প্রশ্ন: বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হতে ইচ্ছুক শিক্ষার্থীদের প্রতি আপনার পরামর্শ কী?
উত্তর: শিক্ষার্থীদের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান নির্বাচন বা ভর্তির ক্ষেত্রে প্রতিষ্ঠানের গুণগত মান নিশ্চিত হতে হবে। শিক্ষার কোনো শর্টকাট পন্থা নেই। জীবনে সফল হতে হলে কঠোর পরিশ্রম ও অধ্যবসায়ের মাধ্যমে চেষ্টা করতে হবে।
প্রশ্ন: আপনার বিশ্ববিদ্যালয়ের ব্যতিক্রমী দিক সম্পর্কে জানতে চাই।
উত্তর: প্রতিটি কর্মকাণ্ডে স্বচ্ছতা, জবাবদিহি ও সততা বজায় রাখা ইউআইইউর বৈশিষ্ট্য। এই প্রতিষ্ঠানে দক্ষ ও অভিজ্ঞ শিক্ষকদের পাঠদান এবং আন্তরিক প্রচেষ্টা সব সময় ইতিবাচক শিক্ষার্থীবান্ধব পরিবেশ তৈরি করে। সুবিশাল লাইব্রেরি, আন্তর্জাতিক মানের মাল্টিমিডিয়া, শীতাতপনিয়ন্ত্রিত ১০০টির বেশি স্মার্ট শ্রেণিকক্ষ আছে আমাদের। আছে ১৮ বিঘা জমির ওপর খেলার মাঠ। ইউআইইউতে প্রতি সেমিস্টার ফাইনাল রেজাল্টের ওপর ভিত্তি করে বিভিন্ন ধরনের বৃত্তির ব্যবস্থা আছে। এর মাধ্যমে শিক্ষার্থীদের ২৫ শতাংশ থেকে শতভাগ টিউশন ফি ছাড়ের ব্যবস্থা রয়েছে। গবেষণার জন্য আমাদের প্রতিবছর ৩ কোটি টাকার ফান্ড রয়েছে। শিক্ষার্থীদের প্রতি গবেষণাপত্রের জন্য ১৫ হাজার এবং শিক্ষকদের ৫০ হাজার টাকা ইনসেনটিভ দেওয়া হয়। আমরা পিএইচডি ডিগ্রিধারী শিক্ষকের সংখ্যা বাড়ানোর জন্য শিক্ষা ছুটিসহ দুই বছরের বেতনের সমপরিমাণ অর্থ আর্থিক সহায়তা দিয়ে থাকি।
প্রশ্ন: এখানে পড়াশোনায় কোন বিষয়কে বেশি গুরুত্ব দেওয়া হয়?
উত্তর: সাধারণত যেসব বিষয়ে বিশ্ববাজারে চাহিদা বেশি, শিক্ষার্থীরা সেগুলো বেশি পছন্দ করে বা পড়তে চায়। বর্তমানে ইনফরমেশন টেকনোলজির সাবজেক্টগুলো, যেমন সিএসই ও ডেটা সায়েন্স বেশির ভাগ শিক্ষার্থী পছন্দ করছে।
কিন্তু ইউআইইউ চারটি স্কুলের মাধ্যমে অনেক বিষয় পড়িয়ে থাকে। এগুলোর মধ্যে আন্ডারগ্র্যাজুয়েট প্রোগ্রামগুলো হচ্ছে বিবিএ, বিবিএ ইন এআইএস, ব্যাচেলর অব সায়েন্স ইন ইকোনমিকস, বিএসসি ইন কম্পিউটার সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং, বিএসসি ইন ইলেকট্রিক্যাল অ্যান্ড ইলেকট্রনিক ইঞ্জিনিয়ারিং, সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং, ফার্মাসি, মিডিয়া স্টাডিজ অ্যান্ড জার্নালিজম, এনভায়রনমেন্ট অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট স্টাডিজ ও ইংরেজি।
গ্র্যাজুয়েট প্রোগ্রামগুলোর মধ্যে আছে এমবিএ, এক্সিকিউটিভ এমবিএ, এমএস ইন ইকোনমিকস, মাস্টার ইন ডেভেলপমেন্ট স্টাডিজ, এমএসসি ইন কম্পিউটার সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং। এ ছাড়া সিসকো নেটওয়ার্কিং একাডেমি, সিডিআইপি, আইবিইআর, সিইআর ও পিইটিএর মাধ্যমে এখানে বেশ কয়েকটি ডিপ্লোমা ও শর্ট কোর্স পরিচালনা করা হয়। ইউআইইউতে বর্তমানে আট হাজারের
বেশি শিক্ষার্থী পড়াশোনা করছে। আমাদের ক্যাম্পাস নিজস্ব।
ইউআইইউকে বাংলাদেশ তথা দক্ষিণ এশিয়া অঞ্চলে শিক্ষা ও গবেষণার ক্ষেত্রে অন্যতম উচ্চশিক্ষা প্রতিষ্ঠান হিসেবে গড়ে তোলা আমাদের লক্ষ্য। আর যুগোপযোগী শিক্ষার মাধ্যমে শিক্ষার্থীদের চাকরির বাজারে প্রবেশের ব্যবস্থা গ্রহণ করা আমাদের দায়িত্ব।
অধ্যাপক ড. মো. আবুল কাশেম মিয়া, উপাচার্য, ইউনাইটেড ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি
প্রশ্ন: বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হতে ইচ্ছুক শিক্ষার্থীদের প্রতি আপনার পরামর্শ কী?
উত্তর: শিক্ষার্থীদের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান নির্বাচন বা ভর্তির ক্ষেত্রে প্রতিষ্ঠানের গুণগত মান নিশ্চিত হতে হবে। শিক্ষার কোনো শর্টকাট পন্থা নেই। জীবনে সফল হতে হলে কঠোর পরিশ্রম ও অধ্যবসায়ের মাধ্যমে চেষ্টা করতে হবে।
প্রশ্ন: আপনার বিশ্ববিদ্যালয়ের ব্যতিক্রমী দিক সম্পর্কে জানতে চাই।
উত্তর: প্রতিটি কর্মকাণ্ডে স্বচ্ছতা, জবাবদিহি ও সততা বজায় রাখা ইউআইইউর বৈশিষ্ট্য। এই প্রতিষ্ঠানে দক্ষ ও অভিজ্ঞ শিক্ষকদের পাঠদান এবং আন্তরিক প্রচেষ্টা সব সময় ইতিবাচক শিক্ষার্থীবান্ধব পরিবেশ তৈরি করে। সুবিশাল লাইব্রেরি, আন্তর্জাতিক মানের মাল্টিমিডিয়া, শীতাতপনিয়ন্ত্রিত ১০০টির বেশি স্মার্ট শ্রেণিকক্ষ আছে আমাদের। আছে ১৮ বিঘা জমির ওপর খেলার মাঠ। ইউআইইউতে প্রতি সেমিস্টার ফাইনাল রেজাল্টের ওপর ভিত্তি করে বিভিন্ন ধরনের বৃত্তির ব্যবস্থা আছে। এর মাধ্যমে শিক্ষার্থীদের ২৫ শতাংশ থেকে শতভাগ টিউশন ফি ছাড়ের ব্যবস্থা রয়েছে। গবেষণার জন্য আমাদের প্রতিবছর ৩ কোটি টাকার ফান্ড রয়েছে। শিক্ষার্থীদের প্রতি গবেষণাপত্রের জন্য ১৫ হাজার এবং শিক্ষকদের ৫০ হাজার টাকা ইনসেনটিভ দেওয়া হয়। আমরা পিএইচডি ডিগ্রিধারী শিক্ষকের সংখ্যা বাড়ানোর জন্য শিক্ষা ছুটিসহ দুই বছরের বেতনের সমপরিমাণ অর্থ আর্থিক সহায়তা দিয়ে থাকি।
প্রশ্ন: এখানে পড়াশোনায় কোন বিষয়কে বেশি গুরুত্ব দেওয়া হয়?
উত্তর: সাধারণত যেসব বিষয়ে বিশ্ববাজারে চাহিদা বেশি, শিক্ষার্থীরা সেগুলো বেশি পছন্দ করে বা পড়তে চায়। বর্তমানে ইনফরমেশন টেকনোলজির সাবজেক্টগুলো, যেমন সিএসই ও ডেটা সায়েন্স বেশির ভাগ শিক্ষার্থী পছন্দ করছে।
কিন্তু ইউআইইউ চারটি স্কুলের মাধ্যমে অনেক বিষয় পড়িয়ে থাকে। এগুলোর মধ্যে আন্ডারগ্র্যাজুয়েট প্রোগ্রামগুলো হচ্ছে বিবিএ, বিবিএ ইন এআইএস, ব্যাচেলর অব সায়েন্স ইন ইকোনমিকস, বিএসসি ইন কম্পিউটার সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং, বিএসসি ইন ইলেকট্রিক্যাল অ্যান্ড ইলেকট্রনিক ইঞ্জিনিয়ারিং, সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং, ফার্মাসি, মিডিয়া স্টাডিজ অ্যান্ড জার্নালিজম, এনভায়রনমেন্ট অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট স্টাডিজ ও ইংরেজি।
গ্র্যাজুয়েট প্রোগ্রামগুলোর মধ্যে আছে এমবিএ, এক্সিকিউটিভ এমবিএ, এমএস ইন ইকোনমিকস, মাস্টার ইন ডেভেলপমেন্ট স্টাডিজ, এমএসসি ইন কম্পিউটার সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং। এ ছাড়া সিসকো নেটওয়ার্কিং একাডেমি, সিডিআইপি, আইবিইআর, সিইআর ও পিইটিএর মাধ্যমে এখানে বেশ কয়েকটি ডিপ্লোমা ও শর্ট কোর্স পরিচালনা করা হয়। ইউআইইউতে বর্তমানে আট হাজারের
বেশি শিক্ষার্থী পড়াশোনা করছে। আমাদের ক্যাম্পাস নিজস্ব।
ইউআইইউকে বাংলাদেশ তথা দক্ষিণ এশিয়া অঞ্চলে শিক্ষা ও গবেষণার ক্ষেত্রে অন্যতম উচ্চশিক্ষা প্রতিষ্ঠান হিসেবে গড়ে তোলা আমাদের লক্ষ্য। আর যুগোপযোগী শিক্ষার মাধ্যমে শিক্ষার্থীদের চাকরির বাজারে প্রবেশের ব্যবস্থা গ্রহণ করা আমাদের দায়িত্ব।
অধ্যাপক ড. মো. আবুল কাশেম মিয়া, উপাচার্য, ইউনাইটেড ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি
১৯৭২ সালের ১০ জানুয়ারি বঙ্গবন্ধু পাকিস্তানের কারাগার থেকে মুক্ত হয়ে লন্ডন এবং দিল্লি হয়ে ঢাকায় ফিরলেন। সেদিন অপরাহ্ণে রেসকোর্সে অলিখিত স্বতঃস্ফূর্ত ভাষণ দিয়েছিলেন। যে ভাষণটি আমি শুনেছিলাম—১৭ মিনিটের। ভাষণে একটি জায়গায় তিনি বলেছিলেন, একটা কথা স্পষ্ট করে বলে দিতে চাই, বাংলাদেশ একটি আদর্শ রাষ্ট্র হবে,
২৬ মার্চ ২০২৪১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে অর্জিত স্বাধীন বাংলাদেশের সংবিধানে যে চার রাষ্ট্রনীতি গ্রহণ করা হয়েছিল তার একটি সমাজতন্ত্র। সমাজতন্ত্র মানে বৈষম্যের অবসান। সমাজতন্ত্র মানে ন্যায্যতা। সমাজতন্ত্র মানে সবার শিক্ষা, চিকিৎসা, মাথাগোঁজার ঠাঁই, কাজের সুযোগ। সমাজতন্ত্র মানে যোগ্যতা অনুযায়ী কাজ, প্রয়োজন অনুয
২৬ মার্চ ২০২৪স্বাধীনতার পর বঙ্গবন্ধু রাষ্ট্র পরিচালনার চালিকা শক্তি হিসেবে চারটি মৌলনীতি গ্রহণ করেছিলেন। এগুলো হলো: জাতীয়তাবাদ, গণতন্ত্র, ধর্মনিরপেক্ষতা ও সমাজতন্ত্র। আজ ৫২ বছর পর দেখছি, এই মৌলনীতিগুলোর প্রতিটির সূচক এত নিচে নেমে গেছে যে, বলা চলে রাষ্ট্র পরিচালনার মৌলনীতি বলে এখন আর কিছু নেই। জাতীয়তা দুই ভাগে বি
২৬ মার্চ ২০২৪বাংলাদেশ সম্পর্কে বলা যেতে পারে, রাষ্ট্র হিসেবে নবীন, কিন্তু এর সভ্যতা সুপ্রাচীন। নদীবেষ্টিত গাঙেয় উপত্যকায় পলিবাহিত উর্বর ভূমি যেমন উপচে পড়া শস্যসম্ভারে জীবনকে সমৃদ্ধ করেছে, তেমনি নদীর ভাঙনের খেলায় রাতারাতি বিলুপ্ত হয়েছে বহু জনপদ। এরপরও সভ্যতার নানা চিহ্ন এখানে খুঁজে পাওয়া যায় এবং বাঙালিত্বের বৈশিষ
২৬ মার্চ ২০২৪