সবুর শুভ, চট্টগ্রাম
আধুনিক যোগাযোগব্যবস্থা, শিল্পায়ন ও পর্যটনশিল্প বিকাশের মতো বহুমাত্রিক সম্ভাবনার বাস্তব রূপ দিতে প্রায় ২০ হাজার ৫০০ কোটি টাকার ৬ প্রকল্পের কাজ চলছে। শেষ পর্যায়ে থাকা সড়কনির্ভর এসব প্রকল্পে চট্টগ্রাম নগরীর সঙ্গে সঙ্গে দক্ষিণ চট্টগ্রামের চেহারাও বদলে যাবে। মেলবন্ধন তৈরি হবে শহর ও গ্রামের। এসব প্রকল্পের কাজ শেষ হলে যোগাযোগ, শিল্পায়ন ও পর্যটনে অনন্য উচ্চতায় পৌঁছাবে বন্দরনগরী।
প্রকল্পগুলো হলো কর্ণফুলী নদীর তলদেশে নির্মাণাধীন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান টানেল, এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে, কালুরঘাট-চাক্তাই সড়ক প্রকল্প, বায়েজিদ লিঙ্ক রোড, বাকলিয়া এক্সেস রোড, এয়ারপোর্ট রোডসহ বিভিন্ন সড়ক উন্নয়ন ও অবকাঠামোগত উন্নয়ন প্রকল্প।
এসব প্রকল্পের সুবিধা সম্পর্কে চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন চেম্বারের পরিচালক নুরুল আলম আজকের পত্রিকাকে বলেন, উল্লিখিত ছয় প্রকল্প বাস্তবায়িত হলে চট্টগ্রামে ব্যবসা-বাণিজ্য ও পর্যটনে নতুন দিক উন্মোচিত হবে।
জানা যায়, কর্ণফুলীর তলদেশে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান টানেল প্রকল্পে বৈদ্যুতিক ও যান্ত্রিক কাজ চলছে। আগামী সেপ্টেম্বরে টানেল চালু হওয়ার সম্ভাবনা আছে। এই টানেল নির্মাণে বর্তমানে ব্যয় হচ্ছে ১০ হাজার ৬৮৯ কোটি টাকা। চীনের সাংহাইয়ের আদলে ‘ওয়ান সিটি টু টাউন’ গড়ে তুলতে এই টানেল নির্মাণ প্রকল্প অনুমোদন করে সরকার। প্রকল্প পরিচালক মো. হারুনুর রশিদ চৌধুরী বলেন, এই মেগা প্রকল্পের কাজ ৯৮ শতাংশ সম্পন্ন হয়েছে।
সেতু কর্তৃপক্ষের তথ্য অনুযায়ী, কর্ণফুলী টানেলটি মূলত আনোয়ারা উপজেলাকে চট্টগ্রামের মূল শহরের সঙ্গে যুক্ত করবে। এই প্রকল্পের অধীনে কর্ণফুলী নদীর তলদেশ দিয়ে চার লেনের সড়ক টানেল নির্মাণ করা হচ্ছে।
মূল টানেলে থাকছে দুটি টিউব, যার দৈর্ঘ্য হবে ৩ দশমিক ৪ কিলোমিটার। এ ছাড়া টানেলের পূর্ব ও পশ্চিম পাশে ৫ দশমিক ৩৫ কিলোমিটার দীর্ঘ দুটি সংযোগ সড়ক থাকছে। এর সঙ্গে থাকছে ৭২৭ মিটার দীর্ঘ একটি ওভারব্রিজ। টানেলটি চালু হলে ঢাকা-চট্টগ্রাম ও কক্সবাজারের সঙ্গে নতুন একটি সড়ক যোগাযোগ চালু হবে। ফলে ঢাকা থেকে কক্সবাজার কিংবা চট্টগ্রাম থেকে কক্সবাজার যাওয়ার দূরত্ব কমে আসবে। বাঁচবে খরচ এবং সময়ও।
বাণিজ্যিক রাজধানী হিসেবে বন্দরনগরীতে ব্যবসা-বাণিজ্যের অন্যতম প্রধান অন্তরায় যানজট। শহরের বুক চিরে চলে যাওয়া মূল সড়কের যানজটই ভোগায় মানুষকে। এ থেকে উত্তরণ ঘটাতে এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে বাস্তবায়ন করছে সিডিএ। সাড়ে ১৬ কিলোমিটার দৈর্ঘ্যের ৪ লেনের এই এক্সপ্রেসওয়ের প্রশস্ততা ৫৪ ফুট। শাহ আমানত আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর, লালখান বাজার পর্যন্ত এই এক্সপ্রেসওয়ে বাস্তবায়নের কাজ চলছে। সিডিএর প্রধান প্রকৌশলী কাজী হাসান বিন শামস জানান, এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ের কাজ ৭৫ শতাংশ সম্পন্ন হয়েছে। অক্টোবরে এ প্রকল্প উদ্বোধন করা হবে। এতে চট্টগ্রাম নগরীর যানজট সমস্যা অধিকাংশ ক্ষেত্রে সমাধান হবে।
‘চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশনের আওতায় এয়ারপোর্ট রোডসহ বিভিন্ন সড়ক উন্নয়ন ও গুরুত্বপূর্ণ অবকাঠামোগত উন্নয়ন’ প্রকল্পটি চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশনের ইতিহাসে সবচেয়ে বড় প্রকল্প। ব্যয় ধরা হয় ২ হাজার ৪৯০ কোটি ৯৬ লাখ ৬৯ হাজার টাকা। চসিকের প্রধান প্রকৌশলী রফিকুল ইসলাম বলেন, এ প্রকল্পে ৬০০ কোটি টাকার কাজের টেন্ডার হয়েছে। কাজের অগ্রগতি ৮ শতাংশ।
‘কর্ণফুলী নদীর তীর বরাবর কালুরঘাট সেতু থেকে চাক্তাই খাল পর্যন্ত সড়ক নির্মাণ’ প্রকল্প ২০১৭ সালের ২৫ এপ্রিল একনেকে অনুমোদন পায়। প্রকল্প পরিচালক সিডিএর নির্বাহী প্রকৌশলী রাজিব দাশ জানান, এ প্রকল্পের কাজ ৬৫ শতাংশ সম্পন্ন হয়েছে। প্রকল্পটি বাস্তবায়িত হলে বন্যা ও জলোচ্ছ্বাস থেকে চাক্তাই, খাতুনগঞ্জ, বকশিরহাট, বাকলিয়া, চান্দগাঁও, কালুরঘাট ভারী শিল্প এলাকাসহ গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনা রক্ষা পাবে।
বায়েজিদ বোস্তামী থেকে সীতাকুণ্ডের ফৌজদারহাট পর্যন্ত ছয় কিলোমিটার সড়ক নির্মাণের বায়েজিদ লিঙ্ক রোড প্রকল্পের কাজ শেষ হয়নি। সিডিএর নির্বাহী প্রকৌশলী জানান, এই প্রকল্পে ৯৫ শতাংশ কাজ সম্পন্ন হয়েছে।
নগরীর বহদ্দারহাট, চকবাজার, আন্দরকিল্লা, রাহাত্তারপুল, কালামিয়া বাজার এবং নতুন ব্রিজ এলাকার যানজট নিরসনে ভূমিকা রাখবে ‘বাকলিয়া এক্সেস রোড’ প্রকল্প। রোড আইল্যান্ডসহ শেষ মুহূর্তের কাজ চলছে। সিডিএর প্রধান প্রকৌশলী কাজী হাসান বিন শামস জানান, চলতি মাসেই যানবাহন চলাচলের জন্য খুলে দেওয়া হবে এই সড়ক।
আধুনিক যোগাযোগব্যবস্থা, শিল্পায়ন ও পর্যটনশিল্প বিকাশের মতো বহুমাত্রিক সম্ভাবনার বাস্তব রূপ দিতে প্রায় ২০ হাজার ৫০০ কোটি টাকার ৬ প্রকল্পের কাজ চলছে। শেষ পর্যায়ে থাকা সড়কনির্ভর এসব প্রকল্পে চট্টগ্রাম নগরীর সঙ্গে সঙ্গে দক্ষিণ চট্টগ্রামের চেহারাও বদলে যাবে। মেলবন্ধন তৈরি হবে শহর ও গ্রামের। এসব প্রকল্পের কাজ শেষ হলে যোগাযোগ, শিল্পায়ন ও পর্যটনে অনন্য উচ্চতায় পৌঁছাবে বন্দরনগরী।
প্রকল্পগুলো হলো কর্ণফুলী নদীর তলদেশে নির্মাণাধীন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান টানেল, এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে, কালুরঘাট-চাক্তাই সড়ক প্রকল্প, বায়েজিদ লিঙ্ক রোড, বাকলিয়া এক্সেস রোড, এয়ারপোর্ট রোডসহ বিভিন্ন সড়ক উন্নয়ন ও অবকাঠামোগত উন্নয়ন প্রকল্প।
এসব প্রকল্পের সুবিধা সম্পর্কে চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন চেম্বারের পরিচালক নুরুল আলম আজকের পত্রিকাকে বলেন, উল্লিখিত ছয় প্রকল্প বাস্তবায়িত হলে চট্টগ্রামে ব্যবসা-বাণিজ্য ও পর্যটনে নতুন দিক উন্মোচিত হবে।
জানা যায়, কর্ণফুলীর তলদেশে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান টানেল প্রকল্পে বৈদ্যুতিক ও যান্ত্রিক কাজ চলছে। আগামী সেপ্টেম্বরে টানেল চালু হওয়ার সম্ভাবনা আছে। এই টানেল নির্মাণে বর্তমানে ব্যয় হচ্ছে ১০ হাজার ৬৮৯ কোটি টাকা। চীনের সাংহাইয়ের আদলে ‘ওয়ান সিটি টু টাউন’ গড়ে তুলতে এই টানেল নির্মাণ প্রকল্প অনুমোদন করে সরকার। প্রকল্প পরিচালক মো. হারুনুর রশিদ চৌধুরী বলেন, এই মেগা প্রকল্পের কাজ ৯৮ শতাংশ সম্পন্ন হয়েছে।
সেতু কর্তৃপক্ষের তথ্য অনুযায়ী, কর্ণফুলী টানেলটি মূলত আনোয়ারা উপজেলাকে চট্টগ্রামের মূল শহরের সঙ্গে যুক্ত করবে। এই প্রকল্পের অধীনে কর্ণফুলী নদীর তলদেশ দিয়ে চার লেনের সড়ক টানেল নির্মাণ করা হচ্ছে।
মূল টানেলে থাকছে দুটি টিউব, যার দৈর্ঘ্য হবে ৩ দশমিক ৪ কিলোমিটার। এ ছাড়া টানেলের পূর্ব ও পশ্চিম পাশে ৫ দশমিক ৩৫ কিলোমিটার দীর্ঘ দুটি সংযোগ সড়ক থাকছে। এর সঙ্গে থাকছে ৭২৭ মিটার দীর্ঘ একটি ওভারব্রিজ। টানেলটি চালু হলে ঢাকা-চট্টগ্রাম ও কক্সবাজারের সঙ্গে নতুন একটি সড়ক যোগাযোগ চালু হবে। ফলে ঢাকা থেকে কক্সবাজার কিংবা চট্টগ্রাম থেকে কক্সবাজার যাওয়ার দূরত্ব কমে আসবে। বাঁচবে খরচ এবং সময়ও।
বাণিজ্যিক রাজধানী হিসেবে বন্দরনগরীতে ব্যবসা-বাণিজ্যের অন্যতম প্রধান অন্তরায় যানজট। শহরের বুক চিরে চলে যাওয়া মূল সড়কের যানজটই ভোগায় মানুষকে। এ থেকে উত্তরণ ঘটাতে এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে বাস্তবায়ন করছে সিডিএ। সাড়ে ১৬ কিলোমিটার দৈর্ঘ্যের ৪ লেনের এই এক্সপ্রেসওয়ের প্রশস্ততা ৫৪ ফুট। শাহ আমানত আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর, লালখান বাজার পর্যন্ত এই এক্সপ্রেসওয়ে বাস্তবায়নের কাজ চলছে। সিডিএর প্রধান প্রকৌশলী কাজী হাসান বিন শামস জানান, এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ের কাজ ৭৫ শতাংশ সম্পন্ন হয়েছে। অক্টোবরে এ প্রকল্প উদ্বোধন করা হবে। এতে চট্টগ্রাম নগরীর যানজট সমস্যা অধিকাংশ ক্ষেত্রে সমাধান হবে।
‘চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশনের আওতায় এয়ারপোর্ট রোডসহ বিভিন্ন সড়ক উন্নয়ন ও গুরুত্বপূর্ণ অবকাঠামোগত উন্নয়ন’ প্রকল্পটি চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশনের ইতিহাসে সবচেয়ে বড় প্রকল্প। ব্যয় ধরা হয় ২ হাজার ৪৯০ কোটি ৯৬ লাখ ৬৯ হাজার টাকা। চসিকের প্রধান প্রকৌশলী রফিকুল ইসলাম বলেন, এ প্রকল্পে ৬০০ কোটি টাকার কাজের টেন্ডার হয়েছে। কাজের অগ্রগতি ৮ শতাংশ।
‘কর্ণফুলী নদীর তীর বরাবর কালুরঘাট সেতু থেকে চাক্তাই খাল পর্যন্ত সড়ক নির্মাণ’ প্রকল্প ২০১৭ সালের ২৫ এপ্রিল একনেকে অনুমোদন পায়। প্রকল্প পরিচালক সিডিএর নির্বাহী প্রকৌশলী রাজিব দাশ জানান, এ প্রকল্পের কাজ ৬৫ শতাংশ সম্পন্ন হয়েছে। প্রকল্পটি বাস্তবায়িত হলে বন্যা ও জলোচ্ছ্বাস থেকে চাক্তাই, খাতুনগঞ্জ, বকশিরহাট, বাকলিয়া, চান্দগাঁও, কালুরঘাট ভারী শিল্প এলাকাসহ গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনা রক্ষা পাবে।
বায়েজিদ বোস্তামী থেকে সীতাকুণ্ডের ফৌজদারহাট পর্যন্ত ছয় কিলোমিটার সড়ক নির্মাণের বায়েজিদ লিঙ্ক রোড প্রকল্পের কাজ শেষ হয়নি। সিডিএর নির্বাহী প্রকৌশলী জানান, এই প্রকল্পে ৯৫ শতাংশ কাজ সম্পন্ন হয়েছে।
নগরীর বহদ্দারহাট, চকবাজার, আন্দরকিল্লা, রাহাত্তারপুল, কালামিয়া বাজার এবং নতুন ব্রিজ এলাকার যানজট নিরসনে ভূমিকা রাখবে ‘বাকলিয়া এক্সেস রোড’ প্রকল্প। রোড আইল্যান্ডসহ শেষ মুহূর্তের কাজ চলছে। সিডিএর প্রধান প্রকৌশলী কাজী হাসান বিন শামস জানান, চলতি মাসেই যানবাহন চলাচলের জন্য খুলে দেওয়া হবে এই সড়ক।
১৯৭২ সালের ১০ জানুয়ারি বঙ্গবন্ধু পাকিস্তানের কারাগার থেকে মুক্ত হয়ে লন্ডন এবং দিল্লি হয়ে ঢাকায় ফিরলেন। সেদিন অপরাহ্ণে রেসকোর্সে অলিখিত স্বতঃস্ফূর্ত ভাষণ দিয়েছিলেন। যে ভাষণটি আমি শুনেছিলাম—১৭ মিনিটের। ভাষণে একটি জায়গায় তিনি বলেছিলেন, একটা কথা স্পষ্ট করে বলে দিতে চাই, বাংলাদেশ একটি আদর্শ রাষ্ট্র হবে,
২৬ মার্চ ২০২৪১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে অর্জিত স্বাধীন বাংলাদেশের সংবিধানে যে চার রাষ্ট্রনীতি গ্রহণ করা হয়েছিল তার একটি সমাজতন্ত্র। সমাজতন্ত্র মানে বৈষম্যের অবসান। সমাজতন্ত্র মানে ন্যায্যতা। সমাজতন্ত্র মানে সবার শিক্ষা, চিকিৎসা, মাথাগোঁজার ঠাঁই, কাজের সুযোগ। সমাজতন্ত্র মানে যোগ্যতা অনুযায়ী কাজ, প্রয়োজন অনুয
২৬ মার্চ ২০২৪স্বাধীনতার পর বঙ্গবন্ধু রাষ্ট্র পরিচালনার চালিকা শক্তি হিসেবে চারটি মৌলনীতি গ্রহণ করেছিলেন। এগুলো হলো: জাতীয়তাবাদ, গণতন্ত্র, ধর্মনিরপেক্ষতা ও সমাজতন্ত্র। আজ ৫২ বছর পর দেখছি, এই মৌলনীতিগুলোর প্রতিটির সূচক এত নিচে নেমে গেছে যে, বলা চলে রাষ্ট্র পরিচালনার মৌলনীতি বলে এখন আর কিছু নেই। জাতীয়তা দুই ভাগে বি
২৬ মার্চ ২০২৪বাংলাদেশ সম্পর্কে বলা যেতে পারে, রাষ্ট্র হিসেবে নবীন, কিন্তু এর সভ্যতা সুপ্রাচীন। নদীবেষ্টিত গাঙেয় উপত্যকায় পলিবাহিত উর্বর ভূমি যেমন উপচে পড়া শস্যসম্ভারে জীবনকে সমৃদ্ধ করেছে, তেমনি নদীর ভাঙনের খেলায় রাতারাতি বিলুপ্ত হয়েছে বহু জনপদ। এরপরও সভ্যতার নানা চিহ্ন এখানে খুঁজে পাওয়া যায় এবং বাঙালিত্বের বৈশিষ
২৬ মার্চ ২০২৪