কূটনৈতিক প্রতিবেদক, ঢাকা
বৈধভাবে কর্মী প্রেরণ করলে তা যাতে মানব পাচার আইনে মামলা না করা হয় তার দাবি জানিয়েছে ভুক্তভোগী রিক্রুটিং এজেন্সিগুলো। জামিন অযোগ্য এ মামলার কারণে হয়রানির শিকার হচ্ছে রিক্রুটিং এজেন্সিগুলো। ফলে এ আইনে সংশোধন চায় তারা। আজ রোববার সকাল ১১টায় রাজধানীর প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের সামনে মানববন্ধন করেন রিক্রুটিং এজেন্সিগুলো মালিকেরা।
প্রায় ১ ঘন্টার মানববন্ধনে বিভিন্ন দাবি তুলে ধরে রিক্রুটিং এজেন্সিগুলো। এরপর রিক্রুটিং এজেন্সিগুলোর একটি প্রতিনিধি দল প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রীর সঙ্গে গিয়ে দেখা করেন।
মানববন্ধনে বলা হয়, রিক্রুটিং এজেন্সিগুলো বৈধ ভাবে বিদেশে কর্মী পাঠালেও তাদের বিভিন্ন ভাবে পুলিশি হয়রানির শিকার হতে হচ্ছে। বিদেশে কর্মীরা যায়, সেখানে নিজের কোনো ভুলে দেশে ফেরত আসতে হয়। আর দেশে আসার পর বিদেশ যাওয়ার সময় দেওয়া টাকা তুলে নেওয়ার জন্য মানব পাচার আইনে মামলা দিয়ে তাদের হয়রানি করা হয়।
এর আগে ২০১৯ সালের ২ জুন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীকে এ বিষয়ে চিঠি দেওয়া হয়েছিল জানিয়ে এতে জানানো হয়, প্রবাসী কর্মীদের সঙ্গে লেনদেনসহ অন্যান্য বিরোধগুলো মেটাতে অধিবাসী আইন রয়েছে। সেই আইনেই বিরোধ মেটানো সম্ভব। কিন্তু মানবপাচার আইন হওয়ার পরে রিক্রুটিং এজেন্সিগুলোকে নাজেহাল করতে মামলাগুলো মানবপাচার আইনে দেওয়া হচ্ছে। মানবপাচার আইনের পরিবর্তে যাতে অধিবাসী আইনে মামলা নেওয়া হয় সে বিষয়ে প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রীকেও এ বিষয়ে চিঠি লিখে জানানো হয়েছিল।
রিক্রুটিং এজেন্সির মালিকেরা বলেন, মানব পাচার আইনকে আমরা সমর্থন করি। নদী, সাগর ও সীমান্ত দিয়ে যারা অবৈধভাবে মানব পাচার করে মানুষের জীবন হরণ করে, তারা ক্ষমার অযোগ্য। প্রকৃত মানব পাচারকারীদের আমরা দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি চাই।
এ সময় তাঁরা বলেন, বৈধ ভাবে সরকারের বিধিনিষেধ মেনে বিএমইটির দেওয়া স্মার্ট কার্ড গ্রহন করে বিশ্বের বিভিন্ন দেশে কর্মসংসস্থানের সুব্যবস্থা করা সত্ত্বেও মানব পাচার আইনে জামিন অযোগ্য ধারায় আদালত ও আইন শৃঙ্খলাবাহিনী রিক্রুটিং এজেন্সিগুলোর বিরুদ্ধে মামলা গ্রহন করে থাকে। এ কারণে অসংখ্য সন্মানিত রিক্রুটিং এজেন্সির মালিকেরা ধারাবাহিক ভাবে জেল জুলুম ও হয়রানির শিকার হয়েছেন ও হচ্ছেন।
রিক্রুটিং এজেন্সিগুলোর দাবি, প্রধানমন্ত্রীর ভিশন বাস্তবায়ন করতে রিক্রুটিং এজেন্সিগুলোর মালিকরা মানব পাচার আইনে হয়রানি হওয়ার কারনে কর্মী পাঠাতে নিরুৎসাহিত হচ্ছেন। ফলে কর্মী প্রেরণের সরকারের লক্ষ্যমাত্রা অর্জন বাধাগ্রস্থ হচ্ছে। জনশক্তি খাত ও দেশের স্বার্থে বৈধভাবে কর্মী প্রেরণ করার পরে অর্থাৎ বিএমইটির ছাড়পত্র পেয়ে যদি কোনো কর্মী বিদেশ যায়, সেটি মানব পাচার আইনের আওতার বাইরে থাকবে। এমন ধারা মানব পাচার আইনে যুক্ত করা প্রয়োজন। ফলে জাতীয় সংসদে মানব পাচার আইন সংশোধন করতে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রীর কাছে আবেদন করেছে রিক্রুটিং এজেন্সির মালিকেরা।
রিক্রুটিং এজেন্সির মালিকদের দাবি নিয়ে প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের সচিব আহমেদ মুনিরুছ সালেহীন বলেন, মানব পাচার আইন আমাদের আইন না। এ আইনটির প্রনেতা উদ্যোক্তা স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। ফলে আইনের প্রয়োগ কীভাবে হবে তাঁর উত্তর স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় দিতে পারবে। এখানে গুরুত্বপূর্ণ হচ্ছে কে কোন অপরাধের সঙ্গে যুক্ত। কেউ যদি মানব পাচার সংক্রান্ত কোনো অপরাধ করে, তাহলে মানব পাচার আইনে আসবে। কারো কাছে যদি বিএমইটি’র কার্ড থাকে, আর সে যদি মানব পাচারে যুক্ত থাকে বলে প্রমানিত হয়, তহেলে কি হবে? ফলে বিষয়গুলো দেখার সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ রয়েছে, তাদের বিবেচনার বিষয়।
বৈধভাবে কর্মী প্রেরণ করলে তা যাতে মানব পাচার আইনে মামলা না করা হয় তার দাবি জানিয়েছে ভুক্তভোগী রিক্রুটিং এজেন্সিগুলো। জামিন অযোগ্য এ মামলার কারণে হয়রানির শিকার হচ্ছে রিক্রুটিং এজেন্সিগুলো। ফলে এ আইনে সংশোধন চায় তারা। আজ রোববার সকাল ১১টায় রাজধানীর প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের সামনে মানববন্ধন করেন রিক্রুটিং এজেন্সিগুলো মালিকেরা।
প্রায় ১ ঘন্টার মানববন্ধনে বিভিন্ন দাবি তুলে ধরে রিক্রুটিং এজেন্সিগুলো। এরপর রিক্রুটিং এজেন্সিগুলোর একটি প্রতিনিধি দল প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রীর সঙ্গে গিয়ে দেখা করেন।
মানববন্ধনে বলা হয়, রিক্রুটিং এজেন্সিগুলো বৈধ ভাবে বিদেশে কর্মী পাঠালেও তাদের বিভিন্ন ভাবে পুলিশি হয়রানির শিকার হতে হচ্ছে। বিদেশে কর্মীরা যায়, সেখানে নিজের কোনো ভুলে দেশে ফেরত আসতে হয়। আর দেশে আসার পর বিদেশ যাওয়ার সময় দেওয়া টাকা তুলে নেওয়ার জন্য মানব পাচার আইনে মামলা দিয়ে তাদের হয়রানি করা হয়।
এর আগে ২০১৯ সালের ২ জুন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীকে এ বিষয়ে চিঠি দেওয়া হয়েছিল জানিয়ে এতে জানানো হয়, প্রবাসী কর্মীদের সঙ্গে লেনদেনসহ অন্যান্য বিরোধগুলো মেটাতে অধিবাসী আইন রয়েছে। সেই আইনেই বিরোধ মেটানো সম্ভব। কিন্তু মানবপাচার আইন হওয়ার পরে রিক্রুটিং এজেন্সিগুলোকে নাজেহাল করতে মামলাগুলো মানবপাচার আইনে দেওয়া হচ্ছে। মানবপাচার আইনের পরিবর্তে যাতে অধিবাসী আইনে মামলা নেওয়া হয় সে বিষয়ে প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রীকেও এ বিষয়ে চিঠি লিখে জানানো হয়েছিল।
রিক্রুটিং এজেন্সির মালিকেরা বলেন, মানব পাচার আইনকে আমরা সমর্থন করি। নদী, সাগর ও সীমান্ত দিয়ে যারা অবৈধভাবে মানব পাচার করে মানুষের জীবন হরণ করে, তারা ক্ষমার অযোগ্য। প্রকৃত মানব পাচারকারীদের আমরা দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি চাই।
এ সময় তাঁরা বলেন, বৈধ ভাবে সরকারের বিধিনিষেধ মেনে বিএমইটির দেওয়া স্মার্ট কার্ড গ্রহন করে বিশ্বের বিভিন্ন দেশে কর্মসংসস্থানের সুব্যবস্থা করা সত্ত্বেও মানব পাচার আইনে জামিন অযোগ্য ধারায় আদালত ও আইন শৃঙ্খলাবাহিনী রিক্রুটিং এজেন্সিগুলোর বিরুদ্ধে মামলা গ্রহন করে থাকে। এ কারণে অসংখ্য সন্মানিত রিক্রুটিং এজেন্সির মালিকেরা ধারাবাহিক ভাবে জেল জুলুম ও হয়রানির শিকার হয়েছেন ও হচ্ছেন।
রিক্রুটিং এজেন্সিগুলোর দাবি, প্রধানমন্ত্রীর ভিশন বাস্তবায়ন করতে রিক্রুটিং এজেন্সিগুলোর মালিকরা মানব পাচার আইনে হয়রানি হওয়ার কারনে কর্মী পাঠাতে নিরুৎসাহিত হচ্ছেন। ফলে কর্মী প্রেরণের সরকারের লক্ষ্যমাত্রা অর্জন বাধাগ্রস্থ হচ্ছে। জনশক্তি খাত ও দেশের স্বার্থে বৈধভাবে কর্মী প্রেরণ করার পরে অর্থাৎ বিএমইটির ছাড়পত্র পেয়ে যদি কোনো কর্মী বিদেশ যায়, সেটি মানব পাচার আইনের আওতার বাইরে থাকবে। এমন ধারা মানব পাচার আইনে যুক্ত করা প্রয়োজন। ফলে জাতীয় সংসদে মানব পাচার আইন সংশোধন করতে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রীর কাছে আবেদন করেছে রিক্রুটিং এজেন্সির মালিকেরা।
রিক্রুটিং এজেন্সির মালিকদের দাবি নিয়ে প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের সচিব আহমেদ মুনিরুছ সালেহীন বলেন, মানব পাচার আইন আমাদের আইন না। এ আইনটির প্রনেতা উদ্যোক্তা স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। ফলে আইনের প্রয়োগ কীভাবে হবে তাঁর উত্তর স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় দিতে পারবে। এখানে গুরুত্বপূর্ণ হচ্ছে কে কোন অপরাধের সঙ্গে যুক্ত। কেউ যদি মানব পাচার সংক্রান্ত কোনো অপরাধ করে, তাহলে মানব পাচার আইনে আসবে। কারো কাছে যদি বিএমইটি’র কার্ড থাকে, আর সে যদি মানব পাচারে যুক্ত থাকে বলে প্রমানিত হয়, তহেলে কি হবে? ফলে বিষয়গুলো দেখার সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ রয়েছে, তাদের বিবেচনার বিষয়।
রাজধানীর হাজারীবাগ পার্কের পাশে ছুরিকাঘাতে শাহদাত হোসেন আকবর ওরফে শান্ত (১৭) নামে এক কিশোর খুন হয়েছে। গতকাল বৃহস্পতিবার দিবাগত রাত সাড়ে ১১টার দিকে হাজারীবাগ পার্কের পাশে মাদ্রাসার গলিতে গিয়াস উদ্দিনের বাড়ির সামনে এই ছুরিকাঘাতের ঘটনা ঘটে।
২৪ মিনিট আগেনড়াইলের কালিয়ায় চিরকুট পাঠিয়ে হত্যার হুমকির পর ধানখেত থেকে এক শিশুর হাত বাঁধা মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। গতকাল বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় উপজেলার নড়াগাতী থানার খাশিয়াল ইউনিয়নের পাকুড়িয়া গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
২৫ মিনিট আগেনওগাঁর মান্দায় একটি ক্লাবের কমিটি গঠন নিয়ে দ্বন্দ্বের জেরে ৫টি মোটরসাইকেল আগুন দিয়ে পুড়িয়ে দেওয়া হয়েছে। এ সময় আরও ৫টি মোটরসাইকেল ভাঙচুর করা হয়। এ সময় প্রতিপক্ষের মারধরে চারজন আহত হন।
৩২ মিনিট আগেজামালপুরের ইসলামপুরে ঋণ দেওয়ার নামে প্রতারণা চেষ্টার অভিযোগে ছয়জন নারীকে থানায় সোপর্দ করেন এলাকাবাসী। পুলিশ তাঁদেরকে নাশকতার পরিকল্পনা মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠিয়েছে। গ্রেপ্তার নারীদের দাবি, তাঁরা একটি চক্রের প্রতারণার শিকার।
১ ঘণ্টা আগে