শরীয়তপুর প্রতিনিধি
শরীয়তপুরের নড়িয়ায় স্বতন্ত্র প্রার্থী খালেদ শওকত আলী ও আওয়ামী লীগের নৌকার প্রার্থী এনামুল হক শামীমের সমর্থকদের মধ্যে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনায় উভয় পক্ষের ছয়জন আহত হয়েছেন। আহতদের নড়িয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স ও শরীয়তপুর সদর হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। এ ঘটনায় উভয় পক্ষের একাধিক নির্বাচনী ক্যাম্প ভাঙচুর করা হয়েছে।
গতকাল সোমবার (২৫ ডিসেম্বর) সন্ধ্যায় নড়িয়া উপজেলার পাইকপাড়া এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
আহতরা হলেন এনামুল হক শামীমের সমর্থক উপজেলা ছাত্রলীগের সভাপতি আসাদুজ্জামান বিপ্লব, উপজেলা আওয়ামী লীগের আইনবিষয়ক সম্পাদক সিদ্দিকুর রহমান ও ছাত্রলীগের কর্মী হৃদয় মীর, স্বতন্ত্র প্রার্থী খালেদ শওকত আলীর কর্মী হারুন খলিফা (৪৯), মো. সোহেল কাজী (৩৬) ও তানভীর রহমান আরিফ (২৬)।
পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, শরীয়তপুর-২ (নড়িয়া-সখীপুর) আসনের আওয়ামী লীগের প্রার্থী বর্তমান সংসদ সদস্য ও পানিসম্পদ উপমন্ত্রী এনামুল হক শামীম। আর স্বতন্ত্র প্রার্থী হয়ে ঈগল প্রতীকে নির্বাচন করছেন যুবলীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য খালেদ শওকত আলী।
সোমবার সন্ধ্যায় নড়িয়া পৌরসভার পাইকপাড়া এলাকায় স্বতন্ত্র প্রার্থী খালেদ শওকত আলী ও তাঁর সমর্থকেরা প্রচারে যান। তখন খালেদ শওকত আলীর সমর্থকদের সঙ্গে আওয়ামী লীগের প্রার্থীর সমর্থকদের বাগ্বিতণ্ডা শুরু হয়। একপর্যায়ে দুই পক্ষের মধ্যেই সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। ওই ঘটনায় উপজেলা ছাত্রলীগের সভাপতি আসাদুজ্জামান বিপ্লবসহ উভয় পক্ষের তিনজন করে মোট ছয়জন আহত হন। আহতদের চিকিৎসার জন্য উপজেলা ও সদর হাসপাতালে নিয়ে ভর্তি করা হয়েছে।
এ ঘটনার পরে নৌকার একটি ও স্বতন্ত্র প্রার্থীর দুটি নির্বাচনী ক্লাব ভাঙচুর করা হয়েছে।
ঘটনায় নড়িয়া উপজেলা শহর ও এর আশপাশ এলাকায় নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটের নেতৃত্বে পুলিশ ও র্যাব টহল দিতে শুরু করে।
এ ঘটনার প্রতিবাদে রাত সাড়ে ৮টার দিকে নড়িয়া উপজেলা সদরে নৌকার সমর্থকেরা বিক্ষোভ মিছিল করেন।
ঘটনার খবর পেয়ে নৌকার প্রার্থী এনামুল হক শামীম রাত ৮টার দিকে আহতদের দেখতে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে যান। এ সময় তিনি সাংবাদিকদের বলেন, ‘পাইকপাড়া এলাকায় আমার নির্বাচনী ক্যাম্পে উপজেলা ছাত্রলীগের সভাপতি আসাদুজ্জামান বিপ্লব, উপজেলা আওয়ামী লীগের আইনবিষয়ক সম্পাদক সিদ্দিকুর রহমান ও ছাত্রলীগের কর্মী হৃদয় মীর বসা ছিল। স্বতন্ত্র প্রার্থী খালেদ শওকত আলী তার বাহিনী নিয়ে সেখানে হামলা চালিয়ে তাদের গুরুতর আহত করে এবং নির্বাচনী ক্যাম্প ভাঙচুর করে পুকুরে ফেলে দেয়। দলের মধ্যে বিভেদ ও বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির জন্য যুবলীগের ওই নেতা স্বতন্ত্র প্রার্থী হয়েছেন। আমি এর তীব্র নিন্দা জানাই।’
এ বিষয়ে জানতে চাইলে স্বতন্ত্র প্রার্থী খালেদ শওকত আলী বলেন, ‘আমার প্রতিদ্বন্দ্বী নৌকার প্রার্থী এনামুল হক শামীম আচরণবিধি লঙ্ঘন করে আমার নির্বাচনী প্রচারণায় নিয়মিত ও নির্লজ্জভাবে বাধা সৃষ্টি করার অপচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। গত ১৮ ডিসেম্বর থেকেই সে এবং তার সমর্থকেরা জনগণের মধ্যে আতঙ্ক ছড়ানো, আমার কর্মীদের নির্বাচনী প্রচারণায় বাধা দেওয়া, পোস্টার লিফলেট ছিঁড়ে ফেলা, উসকানিমূলক ও অশ্রাব্য মন্তব্য করা এবং বিভিন্ন ধরনের হুমকি-ধমকি দেওয়াসহ বিভিন্ন অপকর্মে লিপ্ত রয়েছেন।’
খালেদ আরও বলেন, ‘গতকাল সন্ধ্যায় আমার পূর্বঘোষিত কর্মসূচি অনুযায়ী নড়িয়া পৌরসভার বিভিন্ন স্থানে গণসংযোগ করি। এই কর্মসূচিতে নৌকার সমর্থক নড়িয়া উপজেলা ছাত্রলীগের বর্তমান আহ্বায়ক আসাদউজ্জামান বিপ্লব বাধা সৃষ্টির চেষ্টা করেন। তিনি লোকজন নিয়ে আমার গাড়ির সামনে রড, লাঠি সোটা, হকি স্টিক, দা, চাইনিজ কুড়াল এবং নানা প্রকার দেশীয় ও বিদেশি অস্ত্র-সস্ত্রসহ হুমকি দেন। তিনি আমার গাড়ির সামনে মোটরসাইকেলে থাকা আমার সমর্থক হারুন খলিফা (৪৯), মো. সোহেল কাজী (৩৬) এবং তানভীর রহমান আরিফকে (২৬) মারধর করেন। এই অপকর্মের মধ্যে তিনি একটি উচ্ছৃঙ্খল এবং আক্রমণাত্মক পরিবেশ সৃষ্টি করার চেষ্টা করেন। এর ফলে ক্ষিপ্ত হয়ে গ্রামবাসী ও সাধারণ পথচারীরা প্রতিবাদ জানায় এবং ওই সন্ত্রাসীদের ধাওয়া দেয়। এ ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতে এনামুল হক শামীমের ব্যক্তিগত সন্ত্রাসী বাহিনী দা, চাইনিজ কুড়াল, দেশীয় অস্ত্র এবং বিস্ফোরক ককটেল বোমা ব্যবহার করে নড়িয়া পৌরসভার বাঁশতলা, কেদারপুর ও হালইসারে অবস্থিত নির্বাচনী ক্লাব ভাঙচুর করে। গ্রামবাসীর মধ্যে আতঙ্ক ছড়ানোর লক্ষ্যে সেখানে ককটেল ফোটানো হয়। আমি এর সুষ্ঠু বিচার দাবি করছি।’
এ বিষয়ে শরীয়তপুরের নড়িয়া সার্কেলের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার আহসান হাবিব বলেন, ‘নৌকা ও স্বতন্ত্র প্রার্থীর সমর্থকদের মধ্যে মারামারির ঘটনার খবর পেয়েছি। ঘটনার পর পুলিশ ও র্যাব টহলে রয়েছে। এখনো কেউ কোনো লিখিত অভিযোগ করেননি। লিখিত অভিযোগ পেলে আইনগত পদক্ষেপ নেওয়া হবে।’
শরীয়তপুরের নড়িয়ায় স্বতন্ত্র প্রার্থী খালেদ শওকত আলী ও আওয়ামী লীগের নৌকার প্রার্থী এনামুল হক শামীমের সমর্থকদের মধ্যে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনায় উভয় পক্ষের ছয়জন আহত হয়েছেন। আহতদের নড়িয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স ও শরীয়তপুর সদর হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। এ ঘটনায় উভয় পক্ষের একাধিক নির্বাচনী ক্যাম্প ভাঙচুর করা হয়েছে।
গতকাল সোমবার (২৫ ডিসেম্বর) সন্ধ্যায় নড়িয়া উপজেলার পাইকপাড়া এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
আহতরা হলেন এনামুল হক শামীমের সমর্থক উপজেলা ছাত্রলীগের সভাপতি আসাদুজ্জামান বিপ্লব, উপজেলা আওয়ামী লীগের আইনবিষয়ক সম্পাদক সিদ্দিকুর রহমান ও ছাত্রলীগের কর্মী হৃদয় মীর, স্বতন্ত্র প্রার্থী খালেদ শওকত আলীর কর্মী হারুন খলিফা (৪৯), মো. সোহেল কাজী (৩৬) ও তানভীর রহমান আরিফ (২৬)।
পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, শরীয়তপুর-২ (নড়িয়া-সখীপুর) আসনের আওয়ামী লীগের প্রার্থী বর্তমান সংসদ সদস্য ও পানিসম্পদ উপমন্ত্রী এনামুল হক শামীম। আর স্বতন্ত্র প্রার্থী হয়ে ঈগল প্রতীকে নির্বাচন করছেন যুবলীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য খালেদ শওকত আলী।
সোমবার সন্ধ্যায় নড়িয়া পৌরসভার পাইকপাড়া এলাকায় স্বতন্ত্র প্রার্থী খালেদ শওকত আলী ও তাঁর সমর্থকেরা প্রচারে যান। তখন খালেদ শওকত আলীর সমর্থকদের সঙ্গে আওয়ামী লীগের প্রার্থীর সমর্থকদের বাগ্বিতণ্ডা শুরু হয়। একপর্যায়ে দুই পক্ষের মধ্যেই সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। ওই ঘটনায় উপজেলা ছাত্রলীগের সভাপতি আসাদুজ্জামান বিপ্লবসহ উভয় পক্ষের তিনজন করে মোট ছয়জন আহত হন। আহতদের চিকিৎসার জন্য উপজেলা ও সদর হাসপাতালে নিয়ে ভর্তি করা হয়েছে।
এ ঘটনার পরে নৌকার একটি ও স্বতন্ত্র প্রার্থীর দুটি নির্বাচনী ক্লাব ভাঙচুর করা হয়েছে।
ঘটনায় নড়িয়া উপজেলা শহর ও এর আশপাশ এলাকায় নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটের নেতৃত্বে পুলিশ ও র্যাব টহল দিতে শুরু করে।
এ ঘটনার প্রতিবাদে রাত সাড়ে ৮টার দিকে নড়িয়া উপজেলা সদরে নৌকার সমর্থকেরা বিক্ষোভ মিছিল করেন।
ঘটনার খবর পেয়ে নৌকার প্রার্থী এনামুল হক শামীম রাত ৮টার দিকে আহতদের দেখতে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে যান। এ সময় তিনি সাংবাদিকদের বলেন, ‘পাইকপাড়া এলাকায় আমার নির্বাচনী ক্যাম্পে উপজেলা ছাত্রলীগের সভাপতি আসাদুজ্জামান বিপ্লব, উপজেলা আওয়ামী লীগের আইনবিষয়ক সম্পাদক সিদ্দিকুর রহমান ও ছাত্রলীগের কর্মী হৃদয় মীর বসা ছিল। স্বতন্ত্র প্রার্থী খালেদ শওকত আলী তার বাহিনী নিয়ে সেখানে হামলা চালিয়ে তাদের গুরুতর আহত করে এবং নির্বাচনী ক্যাম্প ভাঙচুর করে পুকুরে ফেলে দেয়। দলের মধ্যে বিভেদ ও বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির জন্য যুবলীগের ওই নেতা স্বতন্ত্র প্রার্থী হয়েছেন। আমি এর তীব্র নিন্দা জানাই।’
এ বিষয়ে জানতে চাইলে স্বতন্ত্র প্রার্থী খালেদ শওকত আলী বলেন, ‘আমার প্রতিদ্বন্দ্বী নৌকার প্রার্থী এনামুল হক শামীম আচরণবিধি লঙ্ঘন করে আমার নির্বাচনী প্রচারণায় নিয়মিত ও নির্লজ্জভাবে বাধা সৃষ্টি করার অপচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। গত ১৮ ডিসেম্বর থেকেই সে এবং তার সমর্থকেরা জনগণের মধ্যে আতঙ্ক ছড়ানো, আমার কর্মীদের নির্বাচনী প্রচারণায় বাধা দেওয়া, পোস্টার লিফলেট ছিঁড়ে ফেলা, উসকানিমূলক ও অশ্রাব্য মন্তব্য করা এবং বিভিন্ন ধরনের হুমকি-ধমকি দেওয়াসহ বিভিন্ন অপকর্মে লিপ্ত রয়েছেন।’
খালেদ আরও বলেন, ‘গতকাল সন্ধ্যায় আমার পূর্বঘোষিত কর্মসূচি অনুযায়ী নড়িয়া পৌরসভার বিভিন্ন স্থানে গণসংযোগ করি। এই কর্মসূচিতে নৌকার সমর্থক নড়িয়া উপজেলা ছাত্রলীগের বর্তমান আহ্বায়ক আসাদউজ্জামান বিপ্লব বাধা সৃষ্টির চেষ্টা করেন। তিনি লোকজন নিয়ে আমার গাড়ির সামনে রড, লাঠি সোটা, হকি স্টিক, দা, চাইনিজ কুড়াল এবং নানা প্রকার দেশীয় ও বিদেশি অস্ত্র-সস্ত্রসহ হুমকি দেন। তিনি আমার গাড়ির সামনে মোটরসাইকেলে থাকা আমার সমর্থক হারুন খলিফা (৪৯), মো. সোহেল কাজী (৩৬) এবং তানভীর রহমান আরিফকে (২৬) মারধর করেন। এই অপকর্মের মধ্যে তিনি একটি উচ্ছৃঙ্খল এবং আক্রমণাত্মক পরিবেশ সৃষ্টি করার চেষ্টা করেন। এর ফলে ক্ষিপ্ত হয়ে গ্রামবাসী ও সাধারণ পথচারীরা প্রতিবাদ জানায় এবং ওই সন্ত্রাসীদের ধাওয়া দেয়। এ ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতে এনামুল হক শামীমের ব্যক্তিগত সন্ত্রাসী বাহিনী দা, চাইনিজ কুড়াল, দেশীয় অস্ত্র এবং বিস্ফোরক ককটেল বোমা ব্যবহার করে নড়িয়া পৌরসভার বাঁশতলা, কেদারপুর ও হালইসারে অবস্থিত নির্বাচনী ক্লাব ভাঙচুর করে। গ্রামবাসীর মধ্যে আতঙ্ক ছড়ানোর লক্ষ্যে সেখানে ককটেল ফোটানো হয়। আমি এর সুষ্ঠু বিচার দাবি করছি।’
এ বিষয়ে শরীয়তপুরের নড়িয়া সার্কেলের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার আহসান হাবিব বলেন, ‘নৌকা ও স্বতন্ত্র প্রার্থীর সমর্থকদের মধ্যে মারামারির ঘটনার খবর পেয়েছি। ঘটনার পর পুলিশ ও র্যাব টহলে রয়েছে। এখনো কেউ কোনো লিখিত অভিযোগ করেননি। লিখিত অভিযোগ পেলে আইনগত পদক্ষেপ নেওয়া হবে।’
গোপালগঞ্জের টুঙ্গিপাড়ায় ১০ টাকার একটি চিতই পিঠার সঙ্গে বিনা মূল্যে মিলছে ৩০ রকমের ভর্তা। সুস্বাদু ভর্তার টানে বিকেল থেকে গভীর রাত পর্যন্ত পিঠার দোকানে ভিড় লেগে থাকে। আর ভোজন রসিকেরা পরম তৃপ্তির সঙ্গে পিঠার স্বাদ নেন।
২ মিনিট আগেলক্ষ্মীপুর-ঢাকা মহাসড়কে যাত্রীবাহী বাসচাপায় আহনাফ হোসেন (৭) নামের এক শিশু নিহত হয়েছে। আজ শুক্রবার বেলা আড়াইটার দিকে মহাসড়কে জকসিন বাজার এলাকায় এই দুর্ঘটনা ঘটে। নিহত শিশু সদর উপজেলার যাদৈয়া এলাকার সফিকুল আলমের ছেলে।
৩ মিনিট আগেরাজধানীর হাজারীবাগ পার্কের পাশে ছুরিকাঘাতে শাহদাত হোসেন আকবর ওরফে শান্ত (১৭) নামে এক কিশোর খুন হয়েছে। গতকাল বৃহস্পতিবার দিবাগত রাত সাড়ে ১১টার দিকে হাজারীবাগ পার্কের পাশে মাদ্রাসার গলিতে গিয়াস উদ্দিনের বাড়ির সামনে এই ছুরিকাঘাতের ঘটনা ঘটে।
১ ঘণ্টা আগেনড়াইলের কালিয়ায় চিরকুট পাঠিয়ে হত্যার হুমকির পর ধানখেত থেকে এক শিশুর হাত বাঁধা মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। গতকাল বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় উপজেলার নড়াগাতী থানার খাশিয়াল ইউনিয়নের পাকুড়িয়া গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
২ ঘণ্টা আগে