কেএম হিমেল আহমেদ, রংপুর থেকে
রংপুর জিলা স্কুলের সামনে কাঁধে ব্যাগ আর হাতে আওয়ামী লীগের লোগো সংবলিত কোটপিনের ডালা নিয়ে ঘুরছেন এক ব্যক্তি। কিছুক্ষণ পরপরই তাঁর কাছে গিয়ে অনেকেই কোটপিন হাতে নিয়ে দেখছেন, দরদাম করে কিনেও ফেলছেন। ঠিক সে সময় একজন ক্রেতাকে শুনিয়ে বলছিলেন, ‘যেখানে সমাবেশ, সেখানেই আমি।’
যে ব্যক্তি সম্পর্কে কথাগুলো বলা হলো তাঁর নাম নূরে আলম (৪৫)। আজ মঙ্গলবার বিকেলে রংপুর জিলা স্কুলের সামনে দেখা হয় তাঁর সঙ্গে। কথা বলে জানা যায়, ঢাকা থেকে তাঁর এক বন্ধুসহ এই সমাবেশে কোটপিন বিক্রির উদ্দেশ্যেই এসেছেন তিনি।
আগামীকাল বুধবার এই স্কুলমাঠে আওয়ামী লীগের বিভাগীয় সমাবেশ রয়েছে। সেখানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকবেন দলের সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
এদিকে সমাবেশকে ঘিরে আ.লীগের দলীয় প্রতীক নৌকা, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ছবি, দলীয় পতাকা, জাতীয় পতাকাসংবলিত কোটপিন বিক্রি করছেন নূরে আলম।
তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘যেখানেই সমাবেশ হয় সেখানেই চলে যাই। আজ সকালে ঢাকা থেকে রংপুরে এসেছি। দেশের বিভিন্ন জায়গায় এখন সভা সমাবেশ হচ্ছে। ভালো বেচা-কেনা হয়, তাই সব জায়গায় চলে যাই।’
নূরে আলম জানান, মোতালেব মিঞা নামে তাঁর সঙ্গে আরও একজন ব্যবসায়ী বন্ধু এসেছেন। অধিকাংশ সময়েই তাঁরা দুজন একসঙ্গে বিভিন্ন জেলায় সমাবেশে কোটপিন বেচতে হাজির হয়ে যান।
শুধু আওয়ামী লীগের সমাবেশেই যান নাকি সবার সমাবেশেই, এ প্রশ্নের উত্তরে নূরে আলম বলেন, যখন যে দলের বড় সমাবেশ হয়, তখন সেই দলের পোশাক পরে যাই। সেই দলের কোটপিন বিক্রি করি। শুধু দেশের পতাকাটা পাল্টাইতে হয় না। দেশ তো আমাদের একটাই।’
রংপুরে এসে এ পর্যন্ত ব্যবসা কেমন হয়েছে জানতে চাইলে নূরে আলম বলেন, ‘সকালে এখানে পৌঁছানোর পর থেকে বিকেল পর্যন্ত বিক্রি হয়েছে প্রায় ৫০০ টাকার মতো।’
এ সময় তিনি জানান, আওয়ামী লীগ ও বিএনপির সবগুলো গণসমাবেশে তিনি ঘুরেছেন। প্রতিটি সমাবেশে বিক্রি করেছেন ২০ থেকে ২৫ হাজার টাকা পর্যন্ত। রংপুরেও বেচাকেনা ভালো হচ্ছে। আশা করছেন এখানেও কেনাবেচা ভালো হবে।
এ সময় মহিবুল হাসান নামের এক ব্যক্তি এসেছেন কোটপিন কিনতে। তাঁর সঙ্গে কথা হলে তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সমাবেশে যোগ দিতে লালমনিরহাট থেকে আসছি। এই কোটপিন লাগালে অন্য রকম ভালো লাগা কাজ করে, তাই কিনেছি। আমরা যাঁরা দলীয় লোকজন আছি তাঁদেরও এই পিন কেনার জন্য উদ্বুদ্ধ করছি।’
এদিকে জনসভাকে ঘিরে পুরো রংপুর নগরীকে নিরাপত্তার চাদরে আবৃত করেছে আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী। বিভিন্ন রুট দিয়ে আসা যানবাহন পার্কিংয়ে নগরীর ২১টি পয়েন্ট নির্ধারণ করেছে মহানগর পুলিশের ট্র্যাফিক বিভাগ। বসানো হয়েছে এক হাজারের বেশি সিসিটিভি ক্যামেরা। প্রবেশপথ ও গুরুত্বপূর্ণ সড়কের মোড়গুলোতে বাড়ানো হয়েছে বাড়তি নিরাপত্তা।
এ বিষয়ে রংপুর জেলা আওয়ামী লীগের সাবেক প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক রোজী রহমান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমরা খুব আনন্দিত। আমরা সবাই রংপুরে বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনাকে বরণ করতে, সব ধরনের প্রস্তুতি সম্পন্ন করেছি। লাখ লাখ মানুষের ভিড়ে জননেত্রী শেখ হাসিনাকে স্বাগত জানাতে জিলা স্কুল মাঠে ব্যাপক সমাগম ঘটবে আশা করছি। রংপুরের ইতিহাসে যা স্মরণীয় হয়ে থাকবে।’
রংপুর জিলা স্কুলের সামনে কাঁধে ব্যাগ আর হাতে আওয়ামী লীগের লোগো সংবলিত কোটপিনের ডালা নিয়ে ঘুরছেন এক ব্যক্তি। কিছুক্ষণ পরপরই তাঁর কাছে গিয়ে অনেকেই কোটপিন হাতে নিয়ে দেখছেন, দরদাম করে কিনেও ফেলছেন। ঠিক সে সময় একজন ক্রেতাকে শুনিয়ে বলছিলেন, ‘যেখানে সমাবেশ, সেখানেই আমি।’
যে ব্যক্তি সম্পর্কে কথাগুলো বলা হলো তাঁর নাম নূরে আলম (৪৫)। আজ মঙ্গলবার বিকেলে রংপুর জিলা স্কুলের সামনে দেখা হয় তাঁর সঙ্গে। কথা বলে জানা যায়, ঢাকা থেকে তাঁর এক বন্ধুসহ এই সমাবেশে কোটপিন বিক্রির উদ্দেশ্যেই এসেছেন তিনি।
আগামীকাল বুধবার এই স্কুলমাঠে আওয়ামী লীগের বিভাগীয় সমাবেশ রয়েছে। সেখানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকবেন দলের সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
এদিকে সমাবেশকে ঘিরে আ.লীগের দলীয় প্রতীক নৌকা, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ছবি, দলীয় পতাকা, জাতীয় পতাকাসংবলিত কোটপিন বিক্রি করছেন নূরে আলম।
তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘যেখানেই সমাবেশ হয় সেখানেই চলে যাই। আজ সকালে ঢাকা থেকে রংপুরে এসেছি। দেশের বিভিন্ন জায়গায় এখন সভা সমাবেশ হচ্ছে। ভালো বেচা-কেনা হয়, তাই সব জায়গায় চলে যাই।’
নূরে আলম জানান, মোতালেব মিঞা নামে তাঁর সঙ্গে আরও একজন ব্যবসায়ী বন্ধু এসেছেন। অধিকাংশ সময়েই তাঁরা দুজন একসঙ্গে বিভিন্ন জেলায় সমাবেশে কোটপিন বেচতে হাজির হয়ে যান।
শুধু আওয়ামী লীগের সমাবেশেই যান নাকি সবার সমাবেশেই, এ প্রশ্নের উত্তরে নূরে আলম বলেন, যখন যে দলের বড় সমাবেশ হয়, তখন সেই দলের পোশাক পরে যাই। সেই দলের কোটপিন বিক্রি করি। শুধু দেশের পতাকাটা পাল্টাইতে হয় না। দেশ তো আমাদের একটাই।’
রংপুরে এসে এ পর্যন্ত ব্যবসা কেমন হয়েছে জানতে চাইলে নূরে আলম বলেন, ‘সকালে এখানে পৌঁছানোর পর থেকে বিকেল পর্যন্ত বিক্রি হয়েছে প্রায় ৫০০ টাকার মতো।’
এ সময় তিনি জানান, আওয়ামী লীগ ও বিএনপির সবগুলো গণসমাবেশে তিনি ঘুরেছেন। প্রতিটি সমাবেশে বিক্রি করেছেন ২০ থেকে ২৫ হাজার টাকা পর্যন্ত। রংপুরেও বেচাকেনা ভালো হচ্ছে। আশা করছেন এখানেও কেনাবেচা ভালো হবে।
এ সময় মহিবুল হাসান নামের এক ব্যক্তি এসেছেন কোটপিন কিনতে। তাঁর সঙ্গে কথা হলে তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সমাবেশে যোগ দিতে লালমনিরহাট থেকে আসছি। এই কোটপিন লাগালে অন্য রকম ভালো লাগা কাজ করে, তাই কিনেছি। আমরা যাঁরা দলীয় লোকজন আছি তাঁদেরও এই পিন কেনার জন্য উদ্বুদ্ধ করছি।’
এদিকে জনসভাকে ঘিরে পুরো রংপুর নগরীকে নিরাপত্তার চাদরে আবৃত করেছে আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী। বিভিন্ন রুট দিয়ে আসা যানবাহন পার্কিংয়ে নগরীর ২১টি পয়েন্ট নির্ধারণ করেছে মহানগর পুলিশের ট্র্যাফিক বিভাগ। বসানো হয়েছে এক হাজারের বেশি সিসিটিভি ক্যামেরা। প্রবেশপথ ও গুরুত্বপূর্ণ সড়কের মোড়গুলোতে বাড়ানো হয়েছে বাড়তি নিরাপত্তা।
এ বিষয়ে রংপুর জেলা আওয়ামী লীগের সাবেক প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক রোজী রহমান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমরা খুব আনন্দিত। আমরা সবাই রংপুরে বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনাকে বরণ করতে, সব ধরনের প্রস্তুতি সম্পন্ন করেছি। লাখ লাখ মানুষের ভিড়ে জননেত্রী শেখ হাসিনাকে স্বাগত জানাতে জিলা স্কুল মাঠে ব্যাপক সমাগম ঘটবে আশা করছি। রংপুরের ইতিহাসে যা স্মরণীয় হয়ে থাকবে।’
রাজধানীর হাজারীবাগ পার্কের পাশে ছুরিকাঘাতে শাহদাত হোসেন আকবর ওরফে শান্ত (১৭) নামে এক কিশোর খুন হয়েছে। গতকাল বৃহস্পতিবার দিবাগত রাত সাড়ে ১১টার দিকে হাজারীবাগ পার্কের পাশে মাদ্রাসার গলিতে গিয়াস উদ্দিনের বাড়ির সামনে এই ছুরিকাঘাতের ঘটনা ঘটে।
১ ঘণ্টা আগেনড়াইলের কালিয়ায় চিরকুট পাঠিয়ে হত্যার হুমকির পর ধানখেত থেকে এক শিশুর হাত বাঁধা মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। গতকাল বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় উপজেলার নড়াগাতী থানার খাশিয়াল ইউনিয়নের পাকুড়িয়া গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
১ ঘণ্টা আগেনওগাঁর মান্দায় একটি ক্লাবের কমিটি গঠন নিয়ে দ্বন্দ্বের জেরে ৫টি মোটরসাইকেল আগুন দিয়ে পুড়িয়ে দেওয়া হয়েছে। এ সময় আরও ৫টি মোটরসাইকেল ভাঙচুর করা হয়। এ সময় প্রতিপক্ষের মারধরে চারজন আহত হন।
১ ঘণ্টা আগেজামালপুরের ইসলামপুরে ঋণ দেওয়ার নামে প্রতারণা চেষ্টার অভিযোগে ছয়জন নারীকে থানায় সোপর্দ করেন এলাকাবাসী। পুলিশ তাঁদেরকে নাশকতার পরিকল্পনা মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠিয়েছে। গ্রেপ্তার নারীদের দাবি, তাঁরা একটি চক্রের প্রতারণার শিকার।
২ ঘণ্টা আগে