যশোর প্রতিনিধি
আধা পাকা টিনের বাড়ির উঠানে কোমরপানি। রান্নাঘর, শোবারঘর, গোয়ালঘরও ময়লাযুক্ত পানির নিচে। উঠানের কালচে পানিতে ভাসছে ডিঙিনৌকা। ঘরের বারান্দা থেকে শৌচাগার কিংবা রাস্তায় উঠতে একমাত্র ভরসা এই নৌকাই। পানিবন্দী এই বাড়ির অবস্থান যশোরের মনিরামপুরের ডাঙা মশিয়াহাট্টি গ্রামে। সাপ, পোকামাকড়ের সঙ্গে এই বাড়িতেই বসবাস স্মৃতি ধর ও তাঁর চার সদস্যের পরিবারের। টানা তিন মাস পানিবন্দী থাকা এই নারী বলেন, ‘খাওয়ার কষ্ট, রান্নার কষ্ট, থাকার কষ্ট। এখন শীতেও পানির মধ্যে আছি। কবে বর্ষাকাল শেষ হয়েছে; এখনো বাড়িঘরে হাঁটুপানি। আমাদের এই দুঃখ কি কোনো দিন শেষ হবে না?’
শুধু স্মৃতি ধরের পরিবারই নয়, যশোরের দুঃখখ্যাত ভবদহ অঞ্চলের প্রায় চার লাখ মানুষ তিন মাসের বেশি সময় ধরে পানিবন্দী জীবন কাটাচ্ছে। এই অঞ্চলের নদীগুলোয় পলি জমে নাব্যতা হারিয়ে পানি নিষ্কাশন ব্যাহত হওয়ায় এই অবস্থার সৃষ্টি হয়েছে। উজান থেকে নেমে আসা পানি নদীর কূল ছাপিয়ে গ্রাম ও বিলে প্রবেশ করছে। এতে পরিস্থিতি আরও নাজুক হয়ে পড়েছে।
গত মঙ্গলবার সরেজমিনে দেখা যায়, জলাবদ্ধতার শিকার মানুষজন রাস্তার ওপর টংঘর তৈরি করে আশ্রয় নিয়েছে। একই ঘরে ঠাঁই হয়েছে গবাদিপশুরও। নলকূপ তলিয়ে যাওয়ায় মিলছে না বিশুদ্ধ পানিও। শৌচাগারের অভাবে প্রাকৃতিক ডাকে সাড়া দেওয়ার বিষয়টিও কঠিন হয়ে পড়েছে। তিন মাসের জলাবদ্ধতার কারণে ফুরিয়ে এসেছে গোখাদ্য।
স্থানীয়রা জানান, ভারী বৃষ্টিতে অভয়নগর উপজেলার চার ইউনিয়নের মানুষের বাড়িঘরে পানি উঠে যায়। অভয়নগরের চলিশিয়া, পায়রা, দিঘলিয়া, কোটা, প্রেমবাগ, ডুমুরতলা, আন্ধা, বেদভিটা, সুন্দলী, ডহর মশিয়াহাটিসহ কয়েকটি গ্রাম ঘুরে দেখা যায়, অধিকাংশ বাড়িতে এখনো পানি। সচ্ছল পরিবারগুলো যাতায়াতের জন্য বাড়ির উঠানে বাঁশের সাঁকো তৈরির পাশাপাশি চলাচলে ব্যবহার করছে ডিঙিনৌকা। তবে দরিদ্র পরিবারগুলোকে থাকতে হচ্ছে রাস্তার ওপর। সড়কের ওপর তৈরি করা ঝুপড়িঘরের এক পাশে থাকছে গরু-ছাগল, অন্য পাশে চৌকি বানিয়ে রাত যাপন করছে মানুষ। সেখানেই চলছে তাদের খাওয়াদাওয়া। দীর্ঘ সময় জলাবদ্ধতার কারণে পানিবাহিত বিভিন্ন রোগে আক্রান্ত হচ্ছে অনেকেই।
সাবেক ইউপি সদস্য বেদভিটা গ্রামের বাসিন্দা প্রফুল্ল কুমার বলেন, ‘এক দিন ভাত না খেয়ে বেঁচে থাকা যায়, কিন্তু পানি না খেয়ে থাকা যায় না। আমরা কীভাবে বাঁচব? এলাকায় খাওয়ার মতো বিশুদ্ধ পানি নেই। ৩-৪ কিলোমিটার দূর থেকে পানি আনতে হয়। সেই পানি আনতেও লাগে নৌকা বা ভেলা।’
আন্ধা গ্রামের শিক্ষক মিন্টু রায় বলেন, ‘একটু বৃষ্টি হলেই পানিবন্দী হয়ে গরু-ছাগলের সঙ্গে আর কত দিন এভাবে থাকতে হবে? প্রশাসন কি কিছুই করবে না?’
স্থানীয় গণমাধ্যমকর্মী প্রিয়ব্রত ধর বলেন, প্রায় সাড়ে তিন যুগ ধরে জলাবদ্ধতার দুর্ভোগ পোহাচ্ছে এই এলাকার মানুষ। তবে এবারের জলাবদ্ধতা ভয়াবহ আকার ধারণ করেছে।
প্রসঙ্গত, যশোরের অভয়নগর, মনিরামপুর ও কেশবপুর এবং খুলনার ডুমুরিয়া ও ফুলতলা উপজেলার অংশবিশেষ নিয়ে ভবদহ অঞ্চল।
চার দশকে হাজার কোটি টাকার প্রকল্প, কিন্তু কাটেনি সংকট:
পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তথ্যমতে, চার দশকে ভবদহ অঞ্চলের জলাবদ্ধতা নিরসনে প্রায় ৬৫০ কোটি টাকার প্রকল্প বাস্তবায়ন করা হয়েছে। তবে ভুক্তভোগীরা বলছেন, জলাবদ্ধতার স্থায়ী সমাধান হয়নি।
আর পানি সংগ্রাম কমিটির নেতাদের অভিযোগ, চার দশকে জলাবদ্ধতা নিরসনে প্রায় এক হাজার কোটি টাকা বরাদ্দ দিয়েছে সরকার; যার সিংহভাগই লুটপাট হয়েছে। বিগত সরকারের প্রতিমন্ত্রী স্থানীয় এমপি স্বপন ভট্টাচার্য ও তাঁর ছেলে শুভ ভট্টাচার্য্যের টিকাদারি প্রতিষ্ঠান ভবদহ প্রকল্পে কাজের নামে লুটপাট করেছে। তাঁদের কারণেই এই দুরবস্থার সৃষ্টি হয়েছে। এমন পরিস্থিতিতে দুর্নীতিবাজদের বিচারের দাবি ও জলাবদ্ধতার স্থায়ী সমাধানে টাইডাল রিভার ম্যানেজমেন্ট (টিআরএম) চালু এবং আমডাঙ্গা খাল সংস্কারের দাবি জানিয়েছেন তাঁরা।
ভবদহ পানি নিষ্কাশন সংগ্রাম কমিটির যুগ্ম আহ্বায়ক হামিদ গাজী বলেন, টিআরএম প্রকল্প বাদ দিয়ে ২০২২ সাল থেকে স্বপন ভট্টাচার্য্যের মদদে পাউবো যে সেচ প্রকল্প গ্রহণ করেছিল, সেটাই এখন ভোগান্তির কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে।
ভবদহ পানি নিষ্কাশন সংগ্রাম কমিটির আহ্বায়ক রণজিৎ বাওয়ালী বলেন, গত ৪০ বছরে ভবদহ এলাকা সংস্কারের নামে শত শত কোটি টাকা বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে। প্রকল্পের বরাদ্দের টাকা পানিসম্পদ মন্ত্রণালয়, পাউবো, ক্ষমতাসীন রাজনৈতিক দলের নেতা ও ঠিকাদার চক্র লুটপাট করেছে। ফলে হাজার কোটি টাকার প্রকল্পেও সুফল মেলেনি।
যশোর পাউবোর নির্বাহী প্রকৌশলী পলাশ কুমার ব্যানার্জী আজকের পত্রিকাকে বলেন, পানি নিষ্কাশনের কাজ চলছে। ইতিমধ্যে পানিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান ভবদহ এলাকা পরিদর্শন করেছেন। স্থানীয়দের মতামতের পরিপ্রেক্ষিতে এবার নতুনভাবে কাজ করা হবে।
আধা পাকা টিনের বাড়ির উঠানে কোমরপানি। রান্নাঘর, শোবারঘর, গোয়ালঘরও ময়লাযুক্ত পানির নিচে। উঠানের কালচে পানিতে ভাসছে ডিঙিনৌকা। ঘরের বারান্দা থেকে শৌচাগার কিংবা রাস্তায় উঠতে একমাত্র ভরসা এই নৌকাই। পানিবন্দী এই বাড়ির অবস্থান যশোরের মনিরামপুরের ডাঙা মশিয়াহাট্টি গ্রামে। সাপ, পোকামাকড়ের সঙ্গে এই বাড়িতেই বসবাস স্মৃতি ধর ও তাঁর চার সদস্যের পরিবারের। টানা তিন মাস পানিবন্দী থাকা এই নারী বলেন, ‘খাওয়ার কষ্ট, রান্নার কষ্ট, থাকার কষ্ট। এখন শীতেও পানির মধ্যে আছি। কবে বর্ষাকাল শেষ হয়েছে; এখনো বাড়িঘরে হাঁটুপানি। আমাদের এই দুঃখ কি কোনো দিন শেষ হবে না?’
শুধু স্মৃতি ধরের পরিবারই নয়, যশোরের দুঃখখ্যাত ভবদহ অঞ্চলের প্রায় চার লাখ মানুষ তিন মাসের বেশি সময় ধরে পানিবন্দী জীবন কাটাচ্ছে। এই অঞ্চলের নদীগুলোয় পলি জমে নাব্যতা হারিয়ে পানি নিষ্কাশন ব্যাহত হওয়ায় এই অবস্থার সৃষ্টি হয়েছে। উজান থেকে নেমে আসা পানি নদীর কূল ছাপিয়ে গ্রাম ও বিলে প্রবেশ করছে। এতে পরিস্থিতি আরও নাজুক হয়ে পড়েছে।
গত মঙ্গলবার সরেজমিনে দেখা যায়, জলাবদ্ধতার শিকার মানুষজন রাস্তার ওপর টংঘর তৈরি করে আশ্রয় নিয়েছে। একই ঘরে ঠাঁই হয়েছে গবাদিপশুরও। নলকূপ তলিয়ে যাওয়ায় মিলছে না বিশুদ্ধ পানিও। শৌচাগারের অভাবে প্রাকৃতিক ডাকে সাড়া দেওয়ার বিষয়টিও কঠিন হয়ে পড়েছে। তিন মাসের জলাবদ্ধতার কারণে ফুরিয়ে এসেছে গোখাদ্য।
স্থানীয়রা জানান, ভারী বৃষ্টিতে অভয়নগর উপজেলার চার ইউনিয়নের মানুষের বাড়িঘরে পানি উঠে যায়। অভয়নগরের চলিশিয়া, পায়রা, দিঘলিয়া, কোটা, প্রেমবাগ, ডুমুরতলা, আন্ধা, বেদভিটা, সুন্দলী, ডহর মশিয়াহাটিসহ কয়েকটি গ্রাম ঘুরে দেখা যায়, অধিকাংশ বাড়িতে এখনো পানি। সচ্ছল পরিবারগুলো যাতায়াতের জন্য বাড়ির উঠানে বাঁশের সাঁকো তৈরির পাশাপাশি চলাচলে ব্যবহার করছে ডিঙিনৌকা। তবে দরিদ্র পরিবারগুলোকে থাকতে হচ্ছে রাস্তার ওপর। সড়কের ওপর তৈরি করা ঝুপড়িঘরের এক পাশে থাকছে গরু-ছাগল, অন্য পাশে চৌকি বানিয়ে রাত যাপন করছে মানুষ। সেখানেই চলছে তাদের খাওয়াদাওয়া। দীর্ঘ সময় জলাবদ্ধতার কারণে পানিবাহিত বিভিন্ন রোগে আক্রান্ত হচ্ছে অনেকেই।
সাবেক ইউপি সদস্য বেদভিটা গ্রামের বাসিন্দা প্রফুল্ল কুমার বলেন, ‘এক দিন ভাত না খেয়ে বেঁচে থাকা যায়, কিন্তু পানি না খেয়ে থাকা যায় না। আমরা কীভাবে বাঁচব? এলাকায় খাওয়ার মতো বিশুদ্ধ পানি নেই। ৩-৪ কিলোমিটার দূর থেকে পানি আনতে হয়। সেই পানি আনতেও লাগে নৌকা বা ভেলা।’
আন্ধা গ্রামের শিক্ষক মিন্টু রায় বলেন, ‘একটু বৃষ্টি হলেই পানিবন্দী হয়ে গরু-ছাগলের সঙ্গে আর কত দিন এভাবে থাকতে হবে? প্রশাসন কি কিছুই করবে না?’
স্থানীয় গণমাধ্যমকর্মী প্রিয়ব্রত ধর বলেন, প্রায় সাড়ে তিন যুগ ধরে জলাবদ্ধতার দুর্ভোগ পোহাচ্ছে এই এলাকার মানুষ। তবে এবারের জলাবদ্ধতা ভয়াবহ আকার ধারণ করেছে।
প্রসঙ্গত, যশোরের অভয়নগর, মনিরামপুর ও কেশবপুর এবং খুলনার ডুমুরিয়া ও ফুলতলা উপজেলার অংশবিশেষ নিয়ে ভবদহ অঞ্চল।
চার দশকে হাজার কোটি টাকার প্রকল্প, কিন্তু কাটেনি সংকট:
পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তথ্যমতে, চার দশকে ভবদহ অঞ্চলের জলাবদ্ধতা নিরসনে প্রায় ৬৫০ কোটি টাকার প্রকল্প বাস্তবায়ন করা হয়েছে। তবে ভুক্তভোগীরা বলছেন, জলাবদ্ধতার স্থায়ী সমাধান হয়নি।
আর পানি সংগ্রাম কমিটির নেতাদের অভিযোগ, চার দশকে জলাবদ্ধতা নিরসনে প্রায় এক হাজার কোটি টাকা বরাদ্দ দিয়েছে সরকার; যার সিংহভাগই লুটপাট হয়েছে। বিগত সরকারের প্রতিমন্ত্রী স্থানীয় এমপি স্বপন ভট্টাচার্য ও তাঁর ছেলে শুভ ভট্টাচার্য্যের টিকাদারি প্রতিষ্ঠান ভবদহ প্রকল্পে কাজের নামে লুটপাট করেছে। তাঁদের কারণেই এই দুরবস্থার সৃষ্টি হয়েছে। এমন পরিস্থিতিতে দুর্নীতিবাজদের বিচারের দাবি ও জলাবদ্ধতার স্থায়ী সমাধানে টাইডাল রিভার ম্যানেজমেন্ট (টিআরএম) চালু এবং আমডাঙ্গা খাল সংস্কারের দাবি জানিয়েছেন তাঁরা।
ভবদহ পানি নিষ্কাশন সংগ্রাম কমিটির যুগ্ম আহ্বায়ক হামিদ গাজী বলেন, টিআরএম প্রকল্প বাদ দিয়ে ২০২২ সাল থেকে স্বপন ভট্টাচার্য্যের মদদে পাউবো যে সেচ প্রকল্প গ্রহণ করেছিল, সেটাই এখন ভোগান্তির কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে।
ভবদহ পানি নিষ্কাশন সংগ্রাম কমিটির আহ্বায়ক রণজিৎ বাওয়ালী বলেন, গত ৪০ বছরে ভবদহ এলাকা সংস্কারের নামে শত শত কোটি টাকা বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে। প্রকল্পের বরাদ্দের টাকা পানিসম্পদ মন্ত্রণালয়, পাউবো, ক্ষমতাসীন রাজনৈতিক দলের নেতা ও ঠিকাদার চক্র লুটপাট করেছে। ফলে হাজার কোটি টাকার প্রকল্পেও সুফল মেলেনি।
যশোর পাউবোর নির্বাহী প্রকৌশলী পলাশ কুমার ব্যানার্জী আজকের পত্রিকাকে বলেন, পানি নিষ্কাশনের কাজ চলছে। ইতিমধ্যে পানিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান ভবদহ এলাকা পরিদর্শন করেছেন। স্থানীয়দের মতামতের পরিপ্রেক্ষিতে এবার নতুনভাবে কাজ করা হবে।
মাদারীপুরে আড়িয়াল খাঁ নদ থেকে অবৈধভাবে বালু উত্তোলনে বাধা দেওয়ায় স্থানীয়দের ওপর হাতবোমা নিক্ষেপের ঘটনা ঘটেছে। এ সময় এক গৃহবধূসহ আহত হয়েছে ৩ জন। গতকাল রোববার রাত সাড়ে ৯টার দিকে মাদারীপুর সদর উপজেলার পাচখোলা ইউনিয়নের তাল্লুক গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। মাদারীপুর সদর মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি)...
১ ঘণ্টা আগেখাগড়াছড়ির মানিকছড়ি উপজেলায় ১০ হাজারের বেশি বিদ্যুৎ-সংযোগ রয়েছে আবাসিক গ্রাহকের বাসাবাড়িতে। কিন্তু অনেকের বাড়ি, এমনকি মূল লাইনেও বিদ্যুতের খুঁটি নেই। স্থায়ী খুঁটিতে সংযোগ টানার কথা বলে খুঁটিপ্রতি ১৭-১৮ হাজার টাকা নেওয়া হলেও সেটি হয়নি।
১ ঘণ্টা আগেআজ সোমবার ভোর ৫টার দিকে এ ঘটনার পর চার ঘণ্টারও বেশি সময় ধরে ঢাকার কমলাপুর থেকে টঙ্গী পর্যন্ত রেল চলাচলে বিঘ্ন ঘটেছে বলে জানান কমলাপুরের স্টেশন মাস্টার মো. আনোয়ার হোসেন।
১ ঘণ্টা আগেহবিগঞ্জের নবীগঞ্জ উপজেলায় মোস্তাকিন মিয়া (১৭) নামে এক কিশোরের গলাকাটা লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ। গতকাল রোববার রাত সাড়ে ১১টার দিকে কালিয়ারভাঙ্গা ইউনিয়নের পুরানগাঁও গ্রামের বসতঘর থেকে মোস্তাকিন মিয়ার লাশ উদ্ধার করা হয়। নবীগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. কামাল হোসেন ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেছেন।
২ ঘণ্টা আগে