রংপুর প্রতিনিধি
রংপুর মেডিকেল কলেজ (রমেক) হাসপাতালে নানা অনিয়ম, দুর্নীতির ও অব্যবস্থাপনার অভিযোগ দীর্ঘদিনের। আছে ভুল চিকিৎসায় রোগীর মৃত্যু ও স্বজনদের হয়রানির অভিযোগও। এসব কারণে রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পরিচালক, সহকারী পরিচালকসহ চারজনকে ওএসডি করে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর মহাখালীতে সংযুক্ত করা হয়েছে।
হাসপাতাল সূত্রে জানা যায়, গত ২১ জুন অস্ত্রোপচারের জন্য রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি হন রংপুর নগরীর কেরানীপাড়া চৌরাস্তা এলাকার ফাতেমা বেগম। রোগীকে ট্রান্সমিশন বিভাগে নিয়ে পরীক্ষার পর জানানো হয়, তাঁর রক্তের গ্রুপ ‘এ’ পজিটিভ। এরপর স্বজনেরা ‘এ’ পজিটিভ রক্ত সংগ্রহ করেন। হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ তা ক্রস ম্যাচ করে নিশ্চিত করে, রক্তের গ্রুপ ঠিক আছে।
২২ জুন ফাতেমার জরায়ুর অস্ত্রোপচার হয়। এক ব্যাগ রক্ত শরীরে যাওয়ার পরপরই রক্তক্ষরণ, শরীর ফুলে যাওয়া, খিঁচুনিসহ পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া শুরু হয় তাঁর। কারণ জানতে না পেরে পরদিন চিকিৎসকেরা সিদ্ধান্ত নেন, আবার অস্ত্রোপচার করবেন। তাই আবার স্বজনদের রক্ত সংগ্রহ করতে বলা হয়। স্বজনেরা এবারও তিন ব্যাগ ‘এ’ পজিটিভ রক্ত সংগ্রহ করেন। কিন্তু এবার আর ক্রস ম্যাচ হয়নি। এতে চিকিৎসকদের সন্দেহ হয়। এরপর হাসপাতাল ও বাইরে থেকে ফাতেমার রক্ত পরীক্ষা করে জানা যায়, তাঁর রক্তের গ্রুপ আসলে ‘ও’ পজিটিভ।
চিকিৎসকেরা বুঝতে পারেন, রক্তের গ্রুপ মিস ম্যাচ হওয়ায় সমস্যা দেখা দিয়েছে। এরপর ফাতেমাকে আইসিইউতে নেওয়া হয়। ২৯ জুন পর্যন্ত আইসিইউতে রাখার পরও অবস্থার উন্নতি না হওয়ায় ৩০ জুন তাঁকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালে নেওয়া হয়। এরপর ১০ জুলাই ভোর ৪টার দিকে ফাতেমা চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান।
এ নিয়ে ৮ জুলাই আজকের পত্রিকায় ‘ভিন্ন গ্রুপের রক্ত নিয়ে রোগীর জীবন যায় যায়’ ও ১০ জুলাই ‘অস্ত্রোপচারের সময় ভিন্ন গ্রুপের রক্ত পুশ, চিকিৎসাধীন নারীর মৃত্যু’ শিরোনামে দুটি প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়।
এ ঘটনায় বিভিন্ন সময় বিচার দাবিতে হাসপাতালের সামনে অনশন কর্মসূচি করেন ফাতেমার ছেলে আব্দুলাহ আল মারুফ জিয়াম। কিন্তু আশ্বাস ছাড়া কোনো সুরাহা পাননি তিনি।
এদিকে ১০ আগস্ট অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান ড. মুহাম্মদ ইউনূস রমেক হাসপাতাল পরিদর্শন করেন। এ সময় তিনি তাঁর সঙ্গে কথা বলার জন্য হাসপাতালে সকাল থেকেই অনশন কর্মসূচি নেন। ড. ইউনূস হাসপাতালে এলে জিয়ামের সঙ্গে কথা বলেন। এ সময় জিয়াম তাঁর অভিযোগ তুলে ধরবে বিচার চান। ড. ইউনূস সঠিক বিচার দেওয়ার আশ্বাস দিলে জিয়াম ঘরে ফিরে যান।
আজ সোমবার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় স্বাস্থ্যসেবা বিভাগের সহকারী সচিব এম কে হাসান জাহিদ স্বাক্ষরিত এক প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়। প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, বিসিএস স্বাস্থ্য ক্যাডারের নিম্নবর্ণিত কর্মকর্তাদের তাঁদের নামের পাশে বর্ণিত পদ ও কর্মস্থলে বদলিপূর্বক পদায়ন করা হলো।
দুই কর্মকর্তা হলেন, রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পরিচালক ডা. মোহাম্মদ ইউনুস আলী ও সহকারী পরিচালক প্রশাসন ডা. মো. মজিদুল ইসলাম। একই সঙ্গে এই দুই কর্মকর্তাকে অধিদপ্তরের বিশেষ ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওএসডি) করা হয়েছে। রাষ্ট্রপতির আদেশক্রমে এবং জনস্বার্থে জারিকৃত এ আদেশ অবিলম্বে কার্যকর হবে।
এ ছাড়া ১১ আগস্ট একই সচিব স্বাক্ষরিত একটি প্রজ্ঞাপনে রংপুর মেডিকেল কলেজের ব্লাড ট্রান্সফিউশন বিভাগের সহকারী অধ্যাপক চিকিৎসক জোবাইদা জান্নাত ও আইসিইউয়ের ইনচার্জ ডা. জামাল উদ্দিন মিন্টুকে ওএসডি করা হয়। বলা হয়, পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত স্বাস্থ্য অধিদপ্তরে বিশেষ ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওএসডি) করা হলো। চিকিৎসক জোবাইদা জান্নাত প্যাথলজি বিভাগের বিভাগীয় প্রধান ছিলেন বলে জানান পরিচালক।
ভুল রক্তের গ্রুপ পুশ করায় মারা যাওয়া ফাতেমার ছেলে আব্দুল্লাহ আল মারুফ জিয়াম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘কোথাও অন্যায় হলে প্রতিবাদ করুন। কেউ না থাকলে একাই দাঁড়ান, ন্যায়বিচার পাবেন। আজ আমার মাকে হত্যার বিচার পেয়েছি। অশেষ ধন্যবাদ জানাই অন্তর্বর্তীকালীন সরকার ড. মুহাম্মদ ইউনূস স্যারকে। তিনি আমার কথা শুনেছেন। আমার দাবি তিনি ইতিমধ্যে পূরণ করা শুরু করেছেন।’
জানতে চাইলে রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পরিচালক মোহাম্মদ ইউনূস আলী আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘বদলি–ওএসডি আমাদের ডাক্তারদের নৈমিত্তিক ঘটনা। এটাকে আমি কোনো নেগেটিভভাবে দেখি না। বদলি হওয়ার জন্য আমি নিজেই ছয় মাস ধরে চেষ্টা করছিলাম। দেশের অস্থিতিশীল পরিস্থিতির কারণে তা হয়নি।’
এক প্রশ্নে পরিচালক বলেন, ‘কোথায় কী ঘটছে, এটার জন্য পরিচালক কেমনে দায়ী হয়। এখানে পরিচালকের কোনো দায় নাই। যেহেতু আমি পরিচালক—এটাই আমার অপরাধ। ওদের কমপ্লেনের ভিত্তিতে আমার বদলি বা ওএসডি হয়নি। ফাতেমার মৃত্যুর ঘটনায় আমি দায়ী নই। ভুল চিকিৎসার জন্য আমি প্যাথলোজির ইনচার্জসহ দুজনকে তাৎক্ষণিক বদলি করেছি। কিন্তু আমার কোনো প্রকার জবানবন্দি না নিয়ে ওএসডি করা হলো।’
রংপুর মেডিকেল কলেজ (রমেক) হাসপাতালে নানা অনিয়ম, দুর্নীতির ও অব্যবস্থাপনার অভিযোগ দীর্ঘদিনের। আছে ভুল চিকিৎসায় রোগীর মৃত্যু ও স্বজনদের হয়রানির অভিযোগও। এসব কারণে রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পরিচালক, সহকারী পরিচালকসহ চারজনকে ওএসডি করে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর মহাখালীতে সংযুক্ত করা হয়েছে।
হাসপাতাল সূত্রে জানা যায়, গত ২১ জুন অস্ত্রোপচারের জন্য রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি হন রংপুর নগরীর কেরানীপাড়া চৌরাস্তা এলাকার ফাতেমা বেগম। রোগীকে ট্রান্সমিশন বিভাগে নিয়ে পরীক্ষার পর জানানো হয়, তাঁর রক্তের গ্রুপ ‘এ’ পজিটিভ। এরপর স্বজনেরা ‘এ’ পজিটিভ রক্ত সংগ্রহ করেন। হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ তা ক্রস ম্যাচ করে নিশ্চিত করে, রক্তের গ্রুপ ঠিক আছে।
২২ জুন ফাতেমার জরায়ুর অস্ত্রোপচার হয়। এক ব্যাগ রক্ত শরীরে যাওয়ার পরপরই রক্তক্ষরণ, শরীর ফুলে যাওয়া, খিঁচুনিসহ পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া শুরু হয় তাঁর। কারণ জানতে না পেরে পরদিন চিকিৎসকেরা সিদ্ধান্ত নেন, আবার অস্ত্রোপচার করবেন। তাই আবার স্বজনদের রক্ত সংগ্রহ করতে বলা হয়। স্বজনেরা এবারও তিন ব্যাগ ‘এ’ পজিটিভ রক্ত সংগ্রহ করেন। কিন্তু এবার আর ক্রস ম্যাচ হয়নি। এতে চিকিৎসকদের সন্দেহ হয়। এরপর হাসপাতাল ও বাইরে থেকে ফাতেমার রক্ত পরীক্ষা করে জানা যায়, তাঁর রক্তের গ্রুপ আসলে ‘ও’ পজিটিভ।
চিকিৎসকেরা বুঝতে পারেন, রক্তের গ্রুপ মিস ম্যাচ হওয়ায় সমস্যা দেখা দিয়েছে। এরপর ফাতেমাকে আইসিইউতে নেওয়া হয়। ২৯ জুন পর্যন্ত আইসিইউতে রাখার পরও অবস্থার উন্নতি না হওয়ায় ৩০ জুন তাঁকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালে নেওয়া হয়। এরপর ১০ জুলাই ভোর ৪টার দিকে ফাতেমা চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান।
এ নিয়ে ৮ জুলাই আজকের পত্রিকায় ‘ভিন্ন গ্রুপের রক্ত নিয়ে রোগীর জীবন যায় যায়’ ও ১০ জুলাই ‘অস্ত্রোপচারের সময় ভিন্ন গ্রুপের রক্ত পুশ, চিকিৎসাধীন নারীর মৃত্যু’ শিরোনামে দুটি প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়।
এ ঘটনায় বিভিন্ন সময় বিচার দাবিতে হাসপাতালের সামনে অনশন কর্মসূচি করেন ফাতেমার ছেলে আব্দুলাহ আল মারুফ জিয়াম। কিন্তু আশ্বাস ছাড়া কোনো সুরাহা পাননি তিনি।
এদিকে ১০ আগস্ট অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান ড. মুহাম্মদ ইউনূস রমেক হাসপাতাল পরিদর্শন করেন। এ সময় তিনি তাঁর সঙ্গে কথা বলার জন্য হাসপাতালে সকাল থেকেই অনশন কর্মসূচি নেন। ড. ইউনূস হাসপাতালে এলে জিয়ামের সঙ্গে কথা বলেন। এ সময় জিয়াম তাঁর অভিযোগ তুলে ধরবে বিচার চান। ড. ইউনূস সঠিক বিচার দেওয়ার আশ্বাস দিলে জিয়াম ঘরে ফিরে যান।
আজ সোমবার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় স্বাস্থ্যসেবা বিভাগের সহকারী সচিব এম কে হাসান জাহিদ স্বাক্ষরিত এক প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়। প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, বিসিএস স্বাস্থ্য ক্যাডারের নিম্নবর্ণিত কর্মকর্তাদের তাঁদের নামের পাশে বর্ণিত পদ ও কর্মস্থলে বদলিপূর্বক পদায়ন করা হলো।
দুই কর্মকর্তা হলেন, রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পরিচালক ডা. মোহাম্মদ ইউনুস আলী ও সহকারী পরিচালক প্রশাসন ডা. মো. মজিদুল ইসলাম। একই সঙ্গে এই দুই কর্মকর্তাকে অধিদপ্তরের বিশেষ ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওএসডি) করা হয়েছে। রাষ্ট্রপতির আদেশক্রমে এবং জনস্বার্থে জারিকৃত এ আদেশ অবিলম্বে কার্যকর হবে।
এ ছাড়া ১১ আগস্ট একই সচিব স্বাক্ষরিত একটি প্রজ্ঞাপনে রংপুর মেডিকেল কলেজের ব্লাড ট্রান্সফিউশন বিভাগের সহকারী অধ্যাপক চিকিৎসক জোবাইদা জান্নাত ও আইসিইউয়ের ইনচার্জ ডা. জামাল উদ্দিন মিন্টুকে ওএসডি করা হয়। বলা হয়, পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত স্বাস্থ্য অধিদপ্তরে বিশেষ ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওএসডি) করা হলো। চিকিৎসক জোবাইদা জান্নাত প্যাথলজি বিভাগের বিভাগীয় প্রধান ছিলেন বলে জানান পরিচালক।
ভুল রক্তের গ্রুপ পুশ করায় মারা যাওয়া ফাতেমার ছেলে আব্দুল্লাহ আল মারুফ জিয়াম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘কোথাও অন্যায় হলে প্রতিবাদ করুন। কেউ না থাকলে একাই দাঁড়ান, ন্যায়বিচার পাবেন। আজ আমার মাকে হত্যার বিচার পেয়েছি। অশেষ ধন্যবাদ জানাই অন্তর্বর্তীকালীন সরকার ড. মুহাম্মদ ইউনূস স্যারকে। তিনি আমার কথা শুনেছেন। আমার দাবি তিনি ইতিমধ্যে পূরণ করা শুরু করেছেন।’
জানতে চাইলে রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পরিচালক মোহাম্মদ ইউনূস আলী আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘বদলি–ওএসডি আমাদের ডাক্তারদের নৈমিত্তিক ঘটনা। এটাকে আমি কোনো নেগেটিভভাবে দেখি না। বদলি হওয়ার জন্য আমি নিজেই ছয় মাস ধরে চেষ্টা করছিলাম। দেশের অস্থিতিশীল পরিস্থিতির কারণে তা হয়নি।’
এক প্রশ্নে পরিচালক বলেন, ‘কোথায় কী ঘটছে, এটার জন্য পরিচালক কেমনে দায়ী হয়। এখানে পরিচালকের কোনো দায় নাই। যেহেতু আমি পরিচালক—এটাই আমার অপরাধ। ওদের কমপ্লেনের ভিত্তিতে আমার বদলি বা ওএসডি হয়নি। ফাতেমার মৃত্যুর ঘটনায় আমি দায়ী নই। ভুল চিকিৎসার জন্য আমি প্যাথলোজির ইনচার্জসহ দুজনকে তাৎক্ষণিক বদলি করেছি। কিন্তু আমার কোনো প্রকার জবানবন্দি না নিয়ে ওএসডি করা হলো।’
জামালপুরের ইসলামপুরে ঋণ দেওয়ার নামে প্রতারণা চেষ্টার অভিযোগে ছয়জন নারীকে থানায় সোপর্দ করেন এলাকাবাসী। পুলিশ তাঁদেরকে নাশকতার পরিকল্পনা মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠিয়েছে। গ্রেপ্তার নারীদের দাবি, তাঁরা একটি চক্রের প্রতারণার শিকার।
২ মিনিট আগেবেতন পেয়ে কারখানার এক শ্রমিক আলমগীর বলেন, আগামী রোববারের মধ্যে বেতন দেওয়ার কথা ছিল, কিন্তু আমরা বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় বিকাশ অ্যাকাউন্টে বেতন পেয়ে গেছি। আমাদের মালিকপক্ষ কথা দিয়ে কথা রেখেছেন। আমরা সবাই খুশি।
১৪ মিনিট আগেগাজীপুর মহানগরীর টঙ্গী পূর্ব থানার হাজতখানার ভেতরে আপসের শর্তে বাদী ও আসামির টাকা লেনদেনের ভিডিও নিয়ে মহানগর পুলিশে তোলপাড় সৃষ্টি হয়েছে। এ সময় ঘটনাস্থলে উপস্থিত এক কনস্টেবলকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়েছে। এ ছাড়া দায়িত্বে অবহেলার কারণে মামলার তদন্ত কর্মকর্তাকে শোকজ ও বদলি এবং ডিউটি অফিসারকে শোকজ করা হয়েছ
১ ঘণ্টা আগেরাজধানীর হাজারীবাগের ট্যানারিগুলোকে সাভারের হেমায়েতপুরের চামড়া শিল্পনগরে স্থানান্তর করা হয়েছে প্রায় সাত বছর আগে। কিন্তু ট্যানারির দূষণ এখনো রয়ে গেছে হাজারীবাগে। ওই এলাকায় চামড়া প্রক্রিয়াজাত করতে ব্যবহৃত রাসায়নিকের উৎকট গন্ধ আর খালে প্রবাহিত ট্যানারি বর্জ্য জনজীবনকে দুর্বিষহ করে তুলছে।
১ ঘণ্টা আগে