খান রফিক
বরিশাল সিটি করপোরেশনের (বসিক) নবনির্বাচিত মেয়র আবুল খায়ের আবদুল্লাহ ওরফে খোকন সেরনিয়াবাত শপথ নিয়েছেন। অগোছালো নগরীর উন্নয়নে প্রত্যাশার শেষ নেই সাধারণ মানুষের। ভোটের পর এসব নিয়ে আজকের পত্রিকার সঙ্গে কথা হয় মেয়র আবুল খায়েরের। সাক্ষাৎকার নিয়েছেন খান রফিক।
আজকের পত্রিকা: বরিশাল নগরের উন্নয়নে আপনি কোন বিষয়কে সবচেয়ে বেশি গুরুত্ব দিচ্ছেন?
আবুল খায়ের: আমার সবকিছুতেই টপ প্রায়োরিটি দিতে হবে। নগরের কোনটা রেখে কোনটা করব? এখানকার রাস্তা যেমন ভঙ্গুর, ড্রেনেজ ব্যবস্থা তেমনি বেহাল, স্যুয়ারেজ লাইন, জলাবদ্ধতা—সবকিছুতেই একত্রে হাত দিতে হবে। বাস টার্মিনাল, বাজারগুলোতেও ব্যবস্থাপনা একদম নেই। এগুলোতে বহুতল ভবন করা হবে।
আজকের পত্রিকা: নগরবাসীর সবচেয়ে বড় ক্ষোভ ছিল হোল্ডিং ট্যাক্সের বোঝা এবং ভবনের প্ল্যান অনুমোদন না হওয়া। এ নিয়ে কী ভাবছেন?
আবুল খায়ের: হোল্ডিং ট্যাক্স পর্যালোচনা করে সহনীয় পর্যায়ে আনা হবে। এ জন্য কমিটি করে দেওয়া হবে। প্ল্যান অনুমোদনে ভোগান্তি থাকবে না। সংশ্লিষ্ট কমিটি যাচাই-বাছাই করে দ্রুত অনুমোদন দেবে।
আজকের পত্রিকা: আপনার ‘নতুন বরিশাল’ কীভাবে গড়বেন?
আবুল খায়ের: জননেত্রী শেখ হাসিনার যে আকাঙ্ক্ষা, বরিশালবাসীরও সেই আকাঙ্ক্ষা। বরিশাল নগরের উন্নয়নে যে অঙ্গীকার করেছি, তা অবশ্যই পালন করব। নগর উন্নয়নের কার্যক্রম শুরু করা হয়েছে। সংশ্লিষ্ট মন্ত্রী ও সচিবদের সঙ্গে বৈঠক করেছি। বিভিন্ন শ্রেণির মানুষের সঙ্গে কথা বলে সমস্যা জানছি। ৩৫ দফা নির্বাচনী ইশতেহার বাস্তবায়িত হবে অগ্রাধিকার ভিত্তিতে। নতুন বরিশাল গড়তে খুলনা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকেরা নগরী সরেজমিন ঘুরে দেখেছেন।
বরিশাল সিটি করপোরেশনের (বসিক) নবনির্বাচিত মেয়র আবুল খায়ের আবদুল্লাহ ওরফে খোকন সেরনিয়াবাত শপথ নিয়েছেন। অগোছালো নগরীর উন্নয়নে প্রত্যাশার শেষ নেই সাধারণ মানুষের। ভোটের পর এসব নিয়ে আজকের পত্রিকার সঙ্গে কথা হয় মেয়র আবুল খায়েরের। সাক্ষাৎকার নিয়েছেন খান রফিক।
আজকের পত্রিকা: বরিশাল নগরের উন্নয়নে আপনি কোন বিষয়কে সবচেয়ে বেশি গুরুত্ব দিচ্ছেন?
আবুল খায়ের: আমার সবকিছুতেই টপ প্রায়োরিটি দিতে হবে। নগরের কোনটা রেখে কোনটা করব? এখানকার রাস্তা যেমন ভঙ্গুর, ড্রেনেজ ব্যবস্থা তেমনি বেহাল, স্যুয়ারেজ লাইন, জলাবদ্ধতা—সবকিছুতেই একত্রে হাত দিতে হবে। বাস টার্মিনাল, বাজারগুলোতেও ব্যবস্থাপনা একদম নেই। এগুলোতে বহুতল ভবন করা হবে।
আজকের পত্রিকা: নগরবাসীর সবচেয়ে বড় ক্ষোভ ছিল হোল্ডিং ট্যাক্সের বোঝা এবং ভবনের প্ল্যান অনুমোদন না হওয়া। এ নিয়ে কী ভাবছেন?
আবুল খায়ের: হোল্ডিং ট্যাক্স পর্যালোচনা করে সহনীয় পর্যায়ে আনা হবে। এ জন্য কমিটি করে দেওয়া হবে। প্ল্যান অনুমোদনে ভোগান্তি থাকবে না। সংশ্লিষ্ট কমিটি যাচাই-বাছাই করে দ্রুত অনুমোদন দেবে।
আজকের পত্রিকা: আপনার ‘নতুন বরিশাল’ কীভাবে গড়বেন?
আবুল খায়ের: জননেত্রী শেখ হাসিনার যে আকাঙ্ক্ষা, বরিশালবাসীরও সেই আকাঙ্ক্ষা। বরিশাল নগরের উন্নয়নে যে অঙ্গীকার করেছি, তা অবশ্যই পালন করব। নগর উন্নয়নের কার্যক্রম শুরু করা হয়েছে। সংশ্লিষ্ট মন্ত্রী ও সচিবদের সঙ্গে বৈঠক করেছি। বিভিন্ন শ্রেণির মানুষের সঙ্গে কথা বলে সমস্যা জানছি। ৩৫ দফা নির্বাচনী ইশতেহার বাস্তবায়িত হবে অগ্রাধিকার ভিত্তিতে। নতুন বরিশাল গড়তে খুলনা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকেরা নগরী সরেজমিন ঘুরে দেখেছেন।
১৯৭২ সালের ১০ জানুয়ারি বঙ্গবন্ধু পাকিস্তানের কারাগার থেকে মুক্ত হয়ে লন্ডন এবং দিল্লি হয়ে ঢাকায় ফিরলেন। সেদিন অপরাহ্ণে রেসকোর্সে অলিখিত স্বতঃস্ফূর্ত ভাষণ দিয়েছিলেন। যে ভাষণটি আমি শুনেছিলাম—১৭ মিনিটের। ভাষণে একটি জায়গায় তিনি বলেছিলেন, একটা কথা স্পষ্ট করে বলে দিতে চাই, বাংলাদেশ একটি আদর্শ রাষ্ট্র হবে,
২৬ মার্চ ২০২৪১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে অর্জিত স্বাধীন বাংলাদেশের সংবিধানে যে চার রাষ্ট্রনীতি গ্রহণ করা হয়েছিল তার একটি সমাজতন্ত্র। সমাজতন্ত্র মানে বৈষম্যের অবসান। সমাজতন্ত্র মানে ন্যায্যতা। সমাজতন্ত্র মানে সবার শিক্ষা, চিকিৎসা, মাথাগোঁজার ঠাঁই, কাজের সুযোগ। সমাজতন্ত্র মানে যোগ্যতা অনুযায়ী কাজ, প্রয়োজন অনুয
২৬ মার্চ ২০২৪স্বাধীনতার পর বঙ্গবন্ধু রাষ্ট্র পরিচালনার চালিকা শক্তি হিসেবে চারটি মৌলনীতি গ্রহণ করেছিলেন। এগুলো হলো: জাতীয়তাবাদ, গণতন্ত্র, ধর্মনিরপেক্ষতা ও সমাজতন্ত্র। আজ ৫২ বছর পর দেখছি, এই মৌলনীতিগুলোর প্রতিটির সূচক এত নিচে নেমে গেছে যে, বলা চলে রাষ্ট্র পরিচালনার মৌলনীতি বলে এখন আর কিছু নেই। জাতীয়তা দুই ভাগে বি
২৬ মার্চ ২০২৪বাংলাদেশ সম্পর্কে বলা যেতে পারে, রাষ্ট্র হিসেবে নবীন, কিন্তু এর সভ্যতা সুপ্রাচীন। নদীবেষ্টিত গাঙেয় উপত্যকায় পলিবাহিত উর্বর ভূমি যেমন উপচে পড়া শস্যসম্ভারে জীবনকে সমৃদ্ধ করেছে, তেমনি নদীর ভাঙনের খেলায় রাতারাতি বিলুপ্ত হয়েছে বহু জনপদ। এরপরও সভ্যতার নানা চিহ্ন এখানে খুঁজে পাওয়া যায় এবং বাঙালিত্বের বৈশিষ
২৬ মার্চ ২০২৪