প্রশ্ন: ইন্টারন্যাশনাল স্ট্যান্ডার্ড ইউনিভার্সিটির বিশেষত্ব কোন জায়গাটায়?
উত্তর: আর্থিকভাবে অসচ্ছল শিক্ষার্থীদের জন্য আইএসইউ কর্তৃপক্ষ পড়াশোনার পাশাপাশি পার্টটাইম চাকরির সুযোগ করে দিচ্ছে। এটা প্রথম। এর বাইরে ১৪টি ক্যাটাগরিতে শতভাগ পর্যন্ত ওয়েভার দেওয়া হয় শিক্ষার্থীদের। এ ছাড়া বিভিন্ন আর্থিক ও বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে সমঝোতা স্মারক সই করেছি আমরা। সেসব প্রতিষ্ঠানে শিক্ষার্থীরা ইন্টার্ন ও পরবর্তী সময়ে চাকরির সুযোগ পাচ্ছে।
প্রশ্ন: বিশ্ববিদ্যালয়ের বিস্তারিত জানাবেন কি?
উত্তর: ইন্টারন্যাশনাল স্ট্যান্ডার্ড ইউনিভার্সিটি মানসম্পন্ন উচ্চশিক্ষা প্রদানের জন্য দেশের শীর্ষস্থানীয় পোশাক রপ্তানিকারক প্রতিষ্ঠান স্ট্যান্ডার্ড গ্রুপের সামাজিক দায়বদ্ধতার অংশ হিসেবে প্রতিষ্ঠিত। এটি সরকার ও ইউজিসি অনুমোদিত এবং ‘বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় আইন, ২০১০’ অনুসারে ২০১৮ সালে ৩ জুন প্রতিষ্ঠিত হয়।
এখানে তিনটি অনুষদে মোট ৪টি বিভাগ চালু রয়েছে। এগুলোর মধ্যে ব্যবসায় প্রশাসন অনুষদে রয়েছে ব্যাচেলর অব বিজনেস অ্যাডমিনিস্ট্রেশন (বিবিএ) ও মাস্টার্স অব বিজনেস অ্যাডমিনিস্ট্রেশন (এমবিএ)। ফ্যাকাল্টি অব ইঞ্জিনিয়ারিং অ্যান্ড টেকনোলজি অনুষদে রয়েছে কম্পিউটার সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং ও টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগ। আর ফ্যাকাল্টি অব হিউম্যানিটিজ অ্যান্ড সোশ্যাল সায়েন্সেসের অধীনে বিএ (অনার্স) ইন ইংলিশ ও এমএ ইন ইংলিশ লিটারেচার অ্যান্ড কালচারাল স্টাডিজ। আমাদের আছে দুটি আধুনিক ফিজিকস ও কেমিস্ট্রি ল্যাব, কম্পিউটার ল্যাব ও টেক্সটাইল ল্যাব। আইএসইউ ২০২০ সালের ফেব্রুয়ারিতে ইনস্টিটিউশনাল কোয়ালিটি অ্যাসুরেন্স সেল (আইকিউএসি) গঠন করেছে। এটি বৈশ্বিক মানসম্পন্ন গ্র্যাজুয়েট তৈরির জন্য যথাযথ উদ্যোগ ও পরিকল্পনা গ্রহণের কাজ করে থাকে।
প্রশ্ন: গবেষণা এবং সহশিক্ষা বিষয়ে আপনাদের কর্মকাণ্ড কী?
উত্তর: ইন্টারন্যাশনাল স্ট্যান্ডার্ড ইউনিভার্সিটি গবেষণাকে বেশি গুরুত্ব দিচ্ছে। এ জন্য আমাদের আছে সেন্টার ফর রিসার্চ, ডেভেলপমেন্ট অ্যান্ড পাবলিকেশন বিভাগ। আইএসইউ জার্নাল অব বিজনেস এবং ডেভেলপমেন্ট স্টাডিজ প্রকাশ পেয়েছে। আরও কয়েকটি জার্নালের কাজ চলমান রয়েছে। সহশিক্ষা কার্যক্রমের জন্য আছে আইএসইউ টেক্সটাইল ক্লাব, বিজনেস ক্লাব, আইটি ক্লাব, ইংলিশ ল্যাঙ্গুয়েজ ক্লাব, স্পোর্টস ক্লাব ও কালচারাল ক্লাব।
অধ্যাপক ড. আব্দুল আউয়াল খান, উপাচার্য, ইন্টারন্যাশনাল স্ট্যান্ডার্ড ইউনিভার্সিটি
প্রশ্ন: ইন্টারন্যাশনাল স্ট্যান্ডার্ড ইউনিভার্সিটির বিশেষত্ব কোন জায়গাটায়?
উত্তর: আর্থিকভাবে অসচ্ছল শিক্ষার্থীদের জন্য আইএসইউ কর্তৃপক্ষ পড়াশোনার পাশাপাশি পার্টটাইম চাকরির সুযোগ করে দিচ্ছে। এটা প্রথম। এর বাইরে ১৪টি ক্যাটাগরিতে শতভাগ পর্যন্ত ওয়েভার দেওয়া হয় শিক্ষার্থীদের। এ ছাড়া বিভিন্ন আর্থিক ও বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে সমঝোতা স্মারক সই করেছি আমরা। সেসব প্রতিষ্ঠানে শিক্ষার্থীরা ইন্টার্ন ও পরবর্তী সময়ে চাকরির সুযোগ পাচ্ছে।
প্রশ্ন: বিশ্ববিদ্যালয়ের বিস্তারিত জানাবেন কি?
উত্তর: ইন্টারন্যাশনাল স্ট্যান্ডার্ড ইউনিভার্সিটি মানসম্পন্ন উচ্চশিক্ষা প্রদানের জন্য দেশের শীর্ষস্থানীয় পোশাক রপ্তানিকারক প্রতিষ্ঠান স্ট্যান্ডার্ড গ্রুপের সামাজিক দায়বদ্ধতার অংশ হিসেবে প্রতিষ্ঠিত। এটি সরকার ও ইউজিসি অনুমোদিত এবং ‘বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় আইন, ২০১০’ অনুসারে ২০১৮ সালে ৩ জুন প্রতিষ্ঠিত হয়।
এখানে তিনটি অনুষদে মোট ৪টি বিভাগ চালু রয়েছে। এগুলোর মধ্যে ব্যবসায় প্রশাসন অনুষদে রয়েছে ব্যাচেলর অব বিজনেস অ্যাডমিনিস্ট্রেশন (বিবিএ) ও মাস্টার্স অব বিজনেস অ্যাডমিনিস্ট্রেশন (এমবিএ)। ফ্যাকাল্টি অব ইঞ্জিনিয়ারিং অ্যান্ড টেকনোলজি অনুষদে রয়েছে কম্পিউটার সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং ও টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগ। আর ফ্যাকাল্টি অব হিউম্যানিটিজ অ্যান্ড সোশ্যাল সায়েন্সেসের অধীনে বিএ (অনার্স) ইন ইংলিশ ও এমএ ইন ইংলিশ লিটারেচার অ্যান্ড কালচারাল স্টাডিজ। আমাদের আছে দুটি আধুনিক ফিজিকস ও কেমিস্ট্রি ল্যাব, কম্পিউটার ল্যাব ও টেক্সটাইল ল্যাব। আইএসইউ ২০২০ সালের ফেব্রুয়ারিতে ইনস্টিটিউশনাল কোয়ালিটি অ্যাসুরেন্স সেল (আইকিউএসি) গঠন করেছে। এটি বৈশ্বিক মানসম্পন্ন গ্র্যাজুয়েট তৈরির জন্য যথাযথ উদ্যোগ ও পরিকল্পনা গ্রহণের কাজ করে থাকে।
প্রশ্ন: গবেষণা এবং সহশিক্ষা বিষয়ে আপনাদের কর্মকাণ্ড কী?
উত্তর: ইন্টারন্যাশনাল স্ট্যান্ডার্ড ইউনিভার্সিটি গবেষণাকে বেশি গুরুত্ব দিচ্ছে। এ জন্য আমাদের আছে সেন্টার ফর রিসার্চ, ডেভেলপমেন্ট অ্যান্ড পাবলিকেশন বিভাগ। আইএসইউ জার্নাল অব বিজনেস এবং ডেভেলপমেন্ট স্টাডিজ প্রকাশ পেয়েছে। আরও কয়েকটি জার্নালের কাজ চলমান রয়েছে। সহশিক্ষা কার্যক্রমের জন্য আছে আইএসইউ টেক্সটাইল ক্লাব, বিজনেস ক্লাব, আইটি ক্লাব, ইংলিশ ল্যাঙ্গুয়েজ ক্লাব, স্পোর্টস ক্লাব ও কালচারাল ক্লাব।
অধ্যাপক ড. আব্দুল আউয়াল খান, উপাচার্য, ইন্টারন্যাশনাল স্ট্যান্ডার্ড ইউনিভার্সিটি
১৯৭২ সালের ১০ জানুয়ারি বঙ্গবন্ধু পাকিস্তানের কারাগার থেকে মুক্ত হয়ে লন্ডন এবং দিল্লি হয়ে ঢাকায় ফিরলেন। সেদিন অপরাহ্ণে রেসকোর্সে অলিখিত স্বতঃস্ফূর্ত ভাষণ দিয়েছিলেন। যে ভাষণটি আমি শুনেছিলাম—১৭ মিনিটের। ভাষণে একটি জায়গায় তিনি বলেছিলেন, একটা কথা স্পষ্ট করে বলে দিতে চাই, বাংলাদেশ একটি আদর্শ রাষ্ট্র হবে,
২৬ মার্চ ২০২৪১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে অর্জিত স্বাধীন বাংলাদেশের সংবিধানে যে চার রাষ্ট্রনীতি গ্রহণ করা হয়েছিল তার একটি সমাজতন্ত্র। সমাজতন্ত্র মানে বৈষম্যের অবসান। সমাজতন্ত্র মানে ন্যায্যতা। সমাজতন্ত্র মানে সবার শিক্ষা, চিকিৎসা, মাথাগোঁজার ঠাঁই, কাজের সুযোগ। সমাজতন্ত্র মানে যোগ্যতা অনুযায়ী কাজ, প্রয়োজন অনুয
২৬ মার্চ ২০২৪স্বাধীনতার পর বঙ্গবন্ধু রাষ্ট্র পরিচালনার চালিকা শক্তি হিসেবে চারটি মৌলনীতি গ্রহণ করেছিলেন। এগুলো হলো: জাতীয়তাবাদ, গণতন্ত্র, ধর্মনিরপেক্ষতা ও সমাজতন্ত্র। আজ ৫২ বছর পর দেখছি, এই মৌলনীতিগুলোর প্রতিটির সূচক এত নিচে নেমে গেছে যে, বলা চলে রাষ্ট্র পরিচালনার মৌলনীতি বলে এখন আর কিছু নেই। জাতীয়তা দুই ভাগে বি
২৬ মার্চ ২০২৪বাংলাদেশ সম্পর্কে বলা যেতে পারে, রাষ্ট্র হিসেবে নবীন, কিন্তু এর সভ্যতা সুপ্রাচীন। নদীবেষ্টিত গাঙেয় উপত্যকায় পলিবাহিত উর্বর ভূমি যেমন উপচে পড়া শস্যসম্ভারে জীবনকে সমৃদ্ধ করেছে, তেমনি নদীর ভাঙনের খেলায় রাতারাতি বিলুপ্ত হয়েছে বহু জনপদ। এরপরও সভ্যতার নানা চিহ্ন এখানে খুঁজে পাওয়া যায় এবং বাঙালিত্বের বৈশিষ
২৬ মার্চ ২০২৪