সুলতান মাহমুদ, ঢাকা
ভিকারুননিসা নূন স্কুল অ্যান্ড কলেজের প্রথম শ্রেণির ১৬৯ জন ছাত্রীর ভর্তি বাতিলের খবর এখনো সব শিশু জানে না। তবে কিছু শিশু ভর্তি বাতিলের খবর শোনার পর অসুস্থ হয়ে পড়েছে। তারা মানসিক চাপের মধ্যে রয়েছে। এসব শিশুকে কী বলে সান্ত্বনা দেবেন বুঝতে পারছেন না অভিভাবকেরা। সন্তানের ভর্তি বাতিল হওয়ায় তাঁরাও হতাশ হয়ে পড়েছেন।
একজন অভিভাবক বলেছেন, তিনি তাঁর সন্তানকে এখনো বলতে পারেননি যে তার ভর্তি বাতিল হয়েছে। আর একজন অভিভাবক বলেন, তাঁর শিশুকে ভর্তি বাতিলের বিষয়টি বলার পর আগের চেয়ে কথা কম বলছে। ঠিকমতো খাচ্ছে না। অসুস্থ হয়ে পড়েছে। মানসিক স্বাস্থ্য নিয়ে যারা কাজ করেন তাঁরাও বলেছেন, কিছুটা হলেও এর প্রভাব শিশুদের ওপর পড়বে।
নিতীশ মজুমদার নামে একজন অভিভাবক তাঁর ফেসবুক স্ট্যাটাসে লিখেছেন, ‘মামণিকে শেষ পর্যন্ত হাসপাতালে নিয়ে আসতে হলো। বমি, পাতলা পায়খানা, গলা ব্যথা ও জ্বর। সঙ্গে খাবারে ভীষণ অরুচি। শুক্রবার ভিকারুননিসা থেকে চিঠি পাওয়ার পর খাওয়া প্রায় ছেড়ে দিয়েছিল। রাতে ডাক্তার দেখিয়ে পরামর্শ অনুযায়ী ওষুধ দিয়েও বাসায় রাখতে ভরসা পাচ্ছিল না ওর মা। অফিসে ফোন দিয়ে বলল, এখনই বাসায় আসো। মামণিকে হাসপাতালে নিয়ে যেতে হবে। অফিস শেষে বাসায় এসে ওকে মিটফোর্ড হাসপাতালে নিয়ে এসেছি ছোট ভাই অরিন্দমকে আগেই বলে রেখেছিলাম। আসামাত্র ভর্তি করা গেছে, পেয়িং বেড পাওয়া গেছে এবং ট্রিটমেন্ট শুরু হয়েছে। মুখে খাচ্ছে না বিধায় ডেক্সট্রোজ আইভি ফ্লুইড দিতে শুরু করেছে সঙ্গে সঙ্গে। সবার আশীর্বাদ থাকলে তাড়াতাড়ি সুস্থ হয়ে যাবে আশা করছি। ওকে যেন সুস্থ করে বাসায় নিয়ে যেতে পারি তার জন্য সবার শুভ কামনা প্রার্থনা করছি।’
ডা. মমতাজুর রাইহান নামে এক অভিভাবক আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ভর্তি বাতিলের খবর শোনার পর আমার শিশুটা অসুস্থ হয়ে পড়ে। ভর্তি বাতিলের চিঠি পাওয়ার পর আমি আমার সন্তানকে বিষয়টি জানাইনি। কিন্তু সে যেভাবেই হোক জেনে গেছে। শিশুদের না বললেও তারা অনেক কিছু বুঝে যায়। ভিকারুননিসা ১৬৯ শিশুর ভর্তি বাতিলের পর থেকেই একে একে অনেক বাচ্চা অসুস্থ হয়ে পড়েছে।’
তিনি আরও বলেন, ‘শিশুদের মনে কোনো আঘাত আসলে তার প্রভাব শরীরেও পড়ে। তবে সবকিছু ঠিক হলে বাচ্চারাও আবার স্বাভাবিক হবে, এই প্রভাব আর থাকবে না।’
ভর্তিতে অভিভাবকদের কোনো ভুল বা অনিয়মের আশ্রয় নেওয়ার মতো ঘটনা ছিল না এ প্রশ্নে ডা. মমতাজুর আরও বলেন, ‘ভুলটা শিক্ষার্থী বা অভিভাবকদের নয়। ভুলটা ভিকারুননিসা কর্তৃপক্ষের। মাউশি ও ভিকারুননিসা কর্তৃপক্ষের সমন্বয়হীনতার কারণে ১৬৯ শিশু বিরূপ পরিস্থিতর মুখোমুখি।’
তিনি বলেন, ‘ভিকারুননিসা কর্তৃপক্ষ প্রথমে ২০১৭ সালে জন্ম নেওয়া শিশুদের প্রথম শ্রেণিতে ভর্তির কথা বললেও পরবর্তীতে ২০১৫ এবং ২০১৬ সালে জন্ম নেওয়া শিশুদের ভর্তির সুযোগ দেয়। ভিকারুননিসা কর্তৃপক্ষ সুযোগ না দিলে আমরা সন্তানদের সেখানে ভর্তি করাতে পারতাম না। তাহলে ভুলটা কাদের, যে ভুলের জন্য ১৬৯ শিক্ষার্থী শাস্তি পাচ্ছে?’
রওশন আরা আফরোজ নামে একজন অভিভাবক বলেন, ‘সন্তানকে এখনো ভর্তি বাতিলের খবর জানায়নি। সন্তান স্কুলে যেতে চাচ্ছে। আমি বলছি কয়েক দিন পরে যাবে। এতে বাচ্চা খুব মন খারাপ করছে। ওই স্কুলে আপাতত যেতে হবে না বলার পর ওর খুবই মন খারাপ হয় এবং চেহারায় অনেকটা কালো হয়ে যায়।’
অভিভাবকদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তরের (মাউশি) বিজ্ঞপ্তিতে প্রথম শ্রেণিতে শিক্ষার্থী ভর্তির জন্য নির্ধারিত বয়সসীমা ৬ বছরের বেশি হওয়ার শর্ত দিয়েছিল। অনলাইন আবেদনের সময় ২০১৫ এবং ২০১৬ সালে জন্ম নেওয়া শিক্ষার্থীদের অভিভাবকেরা টেলিটকের সার্ভারে জন্মতারিখ, শ্রেণি ও এলাকার তথ্য দেন। বিদ্যালয়ের তালিকায় ভিকারুননিসার নামও আসে। নিয়ম অনুযায়ী আবেদন ফি পরিশোধ করে তাঁরা ভিকারুননিসাসহ পাঁচটি বিদ্যালয় বাছাই করে আবেদন ফরম পূরণ করেন।
পরে লটারির মাধ্যমে ভিকারুননিসায় ভর্তির সুযোগ পায় তাঁদের সন্তানেরা। ফলে তিন মাস এই শিশুরা অন্যদের সঙ্গে নিয়মিত ক্লাস করে আসছিল। এ অবস্থায় গত ৪ মার্চ বিদ্যালয়ের অধ্যক্ষ কেকা রায় চৌধুরী স্বাক্ষরিত পত্রের মাধ্যমে অভিভাবকদের জানানো হয়, ২০১৫ ও ২০১৬ সালে জন্মগ্রহণ করা ১৬৯ শিশুর ভর্তি বাতিল করা হয়েছে।
অভিভাবকেরা বলছেন, বছরের এই পর্যায়ে এসে অন্য স্কুল বেছে নেওয়ার সুযোগ নেই। সন্তানকে নতুন স্কুলে ভর্তি করা নিয়ে তাঁরা বিপাকে পড়েছেন। তাঁদের সন্তানেরাও বিরূপ পরিস্থিতির মধ্যে পড়েছে। শিশুরা মানসিক চাপে পড়েছে। অভিভাবক ও শিশুরা সামাজিকভাবেও হেয় প্রতিপন্ন হচ্ছেন।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের মনোবিজ্ঞান বিভাগের চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. কামাল উদ্দিন আহমেদ বলেন, ‘বাচ্চাদের ওপর অবিচার করা হয়েছে। এর দায় বাচ্চাদের নয়, দায় স্কুল কর্তৃপক্ষের। কেননা তারা ভর্তির সুযোগ না দিলে অভিভাবকেরা সেখানে তাঁদের বাচ্চাদের ভর্তির সুযোগ পেত না। তবে সবকিছু ঠিক হলে এই প্রভাব আর বাচ্চাদের ওপর থাকবে না।’
ভিকারুননিসা নূন স্কুল অ্যান্ড কলেজের প্রথম শ্রেণির ১৬৯ জন ছাত্রীর ভর্তি বাতিলের খবর এখনো সব শিশু জানে না। তবে কিছু শিশু ভর্তি বাতিলের খবর শোনার পর অসুস্থ হয়ে পড়েছে। তারা মানসিক চাপের মধ্যে রয়েছে। এসব শিশুকে কী বলে সান্ত্বনা দেবেন বুঝতে পারছেন না অভিভাবকেরা। সন্তানের ভর্তি বাতিল হওয়ায় তাঁরাও হতাশ হয়ে পড়েছেন।
একজন অভিভাবক বলেছেন, তিনি তাঁর সন্তানকে এখনো বলতে পারেননি যে তার ভর্তি বাতিল হয়েছে। আর একজন অভিভাবক বলেন, তাঁর শিশুকে ভর্তি বাতিলের বিষয়টি বলার পর আগের চেয়ে কথা কম বলছে। ঠিকমতো খাচ্ছে না। অসুস্থ হয়ে পড়েছে। মানসিক স্বাস্থ্য নিয়ে যারা কাজ করেন তাঁরাও বলেছেন, কিছুটা হলেও এর প্রভাব শিশুদের ওপর পড়বে।
নিতীশ মজুমদার নামে একজন অভিভাবক তাঁর ফেসবুক স্ট্যাটাসে লিখেছেন, ‘মামণিকে শেষ পর্যন্ত হাসপাতালে নিয়ে আসতে হলো। বমি, পাতলা পায়খানা, গলা ব্যথা ও জ্বর। সঙ্গে খাবারে ভীষণ অরুচি। শুক্রবার ভিকারুননিসা থেকে চিঠি পাওয়ার পর খাওয়া প্রায় ছেড়ে দিয়েছিল। রাতে ডাক্তার দেখিয়ে পরামর্শ অনুযায়ী ওষুধ দিয়েও বাসায় রাখতে ভরসা পাচ্ছিল না ওর মা। অফিসে ফোন দিয়ে বলল, এখনই বাসায় আসো। মামণিকে হাসপাতালে নিয়ে যেতে হবে। অফিস শেষে বাসায় এসে ওকে মিটফোর্ড হাসপাতালে নিয়ে এসেছি ছোট ভাই অরিন্দমকে আগেই বলে রেখেছিলাম। আসামাত্র ভর্তি করা গেছে, পেয়িং বেড পাওয়া গেছে এবং ট্রিটমেন্ট শুরু হয়েছে। মুখে খাচ্ছে না বিধায় ডেক্সট্রোজ আইভি ফ্লুইড দিতে শুরু করেছে সঙ্গে সঙ্গে। সবার আশীর্বাদ থাকলে তাড়াতাড়ি সুস্থ হয়ে যাবে আশা করছি। ওকে যেন সুস্থ করে বাসায় নিয়ে যেতে পারি তার জন্য সবার শুভ কামনা প্রার্থনা করছি।’
ডা. মমতাজুর রাইহান নামে এক অভিভাবক আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ভর্তি বাতিলের খবর শোনার পর আমার শিশুটা অসুস্থ হয়ে পড়ে। ভর্তি বাতিলের চিঠি পাওয়ার পর আমি আমার সন্তানকে বিষয়টি জানাইনি। কিন্তু সে যেভাবেই হোক জেনে গেছে। শিশুদের না বললেও তারা অনেক কিছু বুঝে যায়। ভিকারুননিসা ১৬৯ শিশুর ভর্তি বাতিলের পর থেকেই একে একে অনেক বাচ্চা অসুস্থ হয়ে পড়েছে।’
তিনি আরও বলেন, ‘শিশুদের মনে কোনো আঘাত আসলে তার প্রভাব শরীরেও পড়ে। তবে সবকিছু ঠিক হলে বাচ্চারাও আবার স্বাভাবিক হবে, এই প্রভাব আর থাকবে না।’
ভর্তিতে অভিভাবকদের কোনো ভুল বা অনিয়মের আশ্রয় নেওয়ার মতো ঘটনা ছিল না এ প্রশ্নে ডা. মমতাজুর আরও বলেন, ‘ভুলটা শিক্ষার্থী বা অভিভাবকদের নয়। ভুলটা ভিকারুননিসা কর্তৃপক্ষের। মাউশি ও ভিকারুননিসা কর্তৃপক্ষের সমন্বয়হীনতার কারণে ১৬৯ শিশু বিরূপ পরিস্থিতর মুখোমুখি।’
তিনি বলেন, ‘ভিকারুননিসা কর্তৃপক্ষ প্রথমে ২০১৭ সালে জন্ম নেওয়া শিশুদের প্রথম শ্রেণিতে ভর্তির কথা বললেও পরবর্তীতে ২০১৫ এবং ২০১৬ সালে জন্ম নেওয়া শিশুদের ভর্তির সুযোগ দেয়। ভিকারুননিসা কর্তৃপক্ষ সুযোগ না দিলে আমরা সন্তানদের সেখানে ভর্তি করাতে পারতাম না। তাহলে ভুলটা কাদের, যে ভুলের জন্য ১৬৯ শিক্ষার্থী শাস্তি পাচ্ছে?’
রওশন আরা আফরোজ নামে একজন অভিভাবক বলেন, ‘সন্তানকে এখনো ভর্তি বাতিলের খবর জানায়নি। সন্তান স্কুলে যেতে চাচ্ছে। আমি বলছি কয়েক দিন পরে যাবে। এতে বাচ্চা খুব মন খারাপ করছে। ওই স্কুলে আপাতত যেতে হবে না বলার পর ওর খুবই মন খারাপ হয় এবং চেহারায় অনেকটা কালো হয়ে যায়।’
অভিভাবকদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তরের (মাউশি) বিজ্ঞপ্তিতে প্রথম শ্রেণিতে শিক্ষার্থী ভর্তির জন্য নির্ধারিত বয়সসীমা ৬ বছরের বেশি হওয়ার শর্ত দিয়েছিল। অনলাইন আবেদনের সময় ২০১৫ এবং ২০১৬ সালে জন্ম নেওয়া শিক্ষার্থীদের অভিভাবকেরা টেলিটকের সার্ভারে জন্মতারিখ, শ্রেণি ও এলাকার তথ্য দেন। বিদ্যালয়ের তালিকায় ভিকারুননিসার নামও আসে। নিয়ম অনুযায়ী আবেদন ফি পরিশোধ করে তাঁরা ভিকারুননিসাসহ পাঁচটি বিদ্যালয় বাছাই করে আবেদন ফরম পূরণ করেন।
পরে লটারির মাধ্যমে ভিকারুননিসায় ভর্তির সুযোগ পায় তাঁদের সন্তানেরা। ফলে তিন মাস এই শিশুরা অন্যদের সঙ্গে নিয়মিত ক্লাস করে আসছিল। এ অবস্থায় গত ৪ মার্চ বিদ্যালয়ের অধ্যক্ষ কেকা রায় চৌধুরী স্বাক্ষরিত পত্রের মাধ্যমে অভিভাবকদের জানানো হয়, ২০১৫ ও ২০১৬ সালে জন্মগ্রহণ করা ১৬৯ শিশুর ভর্তি বাতিল করা হয়েছে।
অভিভাবকেরা বলছেন, বছরের এই পর্যায়ে এসে অন্য স্কুল বেছে নেওয়ার সুযোগ নেই। সন্তানকে নতুন স্কুলে ভর্তি করা নিয়ে তাঁরা বিপাকে পড়েছেন। তাঁদের সন্তানেরাও বিরূপ পরিস্থিতির মধ্যে পড়েছে। শিশুরা মানসিক চাপে পড়েছে। অভিভাবক ও শিশুরা সামাজিকভাবেও হেয় প্রতিপন্ন হচ্ছেন।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের মনোবিজ্ঞান বিভাগের চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. কামাল উদ্দিন আহমেদ বলেন, ‘বাচ্চাদের ওপর অবিচার করা হয়েছে। এর দায় বাচ্চাদের নয়, দায় স্কুল কর্তৃপক্ষের। কেননা তারা ভর্তির সুযোগ না দিলে অভিভাবকেরা সেখানে তাঁদের বাচ্চাদের ভর্তির সুযোগ পেত না। তবে সবকিছু ঠিক হলে এই প্রভাব আর বাচ্চাদের ওপর থাকবে না।’
রাজধানীর হাজারীবাগ পার্কের পাশে ছুরিকাঘাতে শাহদাত হোসেন আকবর ওরফে শান্ত (১৭) নামে এক কিশোর খুন হয়েছে। গতকাল বৃহস্পতিবার দিবাগত রাত সাড়ে ১১টার দিকে হাজারীবাগ পার্কের পাশে মাদ্রাসার গলিতে গিয়াস উদ্দিনের বাড়ির সামনে এই ছুরিকাঘাতের ঘটনা ঘটে।
১ ঘণ্টা আগেনড়াইলের কালিয়ায় চিরকুট পাঠিয়ে হত্যার হুমকির পর ধানখেত থেকে এক শিশুর হাত বাঁধা মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। গতকাল বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় উপজেলার নড়াগাতী থানার খাশিয়াল ইউনিয়নের পাকুড়িয়া গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
১ ঘণ্টা আগেনওগাঁর মান্দায় একটি ক্লাবের কমিটি গঠন নিয়ে দ্বন্দ্বের জেরে ৫টি মোটরসাইকেল আগুন দিয়ে পুড়িয়ে দেওয়া হয়েছে। এ সময় আরও ৫টি মোটরসাইকেল ভাঙচুর করা হয়। এ সময় প্রতিপক্ষের মারধরে চারজন আহত হন।
১ ঘণ্টা আগেজামালপুরের ইসলামপুরে ঋণ দেওয়ার নামে প্রতারণা চেষ্টার অভিযোগে ছয়জন নারীকে থানায় সোপর্দ করেন এলাকাবাসী। পুলিশ তাঁদেরকে নাশকতার পরিকল্পনা মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠিয়েছে। গ্রেপ্তার নারীদের দাবি, তাঁরা একটি চক্রের প্রতারণার শিকার।
২ ঘণ্টা আগে