ক্যাম্পাস প্রতিনিধি
অত্যন্ত প্রতিযোগিতামূলক করপোরেট জগতে সাফল্য লাভের একটি গুরুত্বপূর্ণ শর্ত হলো মানসম্পন্ন এমবিএ ডিগ্রি লাভ করা। প্রেসিডেন্সি ইউনিভার্সিটি ইন্ডাস্ট্রি চাহিদার সঙ্গে সমন্বয় করে এমবিএ কোর্স পরিচালনা করে।
উন্নত ও প্রায়োগিক কারিকুলাম
ব্যবসায় শিক্ষার ক্ষেত্রে প্রতিনিয়ত পরিবর্তনের যে ধারাগুলো সূচিত হচ্ছে, প্রেসিডেন্সি ইউনিভার্সিটি তা সফল ও সার্থকভাবে সমন্বয় করে। এ বিশ্ববিদ্যালয়ের এমবিএ সিলেবাস ডিজাইন করা হয়েছে শিক্ষার্থীদের মার্কেটিং, মানবসম্পদ, সাপ্লাই চেইন, হিসাববিজ্ঞান, ফাইন্যান্স ইত্যাদি সম্পর্কে ব্যাপক ধারণা লাভের জন্য।
দক্ষ ও যোগ্য শিক্ষকমণ্ডলী
এ বিশ্ববিদ্যালয়ে এমবিএ কোর্সগুলোর পাঠদানের জন্য রয়েছে একদল দক্ষ ও যোগ্য শিক্ষক। এই শিক্ষকদের মধ্যে একদিকে যেমন প্রথিতযশা শিক্ষকেরা আছেন, তেমনি আছেন ইন্ডাস্ট্রিতে কাজ করা অভিজ্ঞতাসম্পন্ন মানুষেরাও। ফলে এখানে তাত্ত্বিক বিষয়ের সঙ্গে প্রায়োগিক দিকের সার্থক সমন্বয় ঘটেছে।
সমন্বিত বিশেষায়িত শিক্ষা
প্রেসিডেন্সি ইউনিভার্সিটি বিশ্বাস করে, ব্যবসায় শিক্ষার ক্ষেত্রে সফলতার জন্য ব্যবসার বিভিন্ন দিকে বিশেষায়িত শিক্ষার প্রয়োজনীয়তা রয়েছে। প্রেসিডেন্সি ইউনিভার্সিটি এমবিএ পর্যায়ে ইন্ডাস্ট্রির চাহিদা অনুযায়ী বিভিন্ন বিষয়ে বিশেষায়িত শিক্ষার ব্যবস্থা করে থাকে। যাতে শিক্ষার্থীরা আগ্রহ, দক্ষতা ও ভবিষ্যতে ক্যারিয়ার তৈরির ক্ষেত্রে প্রস্তুত হতে পারেন। ভবিষ্যতে বাজারের চাহিদা অনুযায়ী আরও নতুন নতুন বিশেষায়িত বিষয়ে পড়ার সুযোগ সৃষ্টিতে প্রেসিডেন্সি ইউনিভার্সিটি কাজ করে যাচ্ছে।
শিক্ষার্থীদের সামগ্রিক উন্নয়ন
একাডেমিক শিক্ষায় দক্ষতা অর্জনের পাশাপাশি প্রেসিডেন্সি ইউনিভার্সিটির এমবিএ প্রোগ্রামে শিক্ষার্থীদের সামগ্রিক ব্যক্তিত্ব বিকাশে গুরুত্ব দেওয়া হয়। সে জন্য পাঠ্য বিষয়ে জ্ঞান বৃদ্ধির পাশাপাশি শিক্ষার্থীদের যোগাযোগ দক্ষতা ও নেতৃত্বের গুণাবলি বিকশিত করতে বিভিন্ন কর্মকাণ্ড পরিচালনা করা হয়। প্রেসিডেন্সি ইউনিভার্সিটির অফিস অব দ্য স্টুডেন্ট অ্যাফেয়ার্স অ্যান্ড ক্যারিয়ার সার্ভিসেস বছরব্যাপী বিভিন্ন ধরনের কর্মশালা, সেমিনার, সিম্পোজিয়াম পরিচালনা করে। এ ছাড়া গবেষণাধর্মী চিন্তা, বিশ্লেষণ, সৃজনশীলতা ইত্যাদির মতো সূক্ষ্ম বিষয়ে দক্ষতা উন্নয়নে বিভিন্ন ধরনের অনুষ্ঠানও আয়োজন করে। ব্যবসার জগতের বহুমুখী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় এ দক্ষতাগুলো শিক্ষার্থীদের আরও বেশি যোগ্য করে তোলে।
বাজারের সঙ্গে যোগাযোগের সুযোগ
এমবিএ প্রোগ্রামের শিক্ষার্থীদের বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান ও গুরুত্বপূর্ণ মানুষের সঙ্গে যোগাযোগ তৈরির সুযোগ রয়েছে। প্রেসিডেন্সি ইউনিভার্সিটি বিশ্বাস করে, শিক্ষার্থীদের ভবিষ্যৎ ক্যারিয়ার বিকাশে এ ধরনের যোগাযোগ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। এ ছাড়া বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ প্রতিষ্ঠানে ইন্টার্নশিপ করার সুযোগও করে দেয় অফিস অব দ্য স্টুডেন্ট অ্যাফেয়ার্স।
ক্রমাগত মূল্যায়ন এবং উন্নয়ন
প্রেসিডেন্সি ইউনিভার্সিটি এমবিএ প্রোগ্রাম বিরতিহীন মূল্যায়ন এবং সে নিরিখে সংশোধন ও উন্নয়নে বিশ্বাস করে। তাই এ প্রোগ্রামের সঙ্গে যুক্ত সবার কাছ থেকে একটি ফিডব্যাক পাওয়ার পদ্ধতি চালু হয়েছে। পদ্ধতিটি এ প্রোগ্রামের মান নিয়ন্ত্রণ ও উন্নয়নে সহায়তা করে।
প্রেসিডেন্সি ইউনিভার্সিটির এমবিএ প্রোগ্রাম ব্যবসায় শিক্ষার জগতে অনন্য অবস্থান অর্জন করেছে। এ প্রোগ্রামের সমসাময়িক ও আধুনিক পাঠ্যসূচি শিক্ষার্থীদের সামগ্রিক উন্নয়ন, ইন্ডাস্ট্রি লিংকেজ ইত্যাদির মাধ্যমে একাডেমিক শিক্ষায় সমৃদ্ধ করে তুলছে। অন্যদিকে নেতৃত্বের গুণাবলি বিকাশের মধ্য দিয়ে যোগ্য ও দক্ষ প্রফেশনাল হিসেবে তাঁদের গড়ে তুলতে অনন্য ভূমিকা রাখছে।
অত্যন্ত প্রতিযোগিতামূলক করপোরেট জগতে সাফল্য লাভের একটি গুরুত্বপূর্ণ শর্ত হলো মানসম্পন্ন এমবিএ ডিগ্রি লাভ করা। প্রেসিডেন্সি ইউনিভার্সিটি ইন্ডাস্ট্রি চাহিদার সঙ্গে সমন্বয় করে এমবিএ কোর্স পরিচালনা করে।
উন্নত ও প্রায়োগিক কারিকুলাম
ব্যবসায় শিক্ষার ক্ষেত্রে প্রতিনিয়ত পরিবর্তনের যে ধারাগুলো সূচিত হচ্ছে, প্রেসিডেন্সি ইউনিভার্সিটি তা সফল ও সার্থকভাবে সমন্বয় করে। এ বিশ্ববিদ্যালয়ের এমবিএ সিলেবাস ডিজাইন করা হয়েছে শিক্ষার্থীদের মার্কেটিং, মানবসম্পদ, সাপ্লাই চেইন, হিসাববিজ্ঞান, ফাইন্যান্স ইত্যাদি সম্পর্কে ব্যাপক ধারণা লাভের জন্য।
দক্ষ ও যোগ্য শিক্ষকমণ্ডলী
এ বিশ্ববিদ্যালয়ে এমবিএ কোর্সগুলোর পাঠদানের জন্য রয়েছে একদল দক্ষ ও যোগ্য শিক্ষক। এই শিক্ষকদের মধ্যে একদিকে যেমন প্রথিতযশা শিক্ষকেরা আছেন, তেমনি আছেন ইন্ডাস্ট্রিতে কাজ করা অভিজ্ঞতাসম্পন্ন মানুষেরাও। ফলে এখানে তাত্ত্বিক বিষয়ের সঙ্গে প্রায়োগিক দিকের সার্থক সমন্বয় ঘটেছে।
সমন্বিত বিশেষায়িত শিক্ষা
প্রেসিডেন্সি ইউনিভার্সিটি বিশ্বাস করে, ব্যবসায় শিক্ষার ক্ষেত্রে সফলতার জন্য ব্যবসার বিভিন্ন দিকে বিশেষায়িত শিক্ষার প্রয়োজনীয়তা রয়েছে। প্রেসিডেন্সি ইউনিভার্সিটি এমবিএ পর্যায়ে ইন্ডাস্ট্রির চাহিদা অনুযায়ী বিভিন্ন বিষয়ে বিশেষায়িত শিক্ষার ব্যবস্থা করে থাকে। যাতে শিক্ষার্থীরা আগ্রহ, দক্ষতা ও ভবিষ্যতে ক্যারিয়ার তৈরির ক্ষেত্রে প্রস্তুত হতে পারেন। ভবিষ্যতে বাজারের চাহিদা অনুযায়ী আরও নতুন নতুন বিশেষায়িত বিষয়ে পড়ার সুযোগ সৃষ্টিতে প্রেসিডেন্সি ইউনিভার্সিটি কাজ করে যাচ্ছে।
শিক্ষার্থীদের সামগ্রিক উন্নয়ন
একাডেমিক শিক্ষায় দক্ষতা অর্জনের পাশাপাশি প্রেসিডেন্সি ইউনিভার্সিটির এমবিএ প্রোগ্রামে শিক্ষার্থীদের সামগ্রিক ব্যক্তিত্ব বিকাশে গুরুত্ব দেওয়া হয়। সে জন্য পাঠ্য বিষয়ে জ্ঞান বৃদ্ধির পাশাপাশি শিক্ষার্থীদের যোগাযোগ দক্ষতা ও নেতৃত্বের গুণাবলি বিকশিত করতে বিভিন্ন কর্মকাণ্ড পরিচালনা করা হয়। প্রেসিডেন্সি ইউনিভার্সিটির অফিস অব দ্য স্টুডেন্ট অ্যাফেয়ার্স অ্যান্ড ক্যারিয়ার সার্ভিসেস বছরব্যাপী বিভিন্ন ধরনের কর্মশালা, সেমিনার, সিম্পোজিয়াম পরিচালনা করে। এ ছাড়া গবেষণাধর্মী চিন্তা, বিশ্লেষণ, সৃজনশীলতা ইত্যাদির মতো সূক্ষ্ম বিষয়ে দক্ষতা উন্নয়নে বিভিন্ন ধরনের অনুষ্ঠানও আয়োজন করে। ব্যবসার জগতের বহুমুখী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় এ দক্ষতাগুলো শিক্ষার্থীদের আরও বেশি যোগ্য করে তোলে।
বাজারের সঙ্গে যোগাযোগের সুযোগ
এমবিএ প্রোগ্রামের শিক্ষার্থীদের বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান ও গুরুত্বপূর্ণ মানুষের সঙ্গে যোগাযোগ তৈরির সুযোগ রয়েছে। প্রেসিডেন্সি ইউনিভার্সিটি বিশ্বাস করে, শিক্ষার্থীদের ভবিষ্যৎ ক্যারিয়ার বিকাশে এ ধরনের যোগাযোগ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। এ ছাড়া বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ প্রতিষ্ঠানে ইন্টার্নশিপ করার সুযোগও করে দেয় অফিস অব দ্য স্টুডেন্ট অ্যাফেয়ার্স।
ক্রমাগত মূল্যায়ন এবং উন্নয়ন
প্রেসিডেন্সি ইউনিভার্সিটি এমবিএ প্রোগ্রাম বিরতিহীন মূল্যায়ন এবং সে নিরিখে সংশোধন ও উন্নয়নে বিশ্বাস করে। তাই এ প্রোগ্রামের সঙ্গে যুক্ত সবার কাছ থেকে একটি ফিডব্যাক পাওয়ার পদ্ধতি চালু হয়েছে। পদ্ধতিটি এ প্রোগ্রামের মান নিয়ন্ত্রণ ও উন্নয়নে সহায়তা করে।
প্রেসিডেন্সি ইউনিভার্সিটির এমবিএ প্রোগ্রাম ব্যবসায় শিক্ষার জগতে অনন্য অবস্থান অর্জন করেছে। এ প্রোগ্রামের সমসাময়িক ও আধুনিক পাঠ্যসূচি শিক্ষার্থীদের সামগ্রিক উন্নয়ন, ইন্ডাস্ট্রি লিংকেজ ইত্যাদির মাধ্যমে একাডেমিক শিক্ষায় সমৃদ্ধ করে তুলছে। অন্যদিকে নেতৃত্বের গুণাবলি বিকাশের মধ্য দিয়ে যোগ্য ও দক্ষ প্রফেশনাল হিসেবে তাঁদের গড়ে তুলতে অনন্য ভূমিকা রাখছে।
১৯৭২ সালের ১০ জানুয়ারি বঙ্গবন্ধু পাকিস্তানের কারাগার থেকে মুক্ত হয়ে লন্ডন এবং দিল্লি হয়ে ঢাকায় ফিরলেন। সেদিন অপরাহ্ণে রেসকোর্সে অলিখিত স্বতঃস্ফূর্ত ভাষণ দিয়েছিলেন। যে ভাষণটি আমি শুনেছিলাম—১৭ মিনিটের। ভাষণে একটি জায়গায় তিনি বলেছিলেন, একটা কথা স্পষ্ট করে বলে দিতে চাই, বাংলাদেশ একটি আদর্শ রাষ্ট্র হবে,
২৬ মার্চ ২০২৪১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে অর্জিত স্বাধীন বাংলাদেশের সংবিধানে যে চার রাষ্ট্রনীতি গ্রহণ করা হয়েছিল তার একটি সমাজতন্ত্র। সমাজতন্ত্র মানে বৈষম্যের অবসান। সমাজতন্ত্র মানে ন্যায্যতা। সমাজতন্ত্র মানে সবার শিক্ষা, চিকিৎসা, মাথাগোঁজার ঠাঁই, কাজের সুযোগ। সমাজতন্ত্র মানে যোগ্যতা অনুযায়ী কাজ, প্রয়োজন অনুয
২৬ মার্চ ২০২৪স্বাধীনতার পর বঙ্গবন্ধু রাষ্ট্র পরিচালনার চালিকা শক্তি হিসেবে চারটি মৌলনীতি গ্রহণ করেছিলেন। এগুলো হলো: জাতীয়তাবাদ, গণতন্ত্র, ধর্মনিরপেক্ষতা ও সমাজতন্ত্র। আজ ৫২ বছর পর দেখছি, এই মৌলনীতিগুলোর প্রতিটির সূচক এত নিচে নেমে গেছে যে, বলা চলে রাষ্ট্র পরিচালনার মৌলনীতি বলে এখন আর কিছু নেই। জাতীয়তা দুই ভাগে বি
২৬ মার্চ ২০২৪বাংলাদেশ সম্পর্কে বলা যেতে পারে, রাষ্ট্র হিসেবে নবীন, কিন্তু এর সভ্যতা সুপ্রাচীন। নদীবেষ্টিত গাঙেয় উপত্যকায় পলিবাহিত উর্বর ভূমি যেমন উপচে পড়া শস্যসম্ভারে জীবনকে সমৃদ্ধ করেছে, তেমনি নদীর ভাঙনের খেলায় রাতারাতি বিলুপ্ত হয়েছে বহু জনপদ। এরপরও সভ্যতার নানা চিহ্ন এখানে খুঁজে পাওয়া যায় এবং বাঙালিত্বের বৈশিষ
২৬ মার্চ ২০২৪