আনোয়ার হোসেন শামীম, গাইবান্ধা
গাইবান্ধায় প্রায় দীর্ঘ দুই যুগের বেশি সময় ধরে পাঁচটি রেলওয়ে স্টেশন বন্ধ রয়েছে। নৌ-রুটে রেলওয়ে ফেরি বন্ধ থাকার কারণে স্টেশনগুলো চালু করা সম্ভব হয়নি। বোনারপাড়া থেকে তিস্তামুখঘাট ও ত্রিমোহিনী থেকে বালাসীঘাট পর্যন্ত ২৪ কিলোমিটার রেলপথে বন্ধ থাকা স্টেশনগুলো হচ্ছে তিস্তামুখঘাট, ভরতখালী, বালাসীঘাট, আনন্দবাজার কঞ্চিপাড়া রেলওয়ে স্টেশন। পরিত্যক্ত রেলপথ দুটিতে স্লিপার, ফিশপ্লেট, নাট-বল্টু ও লোহার ইস্পাত জারি ধরে নষ্ট হওয়াসহ বেশ কিছু যন্ত্রাংশ মূল্যবান সামগ্রী চুরি হয়ে গেছে।
সরেজমিন দেখা গেছে, তিস্তামুখঘাট হতে ভরতখালী স্টেশন পর্যন্ত রেলপথ দখল করে ইতিমধ্যে অনেকেই বাড়িঘর নির্মাণ করেছেন। আবার অনেকেই রেললাইনের ওপর দোকানঘর তুলেছেন। এতে করে বেহাত হয়েছে রেলওয়ের কোটি কোটি টাকার জমি। ভরতখালী স্টেশনের ঘরটি পরিত্যক্ত অবস্থায় পড়ে আছে। রেললাইনগুলো মাটির নিচে চাপা পড়েছে। রেলওয়ে কলোনির জমিগুলো দখল করে বাড়িঘর নির্মাণ করা হয়েছে। একই অবস্থা ত্রিমোহিনী-বালাসী রুটের। এ রুটের বালাসীঘাট, আনন্দবাজার ও কঞ্চিপাড়া স্টেশনের ঘর ও সরঞ্জামাদি সরানো হয়েছে। রেললাইনের স্লিপার, ফিশপ্লেট, নাট-বল্টুসহ নানা সামগ্রী চুরি হয়েছে। অনেক স্থানে রেললাইনে অস্তিত্বও খুঁজে পাওয়া যায়নি।
মধ্য কঞ্চিপাড়া গ্রামের হারুন অর রশিদ বলেন, ‘দীর্ঘদীন লাইনগুলো চালু না থাকার কারণে সরকারের কোটি কোটি টাকার মূল্যর সম্পদ নষ্ট ও চুরি হয়ে যাচ্ছে।’
উল্লাবাজারের মোস্তাফিজুর রহমান বলেন, ‘স্টেশনগুলো চালু করে দ্রুত চলাচলের ব্যবস্থা করলে অনেক মানুষের যাতায়াতের সুবিধা হবে। এ ছাড়া রেলে যন্ত্রাংশগুলোও নষ্ট হবে না।’
জানা গেছে, ব্রিটিশ আমলে ১৯৩৮ সালে গাইবান্ধার ফুলছড়ি উপজেলার তিস্তামুখ ঘাট থেকে জামালপুরের বাহাদুরাবাদ ঘাট পর্যন্ত নৌরুট চালু হয়। এ জন্য সান্তাহার-লালমনিরহাট রেলরুটের সাঘাটা উপজেলার বোনারপাড়া স্টেশন থেকে তিস্তামুখঘাট পর্যন্ত অতিরিক্ত রেলপথসহ (ইয়ার্ড লাইন) ১২ কিলোমিটার নতুন রেলপথ স্থাপন করা হয়। তখন থেকে তিস্তামুখ ঘাট-বাহাদুরাবাদ রুটের মাধ্যমে ঢাকা-দিনাজপুর রেল যোগাযোগ চালু ছিল। উত্তরাঞ্চলের মানুষের রাজধানীর সঙ্গে যোগাযোগের একমাত্র মাধ্যম ছিল এই নৌরুট।
১৯৯৭ সালে নাব্য সংকটের কারণে প্রায় ৩০ কোটি টাকা ব্যয়ে ত্রিমোহিনী থেকে বালাসীঘাট পর্যন্ত রেলপথ নির্মাণের পর তিস্তামুখঘাট থেকে বালাসীঘাটে ফেরি স্থানান্তর করা হয়। ১৯৯৮ সালে বঙ্গবন্ধু সেতু চালুর পর বালাসীঘাটের গুরুত্ব কমে যায়। ব্রহ্মপুত্রের নাব্য হ্রাসের কারণে ২০১৬ সালে শেষবারের মতো বালাসী-বাহাদুরাবাদ ঘাটের রেলওয়ের ফেরি সার্ভিস বন্ধ হয়ে যায়। এরপর পরিত্যক্ত হয়ে বেহাল অবস্থায় আছে রুট দুটি।
তিস্তামুখ ঘাটের বাসিন্দা ও সাবেক রেল কর্মকর্তা মোত্তালেব হোসেন বলেন, ‘ঘাটে ৩৪টি নৌযান ছিল। এর মধ্যে তিনটি প্যাসেঞ্জার স্টিমার, পাঁচটি টাগ, পাঁচটি ওয়াগন-ফেরি বার্জ, ছয়টি পন্টুন এবং ১৫টি ফ্লিট। ভাসমান কারখানাও ছিল। বন্ধ ঘোষণা ও রক্ষণাবেক্ষণের অভাবে অকেজো শতকোটি টাকার জাহাজগুলো নামমাত্র মূল্যে বিক্রি হয়েছে।’
রেলওয়ে সূত্রে জানা গেছে, ২০১৯ সালে রেলপথ মন্ত্রণালয় ত্রিমোহিনী-বালাসীঘাট লাইন ভেঙে নানা সামগ্রী সরিয়ে নিতে বলে। মেরিন বিভাগের সব ফেরি ও ইঞ্জিন নিলামে বিক্রি করতে বললে সে কার্যক্রম শেষ হয়েছে। তবে রেললাইনের সামগ্রী সরাতে পারেনি।
এদিকে জেলায় চালু থাকা ১১টি রেল স্টেশনে নিয়মিত রেল চলাচল করছে। সেগুলো হলো হাসানগঞ্জ, বামনডাঙ্গা, নলডাঙ্গা, কামারপাড়া, কূপতলা, গাইবান্ধা, বাদিয়াখালী, বোনারপাড়া, মহিমাগঞ্জ। ঢাকাগামী আন্তনগর রংপুর, লালমনিরহাট এক্রপেস বামনডাঙ্গা গাইবান্ধা ও বোনারপাড়া স্টেশনে যাত্রী উঠানামা করলে বুড়িমারী এক্সপ্রেস বামনডাঙ্গা স্টেশনে কোনো যাত্রী উঠানামা বা যাত্রা বিরতি দেওয়া হয় না। দোলনচাঁপা ও করতোয়া এক্সপ্রেস হাসানগঞ্জ কামারপাড়া ও কূপতলা স্টেশনে কোনো যাত্রাবিরতি দেয় না। অন্যদিকে বেসরকারিভাবে পরিচালিত বগুড়া মেইল ও পদ্মরাগ ট্রেন চালু থাকা সব স্টেশনে যাত্রী ওঠানামা করে।
গাইবান্ধা রেল স্টেশন ম্যানেজার মো. আবুল কাশেম দৈনিক আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘রেলের জনবল কম থাকার কারণে বন্ধ স্টেশনগুলো চালু হচ্ছে না। আর ভবিষ্যতেও এগুলো চালু হওয়ার সম্ভাবনা নাই। বন্ধ স্টেশনগুলোর লাইন ও অন্যান্য যন্ত্রাংশ স্থানীয়রা প্রতিনিয়ত চুরি করে নিয়ে যাচ্ছে। স্থানীয় জনপ্রতিনিধির লোকজন জড়িত থাকার কারণে কোনো ব্যবস্থা নেওয়া সম্ভব হচ্ছে না। ওপরে জানানো ছাড়া এখানে আমার করার কিছুই নাই। জেলায় ১১টি স্টেশন রয়েছে। এগুলো দিয়ে ইন্টারসিটি মেইলসহ অন্যান্য ট্রেন নিয়মিত চলাচল করছে।’
গাইবান্ধায় প্রায় দীর্ঘ দুই যুগের বেশি সময় ধরে পাঁচটি রেলওয়ে স্টেশন বন্ধ রয়েছে। নৌ-রুটে রেলওয়ে ফেরি বন্ধ থাকার কারণে স্টেশনগুলো চালু করা সম্ভব হয়নি। বোনারপাড়া থেকে তিস্তামুখঘাট ও ত্রিমোহিনী থেকে বালাসীঘাট পর্যন্ত ২৪ কিলোমিটার রেলপথে বন্ধ থাকা স্টেশনগুলো হচ্ছে তিস্তামুখঘাট, ভরতখালী, বালাসীঘাট, আনন্দবাজার কঞ্চিপাড়া রেলওয়ে স্টেশন। পরিত্যক্ত রেলপথ দুটিতে স্লিপার, ফিশপ্লেট, নাট-বল্টু ও লোহার ইস্পাত জারি ধরে নষ্ট হওয়াসহ বেশ কিছু যন্ত্রাংশ মূল্যবান সামগ্রী চুরি হয়ে গেছে।
সরেজমিন দেখা গেছে, তিস্তামুখঘাট হতে ভরতখালী স্টেশন পর্যন্ত রেলপথ দখল করে ইতিমধ্যে অনেকেই বাড়িঘর নির্মাণ করেছেন। আবার অনেকেই রেললাইনের ওপর দোকানঘর তুলেছেন। এতে করে বেহাত হয়েছে রেলওয়ের কোটি কোটি টাকার জমি। ভরতখালী স্টেশনের ঘরটি পরিত্যক্ত অবস্থায় পড়ে আছে। রেললাইনগুলো মাটির নিচে চাপা পড়েছে। রেলওয়ে কলোনির জমিগুলো দখল করে বাড়িঘর নির্মাণ করা হয়েছে। একই অবস্থা ত্রিমোহিনী-বালাসী রুটের। এ রুটের বালাসীঘাট, আনন্দবাজার ও কঞ্চিপাড়া স্টেশনের ঘর ও সরঞ্জামাদি সরানো হয়েছে। রেললাইনের স্লিপার, ফিশপ্লেট, নাট-বল্টুসহ নানা সামগ্রী চুরি হয়েছে। অনেক স্থানে রেললাইনে অস্তিত্বও খুঁজে পাওয়া যায়নি।
মধ্য কঞ্চিপাড়া গ্রামের হারুন অর রশিদ বলেন, ‘দীর্ঘদীন লাইনগুলো চালু না থাকার কারণে সরকারের কোটি কোটি টাকার মূল্যর সম্পদ নষ্ট ও চুরি হয়ে যাচ্ছে।’
উল্লাবাজারের মোস্তাফিজুর রহমান বলেন, ‘স্টেশনগুলো চালু করে দ্রুত চলাচলের ব্যবস্থা করলে অনেক মানুষের যাতায়াতের সুবিধা হবে। এ ছাড়া রেলে যন্ত্রাংশগুলোও নষ্ট হবে না।’
জানা গেছে, ব্রিটিশ আমলে ১৯৩৮ সালে গাইবান্ধার ফুলছড়ি উপজেলার তিস্তামুখ ঘাট থেকে জামালপুরের বাহাদুরাবাদ ঘাট পর্যন্ত নৌরুট চালু হয়। এ জন্য সান্তাহার-লালমনিরহাট রেলরুটের সাঘাটা উপজেলার বোনারপাড়া স্টেশন থেকে তিস্তামুখঘাট পর্যন্ত অতিরিক্ত রেলপথসহ (ইয়ার্ড লাইন) ১২ কিলোমিটার নতুন রেলপথ স্থাপন করা হয়। তখন থেকে তিস্তামুখ ঘাট-বাহাদুরাবাদ রুটের মাধ্যমে ঢাকা-দিনাজপুর রেল যোগাযোগ চালু ছিল। উত্তরাঞ্চলের মানুষের রাজধানীর সঙ্গে যোগাযোগের একমাত্র মাধ্যম ছিল এই নৌরুট।
১৯৯৭ সালে নাব্য সংকটের কারণে প্রায় ৩০ কোটি টাকা ব্যয়ে ত্রিমোহিনী থেকে বালাসীঘাট পর্যন্ত রেলপথ নির্মাণের পর তিস্তামুখঘাট থেকে বালাসীঘাটে ফেরি স্থানান্তর করা হয়। ১৯৯৮ সালে বঙ্গবন্ধু সেতু চালুর পর বালাসীঘাটের গুরুত্ব কমে যায়। ব্রহ্মপুত্রের নাব্য হ্রাসের কারণে ২০১৬ সালে শেষবারের মতো বালাসী-বাহাদুরাবাদ ঘাটের রেলওয়ের ফেরি সার্ভিস বন্ধ হয়ে যায়। এরপর পরিত্যক্ত হয়ে বেহাল অবস্থায় আছে রুট দুটি।
তিস্তামুখ ঘাটের বাসিন্দা ও সাবেক রেল কর্মকর্তা মোত্তালেব হোসেন বলেন, ‘ঘাটে ৩৪টি নৌযান ছিল। এর মধ্যে তিনটি প্যাসেঞ্জার স্টিমার, পাঁচটি টাগ, পাঁচটি ওয়াগন-ফেরি বার্জ, ছয়টি পন্টুন এবং ১৫টি ফ্লিট। ভাসমান কারখানাও ছিল। বন্ধ ঘোষণা ও রক্ষণাবেক্ষণের অভাবে অকেজো শতকোটি টাকার জাহাজগুলো নামমাত্র মূল্যে বিক্রি হয়েছে।’
রেলওয়ে সূত্রে জানা গেছে, ২০১৯ সালে রেলপথ মন্ত্রণালয় ত্রিমোহিনী-বালাসীঘাট লাইন ভেঙে নানা সামগ্রী সরিয়ে নিতে বলে। মেরিন বিভাগের সব ফেরি ও ইঞ্জিন নিলামে বিক্রি করতে বললে সে কার্যক্রম শেষ হয়েছে। তবে রেললাইনের সামগ্রী সরাতে পারেনি।
এদিকে জেলায় চালু থাকা ১১টি রেল স্টেশনে নিয়মিত রেল চলাচল করছে। সেগুলো হলো হাসানগঞ্জ, বামনডাঙ্গা, নলডাঙ্গা, কামারপাড়া, কূপতলা, গাইবান্ধা, বাদিয়াখালী, বোনারপাড়া, মহিমাগঞ্জ। ঢাকাগামী আন্তনগর রংপুর, লালমনিরহাট এক্রপেস বামনডাঙ্গা গাইবান্ধা ও বোনারপাড়া স্টেশনে যাত্রী উঠানামা করলে বুড়িমারী এক্সপ্রেস বামনডাঙ্গা স্টেশনে কোনো যাত্রী উঠানামা বা যাত্রা বিরতি দেওয়া হয় না। দোলনচাঁপা ও করতোয়া এক্সপ্রেস হাসানগঞ্জ কামারপাড়া ও কূপতলা স্টেশনে কোনো যাত্রাবিরতি দেয় না। অন্যদিকে বেসরকারিভাবে পরিচালিত বগুড়া মেইল ও পদ্মরাগ ট্রেন চালু থাকা সব স্টেশনে যাত্রী ওঠানামা করে।
গাইবান্ধা রেল স্টেশন ম্যানেজার মো. আবুল কাশেম দৈনিক আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘রেলের জনবল কম থাকার কারণে বন্ধ স্টেশনগুলো চালু হচ্ছে না। আর ভবিষ্যতেও এগুলো চালু হওয়ার সম্ভাবনা নাই। বন্ধ স্টেশনগুলোর লাইন ও অন্যান্য যন্ত্রাংশ স্থানীয়রা প্রতিনিয়ত চুরি করে নিয়ে যাচ্ছে। স্থানীয় জনপ্রতিনিধির লোকজন জড়িত থাকার কারণে কোনো ব্যবস্থা নেওয়া সম্ভব হচ্ছে না। ওপরে জানানো ছাড়া এখানে আমার করার কিছুই নাই। জেলায় ১১টি স্টেশন রয়েছে। এগুলো দিয়ে ইন্টারসিটি মেইলসহ অন্যান্য ট্রেন নিয়মিত চলাচল করছে।’
বাড়ির আঙিনায় বেড়া দেওয়া নিয়ে শেরপুরের নালিতাবাড়ী উপজেলায় শ্যালকের শাবলের আঘাতে দুলাভাইয়ের মৃত্যুর অভিযোগ উঠেছে। গতকাল বৃহস্পতিবার পৌরশহরের কালিনগর মহল্লায় এ ঘটনা ঘটে। শুক্রবার সকালে অভিযান চালিয়ে অভিযুক্তকে আটক করেছে পুলিশ।
১৩ মিনিট আগেগাইবান্ধার গোবিন্দগঞ্জে দোকানে সিগারেট না পেয়ে ছুরিকাঘাতে বিএনপি-জামায়াতের ৬ নেতা-কর্মীকে আহত করার অভিযোগ উঠেছে ছাত্রদল নেতা মারুফ হাসানের বিরুদ্ধে। ঘটনাস্থল থেকে অভিযুক্তকে আটক করেছে পুলিশ। গতকাল বৃহস্পতিবার রাত ১০টার দিকে উপজেলার পৌর শহরের চৌমাথা মোড়ে এ ঘটনা ঘটে।
১৮ মিনিট আগেযশোর হর্টিকালচার সেন্টারে বিক্রির তালিকায় থাকা সব গাছ সেন্টারে নেই। উদ্যানে নিজস্বভাবে চারা উৎপাদনের জন্য ‘রিভলভিং’ ফান্ডের মাধ্যমে অর্থ বরাদ্দ দেওয়া থাকলেও সেটি করা হচ্ছে না। চারা উৎপাদন না করে বাইরে থেকে কম দামে মানহীন চারা এনে উদ্যানে রেখে বিক্রি করা হচ্ছে। সেন্টারে একটি ভার্মি কম্পোস্ট প্ল্যান্ট
১ ঘণ্টা আগেচট্টগ্রামের রাউজানে দুই পক্ষের মধ্যে গোলাগুলির ঘটনা ঘটেছে। এ সময় মাসুদ নামের এক পথচারী গুলিবিদ্ধ হয়েছেন। গতকাল বৃহস্পতিবার রাত ১০টার দিকে উপজেলার নোয়াপাড়া এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
১ ঘণ্টা আগে