ঢামেক প্রতিবেদক
রাজধানীর যাত্রাবাড়ীর কুতুবখালী এলাকায় সিগারেট খাওয়া নিয়ে সিনিয়র-জুনিয়র দ্বন্দ্বে কিশোরদের দুই গ্রুপের মারামারিতে জামাল (১৮) নামে একজন মারা গেছেন। এ ঘটনায় আমির হোসেন (১৯) নামে আরেকজন গুরুতর আহত হয়েছেন।
আজ বুধবার রাত সাড়ে ৮টার দিকে যাত্রাবাড়ী থানাধীন কুতুবখালী উচ্চবিদ্যালয়ের সামনে এ ঘটনা ঘটে। গুরুতর আহত অবস্থায় তাদের ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে এলে চিকিৎসক পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে জামালকে রাত সোয়া ৯টার দিকে মৃত ঘোষণা করেন।
ঢামেক হাসপাতালের পুলিশ ক্যাম্পের ইনচার্জ মো. বাচ্চু মিয়া বলেন, জামালের পিঠে ছুরিকাঘাত রয়েছে। জরুরি বিভাগে আনার পরপরই চিকিৎসক তাঁকে পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে মৃত ঘোষণা করেন। আর আহত আমিরের পিঠের তিন জায়গায় ধারালো অস্ত্রের আঘাত রয়েছে। তাঁর অবস্থা আশঙ্কাজনক। এ ছাড়া দুই গ্রুপেরই আরও দুই-তিনজন সামান্য আহত হয়েছেন। ঘটনাটি তদন্তে যাত্রাবাড়ী থানায় জানানো হয়েছে।
জামালকে হাসপাতালে নিয়ে আসা তাঁর বন্ধু আসাদুল্লাহ আজকের পত্রিকাকে বলেন, তাঁরা কুতুবখালী উচ্চবিদ্যালয়ের সামনে বসে আড্ডা দিচ্ছিলেন। তখন একই এলাকার সিফাত নামে এক কিশোর এসে জামালকে ডেকে একটু দূরে নিয়ে যায়। সেখানে কথা-কাটাকাটি হলে একপর্যায়ে সিফাত, ফারদিন, শিমুল, আরাফাত, ইমনসহ ৮-১০ জন মিলে জামালকে এলোপাতাড়ি ছুরিকাঘাত করে। পরে তাঁরাও সেখানে গিয়ে জড়ো হলে দুই গ্রুপের মধ্যে মারামারি হয়।
যাত্রাবাড়ীর শেখদি এলাকায় থাকেন জামাল। শেখদি চাঁদনী মাঠ এলাকায় একটি ওয়েল্ডিং কারখানায় কাজ করতেন তিন।
অন্যদিকে গুরুতর আহত আমিরকে হাসপাতালে নিয়ে আসা তাঁর বন্ধু ইমন, মানিক ও জাহিদ হাসান জানান, তাঁরা দুই গ্রুপের সবাই একই এলাকায় থাকেন। গত পরশু তাঁদের মধ্যে সিগারেট খাওয়া এবং সিনিয়র-জুনিয়র নিয়ে কথা-কাটাকাটির ঘটনা ঘটে।
পরবর্তীতে তাঁরা নিজেরাই ওই দিন এ ঘটনার মীমাংসা করে ফেলেন। সেই ঘটনার জের ধরে আজ রাতে দুই গ্রুপের আবার মারামারি লাগে। এতে ধারালো অস্ত্রের আঘাতে এই হতাহতের ঘটনা ঘটেছে।
রাজধানীর যাত্রাবাড়ীর কুতুবখালী এলাকায় সিগারেট খাওয়া নিয়ে সিনিয়র-জুনিয়র দ্বন্দ্বে কিশোরদের দুই গ্রুপের মারামারিতে জামাল (১৮) নামে একজন মারা গেছেন। এ ঘটনায় আমির হোসেন (১৯) নামে আরেকজন গুরুতর আহত হয়েছেন।
আজ বুধবার রাত সাড়ে ৮টার দিকে যাত্রাবাড়ী থানাধীন কুতুবখালী উচ্চবিদ্যালয়ের সামনে এ ঘটনা ঘটে। গুরুতর আহত অবস্থায় তাদের ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে এলে চিকিৎসক পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে জামালকে রাত সোয়া ৯টার দিকে মৃত ঘোষণা করেন।
ঢামেক হাসপাতালের পুলিশ ক্যাম্পের ইনচার্জ মো. বাচ্চু মিয়া বলেন, জামালের পিঠে ছুরিকাঘাত রয়েছে। জরুরি বিভাগে আনার পরপরই চিকিৎসক তাঁকে পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে মৃত ঘোষণা করেন। আর আহত আমিরের পিঠের তিন জায়গায় ধারালো অস্ত্রের আঘাত রয়েছে। তাঁর অবস্থা আশঙ্কাজনক। এ ছাড়া দুই গ্রুপেরই আরও দুই-তিনজন সামান্য আহত হয়েছেন। ঘটনাটি তদন্তে যাত্রাবাড়ী থানায় জানানো হয়েছে।
জামালকে হাসপাতালে নিয়ে আসা তাঁর বন্ধু আসাদুল্লাহ আজকের পত্রিকাকে বলেন, তাঁরা কুতুবখালী উচ্চবিদ্যালয়ের সামনে বসে আড্ডা দিচ্ছিলেন। তখন একই এলাকার সিফাত নামে এক কিশোর এসে জামালকে ডেকে একটু দূরে নিয়ে যায়। সেখানে কথা-কাটাকাটি হলে একপর্যায়ে সিফাত, ফারদিন, শিমুল, আরাফাত, ইমনসহ ৮-১০ জন মিলে জামালকে এলোপাতাড়ি ছুরিকাঘাত করে। পরে তাঁরাও সেখানে গিয়ে জড়ো হলে দুই গ্রুপের মধ্যে মারামারি হয়।
যাত্রাবাড়ীর শেখদি এলাকায় থাকেন জামাল। শেখদি চাঁদনী মাঠ এলাকায় একটি ওয়েল্ডিং কারখানায় কাজ করতেন তিন।
অন্যদিকে গুরুতর আহত আমিরকে হাসপাতালে নিয়ে আসা তাঁর বন্ধু ইমন, মানিক ও জাহিদ হাসান জানান, তাঁরা দুই গ্রুপের সবাই একই এলাকায় থাকেন। গত পরশু তাঁদের মধ্যে সিগারেট খাওয়া এবং সিনিয়র-জুনিয়র নিয়ে কথা-কাটাকাটির ঘটনা ঘটে।
পরবর্তীতে তাঁরা নিজেরাই ওই দিন এ ঘটনার মীমাংসা করে ফেলেন। সেই ঘটনার জের ধরে আজ রাতে দুই গ্রুপের আবার মারামারি লাগে। এতে ধারালো অস্ত্রের আঘাতে এই হতাহতের ঘটনা ঘটেছে।
রাজধানীর হাজারীবাগ পার্কের পাশে ছুরিকাঘাতে শাহদাত হোসেন আকবর ওরফে শান্ত (১৭) নামে এক কিশোর খুন হয়েছে। গতকাল বৃহস্পতিবার দিবাগত রাত সাড়ে ১১টার দিকে হাজারীবাগ পার্কের পাশে মাদ্রাসার গলিতে গিয়াস উদ্দিনের বাড়ির সামনে এই ছুরিকাঘাতের ঘটনা ঘটে।
৩১ মিনিট আগেনড়াইলের কালিয়ায় চিরকুট পাঠিয়ে হত্যার হুমকির পর ধানখেত থেকে এক শিশুর হাত বাঁধা মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। গতকাল বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় উপজেলার নড়াগাতী থানার খাশিয়াল ইউনিয়নের পাকুড়িয়া গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
৩৩ মিনিট আগেনওগাঁর মান্দায় একটি ক্লাবের কমিটি গঠন নিয়ে দ্বন্দ্বের জেরে ৫টি মোটরসাইকেল আগুন দিয়ে পুড়িয়ে দেওয়া হয়েছে। এ সময় আরও ৫টি মোটরসাইকেল ভাঙচুর করা হয়। এ সময় প্রতিপক্ষের মারধরে চারজন আহত হন।
৪০ মিনিট আগেজামালপুরের ইসলামপুরে ঋণ দেওয়ার নামে প্রতারণা চেষ্টার অভিযোগে ছয়জন নারীকে থানায় সোপর্দ করেন এলাকাবাসী। পুলিশ তাঁদেরকে নাশকতার পরিকল্পনা মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠিয়েছে। গ্রেপ্তার নারীদের দাবি, তাঁরা একটি চক্রের প্রতারণার শিকার।
১ ঘণ্টা আগে