আজকের পত্রিকা ডেস্ক
উজানের ঢল ও ভারী বৃষ্টিতে নদ-নদীর পানি বেড়ে দেশের উত্তরাঞ্চলে বন্যা পরিস্থিতির আরও অবনতি হয়েছে। নতুন করে প্লাবিত হয়েছে বিভিন্ন জেলার নিম্নাঞ্চল। অনেক স্থানে আবার বিপৎসীমা ছুঁই ছুঁই করছে নদ-নদীর পানি। এতে পরিস্থিতির আরও অবনতি হবে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে।
বন্যাকবলিত অনেক এলাকায় দেখা দিয়েছে তীব্র খাদ্য ও বিশুদ্ধ পানির সংকট। এমন পরিস্থিতিতে ত্রাণই বানভাসিদের একমাত্র ভরসা। তবে পর্যাপ্ত ত্রাণ মিলছে না বলে তাদের অভিযোগ।
এদিকে উত্তরে বন্যা পরিস্থিতির অবনতি হলেও সিলেট অঞ্চলে বৃষ্টি কম হওয়ায় পরিস্থিতির উন্নতি হচ্ছে।
কুড়িগ্রামে ৪২ ইউনিয়নের মানুষ পানিবন্দী
ব্রহ্মপুত্রের পর দুধকুমার ও ধরলার পানি বিপৎসীমা অতিক্রম করায় কুড়িগ্রামের সার্বিক বন্যা পরিস্থিতির অবনতি হয়েছে। নতুন নতুন এলাকা প্লাবিত হয়ে পানিবন্দী হয়েছে ৮ উপজেলার ৪২ ইউনিয়নের মানুষ। অনেকে আশ্রয়কেন্দ্র ও বাঁধে আশ্রয় নিয়েছে। সংকট দেখা দিয়েছে শুকনা খাবার ও বিশুদ্ধ পানির।
পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) নিয়ন্ত্রণকক্ষ জানায়, জেলায় ব্রহ্মপুত্রের সঙ্গে ধরলা ও দুধকুমারের পানিও বিপৎসীমা অতিক্রম করেছে। শনিবার দিনভর ব্রহ্মপুত্রের পানি সামান্য কমলেও বিপৎসীমার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। সন্ধ্যা ৬টায় এই নদের পানি চিলমারী পয়েন্টে বিপৎসীমার ৭০ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে, নুনখাওয়া পয়েন্টে ৫৮ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে এবং হাতিয়া পয়েন্টে ৬৬ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হয়েছে। একই সময়ে ধরলা নদীর পানি বেড়ে কুড়িগ্রাম সেতু পয়েন্টে বিপৎসীমার ১৮ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে এবং দুধকুমার নদের পানি পাটেশ্বরী পয়েন্টে বিপৎসীমার ৪০ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হয়েছে।
গাইবান্ধায় বিশুদ্ধ পানির সংকট
গাইবান্ধায় চারটি উপজেলার ২৭টি ইউনিয়নের নিম্নাঞ্চল বন্যার পানিতে তলিয়ে গেছে। পানিবন্দী হয়ে পড়েছে প্রায় ৭০ হাজার পরিবার। নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হওয়ায় নদীতীরবর্তী ৮০টি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে পাঠদান বন্ধ রয়েছে।
গতকাল সদর ও ফুলছড়ি উপজেলার বিভিন্ন চর ঘুরে দেখা যায়, ব্রহ্মপুত্র ও যমুনার তীরে চরাঞ্চলের ঘরবাড়ি ডুবে গেছে। অনেক টিনশেড ঘর বিধ্বস্ত হয়ে পড়ে আছে। অনেকে নৌকায় করে ঘরের জিনিসপত্র অন্যত্র সরিয়ে নিচ্ছে।
ফুলছড়ি উপজেলার এরেন্ডাবাড়ী ইউনিয়নের আনন্দবাড়ী চরের বাসিন্দা আবু সাঈদ বলেন, ‘দুই দফায় বন্যায় আমাদের সর্বনাশ হয়েছে। অল্প সময়ে দুই বন্যার কারণে আমাদের বাড়িঘর-ফসল—সব পানির নিচে ডুবে গেছে।’
বিপৎসীমা ছুঁই ছুঁই তিস্তার পানি
তিস্তা নদীর পানি বেড়ে প্লাবিত হয়েছে লালমনিরহাট ও নীলফামারীর বিভিন্ন উপজেলার নিম্নাঞ্চল। শনিবার সকাল ৯টা ও দুপুর ১২টায় হাতীবান্ধা উপজেলার দোয়ানীতে দেশের বৃহত্তম সেচ প্রকল্প তিস্তা ব্যারাজের ডালিয়া পয়েন্টে পানি বিপৎসীমার ১০ সেন্টিমিটার নিচ দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছিল। বিকেলে কিছুটা কমে বিপৎসীমার ১২ সেন্টিমিটার নিচ দিয়ে পানি প্রবাহিত হওয়ার তথ্য রেকর্ড করা হয়।
ডিমলা উপজেলার পূর্বছাতনাই ইউনিয়নের ঝাড়সিংহেশ্বরের বাসিন্দা জামিয়ার হোসেন জানান, শুক্রবার রাতে হঠাৎ নদীর পানি বাড়তে শুরু করে। এতে গ্রামের অনেকের বাড়ির উঠানে পানি উঠে গেছে। আরও পানি বাড়ার শঙ্কা আছে।
সিরাজগঞ্জে যমুনার তীরে ভাঙন যমুনার পানি বাড়ায় সিরাজগঞ্জের
কাজীপুর, সদর, বেলকুচি, শাহজাদপুর ও চৌহালী উপজেলার নতুন নতুন এলাকা প্লাবিত হচ্ছে। পানিতে ডুবেছে ঘরবাড়ি, রাস্তাঘাট, ফসলি জমি, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান। এতে দুর্ভোগে পড়েছেন পানিবন্দী মানুষ। অনেকেই বন্যা নিয়ন্ত্রণ বাঁধ ও অন্যের বাড়িতে আশ্রয় নিচ্ছেন।
এদিকে পানি বাড়ায় কাজীপুরের খাসরাজবাড়ী, তেকানি, নিশ্চিন্তপুর ও চরগিরিশের বিভিন্ন পয়েন্টে দেখা দিয়েছে নদীভাঙন। ভাঙনের মুখে পড়েছে ছালাল চরে নির্মিত মুজিব কেল্লা। যেকোনো সময় তা যমুনা নদীতে বিলীন হয়ে যেতে পারে। ভাঙনের কবলে পড়েছে ভেটুয়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ও।
সড়ক ভেঙে দুর্ভোগ
টাঙ্গাইলে বন্যা পরিস্থিতির অবনতি হচ্ছে। নতুন নতুন এলাকা প্লাবিত হওয়ায় পানিবন্দী হচ্ছে কয়েক হাজার পরিবার। গরু-ছাগল, হাঁস-মুরগি নিয়ে বেশি বিপাকে পড়েছেন বন্যার্তরা। দেখা দিচ্ছে সুপেয় পানির অভাব।
ভূঞাপুরে যমুনা নদীর পানির তীব্র স্রোতে ভেঙে গেছে সড়ক। গতকাল ভোরে গোবিন্দাসী-ভালকুটিয়া-চিতুলিয়াপাড়া সড়কটি ভেঙে যায়। এতে করে ওই সড়ক দিয়ে চলাচল করা প্রায় ১০ হাজার মানুষের দুর্ভোগ চরম আকার ধারণ করে।
বগুড়ায় অপরিবর্তিত
বন্যা পরিস্থিতি অপরিবর্তিত রয়েছে বগুড়ায়। তবে এখনো জেলায় পানিবন্দী রয়েছে লক্ষাধিক মানুষ। গতকাল বেলা ৩টা পর্যন্ত যমুনার পানি না বাড়লেও বিপৎসীমার ৫৯ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। এর আগে শুক্রবার সকাল ৬টা থেকে শনিবার সকাল ৬টা পর্যন্ত সারিয়াকান্দি উপজেলার মথুরাপাড়া পয়েন্টে যমুনার পানি বেড়েছে ১০ সেন্টিমিটার।
ভোগান্তি কমছে না সিলেটে
এক মাসের মধ্যে তিন দফা বন্যায় লন্ডভন্ড সিলেটের সব কটি উপজেলা। তবে বৃষ্টিপাত কমায় উন্নতি হচ্ছে জেলার বন্যা পরিস্থিতি। এ অবস্থায়ও ধীরগতিতে পানি নামায় দুর্ভোগে রয়েছে ৬ লক্ষাধিক মানুষ। খাবার ও ত্রাণ সংকটের পাশাপাশি ক্ষতিগ্রস্ত ঘরবাড়ি মেরামত নিয়েও রয়েছে তারা বিপাকে।
গত সোমবার থেকে তৃতীয় দফায় শুরু হওয়া বন্যা পরিস্থিতির এখন উন্নতি হচ্ছে। নিম্নাঞ্চলে আগে থেকে পানি থাকায় নদ-নদীর পানি নামতে পারছে না ভালোভাবে। তবে রোদ ওঠায় এই পরিস্থিতির উন্নতি হবে বলে আশাবাদী সংশ্লিষ্টরা।
উজানের ঢল ও ভারী বৃষ্টিতে নদ-নদীর পানি বেড়ে দেশের উত্তরাঞ্চলে বন্যা পরিস্থিতির আরও অবনতি হয়েছে। নতুন করে প্লাবিত হয়েছে বিভিন্ন জেলার নিম্নাঞ্চল। অনেক স্থানে আবার বিপৎসীমা ছুঁই ছুঁই করছে নদ-নদীর পানি। এতে পরিস্থিতির আরও অবনতি হবে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে।
বন্যাকবলিত অনেক এলাকায় দেখা দিয়েছে তীব্র খাদ্য ও বিশুদ্ধ পানির সংকট। এমন পরিস্থিতিতে ত্রাণই বানভাসিদের একমাত্র ভরসা। তবে পর্যাপ্ত ত্রাণ মিলছে না বলে তাদের অভিযোগ।
এদিকে উত্তরে বন্যা পরিস্থিতির অবনতি হলেও সিলেট অঞ্চলে বৃষ্টি কম হওয়ায় পরিস্থিতির উন্নতি হচ্ছে।
কুড়িগ্রামে ৪২ ইউনিয়নের মানুষ পানিবন্দী
ব্রহ্মপুত্রের পর দুধকুমার ও ধরলার পানি বিপৎসীমা অতিক্রম করায় কুড়িগ্রামের সার্বিক বন্যা পরিস্থিতির অবনতি হয়েছে। নতুন নতুন এলাকা প্লাবিত হয়ে পানিবন্দী হয়েছে ৮ উপজেলার ৪২ ইউনিয়নের মানুষ। অনেকে আশ্রয়কেন্দ্র ও বাঁধে আশ্রয় নিয়েছে। সংকট দেখা দিয়েছে শুকনা খাবার ও বিশুদ্ধ পানির।
পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) নিয়ন্ত্রণকক্ষ জানায়, জেলায় ব্রহ্মপুত্রের সঙ্গে ধরলা ও দুধকুমারের পানিও বিপৎসীমা অতিক্রম করেছে। শনিবার দিনভর ব্রহ্মপুত্রের পানি সামান্য কমলেও বিপৎসীমার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। সন্ধ্যা ৬টায় এই নদের পানি চিলমারী পয়েন্টে বিপৎসীমার ৭০ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে, নুনখাওয়া পয়েন্টে ৫৮ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে এবং হাতিয়া পয়েন্টে ৬৬ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হয়েছে। একই সময়ে ধরলা নদীর পানি বেড়ে কুড়িগ্রাম সেতু পয়েন্টে বিপৎসীমার ১৮ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে এবং দুধকুমার নদের পানি পাটেশ্বরী পয়েন্টে বিপৎসীমার ৪০ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হয়েছে।
গাইবান্ধায় বিশুদ্ধ পানির সংকট
গাইবান্ধায় চারটি উপজেলার ২৭টি ইউনিয়নের নিম্নাঞ্চল বন্যার পানিতে তলিয়ে গেছে। পানিবন্দী হয়ে পড়েছে প্রায় ৭০ হাজার পরিবার। নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হওয়ায় নদীতীরবর্তী ৮০টি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে পাঠদান বন্ধ রয়েছে।
গতকাল সদর ও ফুলছড়ি উপজেলার বিভিন্ন চর ঘুরে দেখা যায়, ব্রহ্মপুত্র ও যমুনার তীরে চরাঞ্চলের ঘরবাড়ি ডুবে গেছে। অনেক টিনশেড ঘর বিধ্বস্ত হয়ে পড়ে আছে। অনেকে নৌকায় করে ঘরের জিনিসপত্র অন্যত্র সরিয়ে নিচ্ছে।
ফুলছড়ি উপজেলার এরেন্ডাবাড়ী ইউনিয়নের আনন্দবাড়ী চরের বাসিন্দা আবু সাঈদ বলেন, ‘দুই দফায় বন্যায় আমাদের সর্বনাশ হয়েছে। অল্প সময়ে দুই বন্যার কারণে আমাদের বাড়িঘর-ফসল—সব পানির নিচে ডুবে গেছে।’
বিপৎসীমা ছুঁই ছুঁই তিস্তার পানি
তিস্তা নদীর পানি বেড়ে প্লাবিত হয়েছে লালমনিরহাট ও নীলফামারীর বিভিন্ন উপজেলার নিম্নাঞ্চল। শনিবার সকাল ৯টা ও দুপুর ১২টায় হাতীবান্ধা উপজেলার দোয়ানীতে দেশের বৃহত্তম সেচ প্রকল্প তিস্তা ব্যারাজের ডালিয়া পয়েন্টে পানি বিপৎসীমার ১০ সেন্টিমিটার নিচ দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছিল। বিকেলে কিছুটা কমে বিপৎসীমার ১২ সেন্টিমিটার নিচ দিয়ে পানি প্রবাহিত হওয়ার তথ্য রেকর্ড করা হয়।
ডিমলা উপজেলার পূর্বছাতনাই ইউনিয়নের ঝাড়সিংহেশ্বরের বাসিন্দা জামিয়ার হোসেন জানান, শুক্রবার রাতে হঠাৎ নদীর পানি বাড়তে শুরু করে। এতে গ্রামের অনেকের বাড়ির উঠানে পানি উঠে গেছে। আরও পানি বাড়ার শঙ্কা আছে।
সিরাজগঞ্জে যমুনার তীরে ভাঙন যমুনার পানি বাড়ায় সিরাজগঞ্জের
কাজীপুর, সদর, বেলকুচি, শাহজাদপুর ও চৌহালী উপজেলার নতুন নতুন এলাকা প্লাবিত হচ্ছে। পানিতে ডুবেছে ঘরবাড়ি, রাস্তাঘাট, ফসলি জমি, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান। এতে দুর্ভোগে পড়েছেন পানিবন্দী মানুষ। অনেকেই বন্যা নিয়ন্ত্রণ বাঁধ ও অন্যের বাড়িতে আশ্রয় নিচ্ছেন।
এদিকে পানি বাড়ায় কাজীপুরের খাসরাজবাড়ী, তেকানি, নিশ্চিন্তপুর ও চরগিরিশের বিভিন্ন পয়েন্টে দেখা দিয়েছে নদীভাঙন। ভাঙনের মুখে পড়েছে ছালাল চরে নির্মিত মুজিব কেল্লা। যেকোনো সময় তা যমুনা নদীতে বিলীন হয়ে যেতে পারে। ভাঙনের কবলে পড়েছে ভেটুয়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ও।
সড়ক ভেঙে দুর্ভোগ
টাঙ্গাইলে বন্যা পরিস্থিতির অবনতি হচ্ছে। নতুন নতুন এলাকা প্লাবিত হওয়ায় পানিবন্দী হচ্ছে কয়েক হাজার পরিবার। গরু-ছাগল, হাঁস-মুরগি নিয়ে বেশি বিপাকে পড়েছেন বন্যার্তরা। দেখা দিচ্ছে সুপেয় পানির অভাব।
ভূঞাপুরে যমুনা নদীর পানির তীব্র স্রোতে ভেঙে গেছে সড়ক। গতকাল ভোরে গোবিন্দাসী-ভালকুটিয়া-চিতুলিয়াপাড়া সড়কটি ভেঙে যায়। এতে করে ওই সড়ক দিয়ে চলাচল করা প্রায় ১০ হাজার মানুষের দুর্ভোগ চরম আকার ধারণ করে।
বগুড়ায় অপরিবর্তিত
বন্যা পরিস্থিতি অপরিবর্তিত রয়েছে বগুড়ায়। তবে এখনো জেলায় পানিবন্দী রয়েছে লক্ষাধিক মানুষ। গতকাল বেলা ৩টা পর্যন্ত যমুনার পানি না বাড়লেও বিপৎসীমার ৫৯ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। এর আগে শুক্রবার সকাল ৬টা থেকে শনিবার সকাল ৬টা পর্যন্ত সারিয়াকান্দি উপজেলার মথুরাপাড়া পয়েন্টে যমুনার পানি বেড়েছে ১০ সেন্টিমিটার।
ভোগান্তি কমছে না সিলেটে
এক মাসের মধ্যে তিন দফা বন্যায় লন্ডভন্ড সিলেটের সব কটি উপজেলা। তবে বৃষ্টিপাত কমায় উন্নতি হচ্ছে জেলার বন্যা পরিস্থিতি। এ অবস্থায়ও ধীরগতিতে পানি নামায় দুর্ভোগে রয়েছে ৬ লক্ষাধিক মানুষ। খাবার ও ত্রাণ সংকটের পাশাপাশি ক্ষতিগ্রস্ত ঘরবাড়ি মেরামত নিয়েও রয়েছে তারা বিপাকে।
গত সোমবার থেকে তৃতীয় দফায় শুরু হওয়া বন্যা পরিস্থিতির এখন উন্নতি হচ্ছে। নিম্নাঞ্চলে আগে থেকে পানি থাকায় নদ-নদীর পানি নামতে পারছে না ভালোভাবে। তবে রোদ ওঠায় এই পরিস্থিতির উন্নতি হবে বলে আশাবাদী সংশ্লিষ্টরা।
রাজধানীর আজিমপুরে মেডিকেল স্টাফ কোয়ার্টারের বাসায় মাকে বেঁধে রেখে টাকা, গয়নাসহ শিশু সন্তানকে তুলে নেওয়ার ঘটনা ঘটেছে। প্রাথমিকভাবে তদন্তকারীরা মনে করছেন, এটা পরিকল্পিত ঘটনা। ৮ মাসের জাইফাকে অপহরণ ও মূল্যবান সম্পদ চুরি করা ছিল উদ্দেশ্য। এ ঘটনায় এখনো কেউ গ্রেপ্তার হননি। গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে সাবলেট...
৭ মিনিট আগেকুষ্টিয়ার দৌলতপুরে যৌথবাহিনী রাতভর অভিযান চালিয়ে আগ্নেয়াস্ত্র, গুলি, ককটেল, দেশীয় অস্ত্রসহ যুবদল, ছাত্রদল ও যুবলীগের তিন নেতাকে আটক করেছে। গতকাল বৃহস্পতিবার রাত ২টা থেকে আজ শুক্রবার ভোর ৬টা পর্যন্ত উপজেলার পিয়ারপুর ও জগন্নাথপুর গ্রামে এই অভিযান চালানো হয়।
১৬ মিনিট আগেবগুড়ার দুপচাঁচিয়ায় গৃহবধূ উম্মে সালমাকে হত্যার পর ডিপ ফ্রিজে রাখার ঘটনাটি নতুন মোড় নিয়েছে। উম্মে সালমার ছেলে সাদ বিন আজিজুর রহমানকে গ্রেপ্তারের পর এই হত্যাকাণ্ডে জড়িত বলে দাবি করেছিল র্যাব। তবে পুলিশ বলছে, ওই বাড়ির ভাড়াটিয়ারা এ হত্যা ঘটিয়েছেন।
৩৫ মিনিট আগেনিহত ফয়সাল খান শুভ জেলার ঈশ্বরগঞ্জ উপজেলার কাশিপুর এলাকার মো. সেলিম খানের ছেলে। তিনি কবি নজরুল বিশ্ববিদ্যালয় থেকে এমবিএ সম্পন্ন করে নগরীর কেওয়াটখালী পাওয়ার হাউজ রোডে বোন জামাইয়ের বাসায় থেকে চাকরির জন্য চেষ্টা করছিলেন।
১ ঘণ্টা আগে