ইয়াহ্ইয়া মারুফ
সিলেট সিটি করপোরেশনের (সিসিক) নবনির্বাচিত মেয়র মো. আনোয়ারুজ্জামান চৌধুরী ২১ দফা নির্বাচনী ইশতেহার দিয়েছিলেন। আগামী নভেম্বরে দায়িত্ব নেবেন। তাঁর পরিকল্পনা জানিয়েছেন আজকের পত্রিকাকে। সাক্ষাৎকার নিয়েছেন ইয়াহ্ইয়া মারুফ।
আজকের পত্রিকা: নির্বাচিত হওয়ার পর বলেছিলেন, প্রধান সমস্যা জলাবদ্ধতা ও যানজট। এই সমস্যা নিরসন কীভাবে করবেন?
আনোয়ারুজ্জামান: আগামী ১০০ বছরের জন্য আমি একটি মাস্টারপ্ল্যান করতে চাই। দায়িত্ব গ্রহণের পর ১০০ দিনের একটি পরিকল্পনা হাতে নেব। প্রথম কাজ হবে পানিনিষ্কাশনের ব্যবস্থা করা, যাতে একটু বৃষ্টি হলেই শহরটা ডুবে না যায়। সুরমা নদী খনন, শহর রক্ষা বাঁধ ও ওয়াকওয়ে নির্মাণ করা হবে। যানজট নিরসনের জন্য ট্রাফিক সিস্টেমগুলো পরিবর্তন করতে চাই। এগুলোর পরিবর্তন করা বিরাট চ্যালেঞ্জ। এই চ্যালেঞ্জ আমাদের নিতে হবে।
আজকের পত্রিকা: শিক্ষায় অনেকটা পিছিয়ে সিলেট। এলাকায় শিক্ষার প্রসার ও উন্নয়নে কী কী পরিকল্পনা আছে?
আনোয়ারুজ্জামান: শিক্ষার দিক দিয়ে অন্যান্য জেলার চেয়ে পিছিয়ে থাকলেও আমাদের অনেক ছেলেমেয়ে বিদেশে পড়ালেখা করে আসছে। আমাদের অবশ্যই শিক্ষার বিষয়ে গুরুত্ব দিতে হবে। আমাদের একটি ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ আছে, সেটিকে বিশ্ববিদ্যালয়ে উন্নীতকরণে কাজ করতে হবে। ছেলেমেয়েদের জন্য কারিগরি শিক্ষার সুযোগ করে দিতে হবে।
আজকের পত্রিকা: সিলেট অঞ্চলের প্রবাসীরা দেশে বিনিয়োগে আগ্রহ হারাচ্ছেন। তাঁদের আগ্রহী করতে কী পদক্ষেপ নেবেন?
আনোয়ারুজ্জামান: আমি দীর্ঘদিন প্রবাসে ছিলাম, প্রবাসীদের সুখ-দুঃখের কথা জানি এবং বুঝি। অফিস নেওয়ার পর প্রবাসীদের সমস্যা নিয়ে বসব। তাঁদের সমস্যা শুনে আইনগত সমাধানের চেষ্টা করব। প্রবাসীদের জায়গা কেউ দখল করতে পারবে না। প্রবাসীদের প্রতি আহ্বান, বাপ-দাদার রেখে যাওয়া সম্পত্তির প্রতি খেয়াল রাখবেন। আমি লন্ডনে যাচ্ছি, সেখানে কমিউনিটিকে এ কথাগুলো বলে আসব। তাদের সর্বাত্মক সহযোগিতায় পাশে থাকবে সিলেট সিটি করপোরেশন।
সিলেট সিটি করপোরেশনের (সিসিক) নবনির্বাচিত মেয়র মো. আনোয়ারুজ্জামান চৌধুরী ২১ দফা নির্বাচনী ইশতেহার দিয়েছিলেন। আগামী নভেম্বরে দায়িত্ব নেবেন। তাঁর পরিকল্পনা জানিয়েছেন আজকের পত্রিকাকে। সাক্ষাৎকার নিয়েছেন ইয়াহ্ইয়া মারুফ।
আজকের পত্রিকা: নির্বাচিত হওয়ার পর বলেছিলেন, প্রধান সমস্যা জলাবদ্ধতা ও যানজট। এই সমস্যা নিরসন কীভাবে করবেন?
আনোয়ারুজ্জামান: আগামী ১০০ বছরের জন্য আমি একটি মাস্টারপ্ল্যান করতে চাই। দায়িত্ব গ্রহণের পর ১০০ দিনের একটি পরিকল্পনা হাতে নেব। প্রথম কাজ হবে পানিনিষ্কাশনের ব্যবস্থা করা, যাতে একটু বৃষ্টি হলেই শহরটা ডুবে না যায়। সুরমা নদী খনন, শহর রক্ষা বাঁধ ও ওয়াকওয়ে নির্মাণ করা হবে। যানজট নিরসনের জন্য ট্রাফিক সিস্টেমগুলো পরিবর্তন করতে চাই। এগুলোর পরিবর্তন করা বিরাট চ্যালেঞ্জ। এই চ্যালেঞ্জ আমাদের নিতে হবে।
আজকের পত্রিকা: শিক্ষায় অনেকটা পিছিয়ে সিলেট। এলাকায় শিক্ষার প্রসার ও উন্নয়নে কী কী পরিকল্পনা আছে?
আনোয়ারুজ্জামান: শিক্ষার দিক দিয়ে অন্যান্য জেলার চেয়ে পিছিয়ে থাকলেও আমাদের অনেক ছেলেমেয়ে বিদেশে পড়ালেখা করে আসছে। আমাদের অবশ্যই শিক্ষার বিষয়ে গুরুত্ব দিতে হবে। আমাদের একটি ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ আছে, সেটিকে বিশ্ববিদ্যালয়ে উন্নীতকরণে কাজ করতে হবে। ছেলেমেয়েদের জন্য কারিগরি শিক্ষার সুযোগ করে দিতে হবে।
আজকের পত্রিকা: সিলেট অঞ্চলের প্রবাসীরা দেশে বিনিয়োগে আগ্রহ হারাচ্ছেন। তাঁদের আগ্রহী করতে কী পদক্ষেপ নেবেন?
আনোয়ারুজ্জামান: আমি দীর্ঘদিন প্রবাসে ছিলাম, প্রবাসীদের সুখ-দুঃখের কথা জানি এবং বুঝি। অফিস নেওয়ার পর প্রবাসীদের সমস্যা নিয়ে বসব। তাঁদের সমস্যা শুনে আইনগত সমাধানের চেষ্টা করব। প্রবাসীদের জায়গা কেউ দখল করতে পারবে না। প্রবাসীদের প্রতি আহ্বান, বাপ-দাদার রেখে যাওয়া সম্পত্তির প্রতি খেয়াল রাখবেন। আমি লন্ডনে যাচ্ছি, সেখানে কমিউনিটিকে এ কথাগুলো বলে আসব। তাদের সর্বাত্মক সহযোগিতায় পাশে থাকবে সিলেট সিটি করপোরেশন।
১৯৭২ সালের ১০ জানুয়ারি বঙ্গবন্ধু পাকিস্তানের কারাগার থেকে মুক্ত হয়ে লন্ডন এবং দিল্লি হয়ে ঢাকায় ফিরলেন। সেদিন অপরাহ্ণে রেসকোর্সে অলিখিত স্বতঃস্ফূর্ত ভাষণ দিয়েছিলেন। যে ভাষণটি আমি শুনেছিলাম—১৭ মিনিটের। ভাষণে একটি জায়গায় তিনি বলেছিলেন, একটা কথা স্পষ্ট করে বলে দিতে চাই, বাংলাদেশ একটি আদর্শ রাষ্ট্র হবে,
২৬ মার্চ ২০২৪১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে অর্জিত স্বাধীন বাংলাদেশের সংবিধানে যে চার রাষ্ট্রনীতি গ্রহণ করা হয়েছিল তার একটি সমাজতন্ত্র। সমাজতন্ত্র মানে বৈষম্যের অবসান। সমাজতন্ত্র মানে ন্যায্যতা। সমাজতন্ত্র মানে সবার শিক্ষা, চিকিৎসা, মাথাগোঁজার ঠাঁই, কাজের সুযোগ। সমাজতন্ত্র মানে যোগ্যতা অনুযায়ী কাজ, প্রয়োজন অনুয
২৬ মার্চ ২০২৪স্বাধীনতার পর বঙ্গবন্ধু রাষ্ট্র পরিচালনার চালিকা শক্তি হিসেবে চারটি মৌলনীতি গ্রহণ করেছিলেন। এগুলো হলো: জাতীয়তাবাদ, গণতন্ত্র, ধর্মনিরপেক্ষতা ও সমাজতন্ত্র। আজ ৫২ বছর পর দেখছি, এই মৌলনীতিগুলোর প্রতিটির সূচক এত নিচে নেমে গেছে যে, বলা চলে রাষ্ট্র পরিচালনার মৌলনীতি বলে এখন আর কিছু নেই। জাতীয়তা দুই ভাগে বি
২৬ মার্চ ২০২৪বাংলাদেশ সম্পর্কে বলা যেতে পারে, রাষ্ট্র হিসেবে নবীন, কিন্তু এর সভ্যতা সুপ্রাচীন। নদীবেষ্টিত গাঙেয় উপত্যকায় পলিবাহিত উর্বর ভূমি যেমন উপচে পড়া শস্যসম্ভারে জীবনকে সমৃদ্ধ করেছে, তেমনি নদীর ভাঙনের খেলায় রাতারাতি বিলুপ্ত হয়েছে বহু জনপদ। এরপরও সভ্যতার নানা চিহ্ন এখানে খুঁজে পাওয়া যায় এবং বাঙালিত্বের বৈশিষ
২৬ মার্চ ২০২৪