মুন্সিগঞ্জ প্রতিনিধি
পবিত্র ঈদুল ফিতরকে সামনে রেখে মুন্সিগঞ্জ শহরের প্রতিটি বিপণি বিতানে কেনাকাটার ধুম পড়েছে। সকাল থেকে গভীর রাত পর্যন্ত ক্রেতা-বিক্রেতাদের হাঁকডাকে সরগরম প্রতিটি জামা-কাপড়ের দোকান। ঈদের জন্য নতুন জামা হাসি খুশি ভাবে কেনাকাটা করলেও ক্রেতাদের অভিযোগ, সাধারণ সময়ের চেয়ে দেড়-দ্বিগুণ দাম বেশি রাখছেন দোকানিরা।
গতকাল মঙ্গলবার দুপুর থেকে বিকেল পর্যন্ত মুন্সিগঞ্জ শহর জামে মসজিদ মার্কেট, জিএইচ সিটি সেন্টার, জেলা পরিষদ মার্কেট, আইয়ুব আলী সুপার মার্কেট, দেওয়ান প্লাজা, আফতাব কমপ্লেক্সের অন্তত ১০টি বিপণিবিতান, জুতার শোরুম ঘুরে ক্রেতাদের ভিড় দেখা যায়। এসব প্রতিষ্ঠান থেকে ক্রেতারা দর-কষাকষি করে ঈদের কেনাকাটা করছেন।
এসব বিপণি বিতান, শপিং সেন্টারের মালিক ও ব্যবসায় সমিতির সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, ৫ রোজার পর থেকে ঈদের কেনাকাটা করতে মুন্সিগঞ্জ শহর, সদর, টঙ্গিবাড়ী উপজেলার বিভিন্ন এলাকার মানুষজন বিপণিবিতানগুলোতে জড়ো হচ্ছেন। সকাল থেকে মধ্যরাত পর্যন্ত কেনাকাটার চলছে। এতে করে পুরোপুরি জমে উঠেছে মুন্সিগঞ্জের ঈদের বাজার। প্রতিটি দোকানে গড়ে দেড় থেকে তিন লাখ টাকার ওপরে বিক্রি হচ্ছে। ঈদের সময় ঘনিয়ে আসলে বেচাকেনার চাপ আরও কয়েকগুণ বেড়ে যাবে বলে জানান তারা।
রোজার প্রথম দিকে সবচেয়ে বেশি ভিড় পড়ে মেয়েদের ও ছোট শিশুদের জামাকাপড়ের দোকানে। দিন যত যাচ্ছে, বিক্রির পরিমাণ ততই বাড়ছে বলে জানান শহরের বেবি ফেয়ার অ্যান্ড বিগ বাজার দোকানের স্বত্বাধিকারী মো. সেজান।
তিনি বলেন, প্রতিবারই ঈদের কেনাকাটার শবে বরাতের পর থেকে শুরু হয়ে যায়। এবার একটু দেরি করে হয়েছে। পণ্যের দাম বেশি হওয়ায় ক্রেতারা দেখে, শোনে সময় নিয়ে কেনাকাটা করছেন। সাধারণ সময় আমাদের দোকানে প্রতিদিন ২০ থেকে ৩০ হাজার টাকা বিক্রি হয়। তবে ঈদের এই মৌসুমে প্রতিদিন এক থেকে দেড় লাখ টাকা বিক্রি হচ্ছে। ঈদ যত কাছাকাছি আসবে বিকিকিনি পরিমাণ আরও বাড়বে।
মঙ্গলবার দুপুর দুইটার দিকে শহর জামে মসজিদ মার্কেটের ভেতরে ঢুকতেই এই প্রতিবেদকের সঙ্গে কথা হয় কয়েকজন নারী ক্রেতার। তারা চারজন মুন্সিগঞ্জ শহরের থেকে ১৫ কিলোমিটার অদূরে টঙ্গিবাড়ী উপজেলার বালিগাঁও এলাকা থেকে এসেছেন। ছেলে, মেয়েসহ পরিবারের সবার জন্য করছিলেন ঈদের কেনাকাটা।
এদের একজন রোমানা বেগম। তিনি দুই মেয়ে নিয়ে এসেছেন ঈদের কেনাকাটা করতে। রোমানা বলেন, মার্কেটে মানুষের অনেক ভিড়। সব জিনিসের দাম দ্বিগুণ। সকালে এসেছি দুই মেয়ে, শ্বশুর, শাশুড়ি ও নিজের জন্য জামা-কাপড় কিনতে। শিশু, বুড়ো সবার পোশাকের দাম অনেক বেশি। দুপুর পর্যন্ত ঘুরে শুধু মেয়েদের কেনাকাটা সেরেছি। বিকেলের মধ্যে সবার কেনাকাটা শেষ করেই বাড়ি ফিরব।
তবে একই মার্কেটে কথা হয় হাতিমারা এলাকার নাজমা বেগমের সঙ্গে। নাজমা বেগম বলেন, আমার নিজের ও দুই ছেলে-মেয়ে কেনাকাটা করতে ৬ হাজার টাকা নিয়ে এসেছিলাম। জামা-কাপড়, জুতার এতটাই দাম, বাচ্চাদের কেনাকাটা করতে গিয়ে সব টাকা শেষ। নিজের জন্য কোনো কিছু না কিনেই এখন বাড়ি ফিরতে হচ্ছে।
শহরের নাম করা কয়েকটি বিপণিবিতানের একটি নিশাত ক্লথ স্টোর। এখান থেকে নিয়মিত জামা, গজ কাপড় কেনেন মিরকাদিমের নগর কসবা এলাকার বাসিন্দা জিনিয়া ইসলাম।
জিনিয়া বলেন, দুই মাস আগে যে গজ কাপড় ১২০ টাকায় কিনেছি, সেগুলোর দাম ২২০ টাকা ফিক্সড দাম চাচ্ছে। গত মাসে পাকিস্তানের যে সব থ্রি পিছ ৫ হাজার টাকায় কিনেছিলাম সেগুলো এখন ৭ হাজার টাকার কম বিক্রি করতে চাচ্ছে না। এমন দাম হলে মানুষ কীভাবে ঈদের কেনাকাটা করবে। পোশাকের দাম সত্যি এতটা বেশি না সিন্ডিকেট করে দাম বেশি নেওয়া হচ্ছে কে জানে।
পোশাক কেনা শেষে সবাই ঢুঁ মারছেন জুতা ও কসমেটিকসের দোকান এবং শোরুমে। জুতা পছন্দের ক্ষেত্রে বাটা, অ্যাপেক্স, লোটো ও ক্যাজুয়াল রয়েছে শীর্ষে।
অ্যাপেক্স শোরুমের একজন বিক্রয় কর্মী বলেন, নারী ক্রেতারা তাঁদের পোশাকের সঙ্গে মিল রেখে স্যান্ডেল, শু, নাগরা, পেনসিল হিল ও স্লিপার কিনছেন। ছেলেরা পাঞ্জাবি, প্যান্ট ও টি-শার্টের সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে ক্যাজুয়াল ও ফ্ল্যাট জুতা নিচ্ছেন। এখানেও দাম নিয়ে ক্রেতা-বিক্রেতাদের রয়েছে আক্ষেপ অভিযোগ।
শহরে লাক্সারি সুজ দোকানের বিক্রয় কর্মী আবির হোসেন বলেন, জোতার দোকানে গতবারের তুলনায় এবার বিকিনি পরিমাণ কম। কারণ হিসেবে তিনি বলেন, জিনিসপত্রের দাম অনেক বেশি। তিন মাস আগে যে জুতা ৫০০-৭০০ টাকায় পাইকারি কিনেছি, সেগুলো ঈদ উপলক্ষে ৮০০-১০০০ হাজার টাকায় কিনেছি। এতে বাধ্য হয়ে আমাদেরও বেশি দামে জুতা বিক্রি করতে হচ্ছে। ক্রেতারা দোকানে ডোকেন। দাম বেশি হওয়ায় দরদাম করে চলে যান। তবে আশা করছি, ঈদের আগে বিকিকিনি পরিমাণ অনেক ভালো হবে।
পোশাকের রং ও ধরনের সঙ্গে মিল রেখে তরুণী ও নারীরা কিনছেন বিভিন্ন গয়না, গলার সেট, হাতঘড়ি, পায়েল, ব্রেসলেট, মাথার টিকলি, সানগ্লাস ও বাহারি রঙের চুড়ি।
মুন্সিগঞ্জ শহর ব্যবসায়ী সমিতির সভাপতি মো. আরিফুর রহমান বলেন, গত দুই বছর করোনার কারণে ঈদে বিপণিবিতানগুলোতে বিক্রির পরিমাণ একটু কম ছিল। এ বছর রমজানের শুরু থেকেই বেচাকেনা শুরু হয়েছে। আশা করছি এবার ঈদে শুধু শহরের দোকানগুলোতে বিক্রির পরিমাণ ১০০ কোটি টাকার বেশি ছাড়িয়ে যাবে।
দামের বিষয়ে তিনি বলেন, বৈশ্বিক মন্দার কারণে সব পণ্যের দাম অনেক চওড়া। কোনো দোকানদার যেন ক্রেতাদের কাছ থেকে অতিরিক্ত মূল্য না নেয় সেজন্য সব ব্যবসায়ীদের মৌখিকভাবে অনুরোধ করা হয়েছে। জেলা প্রশাসন থেকেও বাজার মনিটরিং করা হবে।
পবিত্র ঈদুল ফিতরকে সামনে রেখে মুন্সিগঞ্জ শহরের প্রতিটি বিপণি বিতানে কেনাকাটার ধুম পড়েছে। সকাল থেকে গভীর রাত পর্যন্ত ক্রেতা-বিক্রেতাদের হাঁকডাকে সরগরম প্রতিটি জামা-কাপড়ের দোকান। ঈদের জন্য নতুন জামা হাসি খুশি ভাবে কেনাকাটা করলেও ক্রেতাদের অভিযোগ, সাধারণ সময়ের চেয়ে দেড়-দ্বিগুণ দাম বেশি রাখছেন দোকানিরা।
গতকাল মঙ্গলবার দুপুর থেকে বিকেল পর্যন্ত মুন্সিগঞ্জ শহর জামে মসজিদ মার্কেট, জিএইচ সিটি সেন্টার, জেলা পরিষদ মার্কেট, আইয়ুব আলী সুপার মার্কেট, দেওয়ান প্লাজা, আফতাব কমপ্লেক্সের অন্তত ১০টি বিপণিবিতান, জুতার শোরুম ঘুরে ক্রেতাদের ভিড় দেখা যায়। এসব প্রতিষ্ঠান থেকে ক্রেতারা দর-কষাকষি করে ঈদের কেনাকাটা করছেন।
এসব বিপণি বিতান, শপিং সেন্টারের মালিক ও ব্যবসায় সমিতির সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, ৫ রোজার পর থেকে ঈদের কেনাকাটা করতে মুন্সিগঞ্জ শহর, সদর, টঙ্গিবাড়ী উপজেলার বিভিন্ন এলাকার মানুষজন বিপণিবিতানগুলোতে জড়ো হচ্ছেন। সকাল থেকে মধ্যরাত পর্যন্ত কেনাকাটার চলছে। এতে করে পুরোপুরি জমে উঠেছে মুন্সিগঞ্জের ঈদের বাজার। প্রতিটি দোকানে গড়ে দেড় থেকে তিন লাখ টাকার ওপরে বিক্রি হচ্ছে। ঈদের সময় ঘনিয়ে আসলে বেচাকেনার চাপ আরও কয়েকগুণ বেড়ে যাবে বলে জানান তারা।
রোজার প্রথম দিকে সবচেয়ে বেশি ভিড় পড়ে মেয়েদের ও ছোট শিশুদের জামাকাপড়ের দোকানে। দিন যত যাচ্ছে, বিক্রির পরিমাণ ততই বাড়ছে বলে জানান শহরের বেবি ফেয়ার অ্যান্ড বিগ বাজার দোকানের স্বত্বাধিকারী মো. সেজান।
তিনি বলেন, প্রতিবারই ঈদের কেনাকাটার শবে বরাতের পর থেকে শুরু হয়ে যায়। এবার একটু দেরি করে হয়েছে। পণ্যের দাম বেশি হওয়ায় ক্রেতারা দেখে, শোনে সময় নিয়ে কেনাকাটা করছেন। সাধারণ সময় আমাদের দোকানে প্রতিদিন ২০ থেকে ৩০ হাজার টাকা বিক্রি হয়। তবে ঈদের এই মৌসুমে প্রতিদিন এক থেকে দেড় লাখ টাকা বিক্রি হচ্ছে। ঈদ যত কাছাকাছি আসবে বিকিকিনি পরিমাণ আরও বাড়বে।
মঙ্গলবার দুপুর দুইটার দিকে শহর জামে মসজিদ মার্কেটের ভেতরে ঢুকতেই এই প্রতিবেদকের সঙ্গে কথা হয় কয়েকজন নারী ক্রেতার। তারা চারজন মুন্সিগঞ্জ শহরের থেকে ১৫ কিলোমিটার অদূরে টঙ্গিবাড়ী উপজেলার বালিগাঁও এলাকা থেকে এসেছেন। ছেলে, মেয়েসহ পরিবারের সবার জন্য করছিলেন ঈদের কেনাকাটা।
এদের একজন রোমানা বেগম। তিনি দুই মেয়ে নিয়ে এসেছেন ঈদের কেনাকাটা করতে। রোমানা বলেন, মার্কেটে মানুষের অনেক ভিড়। সব জিনিসের দাম দ্বিগুণ। সকালে এসেছি দুই মেয়ে, শ্বশুর, শাশুড়ি ও নিজের জন্য জামা-কাপড় কিনতে। শিশু, বুড়ো সবার পোশাকের দাম অনেক বেশি। দুপুর পর্যন্ত ঘুরে শুধু মেয়েদের কেনাকাটা সেরেছি। বিকেলের মধ্যে সবার কেনাকাটা শেষ করেই বাড়ি ফিরব।
তবে একই মার্কেটে কথা হয় হাতিমারা এলাকার নাজমা বেগমের সঙ্গে। নাজমা বেগম বলেন, আমার নিজের ও দুই ছেলে-মেয়ে কেনাকাটা করতে ৬ হাজার টাকা নিয়ে এসেছিলাম। জামা-কাপড়, জুতার এতটাই দাম, বাচ্চাদের কেনাকাটা করতে গিয়ে সব টাকা শেষ। নিজের জন্য কোনো কিছু না কিনেই এখন বাড়ি ফিরতে হচ্ছে।
শহরের নাম করা কয়েকটি বিপণিবিতানের একটি নিশাত ক্লথ স্টোর। এখান থেকে নিয়মিত জামা, গজ কাপড় কেনেন মিরকাদিমের নগর কসবা এলাকার বাসিন্দা জিনিয়া ইসলাম।
জিনিয়া বলেন, দুই মাস আগে যে গজ কাপড় ১২০ টাকায় কিনেছি, সেগুলোর দাম ২২০ টাকা ফিক্সড দাম চাচ্ছে। গত মাসে পাকিস্তানের যে সব থ্রি পিছ ৫ হাজার টাকায় কিনেছিলাম সেগুলো এখন ৭ হাজার টাকার কম বিক্রি করতে চাচ্ছে না। এমন দাম হলে মানুষ কীভাবে ঈদের কেনাকাটা করবে। পোশাকের দাম সত্যি এতটা বেশি না সিন্ডিকেট করে দাম বেশি নেওয়া হচ্ছে কে জানে।
পোশাক কেনা শেষে সবাই ঢুঁ মারছেন জুতা ও কসমেটিকসের দোকান এবং শোরুমে। জুতা পছন্দের ক্ষেত্রে বাটা, অ্যাপেক্স, লোটো ও ক্যাজুয়াল রয়েছে শীর্ষে।
অ্যাপেক্স শোরুমের একজন বিক্রয় কর্মী বলেন, নারী ক্রেতারা তাঁদের পোশাকের সঙ্গে মিল রেখে স্যান্ডেল, শু, নাগরা, পেনসিল হিল ও স্লিপার কিনছেন। ছেলেরা পাঞ্জাবি, প্যান্ট ও টি-শার্টের সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে ক্যাজুয়াল ও ফ্ল্যাট জুতা নিচ্ছেন। এখানেও দাম নিয়ে ক্রেতা-বিক্রেতাদের রয়েছে আক্ষেপ অভিযোগ।
শহরে লাক্সারি সুজ দোকানের বিক্রয় কর্মী আবির হোসেন বলেন, জোতার দোকানে গতবারের তুলনায় এবার বিকিনি পরিমাণ কম। কারণ হিসেবে তিনি বলেন, জিনিসপত্রের দাম অনেক বেশি। তিন মাস আগে যে জুতা ৫০০-৭০০ টাকায় পাইকারি কিনেছি, সেগুলো ঈদ উপলক্ষে ৮০০-১০০০ হাজার টাকায় কিনেছি। এতে বাধ্য হয়ে আমাদেরও বেশি দামে জুতা বিক্রি করতে হচ্ছে। ক্রেতারা দোকানে ডোকেন। দাম বেশি হওয়ায় দরদাম করে চলে যান। তবে আশা করছি, ঈদের আগে বিকিকিনি পরিমাণ অনেক ভালো হবে।
পোশাকের রং ও ধরনের সঙ্গে মিল রেখে তরুণী ও নারীরা কিনছেন বিভিন্ন গয়না, গলার সেট, হাতঘড়ি, পায়েল, ব্রেসলেট, মাথার টিকলি, সানগ্লাস ও বাহারি রঙের চুড়ি।
মুন্সিগঞ্জ শহর ব্যবসায়ী সমিতির সভাপতি মো. আরিফুর রহমান বলেন, গত দুই বছর করোনার কারণে ঈদে বিপণিবিতানগুলোতে বিক্রির পরিমাণ একটু কম ছিল। এ বছর রমজানের শুরু থেকেই বেচাকেনা শুরু হয়েছে। আশা করছি এবার ঈদে শুধু শহরের দোকানগুলোতে বিক্রির পরিমাণ ১০০ কোটি টাকার বেশি ছাড়িয়ে যাবে।
দামের বিষয়ে তিনি বলেন, বৈশ্বিক মন্দার কারণে সব পণ্যের দাম অনেক চওড়া। কোনো দোকানদার যেন ক্রেতাদের কাছ থেকে অতিরিক্ত মূল্য না নেয় সেজন্য সব ব্যবসায়ীদের মৌখিকভাবে অনুরোধ করা হয়েছে। জেলা প্রশাসন থেকেও বাজার মনিটরিং করা হবে।
নওগাঁর মান্দায় একটি ক্লাবের কমিটি গঠন নিয়ে দ্বন্দ্বের জেরে ৫টি মোটরসাইকেল আগুন দিয়ে পুড়িয়ে দেওয়া হয়েছে। এ সময় আরও ৫টি মোটরসাইকেল ভাঙচুর করা হয়। এ সময় প্রতিপক্ষের মারধরে চারজন আহত হন।
৮ মিনিট আগেজামালপুরের ইসলামপুরে ঋণ দেওয়ার নামে প্রতারণা চেষ্টার অভিযোগে ছয়জন নারীকে থানায় সোপর্দ করেন এলাকাবাসী। পুলিশ তাঁদেরকে নাশকতার পরিকল্পনা মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠিয়েছে। গ্রেপ্তার নারীদের দাবি, তাঁরা একটি চক্রের প্রতারণার শিকার।
৩৬ মিনিট আগেবেতন পেয়ে কারখানার এক শ্রমিক আলমগীর বলেন, আগামী রোববারের মধ্যে বেতন দেওয়ার কথা ছিল, কিন্তু আমরা বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় বিকাশ অ্যাকাউন্টে বেতন পেয়ে গেছি। আমাদের মালিকপক্ষ কথা দিয়ে কথা রেখেছেন। আমরা সবাই খুশি।
১ ঘণ্টা আগেগাজীপুর মহানগরীর টঙ্গী পূর্ব থানার হাজতখানার ভেতরে আপসের শর্তে বাদী ও আসামির টাকা লেনদেনের ভিডিও নিয়ে মহানগর পুলিশে তোলপাড় সৃষ্টি হয়েছে। এ সময় ঘটনাস্থলে উপস্থিত এক কনস্টেবলকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়েছে। এ ছাড়া দায়িত্বে অবহেলার কারণে মামলার তদন্ত কর্মকর্তাকে শোকজ ও বদলি এবং ডিউটি অফিসারকে শোকজ করা হয়েছ
১ ঘণ্টা আগে