নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগের সাবেক বিচারপতি এ এইচ এম শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিককে আরও একটি হত্যা মামলায় গ্রেপ্তার দেখানো হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার ঢাকা মহানগর হাকিম আরিফুর রহমান গ্রেপ্তার দেখানোর এই আদেশ দেন।
আজ সকালে কারাগার থেকে আদালতে হাজির করা হয় বিচারপতি মানিককে। বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন চলাকালে রাজধানীর ধানমন্ডি এলাকায় কিশোর আব্দুল মোতালিবকে গুলি করে হত্যার অভিযোগে করা মামলায় গ্রেপ্তার দেখানোর আবেদন করেন তদন্ত কর্মকর্তা ধানমন্ডি থানার এসআই খোকন মিয়া।
অন্যদিকে তাঁর পক্ষে জামিনের আবেদন করেন আইনজীবী। শুনানি শেষে আদালত গ্রেপ্তার দেখানোর আবেদন মঞ্জুর করেন ও জামিন নামঞ্জুর করে তাঁকে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন।
ঢাকার আদালতের ধানমন্ডি থানার সাধারণ নিবন্ধন কর্মকর্তা এসআই মাহফুজ গ্রেপ্তার দেখানোর বিষয়টি আজকের পত্রিকাকে নিশ্চিত করেছেন।
এর আগে গত বুধবার ছয়টি পৃথক হত্যা মামলায় তাঁকে গ্রেপ্তার দেখানো হয়। সেগুলো হচ্ছে আদাবর থানার পোশাকশ্রমিক রুবেল হত্যা, লালবাগ থানার আইডিয়াল কলেজের প্রথম বর্ষের ছাত্র খালিদ হাসান সাইফুল্লাহ হত্যা এবং বাড্ডা থানার সুমন শিকদার, হাফিজুল শিকদার, তৌফিকুল ইসলাম ভূঁইয়া ও সোহাগ হত্যা মামলা। এ পর্যন্ত মানিককে ঢাকার সাতটি হত্যা মামলায় গ্রেপ্তার দেখানো হলো।
প্রত্যেক মামলায় তদন্ত কর্মকর্তারা উল্লেখ করেছেন, বিচারপতি মানিকের বিরুদ্ধে এসব হত্যা মামলায় জড়িত থাকার তথ্য-প্রমাণ পাওয়া যাচ্ছে। ভবিষ্যতে এসব মামলায় তাঁকে রিমান্ডে নেওয়ার প্রয়োজন হবে। আপাতত তাকে কারাগারে আটক রাখার আবেদন করেন তদন্ত কর্মকর্তারা।
উল্লেখ্য, গত ২৪ আগস্ট ৫৪ ধারায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে সিলেটের জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট-১ আলমগীর হোসেন শামসুদ্দিন মানিককে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন। পরে পুলিশ তাঁকে সিলেট কেন্দ্রীয় কারাগারে নিয়ে যায়। এর আগে ২৩ আগস্ট রাতে অবৈধভাবে সিলেটের কানাইঘাট (দনা) সীমান্ত দিয়ে ভারতে পালিয়ে যাওয়ার সময় সাবেক বিচারপতি মানিককে আটক করে বিজিবি। পরে তাঁকে কানাইঘাট থানা-পুলিশের কাছে হস্তান্তর করা হয়।
সিলেট আদালতে হাজির করার সময় তাঁকে জনগণ মারধর করে। তিনি চিকিৎসাধীন ছিলেন। পরে ভারতে অবৈধ অনুপ্রবেশের চেষ্টার দায়ে তাঁর বিরুদ্ধে মামলা হয়। ওই মামলায় গত মঙ্গলবার তাঁকে জামিন দেওয়া হয়। ওই দিনই হেলিকপ্টারে করে তাঁকে ঢাকায় নিয়ে কেন্দ্রীয় কারাগারে পাঠানো হয়।
সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগের সাবেক বিচারপতি এ এইচ এম শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিককে আরও একটি হত্যা মামলায় গ্রেপ্তার দেখানো হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার ঢাকা মহানগর হাকিম আরিফুর রহমান গ্রেপ্তার দেখানোর এই আদেশ দেন।
আজ সকালে কারাগার থেকে আদালতে হাজির করা হয় বিচারপতি মানিককে। বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন চলাকালে রাজধানীর ধানমন্ডি এলাকায় কিশোর আব্দুল মোতালিবকে গুলি করে হত্যার অভিযোগে করা মামলায় গ্রেপ্তার দেখানোর আবেদন করেন তদন্ত কর্মকর্তা ধানমন্ডি থানার এসআই খোকন মিয়া।
অন্যদিকে তাঁর পক্ষে জামিনের আবেদন করেন আইনজীবী। শুনানি শেষে আদালত গ্রেপ্তার দেখানোর আবেদন মঞ্জুর করেন ও জামিন নামঞ্জুর করে তাঁকে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন।
ঢাকার আদালতের ধানমন্ডি থানার সাধারণ নিবন্ধন কর্মকর্তা এসআই মাহফুজ গ্রেপ্তার দেখানোর বিষয়টি আজকের পত্রিকাকে নিশ্চিত করেছেন।
এর আগে গত বুধবার ছয়টি পৃথক হত্যা মামলায় তাঁকে গ্রেপ্তার দেখানো হয়। সেগুলো হচ্ছে আদাবর থানার পোশাকশ্রমিক রুবেল হত্যা, লালবাগ থানার আইডিয়াল কলেজের প্রথম বর্ষের ছাত্র খালিদ হাসান সাইফুল্লাহ হত্যা এবং বাড্ডা থানার সুমন শিকদার, হাফিজুল শিকদার, তৌফিকুল ইসলাম ভূঁইয়া ও সোহাগ হত্যা মামলা। এ পর্যন্ত মানিককে ঢাকার সাতটি হত্যা মামলায় গ্রেপ্তার দেখানো হলো।
প্রত্যেক মামলায় তদন্ত কর্মকর্তারা উল্লেখ করেছেন, বিচারপতি মানিকের বিরুদ্ধে এসব হত্যা মামলায় জড়িত থাকার তথ্য-প্রমাণ পাওয়া যাচ্ছে। ভবিষ্যতে এসব মামলায় তাঁকে রিমান্ডে নেওয়ার প্রয়োজন হবে। আপাতত তাকে কারাগারে আটক রাখার আবেদন করেন তদন্ত কর্মকর্তারা।
উল্লেখ্য, গত ২৪ আগস্ট ৫৪ ধারায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে সিলেটের জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট-১ আলমগীর হোসেন শামসুদ্দিন মানিককে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন। পরে পুলিশ তাঁকে সিলেট কেন্দ্রীয় কারাগারে নিয়ে যায়। এর আগে ২৩ আগস্ট রাতে অবৈধভাবে সিলেটের কানাইঘাট (দনা) সীমান্ত দিয়ে ভারতে পালিয়ে যাওয়ার সময় সাবেক বিচারপতি মানিককে আটক করে বিজিবি। পরে তাঁকে কানাইঘাট থানা-পুলিশের কাছে হস্তান্তর করা হয়।
সিলেট আদালতে হাজির করার সময় তাঁকে জনগণ মারধর করে। তিনি চিকিৎসাধীন ছিলেন। পরে ভারতে অবৈধ অনুপ্রবেশের চেষ্টার দায়ে তাঁর বিরুদ্ধে মামলা হয়। ওই মামলায় গত মঙ্গলবার তাঁকে জামিন দেওয়া হয়। ওই দিনই হেলিকপ্টারে করে তাঁকে ঢাকায় নিয়ে কেন্দ্রীয় কারাগারে পাঠানো হয়।
রাজধানীর আজিমপুরে মেডিকেল স্টাফ কোয়ার্টারের বাসায় মাকে বেঁধে রেখে টাকা, গয়নাসহ শিশু সন্তানকে তুলে নেওয়ার ঘটনা ঘটেছে। প্রাথমিকভাবে তদন্তকারীরা মনে করছেন, এটা পরিকল্পিত ঘটনা। ৮ মাসের জাইফাকে অপহরণ ও মূল্যবান সম্পদ চুরি করা ছিল উদ্দেশ্য। এ ঘটনায় এখনো কেউ গ্রেপ্তার হননি। গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে সাবলেট...
৬ মিনিট আগেকুষ্টিয়ার দৌলতপুরে যৌথবাহিনী রাতভর অভিযান চালিয়ে আগ্নেয়াস্ত্র, গুলি, ককটেল, দেশীয় অস্ত্রসহ যুবদল, ছাত্রদল ও যুবলীগের তিন নেতাকে আটক করেছে। গতকাল বৃহস্পতিবার রাত ২টা থেকে আজ শুক্রবার ভোর ৬টা পর্যন্ত উপজেলার পিয়ারপুর ও জগন্নাথপুর গ্রামে এই অভিযান চালানো হয়।
১৫ মিনিট আগেবগুড়ার দুপচাঁচিয়ায় গৃহবধূ উম্মে সালমাকে হত্যার পর ডিপ ফ্রিজে রাখার ঘটনাটি নতুন মোড় নিয়েছে। উম্মে সালমার ছেলে সাদ বিন আজিজুর রহমানকে গ্রেপ্তারের পর এই হত্যাকাণ্ডে জড়িত বলে দাবি করেছিল র্যাব। তবে পুলিশ বলছে, ওই বাড়ির ভাড়াটিয়ারা এ হত্যা ঘটিয়েছেন।
৩৪ মিনিট আগেনিহত ফয়সাল খান শুভ জেলার ঈশ্বরগঞ্জ উপজেলার কাশিপুর এলাকার মো. সেলিম খানের ছেলে। তিনি কবি নজরুল বিশ্ববিদ্যালয় থেকে এমবিএ সম্পন্ন করে নগরীর কেওয়াটখালী পাওয়ার হাউজ রোডে বোন জামাইয়ের বাসায় থেকে চাকরির জন্য চেষ্টা করছিলেন।
৪৪ মিনিট আগে