প্রশ্ন: আপনাদের বিশ্ববিদ্যালয়ের মূল শক্তির জায়গা কোনগুলো?
উত্তর: মালয়েশিয়ার ইউসিএসআই বিশ্ববিদ্যালয়ের বাংলাদেশ ব্রাঞ্চ ক্যাম্পাসটি বাংলাদেশ সরকার অনুমোদিত প্রথম বিদেশি বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাস। ওয়ার্ল্ড কিউএস র্যাঙ্কিংয়ে আমাদের বিশ্ববিদ্যালয় বিশ্বের শীর্ষ ৩০০ বিশ্ববিদ্যালয়ের মধ্যে আছে। এ ছাড়া বিশ্বের সব বিশ্ববিদ্যালয়ের মধ্যে আমাদের অবস্থান ১ শতাংশের মধ্যে। সেই সঙ্গে সম্প্রতি প্রকাশিত কিউএস র্যাঙ্কিংয়ে আমরা এশিয়ায় ৭২তম থেকে ৬১তম এবং দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ায় ১৬তম অবস্থান থেকে ১৪তম অবস্থানে উত্তীর্ণ হয়েছি। এই র্যাঙ্কিং বাংলাদেশের সব বিশ্ববিদ্যালয়ের মধ্যে প্রথম।
আমরা প্রথম দেশে বিএসসি ইন অ্যাকচুরিয়াল সায়েন্স কোর্স অফার করছি। এই কোর্সের মাধ্যমে আমাদের শিক্ষার্থীদের দেশি-বিদেশি ইনস্যুরেন্স কোম্পানিগুলোতে চাকরির সুযোগ সৃষ্টি হবে। শিক্ষার্থীদের জন্য আমরা বিশ্বব্যাপী চাহিদাসম্পন্ন বিভিন্ন প্রোগ্রাম, যেমন সিএসসি, বিবিএ, এমবিএ, অ্যাকাউন্টিং অ্যান্ড ফাইন্যান্স, ফাইন্যান্সিয়াল ইকোনমিকস, ফাইন্যান্স অ্যান্ড ইনভেস্টমেন্ট, হসপিটালিটি অ্যাডমিনিস্ট্রেশন ইত্যাদি অফার করছি। এ
ছাড়া আমরাই প্রথম হোটেল ম্যানেজমেন্ট, ফ্যাশন ডিজাইন, মাস কমিউনিকেশনে (জার্নালিজম, ফিল্ম-টেলিভিশন) আন্তর্জাতিক ডিগ্রি চালু করেছি।
প্রশ্ন: আপনাদের পাঠ্যক্রমে উচ্চশিক্ষার সুযোগ শিক্ষার্থীদের দেশে ও বিদেশে ক্যারিয়ার গড়তে কতটা ভূমিকা রাখতে পারে?
উত্তর: ইউসিএসআই ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশ ব্রাঞ্চ ক্যাম্পাসের পড়াশোনা ও গবেষণার মান মালয়েশিয়ার উচ্চশিক্ষা মন্ত্রণালয় এবং মালয়েশিয়ান কোয়ালিফিকেশন সংস্থা কর্তৃক স্বীকৃত। তাই আমাদের শিক্ষার্থীরা উচ্চশিক্ষা শেষে বাংলাদেশে মালয়েশিয়ার বিনিয়োগকারী প্রতিষ্ঠানগুলোর পাশাপাশি আশিয়ানভুক্ত দেশগুলোতেও চাকরি পাওয়ার ক্ষেত্রে অগ্রাধিকার পাবে। সেই সঙ্গে দেশি-বিদেশি স্বনামধন্য বহুজাতিক প্রতিষ্ঠানে তাদের
চাকরির সুযোগ রয়েছে।
প্রশ্ন: স্থানীয় শিক্ষার্থীদের জন্য শিক্ষার গুণগত মান এবং যথোপযুক্ত পরিবেশ তৈরির জন্য আপনাদের উদ্যোগ কী?
উত্তর: আমাদের বিশ্ববিদ্যালয়ের একাডেমিক লিডারশিপে রয়েছেন মালয়েশিয়ান ভিসি, প্রো-ভিসি ও প্রভোস্ট। বিদেশি অভিজ্ঞতাসম্পন্ন আন্তর্জাতিক মানের দেশি-বিদেশি শিক্ষকবৃন্দ এখানে পাঠদানের সঙ্গে যুক্ত আছেন। স্বল্প খরচে দেশীয় মুদ্রায় আন্তর্জাতিক ডিগ্রি অর্জনের সুযোগ সৃষ্টি করছি। আমাদের রয়েছে আন্তর্জাতিক মানের ক্লাসরুম, লাইব্রেরি, ল্যাবসহ অন্যান্য সুযোগ-সুবিধা। আমাদের শিক্ষার্থীরা দেশেই আন্তর্জাতিক বিশ্ববিদ্যালয়ের ডিগ্রি লাভ করার সুযোগ পাচ্ছে। এ ছাড়া তাদের জন্য মালয়েশিয়ার মূল ক্যাম্পাসসহ বিশ্বের শীর্ষ ৩০০টি বিশ্ববিদ্যালয়ে ক্রেডিট ট্রান্সফার সুবিধা এবং প্রোগ্রামগুলোতে মেধার ভিত্তিতে ২০ থেকে ১০০ শতাংশ পর্যন্ত স্কলারশিপের সুযোগ রেখেছি। এ ছাড়া শিক্ষার্থীদের নেতৃত্বগুণের বিকাশ, সামাজিক ও মানবিক গুণাবলিতে সমৃদ্ধ করতে চেস ক্লাব, আইটি ক্লাব, ফটোগ্রাফি ক্লাব, অ্যাডভেঞ্চার ক্লাব, পেইন্টিং ক্লাব, কালচারাল ক্লাব, বিজনেস ক্লাব, টেবিল টেনিস ক্লাব ইত্যাদি বিভিন্ন ক্লাব গঠন করা হয়েছে।
প্রশ্ন: নতুন শিক্ষাবর্ষ সামনে রেখে একাডেমিক কার্যক্রমের মানোন্নয়নে কি কোনো বিশেষ পরিবর্তন আনছেন?
উত্তর: বিশ্ববিদ্যালয়ের একাডেমিক কার্যক্রমের মানোন্নয়নে আমরা এরই মধ্যে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক পর্ষদে দক্ষ ও অভিজ্ঞ আন্তর্জাতিক শিক্ষকবৃন্দ নিযুক্ত করেছি। সম্প্রতি বিশ্ববিদ্যালয়ের একাডেমিক অ্যাডভাইজরি বোর্ডে দেশ-বিদেশের প্রথিতযশা শিক্ষাবিদ ও শিক্ষা উপদেষ্টারা যুক্ত হয়েছেন। তাঁদের সুদীর্ঘ অভিজ্ঞতা আমাদের বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষা কার্যক্রমে আমূল পরিবর্তন আনবে বলে আমার দৃঢ় বিশ্বাস।
অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ সালেহ বিন জাফর, উপ-উপাচার্য, ইউসিএসআই ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশ ব্রাঞ্চ ক্যাম্পাস
প্রশ্ন: আপনাদের বিশ্ববিদ্যালয়ের মূল শক্তির জায়গা কোনগুলো?
উত্তর: মালয়েশিয়ার ইউসিএসআই বিশ্ববিদ্যালয়ের বাংলাদেশ ব্রাঞ্চ ক্যাম্পাসটি বাংলাদেশ সরকার অনুমোদিত প্রথম বিদেশি বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাস। ওয়ার্ল্ড কিউএস র্যাঙ্কিংয়ে আমাদের বিশ্ববিদ্যালয় বিশ্বের শীর্ষ ৩০০ বিশ্ববিদ্যালয়ের মধ্যে আছে। এ ছাড়া বিশ্বের সব বিশ্ববিদ্যালয়ের মধ্যে আমাদের অবস্থান ১ শতাংশের মধ্যে। সেই সঙ্গে সম্প্রতি প্রকাশিত কিউএস র্যাঙ্কিংয়ে আমরা এশিয়ায় ৭২তম থেকে ৬১তম এবং দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ায় ১৬তম অবস্থান থেকে ১৪তম অবস্থানে উত্তীর্ণ হয়েছি। এই র্যাঙ্কিং বাংলাদেশের সব বিশ্ববিদ্যালয়ের মধ্যে প্রথম।
আমরা প্রথম দেশে বিএসসি ইন অ্যাকচুরিয়াল সায়েন্স কোর্স অফার করছি। এই কোর্সের মাধ্যমে আমাদের শিক্ষার্থীদের দেশি-বিদেশি ইনস্যুরেন্স কোম্পানিগুলোতে চাকরির সুযোগ সৃষ্টি হবে। শিক্ষার্থীদের জন্য আমরা বিশ্বব্যাপী চাহিদাসম্পন্ন বিভিন্ন প্রোগ্রাম, যেমন সিএসসি, বিবিএ, এমবিএ, অ্যাকাউন্টিং অ্যান্ড ফাইন্যান্স, ফাইন্যান্সিয়াল ইকোনমিকস, ফাইন্যান্স অ্যান্ড ইনভেস্টমেন্ট, হসপিটালিটি অ্যাডমিনিস্ট্রেশন ইত্যাদি অফার করছি। এ
ছাড়া আমরাই প্রথম হোটেল ম্যানেজমেন্ট, ফ্যাশন ডিজাইন, মাস কমিউনিকেশনে (জার্নালিজম, ফিল্ম-টেলিভিশন) আন্তর্জাতিক ডিগ্রি চালু করেছি।
প্রশ্ন: আপনাদের পাঠ্যক্রমে উচ্চশিক্ষার সুযোগ শিক্ষার্থীদের দেশে ও বিদেশে ক্যারিয়ার গড়তে কতটা ভূমিকা রাখতে পারে?
উত্তর: ইউসিএসআই ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশ ব্রাঞ্চ ক্যাম্পাসের পড়াশোনা ও গবেষণার মান মালয়েশিয়ার উচ্চশিক্ষা মন্ত্রণালয় এবং মালয়েশিয়ান কোয়ালিফিকেশন সংস্থা কর্তৃক স্বীকৃত। তাই আমাদের শিক্ষার্থীরা উচ্চশিক্ষা শেষে বাংলাদেশে মালয়েশিয়ার বিনিয়োগকারী প্রতিষ্ঠানগুলোর পাশাপাশি আশিয়ানভুক্ত দেশগুলোতেও চাকরি পাওয়ার ক্ষেত্রে অগ্রাধিকার পাবে। সেই সঙ্গে দেশি-বিদেশি স্বনামধন্য বহুজাতিক প্রতিষ্ঠানে তাদের
চাকরির সুযোগ রয়েছে।
প্রশ্ন: স্থানীয় শিক্ষার্থীদের জন্য শিক্ষার গুণগত মান এবং যথোপযুক্ত পরিবেশ তৈরির জন্য আপনাদের উদ্যোগ কী?
উত্তর: আমাদের বিশ্ববিদ্যালয়ের একাডেমিক লিডারশিপে রয়েছেন মালয়েশিয়ান ভিসি, প্রো-ভিসি ও প্রভোস্ট। বিদেশি অভিজ্ঞতাসম্পন্ন আন্তর্জাতিক মানের দেশি-বিদেশি শিক্ষকবৃন্দ এখানে পাঠদানের সঙ্গে যুক্ত আছেন। স্বল্প খরচে দেশীয় মুদ্রায় আন্তর্জাতিক ডিগ্রি অর্জনের সুযোগ সৃষ্টি করছি। আমাদের রয়েছে আন্তর্জাতিক মানের ক্লাসরুম, লাইব্রেরি, ল্যাবসহ অন্যান্য সুযোগ-সুবিধা। আমাদের শিক্ষার্থীরা দেশেই আন্তর্জাতিক বিশ্ববিদ্যালয়ের ডিগ্রি লাভ করার সুযোগ পাচ্ছে। এ ছাড়া তাদের জন্য মালয়েশিয়ার মূল ক্যাম্পাসসহ বিশ্বের শীর্ষ ৩০০টি বিশ্ববিদ্যালয়ে ক্রেডিট ট্রান্সফার সুবিধা এবং প্রোগ্রামগুলোতে মেধার ভিত্তিতে ২০ থেকে ১০০ শতাংশ পর্যন্ত স্কলারশিপের সুযোগ রেখেছি। এ ছাড়া শিক্ষার্থীদের নেতৃত্বগুণের বিকাশ, সামাজিক ও মানবিক গুণাবলিতে সমৃদ্ধ করতে চেস ক্লাব, আইটি ক্লাব, ফটোগ্রাফি ক্লাব, অ্যাডভেঞ্চার ক্লাব, পেইন্টিং ক্লাব, কালচারাল ক্লাব, বিজনেস ক্লাব, টেবিল টেনিস ক্লাব ইত্যাদি বিভিন্ন ক্লাব গঠন করা হয়েছে।
প্রশ্ন: নতুন শিক্ষাবর্ষ সামনে রেখে একাডেমিক কার্যক্রমের মানোন্নয়নে কি কোনো বিশেষ পরিবর্তন আনছেন?
উত্তর: বিশ্ববিদ্যালয়ের একাডেমিক কার্যক্রমের মানোন্নয়নে আমরা এরই মধ্যে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক পর্ষদে দক্ষ ও অভিজ্ঞ আন্তর্জাতিক শিক্ষকবৃন্দ নিযুক্ত করেছি। সম্প্রতি বিশ্ববিদ্যালয়ের একাডেমিক অ্যাডভাইজরি বোর্ডে দেশ-বিদেশের প্রথিতযশা শিক্ষাবিদ ও শিক্ষা উপদেষ্টারা যুক্ত হয়েছেন। তাঁদের সুদীর্ঘ অভিজ্ঞতা আমাদের বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষা কার্যক্রমে আমূল পরিবর্তন আনবে বলে আমার দৃঢ় বিশ্বাস।
অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ সালেহ বিন জাফর, উপ-উপাচার্য, ইউসিএসআই ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশ ব্রাঞ্চ ক্যাম্পাস
১৯৭২ সালের ১০ জানুয়ারি বঙ্গবন্ধু পাকিস্তানের কারাগার থেকে মুক্ত হয়ে লন্ডন এবং দিল্লি হয়ে ঢাকায় ফিরলেন। সেদিন অপরাহ্ণে রেসকোর্সে অলিখিত স্বতঃস্ফূর্ত ভাষণ দিয়েছিলেন। যে ভাষণটি আমি শুনেছিলাম—১৭ মিনিটের। ভাষণে একটি জায়গায় তিনি বলেছিলেন, একটা কথা স্পষ্ট করে বলে দিতে চাই, বাংলাদেশ একটি আদর্শ রাষ্ট্র হবে,
২৬ মার্চ ২০২৪১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে অর্জিত স্বাধীন বাংলাদেশের সংবিধানে যে চার রাষ্ট্রনীতি গ্রহণ করা হয়েছিল তার একটি সমাজতন্ত্র। সমাজতন্ত্র মানে বৈষম্যের অবসান। সমাজতন্ত্র মানে ন্যায্যতা। সমাজতন্ত্র মানে সবার শিক্ষা, চিকিৎসা, মাথাগোঁজার ঠাঁই, কাজের সুযোগ। সমাজতন্ত্র মানে যোগ্যতা অনুযায়ী কাজ, প্রয়োজন অনুয
২৬ মার্চ ২০২৪স্বাধীনতার পর বঙ্গবন্ধু রাষ্ট্র পরিচালনার চালিকা শক্তি হিসেবে চারটি মৌলনীতি গ্রহণ করেছিলেন। এগুলো হলো: জাতীয়তাবাদ, গণতন্ত্র, ধর্মনিরপেক্ষতা ও সমাজতন্ত্র। আজ ৫২ বছর পর দেখছি, এই মৌলনীতিগুলোর প্রতিটির সূচক এত নিচে নেমে গেছে যে, বলা চলে রাষ্ট্র পরিচালনার মৌলনীতি বলে এখন আর কিছু নেই। জাতীয়তা দুই ভাগে বি
২৬ মার্চ ২০২৪বাংলাদেশ সম্পর্কে বলা যেতে পারে, রাষ্ট্র হিসেবে নবীন, কিন্তু এর সভ্যতা সুপ্রাচীন। নদীবেষ্টিত গাঙেয় উপত্যকায় পলিবাহিত উর্বর ভূমি যেমন উপচে পড়া শস্যসম্ভারে জীবনকে সমৃদ্ধ করেছে, তেমনি নদীর ভাঙনের খেলায় রাতারাতি বিলুপ্ত হয়েছে বহু জনপদ। এরপরও সভ্যতার নানা চিহ্ন এখানে খুঁজে পাওয়া যায় এবং বাঙালিত্বের বৈশিষ
২৬ মার্চ ২০২৪