কলারোয়া (সাতক্ষীরা) প্রতিনিধি
সাতক্ষীরার কলারোয়ার কামারালী বহুমুখী উচ্চ বিদ্যালয়ের অবসরপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক আব্দুল ওহাব (৮০) মারা গেছেন (ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)। তাঁর ছাত্র কামারালী গ্রামের সানা পাড়ার মতিয়ার মোড়লের জানাজায় অংশ নিতে যাওয়ার পথে স্ট্রোক করলে হাসপাতালে নেওয়ার পথে তাঁর মৃত্যু হয়।
শিক্ষক আব্দুল ওহাবের পরিবার সূত্রে জানা যায়, কামারালী দাখিল মাদ্রাসা মাঠে ছাত্র মতিয়ার মোড়লের জানাজায় অংশ নেওয়ার জন্য গতকাল বুধবার বিকেল সাড়ে ৪টার দিকে বাড়ি থেকে পায়ে হেঁটে রওনা দেন শিক্ষক আব্দুল ওহাব। মাদ্রাসা মাঠে পৌঁছানোর আগেই তিনি স্ট্রোক করেন। তাৎক্ষণিকভাবে লোকজন তাঁকে উদ্ধার করে মাদ্রাসার পাশে আব্দুল মজিদ খাঁর বাড়িতে নিয়ে যান। এ সময় তাঁর অবস্থার অবনতি ঘটলে গ্রাম্য ডাক্তারের পরামর্শক্রমে অ্যাম্বুলেন্সে যশোর নিয়ে যাওয়ার পথে তাঁর মৃত্যু হয়। পরে কলারোয়া হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন।
প্রসঙ্গত, ১৯৪২ সালে সাতক্ষীরার সদর থানার ঝাউডাঙ্গা ইউনিয়নের বিহারীনগর গ্রামে মামার বাড়িতে আব্দুল ওহাবের জন্ম হয়। তাঁর বাড়ি সাতক্ষীরার কলারোয়া উপজেলার কামারালি গ্রামে। পেশাগত জীবনে তিনি ছিলেন কামারালি বহুমুখী উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক। উচ্চ শিক্ষা গ্রহণের পর তিনি শিক্ষকতা পেশা বেছে নেন। প্রায় ৩৮ বছর শিক্ষকতা করেছেন তিনি।
অবসরের পর তিনি তিনটি প্রতিষ্ঠানে প্রধান শিক্ষকের দায়িত্বে ছিলেন। দীর্ঘ সময় অতিথি শিক্ষক ছিলেন কলারোয়ায় প্রতিষ্ঠিত বিএড কলেজে। এ ছাড়া শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের অধীন বিশ্বব্যাংকের অর্থায়নের একটি প্রকল্পে প্রশিক্ষক হিসেবে দেশব্যাপী প্রায় ছয় বছর চাকরি করেছেন। তিনি দীর্ঘ সময় যশোর শিক্ষাবোর্ডের প্রধান নিরীক্ষকও ছিলেন।
আব্দুল ওহাব স্ত্রী, তিন ছেলে, দুই মেয়ে রেখে গেছেন। সন্তানদের পক্ষ থেকে তাঁর রুহের মাগফিরাত কামনা করে সবার কাছে দোয়া চাওয়া হয়েছে।
সাতক্ষীরার কলারোয়ার কামারালী বহুমুখী উচ্চ বিদ্যালয়ের অবসরপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক আব্দুল ওহাব (৮০) মারা গেছেন (ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)। তাঁর ছাত্র কামারালী গ্রামের সানা পাড়ার মতিয়ার মোড়লের জানাজায় অংশ নিতে যাওয়ার পথে স্ট্রোক করলে হাসপাতালে নেওয়ার পথে তাঁর মৃত্যু হয়।
শিক্ষক আব্দুল ওহাবের পরিবার সূত্রে জানা যায়, কামারালী দাখিল মাদ্রাসা মাঠে ছাত্র মতিয়ার মোড়লের জানাজায় অংশ নেওয়ার জন্য গতকাল বুধবার বিকেল সাড়ে ৪টার দিকে বাড়ি থেকে পায়ে হেঁটে রওনা দেন শিক্ষক আব্দুল ওহাব। মাদ্রাসা মাঠে পৌঁছানোর আগেই তিনি স্ট্রোক করেন। তাৎক্ষণিকভাবে লোকজন তাঁকে উদ্ধার করে মাদ্রাসার পাশে আব্দুল মজিদ খাঁর বাড়িতে নিয়ে যান। এ সময় তাঁর অবস্থার অবনতি ঘটলে গ্রাম্য ডাক্তারের পরামর্শক্রমে অ্যাম্বুলেন্সে যশোর নিয়ে যাওয়ার পথে তাঁর মৃত্যু হয়। পরে কলারোয়া হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন।
প্রসঙ্গত, ১৯৪২ সালে সাতক্ষীরার সদর থানার ঝাউডাঙ্গা ইউনিয়নের বিহারীনগর গ্রামে মামার বাড়িতে আব্দুল ওহাবের জন্ম হয়। তাঁর বাড়ি সাতক্ষীরার কলারোয়া উপজেলার কামারালি গ্রামে। পেশাগত জীবনে তিনি ছিলেন কামারালি বহুমুখী উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক। উচ্চ শিক্ষা গ্রহণের পর তিনি শিক্ষকতা পেশা বেছে নেন। প্রায় ৩৮ বছর শিক্ষকতা করেছেন তিনি।
অবসরের পর তিনি তিনটি প্রতিষ্ঠানে প্রধান শিক্ষকের দায়িত্বে ছিলেন। দীর্ঘ সময় অতিথি শিক্ষক ছিলেন কলারোয়ায় প্রতিষ্ঠিত বিএড কলেজে। এ ছাড়া শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের অধীন বিশ্বব্যাংকের অর্থায়নের একটি প্রকল্পে প্রশিক্ষক হিসেবে দেশব্যাপী প্রায় ছয় বছর চাকরি করেছেন। তিনি দীর্ঘ সময় যশোর শিক্ষাবোর্ডের প্রধান নিরীক্ষকও ছিলেন।
আব্দুল ওহাব স্ত্রী, তিন ছেলে, দুই মেয়ে রেখে গেছেন। সন্তানদের পক্ষ থেকে তাঁর রুহের মাগফিরাত কামনা করে সবার কাছে দোয়া চাওয়া হয়েছে।
রাজধানীর আজিমপুরে মেডিকেল স্টাফ কোয়ার্টারের বাসায় মাকে বেঁধে রেখে টাকা, গয়নাসহ শিশু সন্তানকে তুলে নেওয়ার ঘটনা ঘটেছে। প্রাথমিকভাবে তদন্তকারীরা মনে করছেন, এটা পরিকল্পিত ঘটনা। ৮ মাসের জাইফাকে অপহরণ ও মূল্যবান সম্পদ চুরি করা ছিল উদ্দেশ্য। এ ঘটনায় এখনো কেউ গ্রেপ্তার হননি। গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে সাবলেট...
৬ মিনিট আগেকুষ্টিয়ার দৌলতপুরে যৌথবাহিনী রাতভর অভিযান চালিয়ে আগ্নেয়াস্ত্র, গুলি, ককটেল, দেশীয় অস্ত্রসহ যুবদল, ছাত্রদল ও যুবলীগের তিন নেতাকে আটক করেছে। গতকাল বৃহস্পতিবার রাত ২টা থেকে আজ শুক্রবার ভোর ৬টা পর্যন্ত উপজেলার পিয়ারপুর ও জগন্নাথপুর গ্রামে এই অভিযান চালানো হয়।
১৫ মিনিট আগেবগুড়ার দুপচাঁচিয়ায় গৃহবধূ উম্মে সালমাকে হত্যার পর ডিপ ফ্রিজে রাখার ঘটনাটি নতুন মোড় নিয়েছে। উম্মে সালমার ছেলে সাদ বিন আজিজুর রহমানকে গ্রেপ্তারের পর এই হত্যাকাণ্ডে জড়িত বলে দাবি করেছিল র্যাব। তবে পুলিশ বলছে, ওই বাড়ির ভাড়াটিয়ারা এ হত্যা ঘটিয়েছেন।
৩৪ মিনিট আগেনিহত ফয়সাল খান শুভ জেলার ঈশ্বরগঞ্জ উপজেলার কাশিপুর এলাকার মো. সেলিম খানের ছেলে। তিনি কবি নজরুল বিশ্ববিদ্যালয় থেকে এমবিএ সম্পন্ন করে নগরীর কেওয়াটখালী পাওয়ার হাউজ রোডে বোন জামাইয়ের বাসায় থেকে চাকরির জন্য চেষ্টা করছিলেন।
৪৪ মিনিট আগে