নবাবগঞ্জ (ঢাকা) প্রতিনিধি
ঢাকার নবাবগঞ্জে অ্যাসিড জাতীয় তরল কিছু পান করিয়ে স্বামী হত্যার অভিযোগ উঠেছে স্ত্রীর বিরুদ্ধে। রোববার বেলা সাড়ে ১১টায় চিকিৎসাধীন অবস্থায় ঢাকা মেডিকেলে মারা যান স্বামী ওয়ালিদ (৩৫)। মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন ওয়ালিদের বড় ভাই মো. ওয়াসিম।
ওয়ালিদের পরিবারের অভিযোগ, তাঁর স্ত্রী নিশুকে (৩২) চাহিদা মোতাবেক টাকা দিতে না পারায় ওয়ালিদের স্ত্রী তাকে অ্যাসিড জাতীয় তরল কিছু পান করিয়ে হত্যা করেছে। নিশুকে এ কাজে সহযোগিতা করেছে নিশুর প্রথম স্বামী আসলাম এবং তাঁর সহযোগীরা।
পারিবারিক সূত্রে জানা যায়, দোহার উপজেলার ইকরাশি গ্রামের আসলামের স্ত্রীর নিশুর সঙ্গে নবাবগঞ্জ উপজেলার মৌলভীডাঙ্গীর মঙ্গল হাজির ছেলে ওয়ালিদের প্রেমের সম্পর্ক গড়ে উঠে। প্রথম স্বামীকে তালাক না দিয়েই গত ১৯ আগস্ট তাঁরা পালিয়ে কোর্টে গিয়ে বিয়ে করে এবং বিয়ের পর সাভারে বসবাস শুরু করে।
বিয়ের পর পরই নিশু ওয়ালিদের কাছ থেকে ৫০ হাজার টাকা নেন। এই নিয়ে দুজনের মধ্যে মতবিরোধ সৃষ্টি হলে নিশু প্রথম স্বামী আসলামের কাছে চলে আসে।
এরপর নিশু আবারও ওয়ালিদের কাছে ১ লাখ টাকা দাবি করেন। টাকা দিতে অস্বীকার করায় নিশু ও তাঁর প্রথম স্বামী আসলাম এবং তাঁর লোকজন নিয়ে সাভার গিয়ে ওয়ালিদকে শারীরিক নির্যাতন করে। এ সময় জোড় পূর্বক অ্যাসিড জাতীয় তরল পান করিয়ে দেন।
প্রাথমিক চিকিৎসা নিয়ে ওয়ালিদ নবাবগঞ্জ এলে তাঁর শারীরিক অবস্থার অবনতি হওয়ায় বৃহস্পতিবার তাকে নবাবগঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়। পরে উন্নত চিকিৎসার জন্য তাকে ঢাকা মেডিকেল কলেজে প্রেরণ করা হয়।
ওয়ালিদের বোন নাসরিন জানান, নিশু ও আসলাম আমার ভাইকে চক্রান্ত করে মেরে ফেলল। ঘটনাটি সাভারে ঘটেছে, তাই সাভার থানায় অভিযোগ করেছি। এ সময় তিনি ভাইয়ের হত্যার বিচার দাবি করেন।
এ ব্যাপারে অভিযুক্ত নিশু আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ওয়ালিদ আমাকে অস্ত্রের ভয় দেখিয়ে বিয়ে করতে বাধ্য করেছে। পরবর্তী সময়ে আমি আমার প্রথম স্বামী আসালামের কাছে ফিরে আসি এবং ওয়ালিদকে তালাক দেই। আমাদের বিরুদ্ধে যে অভিযোগ করেছে তা মিথ্যা ও বানোয়াট। আমরা এই ব্যাপারে কোনোভাবেই জড়িত নই।’
নিশু আরও জানান, ‘আমাকে হুমকি ভয়ভীতি দেখাত ওয়ালিদ। তাই আমি যে দিন সাভার থেকে আসি ওই এলাকার স্থানীয় ইউপি সদস্যের কাছে ওয়ালিদ লিখিত দেয় সে আর আমাকে উত্তপ্ত করবে না। আমি চলে যেতে পারি। পরে সেখানে কি হয়েছে আমি তার কিছুই জানি না। তবে ওয়ালিদ প্রচুর পরিমাণে মদ পান করত। ওর মুখের বিকৃতি ভাব আগে থেকেই ছিল।’
ঢাকার নবাবগঞ্জে অ্যাসিড জাতীয় তরল কিছু পান করিয়ে স্বামী হত্যার অভিযোগ উঠেছে স্ত্রীর বিরুদ্ধে। রোববার বেলা সাড়ে ১১টায় চিকিৎসাধীন অবস্থায় ঢাকা মেডিকেলে মারা যান স্বামী ওয়ালিদ (৩৫)। মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন ওয়ালিদের বড় ভাই মো. ওয়াসিম।
ওয়ালিদের পরিবারের অভিযোগ, তাঁর স্ত্রী নিশুকে (৩২) চাহিদা মোতাবেক টাকা দিতে না পারায় ওয়ালিদের স্ত্রী তাকে অ্যাসিড জাতীয় তরল কিছু পান করিয়ে হত্যা করেছে। নিশুকে এ কাজে সহযোগিতা করেছে নিশুর প্রথম স্বামী আসলাম এবং তাঁর সহযোগীরা।
পারিবারিক সূত্রে জানা যায়, দোহার উপজেলার ইকরাশি গ্রামের আসলামের স্ত্রীর নিশুর সঙ্গে নবাবগঞ্জ উপজেলার মৌলভীডাঙ্গীর মঙ্গল হাজির ছেলে ওয়ালিদের প্রেমের সম্পর্ক গড়ে উঠে। প্রথম স্বামীকে তালাক না দিয়েই গত ১৯ আগস্ট তাঁরা পালিয়ে কোর্টে গিয়ে বিয়ে করে এবং বিয়ের পর সাভারে বসবাস শুরু করে।
বিয়ের পর পরই নিশু ওয়ালিদের কাছ থেকে ৫০ হাজার টাকা নেন। এই নিয়ে দুজনের মধ্যে মতবিরোধ সৃষ্টি হলে নিশু প্রথম স্বামী আসলামের কাছে চলে আসে।
এরপর নিশু আবারও ওয়ালিদের কাছে ১ লাখ টাকা দাবি করেন। টাকা দিতে অস্বীকার করায় নিশু ও তাঁর প্রথম স্বামী আসলাম এবং তাঁর লোকজন নিয়ে সাভার গিয়ে ওয়ালিদকে শারীরিক নির্যাতন করে। এ সময় জোড় পূর্বক অ্যাসিড জাতীয় তরল পান করিয়ে দেন।
প্রাথমিক চিকিৎসা নিয়ে ওয়ালিদ নবাবগঞ্জ এলে তাঁর শারীরিক অবস্থার অবনতি হওয়ায় বৃহস্পতিবার তাকে নবাবগঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়। পরে উন্নত চিকিৎসার জন্য তাকে ঢাকা মেডিকেল কলেজে প্রেরণ করা হয়।
ওয়ালিদের বোন নাসরিন জানান, নিশু ও আসলাম আমার ভাইকে চক্রান্ত করে মেরে ফেলল। ঘটনাটি সাভারে ঘটেছে, তাই সাভার থানায় অভিযোগ করেছি। এ সময় তিনি ভাইয়ের হত্যার বিচার দাবি করেন।
এ ব্যাপারে অভিযুক্ত নিশু আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ওয়ালিদ আমাকে অস্ত্রের ভয় দেখিয়ে বিয়ে করতে বাধ্য করেছে। পরবর্তী সময়ে আমি আমার প্রথম স্বামী আসালামের কাছে ফিরে আসি এবং ওয়ালিদকে তালাক দেই। আমাদের বিরুদ্ধে যে অভিযোগ করেছে তা মিথ্যা ও বানোয়াট। আমরা এই ব্যাপারে কোনোভাবেই জড়িত নই।’
নিশু আরও জানান, ‘আমাকে হুমকি ভয়ভীতি দেখাত ওয়ালিদ। তাই আমি যে দিন সাভার থেকে আসি ওই এলাকার স্থানীয় ইউপি সদস্যের কাছে ওয়ালিদ লিখিত দেয় সে আর আমাকে উত্তপ্ত করবে না। আমি চলে যেতে পারি। পরে সেখানে কি হয়েছে আমি তার কিছুই জানি না। তবে ওয়ালিদ প্রচুর পরিমাণে মদ পান করত। ওর মুখের বিকৃতি ভাব আগে থেকেই ছিল।’
রাজধানীর আজিমপুরে মেডিকেল স্টাফ কোয়ার্টারের বাসায় মাকে বেঁধে রেখে টাকা, গয়নাসহ শিশু সন্তানকে তুলে নেওয়ার ঘটনা ঘটেছে। প্রাথমিকভাবে তদন্তকারীরা মনে করছেন, এটা পরিকল্পিত ঘটনা। ৮ মাসের জাইফাকে অপহরণ ও মূল্যবান সম্পদ চুরি করা ছিল উদ্দেশ্য। এ ঘটনায় এখনো কেউ গ্রেপ্তার হননি। গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে সাবলেট...
১ মিনিট আগেকুষ্টিয়ার দৌলতপুরে যৌথবাহিনী রাতভর অভিযান চালিয়ে আগ্নেয়াস্ত্র, গুলি, ককটেল, দেশীয় অস্ত্রসহ যুবদল, ছাত্রদল ও যুবলীগের তিন নেতাকে আটক করেছে। গতকাল বৃহস্পতিবার রাত ২টা থেকে আজ শুক্রবার ভোর ৬টা পর্যন্ত উপজেলার পিয়ারপুর ও জগন্নাথপুর গ্রামে এই অভিযান চালানো হয়।
১০ মিনিট আগেবগুড়ার দুপচাঁচিয়ায় গৃহবধূ উম্মে সালমাকে হত্যার পর ডিপ ফ্রিজে রাখার ঘটনাটি নতুন মোড় নিয়েছে। উম্মে সালমার ছেলে সাদ বিন আজিজুর রহমানকে গ্রেপ্তারের পর এই হত্যাকাণ্ডে জড়িত বলে দাবি করেছিল র্যাব। তবে পুলিশ বলছে, ওই বাড়ির ভাড়াটিয়ারা এ হত্যা ঘটিয়েছেন।
৩০ মিনিট আগেনিহত ফয়সাল খান শুভ জেলার ঈশ্বরগঞ্জ উপজেলার কাশিপুর এলাকার মো. সেলিম খানের ছেলে। তিনি কবি নজরুল বিশ্ববিদ্যালয় থেকে এমবিএ সম্পন্ন করে নগরীর কেওয়াটখালী পাওয়ার হাউজ রোডে বোন জামাইয়ের বাসায় থেকে চাকরির জন্য চেষ্টা করছিলেন।
৩৯ মিনিট আগে