গাইবান্ধা প্রতিনিধি
গাইবান্ধার সাঘাটা উপজেলায় জাকারিয়া আলম ওরফে সম্রাট (১৬) নামের এক কিশোরের লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ। আজ শনিবার সকালে উপজেলার পশ্চিম বাটি গ্রামের একটি বাড়ির সেপটিক ট্যাংক থেকে ওই কিশোরের লাশ উদ্ধার করা হয়।
এ ঘটনায় ওই কিশোরের এক বন্ধু রিফাত মিয়াকে (১৭) গ্রেপ্তার করা হয়েছে। পুলিশের জিজ্ঞাসাবাদে সে তার বন্ধু সম্রাটকে হত্যার কথা স্বীকার করেছে।
নিহত জাকারিয়া আলম ওরফে সম্রাট উপজেলার মুক্তিনগর ইউনিয়নের শ্যামপুর গ্রামের আফজল হোসেনের ছেলে। সে স্থানীয় কাজী আজহার আলী মডেল উচ্চবিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী। এ ঘটনায় নিহত জাকারিয়ার মা মোছা. মিনি বেগম আজ দুপুরে বাদী হয়ে সাঘাটা থানায় হত্যা মামলা করেছেন। মামলায় রিফাত মিয়াকে প্রধান আসামি করে আরও দুই থেকে তিনজনকে অজ্ঞাতনামা আসামি করা হয়েছে।
গ্রেপ্তার কিশোরের স্বীকারোক্তির বরাত দিয়ে পুলিশ জানায়, জাকারিয়ার কাছ থেকে তার বন্ধু রিফাত কয়েক দিন আগে একটি ক্যামেরা ভাড়া নেয়। পরবর্তী সম্রাট রিফাতকে ক্যামেরাটি বিক্রির জন্য ক্রেতা খুঁজতে বলেন। রিফাত অন্যর কাছে ক্যামেরাটি বিক্রি করে দেয়। বিক্রি করা ক্যামেরার টাকা দেওয়ার নামে রিফাত সম্রাটকে নিজের বাড়িতে ডেকে নেয়। তারা দুই বন্ধু রাতে একসঙ্গে খাবার খায়। এরপর রিফাত অন্য রুমে গিয়ে সেভেন আপের ভেতর ১০-১২টি ঘুমের ট্যাবলেট মিশিয়ে আনে। বাড়ির পাশেই সিগারেটের সঙ্গে ঘুমের ট্যাবলেট মিশ্রিত সেভেন আপ খায় সম্রাট। এর পরপরই সম্রাট আস্তে আস্তে মাটিতে হেলে পড়ে। ওই অবস্থায় সম্রাটকে রেখে বাড়িতে যায় রিফাত। পরে এসে সম্রাটের লাশ সেপটিক ট্যাংকে রেখে দেয়।
এদিকে জাকারিয়া আলম ওরফে সম্রাট বাড়িতে না ফেরায় তাঁর স্বজনেরা সাঘাটা থানায় একটি সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করেন। জিডির পর পুলিশ গতকাল শুক্রবার রাতে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য জাকারিয়ার বন্ধু রিফাতসহ আরেক কিশোরকে আটক করে থানায় নেয়। থানায় পুলিশের জিজ্ঞাসাবাদে রিফাত তার বন্ধু সম্রাটকে হত্যার কথা শিকার করে। পরে তার দেওয়ার তথ্যমতে, পুলিশ তার বাড়ির পাশে সেপটিক ট্যাংক থেকে সম্রাটের লাশ উদ্ধার করে। আর অপর কিশোরকে পরে ছেড়ে দেওয়া হয়েছে।
সাঘাটা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মমতাজুল ইসলাম বিকেলে দৈনিক আজকের পত্রিকাকে বলেন, মরদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্ত শেষে পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে। এ ঘটনায় আটক রিফাতকে আসামি করে আজ দুপুরে হত্যা মামলা হয়েছে।
সেফটি ট্যাংকে রিফাত একাই লাশটি কীভাবে রাখল—এ বিষয়ে প্রশ্ন করলে তিনি বলেন, ‘এর সঙ্গে আর কেউ জড়িত আছে কি না বিষয়টি খতিয়ে দেখা হচ্ছে। আর বিভিন্ন গণমাধ্যমে অনলাইনে জুয়া খেলার বিষয়টি তুলে ধরছেন। তাঁরা অনলাইনে জুয়া বা ক্যাসিনো খেলতো কি না আমার জানা নেই।’
অপর কিশোরকে ছেড়ে দেওয়ার প্রসঙ্গে তুললে তিনি আরও বলেন, ‘প্রকৃত ঘটনা উদ্ঘাটনের জন্য অনেকেই জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়েছে। এর মানে গ্রেপ্তার করা নয়। গ্রেপ্তারকৃত প্রধান আসামি রিফাতকে বিকেলে আদালতের মাধ্যমে জেলহাজতে পাঠানো হয়েছে।’
গাইবান্ধার সাঘাটা উপজেলায় জাকারিয়া আলম ওরফে সম্রাট (১৬) নামের এক কিশোরের লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ। আজ শনিবার সকালে উপজেলার পশ্চিম বাটি গ্রামের একটি বাড়ির সেপটিক ট্যাংক থেকে ওই কিশোরের লাশ উদ্ধার করা হয়।
এ ঘটনায় ওই কিশোরের এক বন্ধু রিফাত মিয়াকে (১৭) গ্রেপ্তার করা হয়েছে। পুলিশের জিজ্ঞাসাবাদে সে তার বন্ধু সম্রাটকে হত্যার কথা স্বীকার করেছে।
নিহত জাকারিয়া আলম ওরফে সম্রাট উপজেলার মুক্তিনগর ইউনিয়নের শ্যামপুর গ্রামের আফজল হোসেনের ছেলে। সে স্থানীয় কাজী আজহার আলী মডেল উচ্চবিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী। এ ঘটনায় নিহত জাকারিয়ার মা মোছা. মিনি বেগম আজ দুপুরে বাদী হয়ে সাঘাটা থানায় হত্যা মামলা করেছেন। মামলায় রিফাত মিয়াকে প্রধান আসামি করে আরও দুই থেকে তিনজনকে অজ্ঞাতনামা আসামি করা হয়েছে।
গ্রেপ্তার কিশোরের স্বীকারোক্তির বরাত দিয়ে পুলিশ জানায়, জাকারিয়ার কাছ থেকে তার বন্ধু রিফাত কয়েক দিন আগে একটি ক্যামেরা ভাড়া নেয়। পরবর্তী সম্রাট রিফাতকে ক্যামেরাটি বিক্রির জন্য ক্রেতা খুঁজতে বলেন। রিফাত অন্যর কাছে ক্যামেরাটি বিক্রি করে দেয়। বিক্রি করা ক্যামেরার টাকা দেওয়ার নামে রিফাত সম্রাটকে নিজের বাড়িতে ডেকে নেয়। তারা দুই বন্ধু রাতে একসঙ্গে খাবার খায়। এরপর রিফাত অন্য রুমে গিয়ে সেভেন আপের ভেতর ১০-১২টি ঘুমের ট্যাবলেট মিশিয়ে আনে। বাড়ির পাশেই সিগারেটের সঙ্গে ঘুমের ট্যাবলেট মিশ্রিত সেভেন আপ খায় সম্রাট। এর পরপরই সম্রাট আস্তে আস্তে মাটিতে হেলে পড়ে। ওই অবস্থায় সম্রাটকে রেখে বাড়িতে যায় রিফাত। পরে এসে সম্রাটের লাশ সেপটিক ট্যাংকে রেখে দেয়।
এদিকে জাকারিয়া আলম ওরফে সম্রাট বাড়িতে না ফেরায় তাঁর স্বজনেরা সাঘাটা থানায় একটি সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করেন। জিডির পর পুলিশ গতকাল শুক্রবার রাতে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য জাকারিয়ার বন্ধু রিফাতসহ আরেক কিশোরকে আটক করে থানায় নেয়। থানায় পুলিশের জিজ্ঞাসাবাদে রিফাত তার বন্ধু সম্রাটকে হত্যার কথা শিকার করে। পরে তার দেওয়ার তথ্যমতে, পুলিশ তার বাড়ির পাশে সেপটিক ট্যাংক থেকে সম্রাটের লাশ উদ্ধার করে। আর অপর কিশোরকে পরে ছেড়ে দেওয়া হয়েছে।
সাঘাটা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মমতাজুল ইসলাম বিকেলে দৈনিক আজকের পত্রিকাকে বলেন, মরদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্ত শেষে পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে। এ ঘটনায় আটক রিফাতকে আসামি করে আজ দুপুরে হত্যা মামলা হয়েছে।
সেফটি ট্যাংকে রিফাত একাই লাশটি কীভাবে রাখল—এ বিষয়ে প্রশ্ন করলে তিনি বলেন, ‘এর সঙ্গে আর কেউ জড়িত আছে কি না বিষয়টি খতিয়ে দেখা হচ্ছে। আর বিভিন্ন গণমাধ্যমে অনলাইনে জুয়া খেলার বিষয়টি তুলে ধরছেন। তাঁরা অনলাইনে জুয়া বা ক্যাসিনো খেলতো কি না আমার জানা নেই।’
অপর কিশোরকে ছেড়ে দেওয়ার প্রসঙ্গে তুললে তিনি আরও বলেন, ‘প্রকৃত ঘটনা উদ্ঘাটনের জন্য অনেকেই জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়েছে। এর মানে গ্রেপ্তার করা নয়। গ্রেপ্তারকৃত প্রধান আসামি রিফাতকে বিকেলে আদালতের মাধ্যমে জেলহাজতে পাঠানো হয়েছে।’
রাজধানীর হাজারীবাগ পার্কের পাশে ছুরিকাঘাতে শাহদাত হোসেন আকবর ওরফে শান্ত (১৭) নামে এক কিশোর খুন হয়েছে। গতকাল বৃহস্পতিবার দিবাগত রাত সাড়ে ১১টার দিকে হাজারীবাগ পার্কের পাশে মাদ্রাসার গলিতে গিয়াস উদ্দিনের বাড়ির সামনে এই ছুরিকাঘাতের ঘটনা ঘটে।
১৫ মিনিট আগেনড়াইলের কালিয়ায় চিরকুট পাঠিয়ে হত্যার হুমকির পর ধানখেত থেকে এক শিশুর হাত বাঁধা মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। গতকাল বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় উপজেলার নড়াগাতী থানার খাশিয়াল ইউনিয়নের পাকুড়িয়া গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
১৬ মিনিট আগেনওগাঁর মান্দায় একটি ক্লাবের কমিটি গঠন নিয়ে দ্বন্দ্বের জেরে ৫টি মোটরসাইকেল আগুন দিয়ে পুড়িয়ে দেওয়া হয়েছে। এ সময় আরও ৫টি মোটরসাইকেল ভাঙচুর করা হয়। এ সময় প্রতিপক্ষের মারধরে চারজন আহত হন।
২৩ মিনিট আগেজামালপুরের ইসলামপুরে ঋণ দেওয়ার নামে প্রতারণা চেষ্টার অভিযোগে ছয়জন নারীকে থানায় সোপর্দ করেন এলাকাবাসী। পুলিশ তাঁদেরকে নাশকতার পরিকল্পনা মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠিয়েছে। গ্রেপ্তার নারীদের দাবি, তাঁরা একটি চক্রের প্রতারণার শিকার।
১ ঘণ্টা আগে