চিলমারী (কুড়িগ্রাম) প্রতিনিধি
কুড়িগ্রামের চিলমারীতে কলেজছাত্র জোবায়ের হোসেন আমিন (১৯) হত্যাকাণ্ডে মামলা করার দেড় মাসেও কোনো আসামি গ্রেপ্তার হয়নি। আজ বুধবার বেলা ১১টার দিকে প্রেসক্লাব চিলমারীর অস্থায়ী কার্যালয়ে মামলার আসামিদের গ্রেপ্তার ও বিচার চেয়ে সংবাদ সম্মেলন করেছেন নিহতের বাবা আব্দুল জলিল।
জোবায়ের হোসেন আমিনের বাড়ি চিলমারী উপজেলার মণ্ডলপাড়া গ্রামে। তিনি কারমাইকেল কলেজের রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগের প্রথম বর্ষের শিক্ষার্থী ছিলেন।
গত ১৯ জুলাই ব্রহ্মপুত্র নদে পরে নিখোঁজ হওয়ার এক দিন পর কলেজছাত্র জোবায়ের হোসেন আমিনের লাশ ভেসে ওঠে। বিকৃত লাশ উদ্ধারের পর পরিবারের পক্ষ থেকে হত্যা মামলা করা হয়। মামলা দায়েরের ৪৫ দিন পরও এজাহারভুক্ত আসামি গ্রেপ্তার হননি।
সংবাদ সম্মেলনে নিহতের বাবা আব্দুল জলিল বলেন, ‘গত ১৯ জুলাই রাত ১টা থেকে রাত ৩টার মধ্যে কোনো একসময়ে আমার ছোট ছেলে জোবায়ের হোসেন আমিনকে হত্যা করে লাশ চিলমারী নৌবন্দরের রমনা ঘাটের বিআইডব্লিউটিএ পন্টুনের নিচে ফেলে দেওয়া হয়। পরদিন পুলিশ তাঁর মরদেহ উদ্ধার করে। এরপর সুরতহাল প্রতিবেদন তৈরি করে ময়নাতদন্ত শেষে মরদেহ আমার কাছে হস্তান্তর করে। গত ২১ জুলাই চিলমারী মডেল থানায় মো. সাইনান স্বচ্ছ (২১) ও মো. ইউসুফ আহম্মেদ জায়েদের (২১) নামে ও আরও ছয়-সাত অজ্ঞাত আসামি করে মামলা দায়ের করি।’
আব্দুল জলিল আরও বলেন, ‘মামলার তদন্ত কর্মকর্তা হিসেবে নিয়োগ করা হয় চিলমারী নৌ পুলিশ ফাঁড়ির সিআই মো. নাজমুল হককে। কিন্তু এখনো মামলার কোনো আসামি গ্রেপ্তার করা হয়নি। আসামিরা আমার ছেলের সঙ্গে চলাফেরা করতেন। বিভিন্ন বিষয় নিয়ে তাদের মধ্যে ঝগড়া-বিবাদ লেগে থাকত। তারই অংশ হিসেবে আমার ছেলেকে গত ১৮ জুলাই রাত ১০টার দিকে আমার বাড়ির সামনে থেকে মোটরসাইকেলে করে বিভিন্ন জায়গায় ঘোরাফেরা শেষে চিলমারী বন্দরের রমনা ঘাটে নিয়ে যায়। সেখানে জোবায়ের হোসেন আমিনকে হত্যা করে লাশ চিলমারী নৌবন্দরের রমনা ঘাটের বিআইডব্লিউটিএ পন্টুনের নিচে ফেলে দেয়।’
এজাহারে সুনির্দিষ্টভাবে আসামিদের নাম থাকা সত্ত্বেও পুলিশ কাউকে গ্রেপ্তার করছে না বলে অভিযোগ আব্দুল জলিলের। তিনি সংবাদ সম্মেলনে বলেন, ‘আমি অতি দ্রুত আসামিদের গ্রেপ্তার করে বিচারের আওতায় নিয়ে আসার জন্য আপনাদের মাধ্যমে সংশ্লিষ্ট বিভাগের কাছে জোর দাবি জানাচ্ছি।’
এ বিষয়ে চিলমারী মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) প্রাণ কৃষ্ণ দেবনাথ বলেন, ‘আমাদের এখানে মামলা দায়ের হলেও ঘটনাস্থল নৌ থানা এলাকা হওয়ায় মামলা সেখানে হস্তান্তর করা হয়েছে। আসামি ধরতে আমরা নৌ থানাকে সার্বিকভাবে সহযোগিতা করছি।’
এ বিষয়ে চিলমারী নদীবন্দর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) নাজমুল হক বলেন, ‘আমরা মামলার এজাহারভুক্ত আসামিদের ধরতে বিভিন্ন জায়গায় অভিযান চালাচ্ছি। শিগগিরই তাদের গ্রেপ্তার করে আইনের আওতায় আনা হবে।’
কুড়িগ্রামের চিলমারীতে কলেজছাত্র জোবায়ের হোসেন আমিন (১৯) হত্যাকাণ্ডে মামলা করার দেড় মাসেও কোনো আসামি গ্রেপ্তার হয়নি। আজ বুধবার বেলা ১১টার দিকে প্রেসক্লাব চিলমারীর অস্থায়ী কার্যালয়ে মামলার আসামিদের গ্রেপ্তার ও বিচার চেয়ে সংবাদ সম্মেলন করেছেন নিহতের বাবা আব্দুল জলিল।
জোবায়ের হোসেন আমিনের বাড়ি চিলমারী উপজেলার মণ্ডলপাড়া গ্রামে। তিনি কারমাইকেল কলেজের রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগের প্রথম বর্ষের শিক্ষার্থী ছিলেন।
গত ১৯ জুলাই ব্রহ্মপুত্র নদে পরে নিখোঁজ হওয়ার এক দিন পর কলেজছাত্র জোবায়ের হোসেন আমিনের লাশ ভেসে ওঠে। বিকৃত লাশ উদ্ধারের পর পরিবারের পক্ষ থেকে হত্যা মামলা করা হয়। মামলা দায়েরের ৪৫ দিন পরও এজাহারভুক্ত আসামি গ্রেপ্তার হননি।
সংবাদ সম্মেলনে নিহতের বাবা আব্দুল জলিল বলেন, ‘গত ১৯ জুলাই রাত ১টা থেকে রাত ৩টার মধ্যে কোনো একসময়ে আমার ছোট ছেলে জোবায়ের হোসেন আমিনকে হত্যা করে লাশ চিলমারী নৌবন্দরের রমনা ঘাটের বিআইডব্লিউটিএ পন্টুনের নিচে ফেলে দেওয়া হয়। পরদিন পুলিশ তাঁর মরদেহ উদ্ধার করে। এরপর সুরতহাল প্রতিবেদন তৈরি করে ময়নাতদন্ত শেষে মরদেহ আমার কাছে হস্তান্তর করে। গত ২১ জুলাই চিলমারী মডেল থানায় মো. সাইনান স্বচ্ছ (২১) ও মো. ইউসুফ আহম্মেদ জায়েদের (২১) নামে ও আরও ছয়-সাত অজ্ঞাত আসামি করে মামলা দায়ের করি।’
আব্দুল জলিল আরও বলেন, ‘মামলার তদন্ত কর্মকর্তা হিসেবে নিয়োগ করা হয় চিলমারী নৌ পুলিশ ফাঁড়ির সিআই মো. নাজমুল হককে। কিন্তু এখনো মামলার কোনো আসামি গ্রেপ্তার করা হয়নি। আসামিরা আমার ছেলের সঙ্গে চলাফেরা করতেন। বিভিন্ন বিষয় নিয়ে তাদের মধ্যে ঝগড়া-বিবাদ লেগে থাকত। তারই অংশ হিসেবে আমার ছেলেকে গত ১৮ জুলাই রাত ১০টার দিকে আমার বাড়ির সামনে থেকে মোটরসাইকেলে করে বিভিন্ন জায়গায় ঘোরাফেরা শেষে চিলমারী বন্দরের রমনা ঘাটে নিয়ে যায়। সেখানে জোবায়ের হোসেন আমিনকে হত্যা করে লাশ চিলমারী নৌবন্দরের রমনা ঘাটের বিআইডব্লিউটিএ পন্টুনের নিচে ফেলে দেয়।’
এজাহারে সুনির্দিষ্টভাবে আসামিদের নাম থাকা সত্ত্বেও পুলিশ কাউকে গ্রেপ্তার করছে না বলে অভিযোগ আব্দুল জলিলের। তিনি সংবাদ সম্মেলনে বলেন, ‘আমি অতি দ্রুত আসামিদের গ্রেপ্তার করে বিচারের আওতায় নিয়ে আসার জন্য আপনাদের মাধ্যমে সংশ্লিষ্ট বিভাগের কাছে জোর দাবি জানাচ্ছি।’
এ বিষয়ে চিলমারী মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) প্রাণ কৃষ্ণ দেবনাথ বলেন, ‘আমাদের এখানে মামলা দায়ের হলেও ঘটনাস্থল নৌ থানা এলাকা হওয়ায় মামলা সেখানে হস্তান্তর করা হয়েছে। আসামি ধরতে আমরা নৌ থানাকে সার্বিকভাবে সহযোগিতা করছি।’
এ বিষয়ে চিলমারী নদীবন্দর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) নাজমুল হক বলেন, ‘আমরা মামলার এজাহারভুক্ত আসামিদের ধরতে বিভিন্ন জায়গায় অভিযান চালাচ্ছি। শিগগিরই তাদের গ্রেপ্তার করে আইনের আওতায় আনা হবে।’
জামালপুরের ইসলামপুরে ঋণ দেওয়ার নামে প্রতারণা চেষ্টার অভিযোগে ছয়জন নারীকে থানায় সোপর্দ করেন এলাকাবাসী। পুলিশ তাঁদেরকে নাশকতার পরিকল্পনা মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠিয়েছে। গ্রেপ্তার নারীদের দাবি, তাঁরা একটি চক্রের প্রতারণার শিকার।
১৪ মিনিট আগেবেতন পেয়ে কারখানার এক শ্রমিক আলমগীর বলেন, আগামী রোববারের মধ্যে বেতন দেওয়ার কথা ছিল, কিন্তু আমরা বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় বিকাশ অ্যাকাউন্টে বেতন পেয়ে গেছি। আমাদের মালিকপক্ষ কথা দিয়ে কথা রেখেছেন। আমরা সবাই খুশি।
২৭ মিনিট আগেগাজীপুর মহানগরীর টঙ্গী পূর্ব থানার হাজতখানার ভেতরে আপসের শর্তে বাদী ও আসামির টাকা লেনদেনের ভিডিও নিয়ে মহানগর পুলিশে তোলপাড় সৃষ্টি হয়েছে। এ সময় ঘটনাস্থলে উপস্থিত এক কনস্টেবলকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়েছে। এ ছাড়া দায়িত্বে অবহেলার কারণে মামলার তদন্ত কর্মকর্তাকে শোকজ ও বদলি এবং ডিউটি অফিসারকে শোকজ করা হয়েছ
১ ঘণ্টা আগেরাজধানীর হাজারীবাগের ট্যানারিগুলোকে সাভারের হেমায়েতপুরের চামড়া শিল্পনগরে স্থানান্তর করা হয়েছে প্রায় সাত বছর আগে। কিন্তু ট্যানারির দূষণ এখনো রয়ে গেছে হাজারীবাগে। ওই এলাকায় চামড়া প্রক্রিয়াজাত করতে ব্যবহৃত রাসায়নিকের উৎকট গন্ধ আর খালে প্রবাহিত ট্যানারি বর্জ্য জনজীবনকে দুর্বিষহ করে তুলছে।
১ ঘণ্টা আগে