অনলাইন ডেস্ক
জেনারেশন জেড প্রজন্মের ছেলে–মেয়েরা গাড়ি চালানো শিখছে না। আর এ কারণে যাতায়াত বাবদ তাদের পেছনে বাবা–মায়ের প্রতি বছর বাড়তি ১ হাজার ৭০০ ডলার খরচ হচ্ছে। নতুন এক গবেষণা বলছে, ৩৫ বছর আগে ১৭ থেকে ২০ বছর বয়সী যত জনের কাছে ড্রাইভিং লাইসেন্স ছিল সে তুলনায় এখন একই বয়সী ড্রাইভিং লাইসেন্সধারীর সংখ্যা অর্ধেক।
ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম দ্য টেলিগ্রাফের প্রতিবেদন অনুসারে, এখন এই বয়সের প্রতি চারজনের মধ্যে একজনের কাছে ড্রাইভিং লাইসেন্স আছে। পরিবহন অধিদপ্তর থেকে পাওয়া তথ্য অনুসারে, ১৯৮৯ সালেও প্রতি দুই জনের মধ্যে একজন তরুণের কাছে ড্রাইভিং লাইসেন্স ছিল।
একসময় বয়স ১৭ বছর পূর্তি উপলক্ষে মানুষের মধ্যে গাড়ি চালনা শেখা নিয়ে প্রতিযোগিতা চলত। সময়ের পরিক্রমায় এখন এই বয়স গিয়ে ৩০–এর কোঠায় ঠেকেছে। যুক্তরাজ্যের সর্ববৃহৎ ড্রাইভিং স্কুলের একটি রেড ড্রাইভার ট্রেইনিং বলছে, ২০১৬ সালে ড্রাইভিং পরীক্ষায় পাস করাদের গড় বয়স ছিল ২৫। এখন সেই বয়স ২৬ ও ২৭–এর মাঝামাঝি।
উপযুক্ত বয়সেও যারা গাড়ি চালানো শেখেনি তারা প্রতি বছরই বাবা–মায়ের বাড়তি খরচের কারণ হয়ে দাঁড়াচ্ছ। বাজার পর্যবেক্ষক সংস্থা মানি সুপারমার্কেটের এক গবেষণায় এ তথ্য উঠে এসেছে। প্রতিবেদন অনুসারে, ব্রিটিশ বাবা–মায়েরা প্রতি মাসে তাদের ১৭ থেকে ২০ বছর বয়সী সন্তানকে আনা–নেওয়া করতে ৯ ঘণ্টারও বেশি সময় ব্যয় করেন, যা বছরে মোট সাড়ে চার দিনের সমান।
এ ছাড়া এই বয়সী সন্তানদের আনা–নেওয়া বাবদ গড়ে ব্যয় হয় প্রায় ১ হাজার ৭০০ ডলার। ভ্রমণের জন্য সম্ভাব্য অতিরিক্ত জ্বালানি ব্যবহারের ওপর ভিত্তি করে এই ব্যয়ের হিসাব বের করেছেন গবেষকেরা।
মানি সুপারমার্কেটের জরিপে অংশ নেওয়া প্রায় অর্ধেক তরুণ বলেছেন, ড্রাইভিং লাইসেন্স পাওয়ার ক্ষেত্রে প্রধান বাধা গাড়ি চালানো শেখার ব্যয়। পরিবহন অধিদপ্তরের তথ্য অনুসারে, ১৭ থেকে ২০ বছর বয়সী চার ভাগের এক ভাগ মানুষের কাছে ড্রাইভিং লাইসেন্স রয়েছে। ৩৫ বছর আগে এ সংখ্যা ছিল দ্বিগুণ।
মানি সুপারমার্কেটের সঙ্গে যুক্ত সারাহ নিউওয়েল বলেন, ‘এই বিপুল পরিমাণ অর্থ আপনি ট্যাক্সি সার্ভিসে খরচ করবেন নাকি আপনার সন্তানকে গাড়ি চালানো শেখাতে খরচ করবেন—সে সিদ্ধান্ত নেওয়া সহজ নয়। আমাদের জরিপে অংশ নেওয়া ৯৫ শতাংশ মানুষই গাড়ি চালানো শেখার পেছনে ব্যয়ে আগ্রহ দেখাননি।’
জেনারেশন জেড প্রজন্মের ছেলে–মেয়েরা গাড়ি চালানো শিখছে না। আর এ কারণে যাতায়াত বাবদ তাদের পেছনে বাবা–মায়ের প্রতি বছর বাড়তি ১ হাজার ৭০০ ডলার খরচ হচ্ছে। নতুন এক গবেষণা বলছে, ৩৫ বছর আগে ১৭ থেকে ২০ বছর বয়সী যত জনের কাছে ড্রাইভিং লাইসেন্স ছিল সে তুলনায় এখন একই বয়সী ড্রাইভিং লাইসেন্সধারীর সংখ্যা অর্ধেক।
ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম দ্য টেলিগ্রাফের প্রতিবেদন অনুসারে, এখন এই বয়সের প্রতি চারজনের মধ্যে একজনের কাছে ড্রাইভিং লাইসেন্স আছে। পরিবহন অধিদপ্তর থেকে পাওয়া তথ্য অনুসারে, ১৯৮৯ সালেও প্রতি দুই জনের মধ্যে একজন তরুণের কাছে ড্রাইভিং লাইসেন্স ছিল।
একসময় বয়স ১৭ বছর পূর্তি উপলক্ষে মানুষের মধ্যে গাড়ি চালনা শেখা নিয়ে প্রতিযোগিতা চলত। সময়ের পরিক্রমায় এখন এই বয়স গিয়ে ৩০–এর কোঠায় ঠেকেছে। যুক্তরাজ্যের সর্ববৃহৎ ড্রাইভিং স্কুলের একটি রেড ড্রাইভার ট্রেইনিং বলছে, ২০১৬ সালে ড্রাইভিং পরীক্ষায় পাস করাদের গড় বয়স ছিল ২৫। এখন সেই বয়স ২৬ ও ২৭–এর মাঝামাঝি।
উপযুক্ত বয়সেও যারা গাড়ি চালানো শেখেনি তারা প্রতি বছরই বাবা–মায়ের বাড়তি খরচের কারণ হয়ে দাঁড়াচ্ছ। বাজার পর্যবেক্ষক সংস্থা মানি সুপারমার্কেটের এক গবেষণায় এ তথ্য উঠে এসেছে। প্রতিবেদন অনুসারে, ব্রিটিশ বাবা–মায়েরা প্রতি মাসে তাদের ১৭ থেকে ২০ বছর বয়সী সন্তানকে আনা–নেওয়া করতে ৯ ঘণ্টারও বেশি সময় ব্যয় করেন, যা বছরে মোট সাড়ে চার দিনের সমান।
এ ছাড়া এই বয়সী সন্তানদের আনা–নেওয়া বাবদ গড়ে ব্যয় হয় প্রায় ১ হাজার ৭০০ ডলার। ভ্রমণের জন্য সম্ভাব্য অতিরিক্ত জ্বালানি ব্যবহারের ওপর ভিত্তি করে এই ব্যয়ের হিসাব বের করেছেন গবেষকেরা।
মানি সুপারমার্কেটের জরিপে অংশ নেওয়া প্রায় অর্ধেক তরুণ বলেছেন, ড্রাইভিং লাইসেন্স পাওয়ার ক্ষেত্রে প্রধান বাধা গাড়ি চালানো শেখার ব্যয়। পরিবহন অধিদপ্তরের তথ্য অনুসারে, ১৭ থেকে ২০ বছর বয়সী চার ভাগের এক ভাগ মানুষের কাছে ড্রাইভিং লাইসেন্স রয়েছে। ৩৫ বছর আগে এ সংখ্যা ছিল দ্বিগুণ।
মানি সুপারমার্কেটের সঙ্গে যুক্ত সারাহ নিউওয়েল বলেন, ‘এই বিপুল পরিমাণ অর্থ আপনি ট্যাক্সি সার্ভিসে খরচ করবেন নাকি আপনার সন্তানকে গাড়ি চালানো শেখাতে খরচ করবেন—সে সিদ্ধান্ত নেওয়া সহজ নয়। আমাদের জরিপে অংশ নেওয়া ৯৫ শতাংশ মানুষই গাড়ি চালানো শেখার পেছনে ব্যয়ে আগ্রহ দেখাননি।’
প্রতীক্ষার অবসান ঘটিয়ে শুরু হয়েছে বছরের সবচেয়ে বড় সেল ইভেন্ট দারাজ ১১.১১। প্রথম দিনেই ক্রেতাদের ভিড় জমে উঠেছে দারাজে। সারা দেশের মানুষ মেতে উঠেছে উৎসবের আমেজে, যেখানে পছন্দের পণ্যে মেলে দারুণ সব অফার, আর কেনাকাটার অভিজ্ঞতা ভাগাভাগি করে চলেছে সবাই।
১ few সেকেন্ড আগেবাংলা ভাষা নিয়ে মেধাভিত্তিক টিভি রিয়্যালিটি শো ‘ইস্পাহানি মির্জাপুর বাংলাবিদ-ষষ্ঠ বর্ষ’-এর চট্টগ্রাম বিভাগের বাছাইপর্ব আগামীকাল শনিবার চট্টগ্রাম শহরের ইস্পাহানি পাবলিক স্কুল অ্যান্ড কলেজ প্রাঙ্গণে অনুষ্ঠিত হবে। এই প্রতিযোগিতার উদ্যোগ, পরিকল্পনা ও পৃষ্ঠপোষকতা করছে বাংলাদেশের শীর্ষস্থানীয় ব্র্যান্ড ইস
৮ মিনিট আগেআগামী রমজানে খেজুরের দাম সহনীয় রাখতে ট্যারিফ ভ্যালু যৌক্তিক পর্যায়ে নামিয়ে আনা এবং আমদানি শুল্ক ও অগ্রিম কর কমানোর প্রস্তাব দিয়েছে ট্যারিফ কমিশন। কমিশন বলছে, খেজুরের আমদানি শুল্ক ২৫ থেকে ১৫ শতাংশ এবং অগ্রিম কর ১০ থেকে ৩ শতাংশ করা হোক।
২৯ মিনিট আগেদেশের মৎস্য খাতকে এগিয়ে নিতে ২০১৯ সালের জানুয়ারিতে ‘সাসটেইনেবল কোস্টাল অ্যান্ড মেরিন ফিশারিজ প্রকল্প’ নামে নিজেদের সবচেয়ে বড় প্রকল্পটি শুরু করে মৎস্য অধিদপ্তর। প্রায় আড়াই হাজার কোটি টাকা ব্যয়ের এই প্রকল্পের মেয়াদ বাকি আর সাত মাস। অথচ কাজের অগ্রগতি মাত্র ৬৫ শতাংশ। এই অবস্থায় মেয়াদের শেষ বছরে এসে বড় আ
১ ঘণ্টা আগে