নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
রাজধানীর সায়েদাবাদ বাস টার্মিনালে পরিবহনচালকদের সচেতন করতে কর্মসূচি পালন করেছেন শিক্ষার্থীরা। এ ছাড়া নিরাপদ সড়কের দাবিতে আগের দেওয়া ১১ দফা দাবিতে সংস্কার এনে নতুন ১১ দফা ঘোষণা করা হয়েছে। শনিবার দুপুর ১২টার দিকে সায়েদাবাদ বাস টার্মিনালের ভেতরে চালকদের মধ্যে সচেতনতা ও ১১ দফা সমর্থনে স্বাক্ষর গ্রহণ কর্মসূচি পালন করেন তাঁরা। এ সময় শিক্ষার্থীরা ঘোষণা করেন, ‘নিরাপদ সড়ক ও হাফ পাস আমাদের অধিকার’ প্ল্যাটফর্ম থেকে সব কর্মসূচি পালন করবেন তাঁরা।
শিক্ষার্থীরা চালকদের বলেন, ‘দুর্ঘটনার জন্য শুধু চালকেরাই দায়ী নন, সড়কের অব্যবস্থাপনাও দায়ী।’ এ সময় তাঁরা সরকারি উদ্যোগে টার্মিনালে চালকদের থাকার ব্যবস্থাসহ ১১ দফা দাবি বাস্তবায়নের দাবিও জানান।
এর আগে নিরাপদ সড়কের দাবিতে আগে যে ১১ দফা দাবি দেওয়া হয়েছিল। সেই দাবিতে কিছু সংস্কার আনা হয়েছে। পরিবহনচালকদের স্বার্থসংশ্লিষ্ট বিষয়গুলোকে দাবিতে যুক্ত করে নতুন করে ১১ দফা ঘোষণা করেছে নিরাপদ সড়ক ও হাফ পাস আমাদের অধিকার প্ল্যাটফর্ম।
‘নিরাপদ সড়ক ও হাফপাস আমাদের অধিকার’ প্ল্যাটফর্মের সমন্বয়ক সোহাগী সামিয়া বলেন, ‘আমাদের ১১ দফা দাবি আমরা চালকদের কাছে পৌঁছে দেব, তাদের আমরা সচেতন করব। চালকদের সব ধরনের সুযোগ-সুবিধা দিতে হবে। তাঁরা যেন নির্বিঘ্নে সড়কে গাড়ি চালাতে পারে, সে জন্য পরিচয়পত্র নিশ্চিত করতে হবে। টার্মিনালে থাকার ব্যবস্থা এবং মাসিক বেতনের ব্যবস্থাগুলো করতে হবে। সরকারিভাবে চালকদের প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করতে হবে। ড্রাইভিং লাইসেন্স ও গাড়ির ফিটনেস অনুমোদন করার ক্ষেত্রে দুর্নীতি করা হয়, তা বন্ধে কার্যকর ব্যবস্থা নিতে হবে। দুর্ঘটনা ঘটলেই আন্দোলন করে চালকদের ফাঁসি চাই বলা হয়। আসলে তাঁরা এককভাবে দায়ী নন। তাঁরা সড়কের একটা সিস্টেমর অংশ। তাই পুরো সিস্টেম বদলাতে হবে। সড়কে অব্যবস্থাপনার সঙ্গে যাঁরা জড়িত আছেন ও সড়কের অব্যবস্থাপনা ও লুটপাট যাঁরা চালু রেখেছেন তাঁদের সরাতে হবে। না হলে আমাদের দেশের চালকেরা চাইলেও সুষ্ঠুভাবে গাড়ি চালাতে পারেন না।’
শিক্ষার্থীদের হাফ ভাড়া প্রসঙ্গে সোহাগী বলেন, ‘আমাদের আন্দোলনের চাপের ফলে তড়িঘড়ি করে হাফ ভাড়া কার্যকর করেছে। কিন্তু এখন দেখা যাচ্ছে, করোনায় স্কুল বন্ধের সময় শিক্ষার্থীদের হাফ ভাড়া নেওয়া হচ্ছে না। কিন্তু স্কুলগুলোতে ঠিকই শিক্ষার্থীদের নিয়মিত যেতে হচ্ছে অ্যাসাইনমেন্ট জমা দিতে। সুতরাং হাফ ভাড়া নিতে হবে। বইমেলা চালু রয়েছে, শিক্ষার্থীরা কি বই মেলায় যাবে না? তাহলে শিক্ষার্থীরা কি হাফ ভাড়া দিতে পারবে না? এসব অব্যবস্থাপনা দূর করতে হবে।’
শিক্ষার্থীদের এই কর্মসূচিতে অংশ নিয়ে সায়েদাবাদ আন্তজেলা ও নগর বাস টার্মিনাল শ্রমিক কমিটির সাধারণ সম্পাদক বলেন, ‘শিক্ষার্থীদের ১১ দফা দাবি আমাদেরই দাবি। আমরা সেই দাবিকে সমর্থন জানাই।’
নিরাপদ সড়ক ও হাফ পাসের দাবিতে শিক্ষার্থীদের নতুন ১১ দফা দাবি হলো:
১. সড়কে সব দুর্ঘটনার সুষ্ঠু তদন্ত করে দ্রুত বিচার করতে হবে। সড়কে এই কাঠামোগত হত্যাকাণ্ডের শিকার হওয়া ব্যক্তির পরিবারকে যথাযথ ক্ষতিপূরণ দিতে হবে।
২. সারা দেশে সব গণপরিবহনে শিক্ষার্থীদের হাফ পাস সরকারি প্রজ্ঞাপন দিয়ে নিশ্চিত করতে হবে। হাফ পাসের জন্য কোনো সময় বা দিন নির্ধারণ করে দেওয়া যাবে না। বর্ধিত বাসভাড়া প্রত্যাহার করতে হবে। সব রুটে বিআরটিসির বাসের সংখ্যা বাড়াতে হবে।
৩. গণপরিবহনে ছাত্রছাত্রী ও নারীদের অবাধ যাত্রা এবং সৌজন্যমূলক ব্যবহার নিশ্চিত করতে হবে।
৪. ফিটনেস ও লাইসেন্সবিহীন গাড়ি এবং লাইসেন্সবিহীন চালককে নিয়োগকারী প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নিতে হবে। গাড়ি ও ড্রাইভিং লাইসেন্স নিয়ে বিআরটিএর দুর্নীতির বিরুদ্ধে কার্যকর ব্যবস্থা নিতে হবে।
৫. সব রাস্তায় ট্রাফিক লাইট, জেব্রা ক্রসিং নিশ্চিতসহ জনবহুল রাস্তায় ট্রাফিক পুলিশের সংখ্যা বাড়াতে হবে। ট্রাফিক পুলিশের ঘুষ-দুর্নীতির বিরুদ্ধে কার্যকর ব্যবস্থা নিতে হবে।
৬. বাসগুলোর মধ্যে অসৌজন্যমূলক প্রতিযোগিতা বন্ধে এক রুটে এক বাস এবং দৈনিক আয় সব পরিবহন মালিকের মধ্যে তাদের অংশ অনুয়ায়ী সমানভাবে বণ্টন করার নিয়ম চালু করতে হবে।
৭. শ্রমিকদের নিয়োগপত্র-পরিচয়পত্র নিশ্চিত করতে হবে। চুক্তিভিত্তিক নিয়োগ বাতিল করে নির্দিষ্ট বেতনকাঠামোতে আনতে হবে। চুক্তির ভিত্তিতে বাস দেওয়ার বদলে টিকিট ও কাউন্টারের ভিত্তিতে গোটা পরিবহন ব্যবস্থাকে ঢেলে সাজাতে হবে। শ্রমিকদের জন্য বিশ্রামাগার, পর্যাপ্ত টয়লেট এবং বাস টার্মিনালে সরকারি উদ্যোগে থাকার ব্যবস্থা করতে হবে।
৮. গাড়িচালকের কর্মঘণ্টা একনাগাড়ে ৬ ঘণ্টার বেশি হওয়া যাবে না। প্রতিটি বাসে দুজন চালক ও দুজন সহকারী রাখতে হবে। পর্যাপ্ত বাস টার্মিনাল নির্মাণ করতে হবে। পরিবহনশ্রমিকদের যথাযথ প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করতে হবে।
৯. যাত্রী, পরিবহন শ্রমিক ও সরকারের প্রতিনিধিদের মতামত নিয়ে সড়ক পরিবহন আইন সংস্কার করতে হবে এবং এর বাস্তবায়ন নিশ্চিত করতে হবে।
১০. ট্রাক, ময়লার গাড়িসহ অন্যান্য ভারী যানবাহন চলাচলের জন্য রাত ১২টা থেকে ভোর ৫টা পর্যন্ত সময় নির্ধারণ করে দিতে হবে।
১১. মাদকাসক্তি নিরসনে গোটা সমাজে কার্যকর উদ্যোগ নিতে হবে। চালক-সহকারীদের জন্য নিয়মিত ডোপ টেস্ট ও কাউন্সেলিংয়ের ব্যবস্থা করতে হবে।
রাজধানীর সায়েদাবাদ বাস টার্মিনালে পরিবহনচালকদের সচেতন করতে কর্মসূচি পালন করেছেন শিক্ষার্থীরা। এ ছাড়া নিরাপদ সড়কের দাবিতে আগের দেওয়া ১১ দফা দাবিতে সংস্কার এনে নতুন ১১ দফা ঘোষণা করা হয়েছে। শনিবার দুপুর ১২টার দিকে সায়েদাবাদ বাস টার্মিনালের ভেতরে চালকদের মধ্যে সচেতনতা ও ১১ দফা সমর্থনে স্বাক্ষর গ্রহণ কর্মসূচি পালন করেন তাঁরা। এ সময় শিক্ষার্থীরা ঘোষণা করেন, ‘নিরাপদ সড়ক ও হাফ পাস আমাদের অধিকার’ প্ল্যাটফর্ম থেকে সব কর্মসূচি পালন করবেন তাঁরা।
শিক্ষার্থীরা চালকদের বলেন, ‘দুর্ঘটনার জন্য শুধু চালকেরাই দায়ী নন, সড়কের অব্যবস্থাপনাও দায়ী।’ এ সময় তাঁরা সরকারি উদ্যোগে টার্মিনালে চালকদের থাকার ব্যবস্থাসহ ১১ দফা দাবি বাস্তবায়নের দাবিও জানান।
এর আগে নিরাপদ সড়কের দাবিতে আগে যে ১১ দফা দাবি দেওয়া হয়েছিল। সেই দাবিতে কিছু সংস্কার আনা হয়েছে। পরিবহনচালকদের স্বার্থসংশ্লিষ্ট বিষয়গুলোকে দাবিতে যুক্ত করে নতুন করে ১১ দফা ঘোষণা করেছে নিরাপদ সড়ক ও হাফ পাস আমাদের অধিকার প্ল্যাটফর্ম।
‘নিরাপদ সড়ক ও হাফপাস আমাদের অধিকার’ প্ল্যাটফর্মের সমন্বয়ক সোহাগী সামিয়া বলেন, ‘আমাদের ১১ দফা দাবি আমরা চালকদের কাছে পৌঁছে দেব, তাদের আমরা সচেতন করব। চালকদের সব ধরনের সুযোগ-সুবিধা দিতে হবে। তাঁরা যেন নির্বিঘ্নে সড়কে গাড়ি চালাতে পারে, সে জন্য পরিচয়পত্র নিশ্চিত করতে হবে। টার্মিনালে থাকার ব্যবস্থা এবং মাসিক বেতনের ব্যবস্থাগুলো করতে হবে। সরকারিভাবে চালকদের প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করতে হবে। ড্রাইভিং লাইসেন্স ও গাড়ির ফিটনেস অনুমোদন করার ক্ষেত্রে দুর্নীতি করা হয়, তা বন্ধে কার্যকর ব্যবস্থা নিতে হবে। দুর্ঘটনা ঘটলেই আন্দোলন করে চালকদের ফাঁসি চাই বলা হয়। আসলে তাঁরা এককভাবে দায়ী নন। তাঁরা সড়কের একটা সিস্টেমর অংশ। তাই পুরো সিস্টেম বদলাতে হবে। সড়কে অব্যবস্থাপনার সঙ্গে যাঁরা জড়িত আছেন ও সড়কের অব্যবস্থাপনা ও লুটপাট যাঁরা চালু রেখেছেন তাঁদের সরাতে হবে। না হলে আমাদের দেশের চালকেরা চাইলেও সুষ্ঠুভাবে গাড়ি চালাতে পারেন না।’
শিক্ষার্থীদের হাফ ভাড়া প্রসঙ্গে সোহাগী বলেন, ‘আমাদের আন্দোলনের চাপের ফলে তড়িঘড়ি করে হাফ ভাড়া কার্যকর করেছে। কিন্তু এখন দেখা যাচ্ছে, করোনায় স্কুল বন্ধের সময় শিক্ষার্থীদের হাফ ভাড়া নেওয়া হচ্ছে না। কিন্তু স্কুলগুলোতে ঠিকই শিক্ষার্থীদের নিয়মিত যেতে হচ্ছে অ্যাসাইনমেন্ট জমা দিতে। সুতরাং হাফ ভাড়া নিতে হবে। বইমেলা চালু রয়েছে, শিক্ষার্থীরা কি বই মেলায় যাবে না? তাহলে শিক্ষার্থীরা কি হাফ ভাড়া দিতে পারবে না? এসব অব্যবস্থাপনা দূর করতে হবে।’
শিক্ষার্থীদের এই কর্মসূচিতে অংশ নিয়ে সায়েদাবাদ আন্তজেলা ও নগর বাস টার্মিনাল শ্রমিক কমিটির সাধারণ সম্পাদক বলেন, ‘শিক্ষার্থীদের ১১ দফা দাবি আমাদেরই দাবি। আমরা সেই দাবিকে সমর্থন জানাই।’
নিরাপদ সড়ক ও হাফ পাসের দাবিতে শিক্ষার্থীদের নতুন ১১ দফা দাবি হলো:
১. সড়কে সব দুর্ঘটনার সুষ্ঠু তদন্ত করে দ্রুত বিচার করতে হবে। সড়কে এই কাঠামোগত হত্যাকাণ্ডের শিকার হওয়া ব্যক্তির পরিবারকে যথাযথ ক্ষতিপূরণ দিতে হবে।
২. সারা দেশে সব গণপরিবহনে শিক্ষার্থীদের হাফ পাস সরকারি প্রজ্ঞাপন দিয়ে নিশ্চিত করতে হবে। হাফ পাসের জন্য কোনো সময় বা দিন নির্ধারণ করে দেওয়া যাবে না। বর্ধিত বাসভাড়া প্রত্যাহার করতে হবে। সব রুটে বিআরটিসির বাসের সংখ্যা বাড়াতে হবে।
৩. গণপরিবহনে ছাত্রছাত্রী ও নারীদের অবাধ যাত্রা এবং সৌজন্যমূলক ব্যবহার নিশ্চিত করতে হবে।
৪. ফিটনেস ও লাইসেন্সবিহীন গাড়ি এবং লাইসেন্সবিহীন চালককে নিয়োগকারী প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নিতে হবে। গাড়ি ও ড্রাইভিং লাইসেন্স নিয়ে বিআরটিএর দুর্নীতির বিরুদ্ধে কার্যকর ব্যবস্থা নিতে হবে।
৫. সব রাস্তায় ট্রাফিক লাইট, জেব্রা ক্রসিং নিশ্চিতসহ জনবহুল রাস্তায় ট্রাফিক পুলিশের সংখ্যা বাড়াতে হবে। ট্রাফিক পুলিশের ঘুষ-দুর্নীতির বিরুদ্ধে কার্যকর ব্যবস্থা নিতে হবে।
৬. বাসগুলোর মধ্যে অসৌজন্যমূলক প্রতিযোগিতা বন্ধে এক রুটে এক বাস এবং দৈনিক আয় সব পরিবহন মালিকের মধ্যে তাদের অংশ অনুয়ায়ী সমানভাবে বণ্টন করার নিয়ম চালু করতে হবে।
৭. শ্রমিকদের নিয়োগপত্র-পরিচয়পত্র নিশ্চিত করতে হবে। চুক্তিভিত্তিক নিয়োগ বাতিল করে নির্দিষ্ট বেতনকাঠামোতে আনতে হবে। চুক্তির ভিত্তিতে বাস দেওয়ার বদলে টিকিট ও কাউন্টারের ভিত্তিতে গোটা পরিবহন ব্যবস্থাকে ঢেলে সাজাতে হবে। শ্রমিকদের জন্য বিশ্রামাগার, পর্যাপ্ত টয়লেট এবং বাস টার্মিনালে সরকারি উদ্যোগে থাকার ব্যবস্থা করতে হবে।
৮. গাড়িচালকের কর্মঘণ্টা একনাগাড়ে ৬ ঘণ্টার বেশি হওয়া যাবে না। প্রতিটি বাসে দুজন চালক ও দুজন সহকারী রাখতে হবে। পর্যাপ্ত বাস টার্মিনাল নির্মাণ করতে হবে। পরিবহনশ্রমিকদের যথাযথ প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করতে হবে।
৯. যাত্রী, পরিবহন শ্রমিক ও সরকারের প্রতিনিধিদের মতামত নিয়ে সড়ক পরিবহন আইন সংস্কার করতে হবে এবং এর বাস্তবায়ন নিশ্চিত করতে হবে।
১০. ট্রাক, ময়লার গাড়িসহ অন্যান্য ভারী যানবাহন চলাচলের জন্য রাত ১২টা থেকে ভোর ৫টা পর্যন্ত সময় নির্ধারণ করে দিতে হবে।
১১. মাদকাসক্তি নিরসনে গোটা সমাজে কার্যকর উদ্যোগ নিতে হবে। চালক-সহকারীদের জন্য নিয়মিত ডোপ টেস্ট ও কাউন্সেলিংয়ের ব্যবস্থা করতে হবে।
গোপালগঞ্জের টুঙ্গিপাড়ায় ১০ টাকার একটি চিতই পিঠার সঙ্গে বিনা মূল্যে মিলছে ৩০ রকমের ভর্তা। সুস্বাদু ভর্তার টানে বিকেল থেকে গভীর রাত পর্যন্ত পিঠার দোকানে ভিড় লেগে থাকে। আর ভোজন রসিকেরা পরম তৃপ্তির সঙ্গে পিঠার স্বাদ নেন।
১ few সেকেন্ড আগেলক্ষ্মীপুর-ঢাকা মহাসড়কে যাত্রীবাহী বাসচাপায় আহনাফ হোসেন (৭) নামের এক শিশু নিহত হয়েছে। আজ শুক্রবার বেলা আড়াইটার দিকে মহাসড়কে জকসিন বাজার এলাকায় এই দুর্ঘটনা ঘটে। নিহত শিশু সদর উপজেলার যাদৈয়া এলাকার সফিকুল আলমের ছেলে।
২ মিনিট আগেরাজধানীর হাজারীবাগ পার্কের পাশে ছুরিকাঘাতে শাহদাত হোসেন আকবর ওরফে শান্ত (১৭) নামে এক কিশোর খুন হয়েছে। গতকাল বৃহস্পতিবার দিবাগত রাত সাড়ে ১১টার দিকে হাজারীবাগ পার্কের পাশে মাদ্রাসার গলিতে গিয়াস উদ্দিনের বাড়ির সামনে এই ছুরিকাঘাতের ঘটনা ঘটে।
১ ঘণ্টা আগেনড়াইলের কালিয়ায় চিরকুট পাঠিয়ে হত্যার হুমকির পর ধানখেত থেকে এক শিশুর হাত বাঁধা মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। গতকাল বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় উপজেলার নড়াগাতী থানার খাশিয়াল ইউনিয়নের পাকুড়িয়া গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
১ ঘণ্টা আগে