দিন শেষে ৮ হাজার ৫৩৬ রুপি ২০ পয়সায় দাঁড়ায়।
জিলেট ইন্ডিয়া বলেছে, পরিবেশক প্রতিষ্ঠান প্রক্টর অ্যান্ড গ্যাম্বল বাংলাদেশ আগামী ৩১ ডিসেম্বর তাদের সঙ্গে চুক্তির সমাপ্তির টানার সিদ্ধান্ত জানিয়ে চিঠি পাঠিয়েছে।
তবে জিলেট ইন্ডিয়ার সঙ্গে মার্কিন বহুজাতিক কোম্পানি পিঅ্যান্ডজির বাংলাদেশি শাখার বিতরণ চুক্তি বাতিলের কারণ জানা যায়নি। এমনকি দুই কোম্পানির পক্ষ থেকেও এই বিষয়ে কোনো তথ্য জানানো হয়নি।
স্টক এক্সচেঞ্জ ও নিয়ন্ত্রক সংস্থায় দেওয়া নথি অনুযায়ী, এই চুক্তি বাতিলের ফলে জিলেট ইন্ডিয়ার মোট বিক্রির ২ শতাংশ কমবে। এর ফলে জিলেট ইন্ডিয়ার রাজস্বে আনুপাতিক প্রভাব পড়লেও মুনাফার হেরফের হবে না।
জিলেট ইন্ডিয়া রেজর, সেভিং ফোম, ক্রিম, সেভিং জেল, ব্লেড ও অন্যান্য পণ্য উৎপাদন করে থাকে। ২০২৩-২৪ অর্থবছরে জিলেট ইন্ডিয়ার মোট বিক্রি ছিল ২ লাখ ৬৩৩ হাজার কোটি রুপি। সেই হিসেবে প্রক্টর অ্যান্ড গ্যাম্বলের মাধ্যমে ৫২ কোটি ৬৬ লাখ রুপির পণ্য বিক্রি হয়। এই পরিমাণ রাজস্বই কমবে।
সাম্প্রতিক রাজনৈতিক অস্থিরতার প্রভাব যখন বাংলাদেশে ব্যবসা করা ভারতীয় কোম্পানি ইমামি লিমিটেড, ম্যারিকো লিমিটেড ও পিডিলাইট ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেডসহ অন্যান্য কোম্পানির ওপর পড়েছে, ঠিক তখনই জিলেট ইন্ডিয়ার সঙ্গে পিঅ্যান্ডজির চুক্তি বাতিল হল।
শেভিং পণ্য উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠান জিলেট ইন্ডিয়ার সঙ্গে বিতরণ চুক্তি বাতিল করেছে বহুজাতিক কোম্পানি প্রক্টর অ্যান্ড গ্যাম্বল বাংলাদেশ (পি অ্যান্ড জি)। চুক্তি বাতিলের খবরে দুই দিনে ভারতীয় কোম্পানিটির শেয়ারের দামে ধস নেমেছে।
চলতি বছর ৩১ ডিসেম্বরের পর চুক্তি বাতিল কার্যকর হবে বলে স্টক এক্সচেঞ্জ ও নিয়ন্ত্রক সংস্থাকে গত মঙ্গলবার (২৪ সেপ্টেম্বর) চিঠি দিয়ে জানিয়ে দিয়েছে জিলেট ইন্ডিয়া।
এই ঘোষণার পর একদিনে ভারতের শেয়ারবাজারে জিলেট ইন্ডিয়ার দাম কমেছে ২ দশমিক ৬৯ শতাংশ। গতকাল বুধবার শেয়ারটির সর্বশেষ দর ছিল ৮ হাজার ৫৩৬ রুপি ২০ পয়সা, যা আগের ছিল ৮ হাজার ৭৭২ রুপি।
ঘোষণার দ্বিতীয় দিনেও দরপতন অব্যাহত ছিল। আজ বৃহস্পতিবার লেনদেনের একপর্যায়ে কোম্পানিটির শেয়ারের দাম আরও ৭৬ রুপি কমে ৮ হাজার ৪৬০ রুপিতে নামে, যা গত ৩০ দিনের মধ্যে সর্বনিম্ন দর। পরে অবশ্য দর বেড়ে দিন শেষে ৮ হাজার ৫৩৬ রুপি ২০ পয়সায় দাঁড়ায়।
জিলেট ইন্ডিয়া বলেছে, পরিবেশক প্রতিষ্ঠান প্রক্টর অ্যান্ড গ্যাম্বল বাংলাদেশ আগামী ৩১ ডিসেম্বর তাদের সঙ্গে চুক্তির সমাপ্তির টানার সিদ্ধান্ত জানিয়ে চিঠি পাঠিয়েছে।
তবে জিলেট ইন্ডিয়ার সঙ্গে মার্কিন বহুজাতিক কোম্পানি পিঅ্যান্ডজির বাংলাদেশি শাখার বিতরণ চুক্তি বাতিলের কারণ জানা যায়নি। এমনকি দুই কোম্পানির পক্ষ থেকেও এই বিষয়ে কোনো তথ্য জানানো হয়নি।
স্টক এক্সচেঞ্জ ও নিয়ন্ত্রক সংস্থায় দেওয়া নথি অনুযায়ী, এই চুক্তি বাতিলের ফলে জিলেট ইন্ডিয়ার মোট বিক্রির ২ শতাংশ কমবে। এর ফলে জিলেট ইন্ডিয়ার রাজস্বে আনুপাতিক প্রভাব পড়লেও মুনাফার হেরফের হবে না।
জিলেট ইন্ডিয়া রেজর, সেভিং ফোম, ক্রিম, সেভিং জেল, ব্লেড ও অন্যান্য পণ্য উৎপাদন করে থাকে। ২০২৩-২৪ অর্থবছরে জিলেট ইন্ডিয়ার মোট বিক্রি ছিল ২ লাখ ৬৩৩ হাজার কোটি রুপি। সেই হিসেবে প্রক্টর অ্যান্ড গ্যাম্বলের মাধ্যমে ৫২ কোটি ৬৬ লাখ রুপির পণ্য বিক্রি হয়। এই পরিমাণ রাজস্বই কমবে।
সাম্প্রতিক রাজনৈতিক অস্থিরতার প্রভাব যখন বাংলাদেশে ব্যবসা করা ভারতীয় কোম্পানি ইমামি লিমিটেড, ম্যারিকো লিমিটেড ও পিডিলাইট ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেডসহ অন্যান্য কোম্পানির ওপর পড়েছে, ঠিক তখনই জিলেট ইন্ডিয়ার সঙ্গে পিঅ্যান্ডজির চুক্তি বাতিল হল।
বাংলাদেশ ব্যাংকের ক্রেডিট গ্যারান্টি স্কিমের আওতায় তারল্য ঘাটটি মেটাতে দুর্বল সাতটি ব্যাংককে ৬ হাজার ৫৮৫ কোটি টাকা তারল্য সহায়তা দিয়েছে সবল ৯টি ব্যাংক। তবে এসব দুর্বল ব্যাংক থেকে চাওয়া হয়েছিল ১১ হাজার ১০০ কোটি টাকা। গতকাল বৃহস্পতিবার এ তথ্য জানান বাংলাদেশ ব্যাংকের মুখপাত্র ও নির্বাহী পরিচালক হুসনে আ
৭ ঘণ্টা আগেদেশে চাহিদার সঙ্গে পাল্লা দিয়ে বাড়ছে ভেজাল, নকল, মানহীন, অনুমোদনহীন ও মেয়াদোত্তীর্ণ প্রসাধনী সামগ্রী। বাংলাদেশ যেন বিদেশি এসব পণ্যের ডাম্পিং স্টেশন। প্রতিরোধে কঠোর ব্যবস্থা না নেওয়ায় দিন দিন এসব পণ্যে সয়লাব হচ্ছে বাজার। বিদেশ থেকে চোরাই পথে বিপুল পরিমাণে নিম্নমানের ভেজাল প্রসাধনী ঢুকছে দেশে।
৯ ঘণ্টা আগেরাজধানীর ইন্টারন্যাশনাল কনভেনশন সিটি বসুন্ধরায় (আইসিসিবি) শুরু হয়েছে তিন দিনব্যাপী নির্মাণ, আবাসন, বিদ্যুৎ ও সংশ্লিষ্ট সরঞ্জামকেন্দ্রিক দেশের সবচেয়ে বড় ছয়টি পৃথক আন্তর্জাতিক প্রদর্শনী। চলবে ১৬ নভেম্বর পর্যন্ত
১১ ঘণ্টা আগেব্রোকারেজ হাউস সাবভ্যালি সিকিউরিটিজের সব ধরনের কার্যক্রম পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত স্থগিত করা হয়েছে। মূলধন ঋণাত্মক ও বিনিয়োগের বিপরীতে দেওয়া ঋণের অনুপাত অনেক বেশি হওয়ায় এই নির্দেশ দিয়েছে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) কর্তৃপক্ষ।
১২ ঘণ্টা আগে