প্রশ্ন: বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসটি চমৎকার। শিক্ষক ও শিক্ষার্থীদের বিষয়ে জানতে চাই।
উত্তর: ‘এন এনভায়রনমেন্ট ডিজাইন ফর লার্নিং’ অর্থাৎ শিক্ষার পরিকল্পনায় তৈরি পরিবেশ কথাটির প্রমাণ পাওয়া যায় এই ক্যাম্পাসে। নয়নাভিরাম সবুজ মাঠ, উন্মুক্ত স্টাডি এরিয়া, শহীদ মিনার, খেলার মাঠ, গাছপালা ও পুকুরঘেরা পরিবেশ আমাদের বিশ্ববিদ্যালয়ে। আছে ফ্রি ওয়াই-ফাই, ইনডোর ও আউটডোর গেমের ব্যবস্থা। দেশের প্রতিটি গ্রাম থেকে অন্তত একজন দক্ষ স্নাতক গড়ে তোলার লক্ষ্যে কাজ করে চলেছে আইইউবিএটি। সময়োপযোগী, মানসম্মত ও ক্যারিয়ার গঠনে ভূমিকা রাখে—শিক্ষার্থীদের এমন শিক্ষায় আমরা শিক্ষিত করতে চাই।
মিয়ান রিসার্চ ইনস্টিটিউট বিভিন্ন বিষয়ে গবেষণা ও প্রকাশনার জন্য আইইউবিএটির শিক্ষক এবং গবেষকদের দিকনির্দেশনা ও মূল্যায়ন পরিচালনা করে। বর্তমানে এ ইনস্টিটিউটের মঞ্জুরি ও দিকনির্দেশনায় বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকেরা কৃষি, প্রকৌশল ও প্রযুক্তি, ব্যবসায় প্রশাসন, পরিবেশ, জলবায়ু, টেকসই উন্নয়ন, শিক্ষাসহ বিভিন্ন বিষয়ে গবেষণা কার্যক্রম পরিচালনা করে আসছে। প্রতিবছর এসব গবেষণার ফলাফল নিয়ে সেমিনারের আয়োজন করা হয় এবং গবেষকদের সম্মাননা দেওয়া হয়।
আজকের ইনোভেটিভ ইয়ুথরাই আগামীর স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণে নেতৃত্ব দেবে। সে জন্য আমরা তৈরি করেছি আইইউবিএটি ইনোভেশন হাব। সেখানে তরুণদের ভবিষ্যৎ উদ্যোক্তা ও উদ্ভাবক হিসেবে তৈরির লক্ষ্যে কাজ করছি। শিক্ষার্থীদের গবেষণা ও উদ্ভাবনী সম্ভাবনাকে স্বাগত জানিয়ে বিভিন্ন প্রজেক্টে ফান্ডিং করছে বিশ্ববিদ্যালয়।
প্রশ্ন: ভর্তির জন্য শিক্ষার্থীদের আগ্রহোদ্দীপক বিষয় কী আছে?
উত্তর: ঢাকার ভেতরে নিজস্ব ২০ বিঘার সবুজ ক্যাম্পাসে শিক্ষার্থীদের জন্য নানান সুযোগ-সুবিধাসংবলিত প্রতিষ্ঠান আইইউবিএটি। বিশাল এই আয়োজনে ৬টি অনুষদে ১২টি প্রোগ্রামে পড়াশোনা করছে কয়েক হাজার শিক্ষার্থী। এখানে স্নাতক পর্যায়ে বিবিএ, পুরকৌশল, কম্পিউটার বিজ্ঞান ও প্রকৌশল, তড়িৎ ও ইলেকট্রনিকস প্রকৌশল, যন্ত্র প্রকৌশল, অর্থনীতি, ইংরেজি, কৃষি, ট্যুরিজম অ্যান্ড হসপিটালিটি ম্যানেজমেন্ট এবং নার্সিং বিষয়ে পড়ার সুযোগ আছে। স্নাতকোত্তর পর্যায়ে এমবিএ এবং এমপিএইচ প্রোগ্রামেও ভর্তি হওয়ার সুযোগ আছে।
প্রশ্ন: বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির ব্যাপারে সাধারণ শিক্ষার্থীদের কিছুটা ভয় আছে, বিশেষ করে অর্থনৈতিক বিষয়ে। শিক্ষার্থীদের জন্য আইইউবিএটির সুযোগ-সুবিধা কী?
উত্তর: আইইউবিএটি বিশ্বাস করে, যোগ্যতাসম্পন্ন প্রত্যেক ব্যক্তির জন্য উচ্চশিক্ষার নিশ্চয়তা থাকতে হবে, প্রয়োজনে অসচ্ছল মেধাবীদের অর্থায়ন করতে হবে। মেধাবী শিক্ষার্থীদের বিভিন্ন বৃত্তির সুযোগ দিচ্ছে আইইউবিএটি। অধ্যাপক ড. এম আলিমউল্যা মিয়ান বৃত্তির মাধ্যমে শিক্ষার্থীরা বিনা খরচে পড়ার সুযোগ পেয়ে থাকে এখানে। এ ছাড়া আর্থিক সচ্ছলতার অভাবে যারা উচ্চশিক্ষা নিতে পারছে না, তাদের জন্য বিশেষ ব্যবস্থা আছে আইইউবিএটিতে। এসএসসি ও এইচএসসি বা সমমানের পরীক্ষার ফলের ওপর ভিত্তি করে শতভাগ পর্যন্ত মেধা বৃত্তি দিই আমরা। মেয়েদের উচ্চশিক্ষায় উৎসাহিত করতে ১৫ শতাংশ বিশেষ বৃত্তিসহ বিভিন্ন ক্যাটাগরিতে ৯৭টি বৃত্তি দেওয়া হয়। মোটকথা, এখানে পড়াশোনা করার জন্য অধিকাংশ শিক্ষার্থীই আর্থিক সহযোগিতা পায়।
প্রশ্ন: সহশিক্ষা কার্যক্রম শিক্ষার্থীদের বিভিন্নভাবে সহায়তা করে। আপনাদের সেসব সুবিধা বিষয়ে জানতে চাই।
উত্তর: পড়াশোনার পাশাপাশি নানান খেলাধুলার আয়োজন আছে এখানে। আছে বিতর্ক, নাচ, গান, রোবোটিকস কম্পিটিশন, প্রোগ্রামিং কনটেস্ট, বিজনেস কেস কম্পিটিশনসহ বিভিন্ন আয়োজন। বাংলাদেশ ন্যাশনাল ক্যাডেট কোর, রোটার্যাক্ট, ডিবেটিং ফোরাম, স্টুডেন্ট অ্যামবাসেডর, আইটি সোসাইটি সব সময় সক্রিয় থাকে এখানে। ঢাকার অনেক রুটে শিক্ষার্থীদের জন্য বিশ্ববিদ্যালয়ের ফ্রি পরিবহনব্যবস্থা আছে। ঢাকা, গাজীপুর ও সাভারের সব রুটে আইইউবিএটির নিজস্ব বাস চলাচল করে।
প্রশ্ন: আমরা জেনেছি, বিভিন্ন বিষয়ে আপনাদের সাফল্য আছে। বিস্তারিত বলবেন কি?
উত্তর: এখন পর্যন্ত আইইউবিএটি দেশের ৫৪৪টি উপজেলা থেকে আসা শিক্ষার্থীরা এ বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতক হয়েছে। তাদের সংখ্যা ১৩ হাজারের বেশি। আইইউবিএটি র্যাঙ্কিংয়ে দেশের বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর মধ্যে ষষ্ঠ এবং সরকারি ও বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের মধ্যে ১১তম। এ ছাড়া ২০২৩ সালের ইউআই গ্রিন মেট্রিক ওয়ার্ল্ড ইউনিভার্সিটি র্যাংকিংয়ে দেশে আইইউবিএটির অবস্থান দ্বিতীয়। আর ২০২৩ সালের ওয়ার্ল্ড ইউনিভার্সিটিস উইদ রিয়েল ইমপ্যাক্ট র্যাঙ্কিংয়ে নৈতিক মানের বিবেচনায় বিশ্বের শীর্ষ ৫০ বিশ্ববিদ্যালয়ের তালিকায় স্থান ৩৩তম অবস্থান আছে।
এ ছাড়া বিশ্বের বিভিন্ন র্যাঙ্কিংয়ে সন্তোষজনক অবস্থানে আছি। আশা করছি ভবিষ্যতে আমাদের অবস্থান আরও ভালো হবে। কমনওয়েলথ সদস্যভুক্ত যেকোনো দেশে আইইউবিএটির শিক্ষার্থীরা ক্রেডিট স্থানান্তরের সুবিধা পায়। এ ছাড়া শিক্ষা ও গবেষণার ক্ষেত্রে আন্তর্জাতিক সহযোগিতামূলক সম্পর্ক গড়ে তোলার জন্য ইউরোপ, আমেরিকা ও এশিয়ার বিভিন্ন দেশের ১১৩টি বিশ্ববিদ্যালয়ের সঙ্গে আইইউবিএটির সমঝোতা চুক্তি রয়েছে। এই চুক্তির ফলে গবেষণা কার্যক্রম ও স্বল্পমেয়াদি শিক্ষার্থী ক্যাম্প পরিচালনা এবং শিক্ষক, শিক্ষার্থী ও গবেষক বিনিময় করা হয়।
অধ্যাপক আব্দুর রব, উপাচার্য, ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি অব বিজনেস অ্যাগ্রিকালচার অ্যান্ড টেকনোলজি (আইইউবিএটি)
প্রশ্ন: বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসটি চমৎকার। শিক্ষক ও শিক্ষার্থীদের বিষয়ে জানতে চাই।
উত্তর: ‘এন এনভায়রনমেন্ট ডিজাইন ফর লার্নিং’ অর্থাৎ শিক্ষার পরিকল্পনায় তৈরি পরিবেশ কথাটির প্রমাণ পাওয়া যায় এই ক্যাম্পাসে। নয়নাভিরাম সবুজ মাঠ, উন্মুক্ত স্টাডি এরিয়া, শহীদ মিনার, খেলার মাঠ, গাছপালা ও পুকুরঘেরা পরিবেশ আমাদের বিশ্ববিদ্যালয়ে। আছে ফ্রি ওয়াই-ফাই, ইনডোর ও আউটডোর গেমের ব্যবস্থা। দেশের প্রতিটি গ্রাম থেকে অন্তত একজন দক্ষ স্নাতক গড়ে তোলার লক্ষ্যে কাজ করে চলেছে আইইউবিএটি। সময়োপযোগী, মানসম্মত ও ক্যারিয়ার গঠনে ভূমিকা রাখে—শিক্ষার্থীদের এমন শিক্ষায় আমরা শিক্ষিত করতে চাই।
মিয়ান রিসার্চ ইনস্টিটিউট বিভিন্ন বিষয়ে গবেষণা ও প্রকাশনার জন্য আইইউবিএটির শিক্ষক এবং গবেষকদের দিকনির্দেশনা ও মূল্যায়ন পরিচালনা করে। বর্তমানে এ ইনস্টিটিউটের মঞ্জুরি ও দিকনির্দেশনায় বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকেরা কৃষি, প্রকৌশল ও প্রযুক্তি, ব্যবসায় প্রশাসন, পরিবেশ, জলবায়ু, টেকসই উন্নয়ন, শিক্ষাসহ বিভিন্ন বিষয়ে গবেষণা কার্যক্রম পরিচালনা করে আসছে। প্রতিবছর এসব গবেষণার ফলাফল নিয়ে সেমিনারের আয়োজন করা হয় এবং গবেষকদের সম্মাননা দেওয়া হয়।
আজকের ইনোভেটিভ ইয়ুথরাই আগামীর স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণে নেতৃত্ব দেবে। সে জন্য আমরা তৈরি করেছি আইইউবিএটি ইনোভেশন হাব। সেখানে তরুণদের ভবিষ্যৎ উদ্যোক্তা ও উদ্ভাবক হিসেবে তৈরির লক্ষ্যে কাজ করছি। শিক্ষার্থীদের গবেষণা ও উদ্ভাবনী সম্ভাবনাকে স্বাগত জানিয়ে বিভিন্ন প্রজেক্টে ফান্ডিং করছে বিশ্ববিদ্যালয়।
প্রশ্ন: ভর্তির জন্য শিক্ষার্থীদের আগ্রহোদ্দীপক বিষয় কী আছে?
উত্তর: ঢাকার ভেতরে নিজস্ব ২০ বিঘার সবুজ ক্যাম্পাসে শিক্ষার্থীদের জন্য নানান সুযোগ-সুবিধাসংবলিত প্রতিষ্ঠান আইইউবিএটি। বিশাল এই আয়োজনে ৬টি অনুষদে ১২টি প্রোগ্রামে পড়াশোনা করছে কয়েক হাজার শিক্ষার্থী। এখানে স্নাতক পর্যায়ে বিবিএ, পুরকৌশল, কম্পিউটার বিজ্ঞান ও প্রকৌশল, তড়িৎ ও ইলেকট্রনিকস প্রকৌশল, যন্ত্র প্রকৌশল, অর্থনীতি, ইংরেজি, কৃষি, ট্যুরিজম অ্যান্ড হসপিটালিটি ম্যানেজমেন্ট এবং নার্সিং বিষয়ে পড়ার সুযোগ আছে। স্নাতকোত্তর পর্যায়ে এমবিএ এবং এমপিএইচ প্রোগ্রামেও ভর্তি হওয়ার সুযোগ আছে।
প্রশ্ন: বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির ব্যাপারে সাধারণ শিক্ষার্থীদের কিছুটা ভয় আছে, বিশেষ করে অর্থনৈতিক বিষয়ে। শিক্ষার্থীদের জন্য আইইউবিএটির সুযোগ-সুবিধা কী?
উত্তর: আইইউবিএটি বিশ্বাস করে, যোগ্যতাসম্পন্ন প্রত্যেক ব্যক্তির জন্য উচ্চশিক্ষার নিশ্চয়তা থাকতে হবে, প্রয়োজনে অসচ্ছল মেধাবীদের অর্থায়ন করতে হবে। মেধাবী শিক্ষার্থীদের বিভিন্ন বৃত্তির সুযোগ দিচ্ছে আইইউবিএটি। অধ্যাপক ড. এম আলিমউল্যা মিয়ান বৃত্তির মাধ্যমে শিক্ষার্থীরা বিনা খরচে পড়ার সুযোগ পেয়ে থাকে এখানে। এ ছাড়া আর্থিক সচ্ছলতার অভাবে যারা উচ্চশিক্ষা নিতে পারছে না, তাদের জন্য বিশেষ ব্যবস্থা আছে আইইউবিএটিতে। এসএসসি ও এইচএসসি বা সমমানের পরীক্ষার ফলের ওপর ভিত্তি করে শতভাগ পর্যন্ত মেধা বৃত্তি দিই আমরা। মেয়েদের উচ্চশিক্ষায় উৎসাহিত করতে ১৫ শতাংশ বিশেষ বৃত্তিসহ বিভিন্ন ক্যাটাগরিতে ৯৭টি বৃত্তি দেওয়া হয়। মোটকথা, এখানে পড়াশোনা করার জন্য অধিকাংশ শিক্ষার্থীই আর্থিক সহযোগিতা পায়।
প্রশ্ন: সহশিক্ষা কার্যক্রম শিক্ষার্থীদের বিভিন্নভাবে সহায়তা করে। আপনাদের সেসব সুবিধা বিষয়ে জানতে চাই।
উত্তর: পড়াশোনার পাশাপাশি নানান খেলাধুলার আয়োজন আছে এখানে। আছে বিতর্ক, নাচ, গান, রোবোটিকস কম্পিটিশন, প্রোগ্রামিং কনটেস্ট, বিজনেস কেস কম্পিটিশনসহ বিভিন্ন আয়োজন। বাংলাদেশ ন্যাশনাল ক্যাডেট কোর, রোটার্যাক্ট, ডিবেটিং ফোরাম, স্টুডেন্ট অ্যামবাসেডর, আইটি সোসাইটি সব সময় সক্রিয় থাকে এখানে। ঢাকার অনেক রুটে শিক্ষার্থীদের জন্য বিশ্ববিদ্যালয়ের ফ্রি পরিবহনব্যবস্থা আছে। ঢাকা, গাজীপুর ও সাভারের সব রুটে আইইউবিএটির নিজস্ব বাস চলাচল করে।
প্রশ্ন: আমরা জেনেছি, বিভিন্ন বিষয়ে আপনাদের সাফল্য আছে। বিস্তারিত বলবেন কি?
উত্তর: এখন পর্যন্ত আইইউবিএটি দেশের ৫৪৪টি উপজেলা থেকে আসা শিক্ষার্থীরা এ বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতক হয়েছে। তাদের সংখ্যা ১৩ হাজারের বেশি। আইইউবিএটি র্যাঙ্কিংয়ে দেশের বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর মধ্যে ষষ্ঠ এবং সরকারি ও বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের মধ্যে ১১তম। এ ছাড়া ২০২৩ সালের ইউআই গ্রিন মেট্রিক ওয়ার্ল্ড ইউনিভার্সিটি র্যাংকিংয়ে দেশে আইইউবিএটির অবস্থান দ্বিতীয়। আর ২০২৩ সালের ওয়ার্ল্ড ইউনিভার্সিটিস উইদ রিয়েল ইমপ্যাক্ট র্যাঙ্কিংয়ে নৈতিক মানের বিবেচনায় বিশ্বের শীর্ষ ৫০ বিশ্ববিদ্যালয়ের তালিকায় স্থান ৩৩তম অবস্থান আছে।
এ ছাড়া বিশ্বের বিভিন্ন র্যাঙ্কিংয়ে সন্তোষজনক অবস্থানে আছি। আশা করছি ভবিষ্যতে আমাদের অবস্থান আরও ভালো হবে। কমনওয়েলথ সদস্যভুক্ত যেকোনো দেশে আইইউবিএটির শিক্ষার্থীরা ক্রেডিট স্থানান্তরের সুবিধা পায়। এ ছাড়া শিক্ষা ও গবেষণার ক্ষেত্রে আন্তর্জাতিক সহযোগিতামূলক সম্পর্ক গড়ে তোলার জন্য ইউরোপ, আমেরিকা ও এশিয়ার বিভিন্ন দেশের ১১৩টি বিশ্ববিদ্যালয়ের সঙ্গে আইইউবিএটির সমঝোতা চুক্তি রয়েছে। এই চুক্তির ফলে গবেষণা কার্যক্রম ও স্বল্পমেয়াদি শিক্ষার্থী ক্যাম্প পরিচালনা এবং শিক্ষক, শিক্ষার্থী ও গবেষক বিনিময় করা হয়।
অধ্যাপক আব্দুর রব, উপাচার্য, ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি অব বিজনেস অ্যাগ্রিকালচার অ্যান্ড টেকনোলজি (আইইউবিএটি)
১৯৭২ সালের ১০ জানুয়ারি বঙ্গবন্ধু পাকিস্তানের কারাগার থেকে মুক্ত হয়ে লন্ডন এবং দিল্লি হয়ে ঢাকায় ফিরলেন। সেদিন অপরাহ্ণে রেসকোর্সে অলিখিত স্বতঃস্ফূর্ত ভাষণ দিয়েছিলেন। যে ভাষণটি আমি শুনেছিলাম—১৭ মিনিটের। ভাষণে একটি জায়গায় তিনি বলেছিলেন, একটা কথা স্পষ্ট করে বলে দিতে চাই, বাংলাদেশ একটি আদর্শ রাষ্ট্র হবে,
২৬ মার্চ ২০২৪১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে অর্জিত স্বাধীন বাংলাদেশের সংবিধানে যে চার রাষ্ট্রনীতি গ্রহণ করা হয়েছিল তার একটি সমাজতন্ত্র। সমাজতন্ত্র মানে বৈষম্যের অবসান। সমাজতন্ত্র মানে ন্যায্যতা। সমাজতন্ত্র মানে সবার শিক্ষা, চিকিৎসা, মাথাগোঁজার ঠাঁই, কাজের সুযোগ। সমাজতন্ত্র মানে যোগ্যতা অনুযায়ী কাজ, প্রয়োজন অনুয
২৬ মার্চ ২০২৪স্বাধীনতার পর বঙ্গবন্ধু রাষ্ট্র পরিচালনার চালিকা শক্তি হিসেবে চারটি মৌলনীতি গ্রহণ করেছিলেন। এগুলো হলো: জাতীয়তাবাদ, গণতন্ত্র, ধর্মনিরপেক্ষতা ও সমাজতন্ত্র। আজ ৫২ বছর পর দেখছি, এই মৌলনীতিগুলোর প্রতিটির সূচক এত নিচে নেমে গেছে যে, বলা চলে রাষ্ট্র পরিচালনার মৌলনীতি বলে এখন আর কিছু নেই। জাতীয়তা দুই ভাগে বি
২৬ মার্চ ২০২৪বাংলাদেশ সম্পর্কে বলা যেতে পারে, রাষ্ট্র হিসেবে নবীন, কিন্তু এর সভ্যতা সুপ্রাচীন। নদীবেষ্টিত গাঙেয় উপত্যকায় পলিবাহিত উর্বর ভূমি যেমন উপচে পড়া শস্যসম্ভারে জীবনকে সমৃদ্ধ করেছে, তেমনি নদীর ভাঙনের খেলায় রাতারাতি বিলুপ্ত হয়েছে বহু জনপদ। এরপরও সভ্যতার নানা চিহ্ন এখানে খুঁজে পাওয়া যায় এবং বাঙালিত্বের বৈশিষ
২৬ মার্চ ২০২৪