বদরগঞ্জ ও রংপুর প্রতিনিধি
রংপুর সদর উপজেলার চন্দনপাঠ ইউনিয়ন পরিষদের পাশেই একটি ভুট্টাখেতের ভেতর পড়ে ছিল খাদ্যগুদামের সিলমোহরযুক্ত বেশ কিছু চালের বস্তা। আজ বুধবার এমন কিছু ছবি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়লে রংপুর জেলাজুড়েই আলোচনা শুরু হয়।
ঘটনাস্থলে গিয়ে স্থানীয়দের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, গতকাল মঙ্গলবার সন্ধ্যার আগে সেই চালের বস্তাগুলো দেখতে পেয়ে লুট করে এলাকার লোকজন। সেখানে ৩০ কেজি ওজনের প্রায় ৬০ থেকে ৭০টি বস্তা ছিল।
স্থানীয়রা জানান, গতকাল ইউনিয়ন পরিষদে অসহায়-দুস্থদের মানুষের মাঝে বিনা মূল্যে ভিজিএফের চাল বিতরণ করা হয়। চেয়ারম্যান ও মেম্বার কিছু গরিব মানুষকে বঞ্চিত করে, বস্তাভর্তি চালগুলো বিক্রির উদ্দেশ্যে ওই ভুট্টাখেতে লুকিয়ে রেখেছিলেন বলে ধারণা তাঁদের।
এদিকে আজ সকালে ভুট্টাখেতে এলোমেলোভাবে পড়ে থাকা বস্তাভর্তি চালের ছবি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়লে বিষয়টি রংপুর জেলা প্রশাসক চিত্রলেখা নাজনীনের নজরে আসে। পরে তাঁর নির্দেশে দুপুরে ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছেন সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) নুর নাহার বেগম। এ সময় তাঁর সঙ্গে ছিলে উপজেলা প্রকল্প কর্মকর্তা (পিআইও) আব্দুল মতিন ও চাল বিতরণের দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (সমাজসেবা কর্মকর্তা) মাসুদ রানা।
উপজেলা প্রকল্প কর্মকর্তার কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, পবিত্র ঈদুল আজহা উপলক্ষে ভিজিএফ হিসেবে ওই ইউনিয়নে ৩০ টন ৬৪০ কেজি চাল বরাদ্দ পাওয়া যায়। গতকাল ওই ইউনিয়নে ৩ হাজার ৬৪ জন কার্ডধারীকে বিনা মূল্যে চাল বিতরণ করা হয়। প্রত্যেক কার্ডধারীর জন্য ১০ কেজি করে চাল বরাদ্দ ছিল।
চন্দনপাট এলাকার তৌহিদুল ও আব্দুস সালাম জানান, ওই দিন বিকেলে এক ব্যক্তি ওই ইউনিয়ন পরিষদের পাশে প্রস্রাব করতে গিয়ে ভুট্টাখেতে যান। এ সময় দেখতে পান ভিজিএফের চালের বস্তাগুলো এলোমেলোভাবে পড়ে আছে। তিনি বের হয়ে এলাকার কিছু লোককে জানালে তাঁরা ভুট্টাখেতের ভেতর থেকে চালের বস্তাগুলো লুট করে নিয়ে যান। সেখানে ৩০ কেজি ওজনের আনুমানিক ৬০ থেকে ৭০ বস্তা চাল ছিল।
ওই এলাকার বাসিন্দা আব্দুল হক বলেন, ‘গরিব মানুষকে চাল না দিয়ে চেয়ারম্যান ও মেম্বাররা অসৎ উদ্দেশ্যে ওই চালগুলো ভুট্টাখেতে রাখছিলেন। হয়তো তারা রাতে চালগুলো পাচার করত।’
আবু বক্কর, সাদিক হোসেন ও জুলেখা বেগম নামের ওই এলাকার বাসিন্দার জানান, অনেক গরিব মানুষ চাল পাননি ভিজিএফের। ভিজিএফের তালিকাটি নিয়ে তদন্ত করলে বেরিয়ে আসবে চাল কেলেঙ্কারির ঘটনাটি।
তবে এ বিষয়ে ওই ইউনিয়নের চেয়ারম্যান আমিনুর রহমান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমি হজ পালনের উদ্দেশে যাচ্ছি। কাগজে-কলমে চাল বিতরণের দায়িত্ব দিয়েছিলাম ইউপি সদস্য তাজুল ইসলাম, ফরহাদ হোসেন ও রত্না পারভীনকে। যদি চাল বিতরণে কোনো অনিয়ম হয়ে থাকে, তাহলে এর দায় তাদেরই নিতে হবে।’
এ বিষয়ে মহিলা ইউপি সদস্য রত্না পারভীন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ওই দিন আমরা তিনজন মেম্বার দায়িত্বে ছিলাম। সঠিকভাবে চাল বিতরণ করেছি। কেউ চাল নিয়ে ভুট্টাখেতে ফেলে দিলে, তা দেখার দায়িত্ব আমাদের নয়।’
এক প্রশ্নের জবাবে রত্না পারভীন বলেন, ‘বস্তা খুলে ১০ কেজি করে চাল দেওয়ার নিয়ম। কিন্তু সময়ের অভাবে তিনটি স্লিপ নিয়ে এক বস্তা করে চাল দিয়েছি।’ ঠিক একই ধরনের মন্তব্য করেছেন অপর দুই ইউপি সদস্য তাজুল ও ফরহাদ।
তবে নাম প্রকাশ না করার শর্তে ওই ইউনিয়নের একজন গ্রাম পুলিশ সদস্য জানান, চাল বিতরণে একজন সমবায় কর্মকর্তা নিয়োগ করা হয়। তিনি না আসা পর্যন্ত চাল বিতরণ করার কোনো নিয়ম নেই। কিন্তু সেই নিয়মটিও মানা হয়নি। তিনি আসার আগেই চাল বিতরণের নামে চাল লুটপাট হয়েছে। এর দায় ইউনিয়ন পরিষদ ও তদারকি কর্মকর্তা এড়াতে পারেন না।
সেই সূত্র ধরে সমবায় কর্মকর্তা মাসুদ রানার সঙ্গে কথা হয় আজকের পত্রিকার। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘মঙ্গলবার চাল বিতরণ শুরু হয়েছে সকাল ১০টার দিকে। বৃষ্টির কারণে সময়মতো সেখানে যেতে পারিনি। বেলা ১১টা ৪৫ মিনিটে গিয়ে দেখি ১ হাজার ২১ বস্তা চালের মধ্যে বিতরণ হয়ে গেছে ৮৭১ বস্তা। আমি গিয়ে বুঝে পেয়েছি ১৫০ বস্তা। সেসব বেলা সাড়ে ৩টা পর্যন্ত বিতরণ করেছি। পরে বাসায় এসে শুনি ভুট্টাখেতে চালের বস্তা পড়েছিল।
‘আপনি প্রায় চার ঘণ্টায় ১৫০ বস্তা চাল বিতরণ করলেন, আর আপনার আগে মেম্বারেরা দেড় ঘণ্টায় ৮৭১ বস্তা বিতরণ করেছেন, এটা কি সম্ভব?’ এমন প্রশ্নের জবাবে মাসুদ রানা বলেন, ‘যেহেতু ওই সময়ে ছিলাম না, তা বলতে পারব না। তবে যেটা জেনেছি, ভুট্টাখেতের চাল গরিবেরাই লুট করে নিয়ে গেছে। এতে হয়তো কেউ একেবারেই বঞ্চিত হয়েছেন, আবার কেউ ১০ কেজির জায়গায় ৩০ কেজি পেয়েছেন। তবে গরিবের চাল গরিবেই পেয়েছে।’
উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা (পিআইও) আব্দুল মতিন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ওই ঘটনায় কেউ লিখিত অভিযোগ দেয়নি। ফেসবুকে ভুট্টাখেতে চালের বস্তার ছবি দেখেছি। তবে ঘটনাস্থলে গিয়ে কোনো চালের বস্তা পাইনি।’
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) নুর নাহার বেগম আজকের পত্রিকা বলেন, ‘ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছি। এ ঘটনায় তিন সদস্যের একটি তদন্ত কমিটি গঠনের প্রক্রিয়া চলছে।’
জেলা প্রশাসক চিত্রলেখা নাজনীন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ওই ঘটনা জানতে পেরে ইউএনওকে তদন্ত কমিটি গঠনের নির্দেশ দিয়েছি। যারাই চাল পাচারের সঙ্গে জড়িত থাকুক না কেন, তারা কেউই ছাড় পাবে না।’
রংপুর সদর উপজেলার চন্দনপাঠ ইউনিয়ন পরিষদের পাশেই একটি ভুট্টাখেতের ভেতর পড়ে ছিল খাদ্যগুদামের সিলমোহরযুক্ত বেশ কিছু চালের বস্তা। আজ বুধবার এমন কিছু ছবি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়লে রংপুর জেলাজুড়েই আলোচনা শুরু হয়।
ঘটনাস্থলে গিয়ে স্থানীয়দের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, গতকাল মঙ্গলবার সন্ধ্যার আগে সেই চালের বস্তাগুলো দেখতে পেয়ে লুট করে এলাকার লোকজন। সেখানে ৩০ কেজি ওজনের প্রায় ৬০ থেকে ৭০টি বস্তা ছিল।
স্থানীয়রা জানান, গতকাল ইউনিয়ন পরিষদে অসহায়-দুস্থদের মানুষের মাঝে বিনা মূল্যে ভিজিএফের চাল বিতরণ করা হয়। চেয়ারম্যান ও মেম্বার কিছু গরিব মানুষকে বঞ্চিত করে, বস্তাভর্তি চালগুলো বিক্রির উদ্দেশ্যে ওই ভুট্টাখেতে লুকিয়ে রেখেছিলেন বলে ধারণা তাঁদের।
এদিকে আজ সকালে ভুট্টাখেতে এলোমেলোভাবে পড়ে থাকা বস্তাভর্তি চালের ছবি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়লে বিষয়টি রংপুর জেলা প্রশাসক চিত্রলেখা নাজনীনের নজরে আসে। পরে তাঁর নির্দেশে দুপুরে ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছেন সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) নুর নাহার বেগম। এ সময় তাঁর সঙ্গে ছিলে উপজেলা প্রকল্প কর্মকর্তা (পিআইও) আব্দুল মতিন ও চাল বিতরণের দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (সমাজসেবা কর্মকর্তা) মাসুদ রানা।
উপজেলা প্রকল্প কর্মকর্তার কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, পবিত্র ঈদুল আজহা উপলক্ষে ভিজিএফ হিসেবে ওই ইউনিয়নে ৩০ টন ৬৪০ কেজি চাল বরাদ্দ পাওয়া যায়। গতকাল ওই ইউনিয়নে ৩ হাজার ৬৪ জন কার্ডধারীকে বিনা মূল্যে চাল বিতরণ করা হয়। প্রত্যেক কার্ডধারীর জন্য ১০ কেজি করে চাল বরাদ্দ ছিল।
চন্দনপাট এলাকার তৌহিদুল ও আব্দুস সালাম জানান, ওই দিন বিকেলে এক ব্যক্তি ওই ইউনিয়ন পরিষদের পাশে প্রস্রাব করতে গিয়ে ভুট্টাখেতে যান। এ সময় দেখতে পান ভিজিএফের চালের বস্তাগুলো এলোমেলোভাবে পড়ে আছে। তিনি বের হয়ে এলাকার কিছু লোককে জানালে তাঁরা ভুট্টাখেতের ভেতর থেকে চালের বস্তাগুলো লুট করে নিয়ে যান। সেখানে ৩০ কেজি ওজনের আনুমানিক ৬০ থেকে ৭০ বস্তা চাল ছিল।
ওই এলাকার বাসিন্দা আব্দুল হক বলেন, ‘গরিব মানুষকে চাল না দিয়ে চেয়ারম্যান ও মেম্বাররা অসৎ উদ্দেশ্যে ওই চালগুলো ভুট্টাখেতে রাখছিলেন। হয়তো তারা রাতে চালগুলো পাচার করত।’
আবু বক্কর, সাদিক হোসেন ও জুলেখা বেগম নামের ওই এলাকার বাসিন্দার জানান, অনেক গরিব মানুষ চাল পাননি ভিজিএফের। ভিজিএফের তালিকাটি নিয়ে তদন্ত করলে বেরিয়ে আসবে চাল কেলেঙ্কারির ঘটনাটি।
তবে এ বিষয়ে ওই ইউনিয়নের চেয়ারম্যান আমিনুর রহমান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমি হজ পালনের উদ্দেশে যাচ্ছি। কাগজে-কলমে চাল বিতরণের দায়িত্ব দিয়েছিলাম ইউপি সদস্য তাজুল ইসলাম, ফরহাদ হোসেন ও রত্না পারভীনকে। যদি চাল বিতরণে কোনো অনিয়ম হয়ে থাকে, তাহলে এর দায় তাদেরই নিতে হবে।’
এ বিষয়ে মহিলা ইউপি সদস্য রত্না পারভীন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ওই দিন আমরা তিনজন মেম্বার দায়িত্বে ছিলাম। সঠিকভাবে চাল বিতরণ করেছি। কেউ চাল নিয়ে ভুট্টাখেতে ফেলে দিলে, তা দেখার দায়িত্ব আমাদের নয়।’
এক প্রশ্নের জবাবে রত্না পারভীন বলেন, ‘বস্তা খুলে ১০ কেজি করে চাল দেওয়ার নিয়ম। কিন্তু সময়ের অভাবে তিনটি স্লিপ নিয়ে এক বস্তা করে চাল দিয়েছি।’ ঠিক একই ধরনের মন্তব্য করেছেন অপর দুই ইউপি সদস্য তাজুল ও ফরহাদ।
তবে নাম প্রকাশ না করার শর্তে ওই ইউনিয়নের একজন গ্রাম পুলিশ সদস্য জানান, চাল বিতরণে একজন সমবায় কর্মকর্তা নিয়োগ করা হয়। তিনি না আসা পর্যন্ত চাল বিতরণ করার কোনো নিয়ম নেই। কিন্তু সেই নিয়মটিও মানা হয়নি। তিনি আসার আগেই চাল বিতরণের নামে চাল লুটপাট হয়েছে। এর দায় ইউনিয়ন পরিষদ ও তদারকি কর্মকর্তা এড়াতে পারেন না।
সেই সূত্র ধরে সমবায় কর্মকর্তা মাসুদ রানার সঙ্গে কথা হয় আজকের পত্রিকার। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘মঙ্গলবার চাল বিতরণ শুরু হয়েছে সকাল ১০টার দিকে। বৃষ্টির কারণে সময়মতো সেখানে যেতে পারিনি। বেলা ১১টা ৪৫ মিনিটে গিয়ে দেখি ১ হাজার ২১ বস্তা চালের মধ্যে বিতরণ হয়ে গেছে ৮৭১ বস্তা। আমি গিয়ে বুঝে পেয়েছি ১৫০ বস্তা। সেসব বেলা সাড়ে ৩টা পর্যন্ত বিতরণ করেছি। পরে বাসায় এসে শুনি ভুট্টাখেতে চালের বস্তা পড়েছিল।
‘আপনি প্রায় চার ঘণ্টায় ১৫০ বস্তা চাল বিতরণ করলেন, আর আপনার আগে মেম্বারেরা দেড় ঘণ্টায় ৮৭১ বস্তা বিতরণ করেছেন, এটা কি সম্ভব?’ এমন প্রশ্নের জবাবে মাসুদ রানা বলেন, ‘যেহেতু ওই সময়ে ছিলাম না, তা বলতে পারব না। তবে যেটা জেনেছি, ভুট্টাখেতের চাল গরিবেরাই লুট করে নিয়ে গেছে। এতে হয়তো কেউ একেবারেই বঞ্চিত হয়েছেন, আবার কেউ ১০ কেজির জায়গায় ৩০ কেজি পেয়েছেন। তবে গরিবের চাল গরিবেই পেয়েছে।’
উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা (পিআইও) আব্দুল মতিন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ওই ঘটনায় কেউ লিখিত অভিযোগ দেয়নি। ফেসবুকে ভুট্টাখেতে চালের বস্তার ছবি দেখেছি। তবে ঘটনাস্থলে গিয়ে কোনো চালের বস্তা পাইনি।’
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) নুর নাহার বেগম আজকের পত্রিকা বলেন, ‘ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছি। এ ঘটনায় তিন সদস্যের একটি তদন্ত কমিটি গঠনের প্রক্রিয়া চলছে।’
জেলা প্রশাসক চিত্রলেখা নাজনীন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ওই ঘটনা জানতে পেরে ইউএনওকে তদন্ত কমিটি গঠনের নির্দেশ দিয়েছি। যারাই চাল পাচারের সঙ্গে জড়িত থাকুক না কেন, তারা কেউই ছাড় পাবে না।’
লক্ষ্মীপুর-ঢাকা মহাসড়কে যাত্রীবাহী বাসচাপায় আহনাফ হোসেন (৭) নামের এক শিশু নিহত হয়েছে। আজ শুক্রবার বেলা আড়াইটার দিকে মহাসড়কে জকসিন বাজার এলাকায় এই দুর্ঘটনা ঘটে। নিহত শিশু সদর উপজেলার যাদৈয়া এলাকার সফিকুল আলমের ছেলে।
১ few সেকেন্ড আগেরাজধানীর হাজারীবাগ পার্কের পাশে ছুরিকাঘাতে শাহদাত হোসেন আকবর ওরফে শান্ত (১৭) নামে এক কিশোর খুন হয়েছে। গতকাল বৃহস্পতিবার দিবাগত রাত সাড়ে ১১টার দিকে হাজারীবাগ পার্কের পাশে মাদ্রাসার গলিতে গিয়াস উদ্দিনের বাড়ির সামনে এই ছুরিকাঘাতের ঘটনা ঘটে।
১ ঘণ্টা আগেনড়াইলের কালিয়ায় চিরকুট পাঠিয়ে হত্যার হুমকির পর ধানখেত থেকে এক শিশুর হাত বাঁধা মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। গতকাল বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় উপজেলার নড়াগাতী থানার খাশিয়াল ইউনিয়নের পাকুড়িয়া গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
১ ঘণ্টা আগেনওগাঁর মান্দায় একটি ক্লাবের কমিটি গঠন নিয়ে দ্বন্দ্বের জেরে ৫টি মোটরসাইকেল আগুন দিয়ে পুড়িয়ে দেওয়া হয়েছে। এ সময় আরও ৫টি মোটরসাইকেল ভাঙচুর করা হয়। এ সময় প্রতিপক্ষের মারধরে চারজন আহত হন।
২ ঘণ্টা আগে