নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
টেলিযোগাযোগ ও ইন্টারনেট-সেবায় কর বাড়ানোর সিদ্ধান্ত প্রত্যাহার করা না হলে এনবিআর ঘেরাও এবং ইন্টারনেট শাটডাউনের হুঁশিয়ারি দিয়েছে বাংলাদেশ মুঠোফোন গ্রাহক অ্যাসোসিয়েশন। আজ রোববার এই দাবিতে জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে মানববন্ধন করেছেন অ্যাসোসিয়েশনের কর্মীরা।
বাংলাদেশ মুঠোফোন গ্রাহক অ্যাসোসিয়েশনের এই আয়োজনে যোগ দিয়ে সংহতি জানিয়েছে টেলিযোগাযোগ ও ইন্টারনেট-সেবায় যুক্ত অন্যান্য সংস্থাও। এর মধ্যে রয়েছে বাংলাদেশ ইন্টারনেট ব্যবসায়ী সমিতি, বাংলাদেশে ইন্টারনেট গভর্ন্যান্স ফোরাম।
মানববন্ধনে অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি মহিউদ্দিন আহমেদ বলেন, ‘সরকারকে বলছি, আপনি ৩০০, ৪০০, ৫০০ কোটি টাকার লোভ কইরেন না। এই ছ্যাঁচড়ামি বাদ দেন। এগুলো করে সাধারণ জনগণকে কষ্ট দিয়েন না। যদি দেশের সমগ্র জনগণকে ইন্টারনেট-সেবার মধ্যে আনতে পারেন, ভ্যাট কমিয়ে আনতে পারেন, এনবিআরের দৌরাত্ম্য কমাতে পারেন, এনবিআরকে জবাবদিহিমূলক প্রতিষ্ঠানে পরিণত করতে পারেন, আমি কথা দিচ্ছি, ২০২৫-২৬ অর্থবছরে আপনি ২০ হাজার কোটি টাকার রাজস্ব অর্জন করতে পারবেন।’
মহিউদ্দিন আহমেদ আরও বলেন, ‘যদি আপনি এই ৩০০-৫০০ কোটি টাকার জন্য এগুলো করেন। ইন্টারনেট গ্রাহক কমে যাবে। জনগণকে কষ্ট দেবেন, আপনি রাজস্বও ভালো পাবেন না। মাঝখান থেকে কিছু রাজস্ব কর্মকর্তার পকেট ভারী হবে।’
কর বাড়ানোর সিদ্ধান্ত প্রত্যাহারের দাবি না মানা হলে আরও কঠোর কর্মসূচির হুঁশিয়ারি দিয়ে তিনি বলেন, ‘আজকে এভাবে যেমন দাঁড়িয়েছি, এনবিআরেও যাব। প্রয়োজন হলে সচিবালয় ঘেরাও করব। ব্যাটারিওয়ালারা যদি সরকারের সিদ্ধান্ত পরিবর্তন করতে পারে, আর যাঁরা দেশের ১৮ কোটি মানুষের সেবা প্রদান করেন, তাঁরা কেন পারবেন না! তারা চাইলে সরকার পরিবর্তন করে দিতে পারেন। প্রয়োজন হলে আমরা ইন্টারনেট শাটডাউন করে দেব।’
সরকারকে সঠিক সিদ্ধান্ত নেওয়ার অনুরোধ জানানো হয় মানববন্ধন থেকে। দাবি মানা না হলে আগামী সপ্তাহে এনবিআর কার্যালয়ের সামনে কর্মসূচি দেবেন বলে জানান তাঁরা।
মানববন্ধনে আরও বক্তব্য দেন—টেলিযোগাযোগ ও ইন্টারনেট সেবা প্রদানকারী বিভিন্ন সংগঠনের নেতা এবং ফ্রিল্যান্সাররা। বেলা ১১টার দিকে শুরু হওয়া কর্মসূচিতে অংশ নেন প্রায় ২০০ মানুষ। টেলিযোগাযোগ ও ইন্টারনেট-সেবায় কর বাড়ানোর সিদ্ধান্তকে মানববন্ধন থেকে ‘হঠকারী’ উল্লেখ করে এটা প্রত্যাহারের দাবি জানানো হয়।
উল্লেখ্য, গত বৃহস্পতিবার এক প্রজ্ঞাপনে প্রায় ১০০ পণ্য ও সেবার ওপর মূল্য সংযোজন কর (ভ্যাট) ও সম্পূরক শুল্ক বাড়িয়েছে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড। এতে মোবাইল ফোন ব্যবহারের ওপর সম্পূরক শুল্ক ২০ শতাংশ থেকে বাড়িয়ে ২৩ শতাংশ করা হয়েছে। ফলে এখন থেকে মোবাইল ফোন ব্যবহারের খরচে সম্পূরক শুল্ক, ভ্যাট ও সারচার্জ ৩৯ শতাংশের পরিবর্তে ৪২ দশমিক ৪৫ শতাংশের বেশি দিতে হবে। অন্যদিকে ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেটের ওপর ১০ শতাংশ সম্পূরক শুল্ক আরোপ করায় ইন্টারনেট বিল বাড়বে।
টেলিযোগাযোগ ও ইন্টারনেট-সেবায় কর বাড়ানোর সিদ্ধান্ত প্রত্যাহার করা না হলে এনবিআর ঘেরাও এবং ইন্টারনেট শাটডাউনের হুঁশিয়ারি দিয়েছে বাংলাদেশ মুঠোফোন গ্রাহক অ্যাসোসিয়েশন। আজ রোববার এই দাবিতে জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে মানববন্ধন করেছেন অ্যাসোসিয়েশনের কর্মীরা।
বাংলাদেশ মুঠোফোন গ্রাহক অ্যাসোসিয়েশনের এই আয়োজনে যোগ দিয়ে সংহতি জানিয়েছে টেলিযোগাযোগ ও ইন্টারনেট-সেবায় যুক্ত অন্যান্য সংস্থাও। এর মধ্যে রয়েছে বাংলাদেশ ইন্টারনেট ব্যবসায়ী সমিতি, বাংলাদেশে ইন্টারনেট গভর্ন্যান্স ফোরাম।
মানববন্ধনে অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি মহিউদ্দিন আহমেদ বলেন, ‘সরকারকে বলছি, আপনি ৩০০, ৪০০, ৫০০ কোটি টাকার লোভ কইরেন না। এই ছ্যাঁচড়ামি বাদ দেন। এগুলো করে সাধারণ জনগণকে কষ্ট দিয়েন না। যদি দেশের সমগ্র জনগণকে ইন্টারনেট-সেবার মধ্যে আনতে পারেন, ভ্যাট কমিয়ে আনতে পারেন, এনবিআরের দৌরাত্ম্য কমাতে পারেন, এনবিআরকে জবাবদিহিমূলক প্রতিষ্ঠানে পরিণত করতে পারেন, আমি কথা দিচ্ছি, ২০২৫-২৬ অর্থবছরে আপনি ২০ হাজার কোটি টাকার রাজস্ব অর্জন করতে পারবেন।’
মহিউদ্দিন আহমেদ আরও বলেন, ‘যদি আপনি এই ৩০০-৫০০ কোটি টাকার জন্য এগুলো করেন। ইন্টারনেট গ্রাহক কমে যাবে। জনগণকে কষ্ট দেবেন, আপনি রাজস্বও ভালো পাবেন না। মাঝখান থেকে কিছু রাজস্ব কর্মকর্তার পকেট ভারী হবে।’
কর বাড়ানোর সিদ্ধান্ত প্রত্যাহারের দাবি না মানা হলে আরও কঠোর কর্মসূচির হুঁশিয়ারি দিয়ে তিনি বলেন, ‘আজকে এভাবে যেমন দাঁড়িয়েছি, এনবিআরেও যাব। প্রয়োজন হলে সচিবালয় ঘেরাও করব। ব্যাটারিওয়ালারা যদি সরকারের সিদ্ধান্ত পরিবর্তন করতে পারে, আর যাঁরা দেশের ১৮ কোটি মানুষের সেবা প্রদান করেন, তাঁরা কেন পারবেন না! তারা চাইলে সরকার পরিবর্তন করে দিতে পারেন। প্রয়োজন হলে আমরা ইন্টারনেট শাটডাউন করে দেব।’
সরকারকে সঠিক সিদ্ধান্ত নেওয়ার অনুরোধ জানানো হয় মানববন্ধন থেকে। দাবি মানা না হলে আগামী সপ্তাহে এনবিআর কার্যালয়ের সামনে কর্মসূচি দেবেন বলে জানান তাঁরা।
মানববন্ধনে আরও বক্তব্য দেন—টেলিযোগাযোগ ও ইন্টারনেট সেবা প্রদানকারী বিভিন্ন সংগঠনের নেতা এবং ফ্রিল্যান্সাররা। বেলা ১১টার দিকে শুরু হওয়া কর্মসূচিতে অংশ নেন প্রায় ২০০ মানুষ। টেলিযোগাযোগ ও ইন্টারনেট-সেবায় কর বাড়ানোর সিদ্ধান্তকে মানববন্ধন থেকে ‘হঠকারী’ উল্লেখ করে এটা প্রত্যাহারের দাবি জানানো হয়।
উল্লেখ্য, গত বৃহস্পতিবার এক প্রজ্ঞাপনে প্রায় ১০০ পণ্য ও সেবার ওপর মূল্য সংযোজন কর (ভ্যাট) ও সম্পূরক শুল্ক বাড়িয়েছে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড। এতে মোবাইল ফোন ব্যবহারের ওপর সম্পূরক শুল্ক ২০ শতাংশ থেকে বাড়িয়ে ২৩ শতাংশ করা হয়েছে। ফলে এখন থেকে মোবাইল ফোন ব্যবহারের খরচে সম্পূরক শুল্ক, ভ্যাট ও সারচার্জ ৩৯ শতাংশের পরিবর্তে ৪২ দশমিক ৪৫ শতাংশের বেশি দিতে হবে। অন্যদিকে ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেটের ওপর ১০ শতাংশ সম্পূরক শুল্ক আরোপ করায় ইন্টারনেট বিল বাড়বে।
ব্যবস্থাপনা পরিচালককে (এমডি) অপসারণসহ ৯ দফা দাবিতে পটুয়াখালী পায়রা ১৩২০ মেগাওয়াট তাপবিদ্যুৎকেন্দ্রের ভূমি অধিগ্রহণে ক্ষতিগ্রস্তরা মানববন্ধন করেছেন। আজ রোববার জেলার কলাপাড়া প্রেসক্লাবের সামনে এ মানববন্ধন হয়।
৩ মিনিট আগেকুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ে (কুবি) ভর্তিতে গুচ্ছ থেকে বের হয়ে স্বতন্ত্র পদ্ধতিতে পরীক্ষা নেওয়ার দাবির সঙ্গে একাত্মতা জানিয়েছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকেরা। পাশাপাশি গুচ্ছ নিয়ে ১৫ জানুয়ারি দুপুর ১২টার মধ্যে সিদ্ধান্ত জানাতে সময় চেয়েছে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টরিয়াল বডি।
৮ মিনিট আগেবান্দরবানের আলীকদম উপজেলার বুজির মুখ সীমান্ত দিয়ে অবৈধভাবে অনুপ্রবেশকারী ৫৮ মিয়ানমার নাগরিকের মধ্যে ৫৩ জনকে আজ রোববার ভোরে পুশব্যাক করা হয়েছে। তাঁদের এ দেশে অনুপ্রবেশে সহায়তা করার অভিযোগে পাঁজচনের বিরুদ্ধে মানব পাচার ও প্রতিরোধ দমন আইনে মামলা দিয়ে কারাগারে পাঠানো হয়।
৩২ মিনিট আগেমাহফিলে সব দল-মতের লোকজনকে স্বাগত জানিয়ে ড. মিজানুর রহমান আজহারী বলেন, ‘যারা আমাদের বিরোধিতা করে, ঘৃণা ছড়ায়; তাদের জন্যও আমাদের বুকভরা ভালোবাসা রয়েছে। কারণ, ভালোবাসা দিয়ে যা জয় করা যায়, কঠোরতা দিয়ে তা পারা যায় না। তো যারা বিরোধিতার জন্য আমাদের আলোচনা শোনেন, তাঁদেরও স্বাগত। যারা আমাদের আলোচনা আউট অব
৩৯ মিনিট আগে