উবায়দুল্লাহ বাদল, ঢাকা
শেখ হাসিনা সরকারের গত দেড় দশকের শাসনামলে প্রশাসনে পদোন্নতিবঞ্চিত কর্মকর্তাদের ব্যাচভিত্তিক তালিকা হচ্ছে। গত চার দিনে বিএনপি-জামায়াতসমর্থিত অন্তত ২৫০ জন কর্মকর্তার নামের তালিকা জমা পড়েছে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ে। অন্তর্বর্তীকালীন সরকার গঠনের পর দায়িত্বপ্রাপ্ত উপদেষ্টার সম্মতিসাপেক্ষে বঞ্চিতদের তথ্য-উপাত্ত চুলচেরা বিশ্লেষণ করবে পদোন্নতির জন্য সুপারিশকারী কর্তৃপক্ষ সুপিরিয়র সিলেকশন বোর্ড (এসএসবি)। বঞ্চিত এসব কর্মকর্তার পদোন্নতির বিষয়টি মানবিক বিবেচনায় গুরুত্বের সঙ্গে দেখা হবে বলে আভাস পাওয়া গেছে।
এ বিষয়ে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব মোহাম্মদ মেজবাহ উদ্দিন চৌধুরী আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘বিগত কয়েক বছরে অনেক কর্মকর্তা যোগ্যতা থাকা সত্ত্বেও পদোন্নতি পাননি, যা দুঃখজনক। তাঁদের ব্যাচভিত্তিক তালিকা হচ্ছে। ইতিমধ্যে একটি ব্যাচের তালিকা পেয়েছি। বাকিগুলোও পাব। সরকার গঠনের পর দায়িত্বপ্রাপ্ত উপদেষ্টার সঙ্গে আলোচনা সাপেক্ষে এসএসবির বৈঠক ডাকা হবে। সেখানে আবেদনকারী কর্মকর্তাদের তথ্য-উপাত্ত বিশ্লেষণ করে প্রয়োজনীয় সুপারিশ করা হবে। আশা করি বঞ্চিতদের বেদনা প্রশমিত হবে।’
৫ আগস্ট ছাত্র আন্দোলনে শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর সামনে আসেন বিএনপি-জামায়াত ঘরানার বঞ্চিত কর্মকর্তারা। ৬ আগস্ট সচিবালয়ে বৈঠক করেন পদোন্নতিবঞ্চিত অন্তত ২০০ কর্মকর্তা-কর্মচারী। সভায় জ্যেষ্ঠতাসহ ভূতাপেক্ষ পদোন্নতির দাবি জানান তাঁরা। তাঁদের দাবির পরিপ্রেক্ষিতে ইতিমধ্যে দীর্ঘদিন গুরুত্বহীন দপ্তরে থাকা ২৮ জন কর্মকর্তাকে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ে পদায়ন করা হয়েছে। এরপর চার দিন ধরে তাঁরা প্রশাসনে কর্মরত বঞ্চিত কর্মকর্তাদের ব্যাচভিত্তিক তালিকা তৈরি করে সচিবের দপ্তরে জমা দিয়েছেন।
সংশ্লিষ্ট সূত্র বলেছে, তালিকায় অন্তত ২৪৪ জনের নাম রয়েছে। এর মধ্যে বিসিএস ১১তম ব্যাচের ৪ জন, ১৩তম ব্যাচের ৮ জন, ১৫তম ব্যাচের ২১ জন, ১৭তম ব্যাচের ৮ জন, ১৮তম ব্যাচের ২২ জন, ২০তম ব্যাচের ২১ জন, ২১তম ব্যাচের ১০ জন, ২২তম ব্যাচের ৮১ জন, ২৪তম ব্যাচের ১২ জন, ২৫তম ব্যাচের ১২ জন, ২৭তম ব্যাচের ১৩ জন, ২৮তম ব্যাচের ১০ জন এবং ২৯তম ব্যাচের ২২ জন রয়েছেন।
তবে বঞ্চিতদের সবাই রাজনৈতিক কারণে পদোন্নতিবঞ্চিত হয়েছেন, তা মানতে নারাজ জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়। নাম প্রকাশ না করার শর্তে এপিডি অনুবিভাগের একজন কর্মকর্তা বলেন, ‘পরিবর্তিত পরিস্থিতিতে এখন বঞ্চিত সবাই দাবি করছেন রাজনৈতিক কারণে। বাস্তবে অনেকে প্রশাসনিক অনিয়ম-দুর্নীতিসহ নানা কারণে বিভাগীয় মামলা থাকায় পদোন্নতি পাননি। সেটাও খতিয়ে দেখা হবে।’
সূত্র জানায়, আওয়ামী শাসনামলের গত ১৬ বছরে শুধু রাজনৈতিক কারণে প্রশাসনে পদোন্নতিবঞ্চিত হয়েছেন কয়েক শ কর্মকর্তা। গোয়েন্দা তদন্ত প্রতিবেদনে ‘নেগেটিভ’ উল্লেখ থাকায় তাঁদের বঞ্চিত করা হয়। বছরের পর বছর ওএসডি থাকতে হয়েছে অথবা গুরুত্বহীন পদে ফেলে রাখা হয়েছে অনেককে। অনেককে বাধ্যতামূলক অবসরেও পাঠানো হয়েছে।
বিসিএস ১৯৮২ নিয়মিত ব্যাচের মেধা তালিকায় প্রথম হওয়া ড. আবদুর রশীদকে ৭ বছর ওএসডি রাখা হয়েছিল। ওএসডি অবস্থায়ই তিনি অবসরে যান। এরপর তাঁকে জানানো হয়, তাঁর বিরুদ্ধে অভিযোগ প্রমাণিত হয়নি। তিনি প্রতিকার চেয়েও পাননি। একইভাবে ২০১৪ সালের ৪ ডিসেম্বর রাতে বিএনপি চেয়ারপারসনের গুলশান কার্যালয়ে বৈঠক করায় প্রশাসনের ২২ কর্মকর্তা-কর্মচারীর বিরুদ্ধে চাকরিচ্যুতিসহ বিভিন্ন শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেওয়া হয়। এর বাইরেও বিভিন্ন সময়ে প্রশাসন ও পুলিশের বেশ কিছু পদস্থ কর্মকর্তাকে বাধ্যতামূলক অবসরে পাঠানো হয়েছে।
সচিবালয় পরিস্থিতি স্বাভাবিক
গতকাল সচিবালয়ে বেশির ভাগ মন্ত্রণালয়ের সচিবসহ কর্মকর্তা-কর্মচারী অফিস করেছেন বলে জানিয়েছেন জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব মেজবাহ উদ্দিন চৌধুরী। তিনি বলেন, ‘সচিবসহ সব কর্মকর্তা-কর্মচারীকে নিয়মিত অফিস করতে নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। ইতিমধ্যে অফিসের স্বাভাবিক পরিবেশ ফেরত এসেছে।’
গতকাল বৃহস্পতিবার সকালে সরেজমিনে দেখা গেছে, সচিবালয়ের ৪ নম্বর ভবনে অফিস করেছেন ভূমিসচিব খলিলুর রহমান। তিনি জানান, গত চার দিনই তিনি অফিস করেছেন। তাঁর মন্ত্রণালয়ের কর্মচারীদের উপস্থিতি প্রায় ৮০ শতাংশ। এ ছাড়া দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়ের সচিব মো. কামরুল হাসান, খাদ্যসচিব ইসমাইল হোসেন, আইন ও বিচার বিভাগের সচিব গোলাম সারওয়ার, লেজিসলেটিভ সচিব হাফিজ উদ্দিন আহাদ, তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের সচিব মো. হুমায়ূন কবীর খোন্দকারসহ বেশির ভাগ সচিবই অফিস করেছেন। প্রায় অভিন্ন চিত্র ছিল সচিবালয়ের অন্যান্য ভবনেও।
তবে সচিবালয়ের গুরুত্বপূর্ণ দপ্তরের দায়িত্বে থাকা কর্মকর্তাদের অনেকে এখনো অফিস করছেন না। বিশেষ করে যাঁরা শেখ হাসিনার সরকারে গুরুত্বপূর্ণ মন্ত্রণালয় ও দপ্তরে ছিলেন, তাঁদের অনেকে আড়ালে চলে গেছেন। কেউ কেউ অফিসে হাজিরা দিয়েই অন্য বন্ধুর কক্ষে সময় কাটাচ্ছেন। তবে গতকাল কারা অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টা হচ্ছেন, তা জানতেই ব্যস্ত ছিলেন বেশির ভাগ কর্মকর্তা-কর্মচারী।
শেখ হাসিনা সরকারের গত দেড় দশকের শাসনামলে প্রশাসনে পদোন্নতিবঞ্চিত কর্মকর্তাদের ব্যাচভিত্তিক তালিকা হচ্ছে। গত চার দিনে বিএনপি-জামায়াতসমর্থিত অন্তত ২৫০ জন কর্মকর্তার নামের তালিকা জমা পড়েছে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ে। অন্তর্বর্তীকালীন সরকার গঠনের পর দায়িত্বপ্রাপ্ত উপদেষ্টার সম্মতিসাপেক্ষে বঞ্চিতদের তথ্য-উপাত্ত চুলচেরা বিশ্লেষণ করবে পদোন্নতির জন্য সুপারিশকারী কর্তৃপক্ষ সুপিরিয়র সিলেকশন বোর্ড (এসএসবি)। বঞ্চিত এসব কর্মকর্তার পদোন্নতির বিষয়টি মানবিক বিবেচনায় গুরুত্বের সঙ্গে দেখা হবে বলে আভাস পাওয়া গেছে।
এ বিষয়ে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব মোহাম্মদ মেজবাহ উদ্দিন চৌধুরী আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘বিগত কয়েক বছরে অনেক কর্মকর্তা যোগ্যতা থাকা সত্ত্বেও পদোন্নতি পাননি, যা দুঃখজনক। তাঁদের ব্যাচভিত্তিক তালিকা হচ্ছে। ইতিমধ্যে একটি ব্যাচের তালিকা পেয়েছি। বাকিগুলোও পাব। সরকার গঠনের পর দায়িত্বপ্রাপ্ত উপদেষ্টার সঙ্গে আলোচনা সাপেক্ষে এসএসবির বৈঠক ডাকা হবে। সেখানে আবেদনকারী কর্মকর্তাদের তথ্য-উপাত্ত বিশ্লেষণ করে প্রয়োজনীয় সুপারিশ করা হবে। আশা করি বঞ্চিতদের বেদনা প্রশমিত হবে।’
৫ আগস্ট ছাত্র আন্দোলনে শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর সামনে আসেন বিএনপি-জামায়াত ঘরানার বঞ্চিত কর্মকর্তারা। ৬ আগস্ট সচিবালয়ে বৈঠক করেন পদোন্নতিবঞ্চিত অন্তত ২০০ কর্মকর্তা-কর্মচারী। সভায় জ্যেষ্ঠতাসহ ভূতাপেক্ষ পদোন্নতির দাবি জানান তাঁরা। তাঁদের দাবির পরিপ্রেক্ষিতে ইতিমধ্যে দীর্ঘদিন গুরুত্বহীন দপ্তরে থাকা ২৮ জন কর্মকর্তাকে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ে পদায়ন করা হয়েছে। এরপর চার দিন ধরে তাঁরা প্রশাসনে কর্মরত বঞ্চিত কর্মকর্তাদের ব্যাচভিত্তিক তালিকা তৈরি করে সচিবের দপ্তরে জমা দিয়েছেন।
সংশ্লিষ্ট সূত্র বলেছে, তালিকায় অন্তত ২৪৪ জনের নাম রয়েছে। এর মধ্যে বিসিএস ১১তম ব্যাচের ৪ জন, ১৩তম ব্যাচের ৮ জন, ১৫তম ব্যাচের ২১ জন, ১৭তম ব্যাচের ৮ জন, ১৮তম ব্যাচের ২২ জন, ২০তম ব্যাচের ২১ জন, ২১তম ব্যাচের ১০ জন, ২২তম ব্যাচের ৮১ জন, ২৪তম ব্যাচের ১২ জন, ২৫তম ব্যাচের ১২ জন, ২৭তম ব্যাচের ১৩ জন, ২৮তম ব্যাচের ১০ জন এবং ২৯তম ব্যাচের ২২ জন রয়েছেন।
তবে বঞ্চিতদের সবাই রাজনৈতিক কারণে পদোন্নতিবঞ্চিত হয়েছেন, তা মানতে নারাজ জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়। নাম প্রকাশ না করার শর্তে এপিডি অনুবিভাগের একজন কর্মকর্তা বলেন, ‘পরিবর্তিত পরিস্থিতিতে এখন বঞ্চিত সবাই দাবি করছেন রাজনৈতিক কারণে। বাস্তবে অনেকে প্রশাসনিক অনিয়ম-দুর্নীতিসহ নানা কারণে বিভাগীয় মামলা থাকায় পদোন্নতি পাননি। সেটাও খতিয়ে দেখা হবে।’
সূত্র জানায়, আওয়ামী শাসনামলের গত ১৬ বছরে শুধু রাজনৈতিক কারণে প্রশাসনে পদোন্নতিবঞ্চিত হয়েছেন কয়েক শ কর্মকর্তা। গোয়েন্দা তদন্ত প্রতিবেদনে ‘নেগেটিভ’ উল্লেখ থাকায় তাঁদের বঞ্চিত করা হয়। বছরের পর বছর ওএসডি থাকতে হয়েছে অথবা গুরুত্বহীন পদে ফেলে রাখা হয়েছে অনেককে। অনেককে বাধ্যতামূলক অবসরেও পাঠানো হয়েছে।
বিসিএস ১৯৮২ নিয়মিত ব্যাচের মেধা তালিকায় প্রথম হওয়া ড. আবদুর রশীদকে ৭ বছর ওএসডি রাখা হয়েছিল। ওএসডি অবস্থায়ই তিনি অবসরে যান। এরপর তাঁকে জানানো হয়, তাঁর বিরুদ্ধে অভিযোগ প্রমাণিত হয়নি। তিনি প্রতিকার চেয়েও পাননি। একইভাবে ২০১৪ সালের ৪ ডিসেম্বর রাতে বিএনপি চেয়ারপারসনের গুলশান কার্যালয়ে বৈঠক করায় প্রশাসনের ২২ কর্মকর্তা-কর্মচারীর বিরুদ্ধে চাকরিচ্যুতিসহ বিভিন্ন শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেওয়া হয়। এর বাইরেও বিভিন্ন সময়ে প্রশাসন ও পুলিশের বেশ কিছু পদস্থ কর্মকর্তাকে বাধ্যতামূলক অবসরে পাঠানো হয়েছে।
সচিবালয় পরিস্থিতি স্বাভাবিক
গতকাল সচিবালয়ে বেশির ভাগ মন্ত্রণালয়ের সচিবসহ কর্মকর্তা-কর্মচারী অফিস করেছেন বলে জানিয়েছেন জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব মেজবাহ উদ্দিন চৌধুরী। তিনি বলেন, ‘সচিবসহ সব কর্মকর্তা-কর্মচারীকে নিয়মিত অফিস করতে নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। ইতিমধ্যে অফিসের স্বাভাবিক পরিবেশ ফেরত এসেছে।’
গতকাল বৃহস্পতিবার সকালে সরেজমিনে দেখা গেছে, সচিবালয়ের ৪ নম্বর ভবনে অফিস করেছেন ভূমিসচিব খলিলুর রহমান। তিনি জানান, গত চার দিনই তিনি অফিস করেছেন। তাঁর মন্ত্রণালয়ের কর্মচারীদের উপস্থিতি প্রায় ৮০ শতাংশ। এ ছাড়া দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়ের সচিব মো. কামরুল হাসান, খাদ্যসচিব ইসমাইল হোসেন, আইন ও বিচার বিভাগের সচিব গোলাম সারওয়ার, লেজিসলেটিভ সচিব হাফিজ উদ্দিন আহাদ, তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের সচিব মো. হুমায়ূন কবীর খোন্দকারসহ বেশির ভাগ সচিবই অফিস করেছেন। প্রায় অভিন্ন চিত্র ছিল সচিবালয়ের অন্যান্য ভবনেও।
তবে সচিবালয়ের গুরুত্বপূর্ণ দপ্তরের দায়িত্বে থাকা কর্মকর্তাদের অনেকে এখনো অফিস করছেন না। বিশেষ করে যাঁরা শেখ হাসিনার সরকারে গুরুত্বপূর্ণ মন্ত্রণালয় ও দপ্তরে ছিলেন, তাঁদের অনেকে আড়ালে চলে গেছেন। কেউ কেউ অফিসে হাজিরা দিয়েই অন্য বন্ধুর কক্ষে সময় কাটাচ্ছেন। তবে গতকাল কারা অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টা হচ্ছেন, তা জানতেই ব্যস্ত ছিলেন বেশির ভাগ কর্মকর্তা-কর্মচারী।
রাজধানীর হাজারীবাগ পার্কের পাশে ছুরিকাঘাতে শাহদাত হোসেন আকবর ওরফে শান্ত (১৭) নামে এক কিশোর খুন হয়েছে। গতকাল বৃহস্পতিবার দিবাগত রাত সাড়ে ১১টার দিকে হাজারীবাগ পার্কের পাশে মাদ্রাসার গলিতে গিয়াস উদ্দিনের বাড়ির সামনে এই ছুরিকাঘাতের ঘটনা ঘটে।
৪১ মিনিট আগেনড়াইলের কালিয়ায় চিরকুট পাঠিয়ে হত্যার হুমকির পর ধানখেত থেকে এক শিশুর হাত বাঁধা মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। গতকাল বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় উপজেলার নড়াগাতী থানার খাশিয়াল ইউনিয়নের পাকুড়িয়া গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
৪২ মিনিট আগেনওগাঁর মান্দায় একটি ক্লাবের কমিটি গঠন নিয়ে দ্বন্দ্বের জেরে ৫টি মোটরসাইকেল আগুন দিয়ে পুড়িয়ে দেওয়া হয়েছে। এ সময় আরও ৫টি মোটরসাইকেল ভাঙচুর করা হয়। এ সময় প্রতিপক্ষের মারধরে চারজন আহত হন।
১ ঘণ্টা আগেজামালপুরের ইসলামপুরে ঋণ দেওয়ার নামে প্রতারণা চেষ্টার অভিযোগে ছয়জন নারীকে থানায় সোপর্দ করেন এলাকাবাসী। পুলিশ তাঁদেরকে নাশকতার পরিকল্পনা মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠিয়েছে। গ্রেপ্তার নারীদের দাবি, তাঁরা একটি চক্রের প্রতারণার শিকার।
১ ঘণ্টা আগে