কিশোরগঞ্জ ও ভৈরব প্রতিনিধি
কিশোরগঞ্জের কুলিয়ারচর উপজেলার বাজরা বাসস্ট্যান্ড এলাকায় চেকপোস্টে দায়িত্ব পালনকালে মাদক কারবারিদের ছুরিকাঘাতে এক পুলিশ সদস্য আহত হয়েছেন। অপর দিকে জেলার ভৈরবে পুলিশের ওপর হামলা চালিয়ে সাদ্দাম হোসেন নামের এক সাজাপ্রাপ্ত আসামিকে ছিনিয়ে নেওয়ার ঘটনা ঘটছে। এ সময় তিন পুলিশ সদস্য আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার দিবাগত রাতে ভৈরব ও কুলিয়ারচরে পৃথক এ দুটি ঘটনা ঘটে।
কুলিয়ারচর থানার আহত পুলিশ সদস্য হলেন কনস্টেবল বাসেদ মিয়া। ছুরিকাঘাতে তাঁর বাঁ হাতে মারাত্মক জখম হয়। হাতে দুটি সেলাই দেওয়া হয়। দুই মাদক কারবারি হলেন মনোহরপুর গ্রামের মনির মিয়া (৩২) এবং পশ্চিম তারাকান্দি গ্রামের নাঈম মিয়া (২৫)।
অপর দিকে ভৈরব থানার আহত পুলিশ সদস্যরা হলেন ভৈরব থানার সহকারী উপপরিদর্শক (এএসআই) নাসির উদ্দীন, কনস্টেবল রবিউল ও কনস্টেবল আজাদ। এ ঘটনায় জড়িত থাকার অভিযোগে সাদ্দাম হোসেনের মা ও দুই বোনসহ তিনজনকে আটক করেছে পুলিশ।
পুলিশ ও স্থানীয় সূত্র জানায়, কুলিয়ারচরের বাজরা বাজার এলাকায় চেকপোস্টে দায়িত্ব পালনকালে সন্দেহ হলে পুলিশ একটি মোটরসাইকেল থামিয়ে তল্লাশি করতে চায়। তখন আসামি মনির মিয়া পুলিশ সদস্য বাসেদ মিয়াকে হত্যার উদ্দেশ্যে কোমর থেকে একটি ছুরি বের করি আঘাত করেন। এ সময় পুলিশ সদস্য হাত দিয়ে আত্মরক্ষা করতে চাইলে, তার বাঁ হাতে মারাত্মক জখম হয়। পরে উপস্থিত অন্য পুলিশ সদস্যরা মোটরসাইকেলে থাকা দুই মাদক কারবারিরকে আটক করে শরীর তল্লাশি চালিয়ে ৫২টি ইয়াবা, একটি বিদেশি মদের বোতল, দুটি ছুরি ও তাঁদের ব্যবহৃত একটি মোটরসাইকেল জব্দ করেন। আহত বাসেদ মিয়াকে কুলিয়ারচর স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসা দেওয়া হয়। আটক দুই মাদক কারবারির বিরুদ্ধে মামলা দায়েরের পর আজ সোমবার দুপুরে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।
ভৈরব পুলিশ ও স্থানীয়রা জানান, ভৈরব উপজেলার গোছামারা গ্রামের বাসিন্দা সাদ্দাম হোসেন। তিনি নারী ও শিশু নির্যাতন মামলার একজন সাজাপ্রাপ্ত পলাতক আসামি। গতকাল রোববার দিবাগত রাত সাড়ে তিনটার দিকে ভৈরব থানার এএসআই নাসির উদ্দীন কনস্টেবল রবিউল ও কনস্টেবল আজাদকে সঙ্গে নিয়ে অভিযান যান। এ সময় অভিযুক্ত সাদ্দাম হোসেনকে গ্রেপ্তার করে থানায় নিয়ে যাওয়ার সময় তাঁর স্বজনেরা পুলিশের ওপর হামলা চালিয়ে সাদ্দামকে ছিনিয়ে নেন। হামলায় তিন পুলিশ সদস্য আহত হন।
ভৈরব থানার পরিদর্শক (তদন্ত) শাহ আলম মোল্লা ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে আজকের পত্রিকাকে বলেন, পুলিশ সাজাপ্রাপ্ত পলাতক আসামি সাদ্দাম হোসেনকে গ্রেপ্তার করে ফেরার পথে স্বজনেরা হামলা চালিয়ে আসামিকে ছিনিয়ে নেন। এ সময় তিন পুলিশ সদস্য আহত হন। এ ঘটনায় জিজ্ঞাসাবাদের জন্য আসামির মা ও তাঁর দুই বোনকে আটক করা হয়েছে।
এ বিষয়ে কুলিয়ারচর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ গোলাম মোস্তফা আজকের পত্রিকাকে বলেন, মাদক নিয়ন্ত্রণ আইন ও কর্তব্যরত পুলিশ সদস্যকে জখমের অপরাধে মামলার ভিত্তিতে দুই মাদক কারবারিকে আজ দুপুরে কিশোরগঞ্জের বিজ্ঞ আদালতে প্রেরণ করা হয়।
কিশোরগঞ্জের কুলিয়ারচর উপজেলার বাজরা বাসস্ট্যান্ড এলাকায় চেকপোস্টে দায়িত্ব পালনকালে মাদক কারবারিদের ছুরিকাঘাতে এক পুলিশ সদস্য আহত হয়েছেন। অপর দিকে জেলার ভৈরবে পুলিশের ওপর হামলা চালিয়ে সাদ্দাম হোসেন নামের এক সাজাপ্রাপ্ত আসামিকে ছিনিয়ে নেওয়ার ঘটনা ঘটছে। এ সময় তিন পুলিশ সদস্য আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার দিবাগত রাতে ভৈরব ও কুলিয়ারচরে পৃথক এ দুটি ঘটনা ঘটে।
কুলিয়ারচর থানার আহত পুলিশ সদস্য হলেন কনস্টেবল বাসেদ মিয়া। ছুরিকাঘাতে তাঁর বাঁ হাতে মারাত্মক জখম হয়। হাতে দুটি সেলাই দেওয়া হয়। দুই মাদক কারবারি হলেন মনোহরপুর গ্রামের মনির মিয়া (৩২) এবং পশ্চিম তারাকান্দি গ্রামের নাঈম মিয়া (২৫)।
অপর দিকে ভৈরব থানার আহত পুলিশ সদস্যরা হলেন ভৈরব থানার সহকারী উপপরিদর্শক (এএসআই) নাসির উদ্দীন, কনস্টেবল রবিউল ও কনস্টেবল আজাদ। এ ঘটনায় জড়িত থাকার অভিযোগে সাদ্দাম হোসেনের মা ও দুই বোনসহ তিনজনকে আটক করেছে পুলিশ।
পুলিশ ও স্থানীয় সূত্র জানায়, কুলিয়ারচরের বাজরা বাজার এলাকায় চেকপোস্টে দায়িত্ব পালনকালে সন্দেহ হলে পুলিশ একটি মোটরসাইকেল থামিয়ে তল্লাশি করতে চায়। তখন আসামি মনির মিয়া পুলিশ সদস্য বাসেদ মিয়াকে হত্যার উদ্দেশ্যে কোমর থেকে একটি ছুরি বের করি আঘাত করেন। এ সময় পুলিশ সদস্য হাত দিয়ে আত্মরক্ষা করতে চাইলে, তার বাঁ হাতে মারাত্মক জখম হয়। পরে উপস্থিত অন্য পুলিশ সদস্যরা মোটরসাইকেলে থাকা দুই মাদক কারবারিরকে আটক করে শরীর তল্লাশি চালিয়ে ৫২টি ইয়াবা, একটি বিদেশি মদের বোতল, দুটি ছুরি ও তাঁদের ব্যবহৃত একটি মোটরসাইকেল জব্দ করেন। আহত বাসেদ মিয়াকে কুলিয়ারচর স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসা দেওয়া হয়। আটক দুই মাদক কারবারির বিরুদ্ধে মামলা দায়েরের পর আজ সোমবার দুপুরে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।
ভৈরব পুলিশ ও স্থানীয়রা জানান, ভৈরব উপজেলার গোছামারা গ্রামের বাসিন্দা সাদ্দাম হোসেন। তিনি নারী ও শিশু নির্যাতন মামলার একজন সাজাপ্রাপ্ত পলাতক আসামি। গতকাল রোববার দিবাগত রাত সাড়ে তিনটার দিকে ভৈরব থানার এএসআই নাসির উদ্দীন কনস্টেবল রবিউল ও কনস্টেবল আজাদকে সঙ্গে নিয়ে অভিযান যান। এ সময় অভিযুক্ত সাদ্দাম হোসেনকে গ্রেপ্তার করে থানায় নিয়ে যাওয়ার সময় তাঁর স্বজনেরা পুলিশের ওপর হামলা চালিয়ে সাদ্দামকে ছিনিয়ে নেন। হামলায় তিন পুলিশ সদস্য আহত হন।
ভৈরব থানার পরিদর্শক (তদন্ত) শাহ আলম মোল্লা ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে আজকের পত্রিকাকে বলেন, পুলিশ সাজাপ্রাপ্ত পলাতক আসামি সাদ্দাম হোসেনকে গ্রেপ্তার করে ফেরার পথে স্বজনেরা হামলা চালিয়ে আসামিকে ছিনিয়ে নেন। এ সময় তিন পুলিশ সদস্য আহত হন। এ ঘটনায় জিজ্ঞাসাবাদের জন্য আসামির মা ও তাঁর দুই বোনকে আটক করা হয়েছে।
এ বিষয়ে কুলিয়ারচর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ গোলাম মোস্তফা আজকের পত্রিকাকে বলেন, মাদক নিয়ন্ত্রণ আইন ও কর্তব্যরত পুলিশ সদস্যকে জখমের অপরাধে মামলার ভিত্তিতে দুই মাদক কারবারিকে আজ দুপুরে কিশোরগঞ্জের বিজ্ঞ আদালতে প্রেরণ করা হয়।
জামালপুরের ইসলামপুরে ঋণ দেওয়ার নামে প্রতারণা চেষ্টার অভিযোগে ছয়জন নারীকে থানায় সোপর্দ করেন এলাকাবাসী। পুলিশ তাঁদেরকে নাশকতার পরিকল্পনা মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠিয়েছে। গ্রেপ্তার নারীদের দাবি, তাঁরা একটি চক্রের প্রতারণার শিকার।
১৫ মিনিট আগেবেতন পেয়ে কারখানার এক শ্রমিক আলমগীর বলেন, আগামী রোববারের মধ্যে বেতন দেওয়ার কথা ছিল, কিন্তু আমরা বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় বিকাশ অ্যাকাউন্টে বেতন পেয়ে গেছি। আমাদের মালিকপক্ষ কথা দিয়ে কথা রেখেছেন। আমরা সবাই খুশি।
২৮ মিনিট আগেগাজীপুর মহানগরীর টঙ্গী পূর্ব থানার হাজতখানার ভেতরে আপসের শর্তে বাদী ও আসামির টাকা লেনদেনের ভিডিও নিয়ে মহানগর পুলিশে তোলপাড় সৃষ্টি হয়েছে। এ সময় ঘটনাস্থলে উপস্থিত এক কনস্টেবলকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়েছে। এ ছাড়া দায়িত্বে অবহেলার কারণে মামলার তদন্ত কর্মকর্তাকে শোকজ ও বদলি এবং ডিউটি অফিসারকে শোকজ করা হয়েছ
১ ঘণ্টা আগেরাজধানীর হাজারীবাগের ট্যানারিগুলোকে সাভারের হেমায়েতপুরের চামড়া শিল্পনগরে স্থানান্তর করা হয়েছে প্রায় সাত বছর আগে। কিন্তু ট্যানারির দূষণ এখনো রয়ে গেছে হাজারীবাগে। ওই এলাকায় চামড়া প্রক্রিয়াজাত করতে ব্যবহৃত রাসায়নিকের উৎকট গন্ধ আর খালে প্রবাহিত ট্যানারি বর্জ্য জনজীবনকে দুর্বিষহ করে তুলছে।
১ ঘণ্টা আগে