জবি প্রতিনিধি
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের (জবি) সহকারী প্রক্টর ও ভাস্কর্য বিভাগের সহকারী অধ্যাপক জাহিদুল হককে গুলি করে হত্যার হুমকি দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থ ও হিসাব দপ্তরের কর্মকর্তা সালাউদ্দিন মোল্লার বিরুদ্ধে।
গত বৃহস্পতিবার হত্যার হুমকির সঙ্গে জড়িতদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে উপাচার্য বরাবর একটি লিখিত অভিযোগ করেন এই শিক্ষক। পাশাপাশি কোতোয়ালি থানায়ও সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করেন তিনি।
উপাচার্যকে দেওয়া অভিযোগপত্রে ভুক্তভোগী শিক্ষক উল্লেখ করেন, গণ-অভ্যুত্থানের মাধ্যমে ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর চাকরিবিধি অমান্য করে দেশ থেকে পলায়ন করে বর্তমানে অস্ট্রেলিয়ায় অবস্থান করছেন কর্মকর্তা সালাউদ্দিন মোল্লা। বিদেশে অবস্থান করে হোয়াটসঅ্যাপে কল করে তাঁকে গুলি করে হত্যার হুমকি দেন তিনি।
ওই শিক্ষক অভিযোগপত্রে আরও জানান, তিনি (সালাউদ্দিন মোল্লা) অভিযোগ করেন, আমি (জাহিদুল হক) জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় শরীরচর্চা শিক্ষা কেন্দ্রের ডেপুটি রেজিস্ট্রার মো. আব্দুল কাদের ওরফে কাজী মনিরকে পা ভেঙে দেওয়ার হুমকি দিয়েছি। তিনি (সালাউদ্দিন) নিজেকে ছাত্রলীগ এবং আওয়ামী লীগের প্রভাবশালী লোক বলে পরিচয় দেন এবং আমাকে দেখে নেওয়ার হুমকি প্রদান করেন।
অভিযোগপত্রে শিক্ষক জাহিদুল জানান, মো. আব্দুল কাদের ওরফে কাজী মনিরের বিরুদ্ধে জুলাই গণ-অভ্যুত্থান চলাকালীন শিক্ষার্থীদের ওপর হামলা ও হুমকি প্রদান, বিভিন্ন সময়ে শিক্ষার্থীদের নির্যাতন, টেন্ডার ও নিয়োগ বাণিজ্য এবং চাঁদাবাজি, দ্বিতীয় ক্যাম্পাস প্রকল্পে লুটপাট, শিক্ষক, শিক্ষার্থী ও কর্মকর্তাদের হেনস্তা ও নির্যাতনের নানা অভিযোগের প্রেক্ষিতে সাম্প্রতিক সময়ে শিক্ষার্থীরা তাঁকে বরখাস্তের দাবি করে আসছেন।
কেন্দ্রীয় ক্রীড়া কমিটির একজন সদস্য হিসেবে গত ১২ নভেম্বর ‘জগন্নাথ বিশ্ববিদালয় ৭ম আন্তবিভাগ ফুটবল প্রতিযোগিতা-২০২৪’ চলাকালে আমি খেলা পরিদর্শনে যাই এবং ধূপখোলা মাঠে মো. আব্দুল কাদেরকে পুষ্পেন সরকারসহ (ফিজিক্যাল ইনস্ট্রাক্টর, শরীরচর্চা শিক্ষা কেন্দ্র) বেশ কয়েকজন স্টাফের সঙ্গে বাসে থাকতে দেখি। জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় ক্রীড়া কমিটি ও বিভিন্ন ক্রীড়া উপ-কমিটির কোনো কার্যক্রমেই তাঁকে সদস্য হিসেবে রাখা হয়নি। তারপরও মাঠে তাঁর উপস্থিতি শিক্ষার্থীদের মধ্যে ক্ষোভ তৈরি করলে তারা আমাকে বিষয়টি অবগত করে। যেহেতু আমি একই সঙ্গে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টরিয়াল টিমের একজন সদস্য (সহকারী প্রক্টর)। আমি বিষয়টি বর্তমান প্রক্টর জনাব ড. মুহাম্মদ তাজাম্মুল হককে ফোনে অবগত করি। তিনি কোনো ধরনের অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনা এড়াতে মো. আব্দুল কাদের ওরফে কাজী মনিরকে মাঠ ত্যাগ করতে বলার জন্য আমাকে পরামর্শ দেন। আমি প্রক্টরের নির্দেশ মতো মো. আব্দুল কাদেরের কাছে গিয়ে দেখি, তিনি ইতিমধ্যে চলে গেছেন এবং সেখানে পুষ্পেন সরকার বসে আছে। তখন আমি তাকেই প্রক্টরের নির্দেশনা জানিয়ে দিই এবং পরবর্তীতে এ বিষয়ে সতর্ক থাকতে বলি। উল্লেখিত ঘটনা বিদেশ পলাতক সালাউদ্দিন মোল্লার কাছে অতিরঞ্জিতভাবে উপস্থাপন করে আমাকে প্রাণনাশের হুমকি দেওয়ানোর পেছনে মো. আব্দুল কাদের ওরফে কাজী মনির এবং সেই সঙ্গে সহকারী রেজিস্ট্রার মো. ময়নাল হক, উপপরিচালক গৌতম কুমার দাস দায়ী।’
শিক্ষক জাহিদুল হক অভিযোগপত্রে আরও উল্লেখ করেন, ‘হুমকিদাতা সালাউদ্দিন মোল্লা বিদেশে অবস্থান করায় ক্যাম্পাসের ঘটনা তাঁর কাছে কেউ রিপোর্ট না করলে জানার কোনো উপায় নাই। তা ছাড়া হুমকিদাতা আমার পূর্বপরিচিত নয় এবং তার সাথে আমার পূর্বে কোনো ব্যক্তিগত বিরোধও নেই। সে মো. আব্দুল কাদের ওরফে কাজী মনিরের হয়ে আমাকে প্রাণনাশের হুমকি প্রদান করে।’
এ বিষয়ে ভুক্তভোগী শিক্ষক জাহিদুল হক আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘হুমকিদাতা কর্মকর্তার সাথে আমার আগে কখনো যোগাযোগ ছিল না, চিনিও না। হঠাৎ করেই সে আমাকে প্রাণনাশের হুমকি দেয়। অবশ্যই তাঁকে কাজী মনির জানিয়েছে। তার সঙ্গে আমার কোনো পার্সোনাল সম্পর্ক বা যোগাযোগ ছিল না। আমি থানাতেও জিডি করেছি।’
এ বিষয়ে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. রেজাউল করিম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘সে (সালাউদ্দিন) আমাকেসহ অনেকজনকেই এভাবে হয়রানি করছে। তাঁর বিরুদ্ধে বিভিন্ন অভিযোগ পেয়েছি। শিগগিরই তাঁর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে। এই কর্মকর্তাকে কোনো শিক্ষা ছুটি দেওয়া হয়নি, তিনি ছুটি ছাড়াই কর্মস্থলে অনুপস্থিত রয়েছেন।’
জানা যায়, গত ৫ আগস্ট সরকার পতনের পর দেশ ছাড়েন কর্মকর্তা সালাউদ্দিন মোল্লা। তিনি সাবেক মন্ত্রী ডা. দীপু মনির রাজনীতি করতেন। গ্রামের বাড়ি চাঁদপুর হওয়ায় দীপু মনির সঙ্গে ছিল ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক। সম্প্রতি দেশের বাইরে থাকায় বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য, কোষাধ্যক্ষসহ শিক্ষক শিক্ষার্থীদের বিভিন্ন বিষয়ে কুরুচিপূর্ণ সমালোচনা করার অভিযোগ রয়েছে তাঁর বিরুদ্ধে।
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের (জবি) সহকারী প্রক্টর ও ভাস্কর্য বিভাগের সহকারী অধ্যাপক জাহিদুল হককে গুলি করে হত্যার হুমকি দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থ ও হিসাব দপ্তরের কর্মকর্তা সালাউদ্দিন মোল্লার বিরুদ্ধে।
গত বৃহস্পতিবার হত্যার হুমকির সঙ্গে জড়িতদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে উপাচার্য বরাবর একটি লিখিত অভিযোগ করেন এই শিক্ষক। পাশাপাশি কোতোয়ালি থানায়ও সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করেন তিনি।
উপাচার্যকে দেওয়া অভিযোগপত্রে ভুক্তভোগী শিক্ষক উল্লেখ করেন, গণ-অভ্যুত্থানের মাধ্যমে ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর চাকরিবিধি অমান্য করে দেশ থেকে পলায়ন করে বর্তমানে অস্ট্রেলিয়ায় অবস্থান করছেন কর্মকর্তা সালাউদ্দিন মোল্লা। বিদেশে অবস্থান করে হোয়াটসঅ্যাপে কল করে তাঁকে গুলি করে হত্যার হুমকি দেন তিনি।
ওই শিক্ষক অভিযোগপত্রে আরও জানান, তিনি (সালাউদ্দিন মোল্লা) অভিযোগ করেন, আমি (জাহিদুল হক) জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় শরীরচর্চা শিক্ষা কেন্দ্রের ডেপুটি রেজিস্ট্রার মো. আব্দুল কাদের ওরফে কাজী মনিরকে পা ভেঙে দেওয়ার হুমকি দিয়েছি। তিনি (সালাউদ্দিন) নিজেকে ছাত্রলীগ এবং আওয়ামী লীগের প্রভাবশালী লোক বলে পরিচয় দেন এবং আমাকে দেখে নেওয়ার হুমকি প্রদান করেন।
অভিযোগপত্রে শিক্ষক জাহিদুল জানান, মো. আব্দুল কাদের ওরফে কাজী মনিরের বিরুদ্ধে জুলাই গণ-অভ্যুত্থান চলাকালীন শিক্ষার্থীদের ওপর হামলা ও হুমকি প্রদান, বিভিন্ন সময়ে শিক্ষার্থীদের নির্যাতন, টেন্ডার ও নিয়োগ বাণিজ্য এবং চাঁদাবাজি, দ্বিতীয় ক্যাম্পাস প্রকল্পে লুটপাট, শিক্ষক, শিক্ষার্থী ও কর্মকর্তাদের হেনস্তা ও নির্যাতনের নানা অভিযোগের প্রেক্ষিতে সাম্প্রতিক সময়ে শিক্ষার্থীরা তাঁকে বরখাস্তের দাবি করে আসছেন।
কেন্দ্রীয় ক্রীড়া কমিটির একজন সদস্য হিসেবে গত ১২ নভেম্বর ‘জগন্নাথ বিশ্ববিদালয় ৭ম আন্তবিভাগ ফুটবল প্রতিযোগিতা-২০২৪’ চলাকালে আমি খেলা পরিদর্শনে যাই এবং ধূপখোলা মাঠে মো. আব্দুল কাদেরকে পুষ্পেন সরকারসহ (ফিজিক্যাল ইনস্ট্রাক্টর, শরীরচর্চা শিক্ষা কেন্দ্র) বেশ কয়েকজন স্টাফের সঙ্গে বাসে থাকতে দেখি। জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় ক্রীড়া কমিটি ও বিভিন্ন ক্রীড়া উপ-কমিটির কোনো কার্যক্রমেই তাঁকে সদস্য হিসেবে রাখা হয়নি। তারপরও মাঠে তাঁর উপস্থিতি শিক্ষার্থীদের মধ্যে ক্ষোভ তৈরি করলে তারা আমাকে বিষয়টি অবগত করে। যেহেতু আমি একই সঙ্গে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টরিয়াল টিমের একজন সদস্য (সহকারী প্রক্টর)। আমি বিষয়টি বর্তমান প্রক্টর জনাব ড. মুহাম্মদ তাজাম্মুল হককে ফোনে অবগত করি। তিনি কোনো ধরনের অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনা এড়াতে মো. আব্দুল কাদের ওরফে কাজী মনিরকে মাঠ ত্যাগ করতে বলার জন্য আমাকে পরামর্শ দেন। আমি প্রক্টরের নির্দেশ মতো মো. আব্দুল কাদেরের কাছে গিয়ে দেখি, তিনি ইতিমধ্যে চলে গেছেন এবং সেখানে পুষ্পেন সরকার বসে আছে। তখন আমি তাকেই প্রক্টরের নির্দেশনা জানিয়ে দিই এবং পরবর্তীতে এ বিষয়ে সতর্ক থাকতে বলি। উল্লেখিত ঘটনা বিদেশ পলাতক সালাউদ্দিন মোল্লার কাছে অতিরঞ্জিতভাবে উপস্থাপন করে আমাকে প্রাণনাশের হুমকি দেওয়ানোর পেছনে মো. আব্দুল কাদের ওরফে কাজী মনির এবং সেই সঙ্গে সহকারী রেজিস্ট্রার মো. ময়নাল হক, উপপরিচালক গৌতম কুমার দাস দায়ী।’
শিক্ষক জাহিদুল হক অভিযোগপত্রে আরও উল্লেখ করেন, ‘হুমকিদাতা সালাউদ্দিন মোল্লা বিদেশে অবস্থান করায় ক্যাম্পাসের ঘটনা তাঁর কাছে কেউ রিপোর্ট না করলে জানার কোনো উপায় নাই। তা ছাড়া হুমকিদাতা আমার পূর্বপরিচিত নয় এবং তার সাথে আমার পূর্বে কোনো ব্যক্তিগত বিরোধও নেই। সে মো. আব্দুল কাদের ওরফে কাজী মনিরের হয়ে আমাকে প্রাণনাশের হুমকি প্রদান করে।’
এ বিষয়ে ভুক্তভোগী শিক্ষক জাহিদুল হক আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘হুমকিদাতা কর্মকর্তার সাথে আমার আগে কখনো যোগাযোগ ছিল না, চিনিও না। হঠাৎ করেই সে আমাকে প্রাণনাশের হুমকি দেয়। অবশ্যই তাঁকে কাজী মনির জানিয়েছে। তার সঙ্গে আমার কোনো পার্সোনাল সম্পর্ক বা যোগাযোগ ছিল না। আমি থানাতেও জিডি করেছি।’
এ বিষয়ে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. রেজাউল করিম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘সে (সালাউদ্দিন) আমাকেসহ অনেকজনকেই এভাবে হয়রানি করছে। তাঁর বিরুদ্ধে বিভিন্ন অভিযোগ পেয়েছি। শিগগিরই তাঁর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে। এই কর্মকর্তাকে কোনো শিক্ষা ছুটি দেওয়া হয়নি, তিনি ছুটি ছাড়াই কর্মস্থলে অনুপস্থিত রয়েছেন।’
জানা যায়, গত ৫ আগস্ট সরকার পতনের পর দেশ ছাড়েন কর্মকর্তা সালাউদ্দিন মোল্লা। তিনি সাবেক মন্ত্রী ডা. দীপু মনির রাজনীতি করতেন। গ্রামের বাড়ি চাঁদপুর হওয়ায় দীপু মনির সঙ্গে ছিল ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক। সম্প্রতি দেশের বাইরে থাকায় বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য, কোষাধ্যক্ষসহ শিক্ষক শিক্ষার্থীদের বিভিন্ন বিষয়ে কুরুচিপূর্ণ সমালোচনা করার অভিযোগ রয়েছে তাঁর বিরুদ্ধে।
মাদারীপুরে আড়িয়াল খাঁ নদ থেকে অবৈধভাবে বালু উত্তোলনে বাধা দেওয়ায় স্থানীয়দের ওপর হাতবোমা নিক্ষেপের ঘটনা ঘটেছে। এ সময় এক গৃহবধূসহ আহত হয়েছে ৩ জন। গতকাল রোববার রাত সাড়ে ৯টার দিকে মাদারীপুর সদর উপজেলার পাচখোলা ইউনিয়নের তাল্লুক গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। মাদারীপুর সদর মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি)...
১ ঘণ্টা আগেখাগড়াছড়ির মানিকছড়ি উপজেলায় ১০ হাজারের বেশি বিদ্যুৎ-সংযোগ রয়েছে আবাসিক গ্রাহকের বাসাবাড়িতে। কিন্তু অনেকের বাড়ি, এমনকি মূল লাইনেও বিদ্যুতের খুঁটি নেই। স্থায়ী খুঁটিতে সংযোগ টানার কথা বলে খুঁটিপ্রতি ১৭-১৮ হাজার টাকা নেওয়া হলেও সেটি হয়নি।
১ ঘণ্টা আগেআজ সোমবার ভোর ৫টার দিকে এ ঘটনার পর চার ঘণ্টারও বেশি সময় ধরে ঢাকার কমলাপুর থেকে টঙ্গী পর্যন্ত রেল চলাচলে বিঘ্ন ঘটেছে বলে জানান কমলাপুরের স্টেশন মাস্টার মো. আনোয়ার হোসেন।
১ ঘণ্টা আগেহবিগঞ্জের নবীগঞ্জ উপজেলায় মোস্তাকিন মিয়া (১৭) নামে এক কিশোরের গলাকাটা লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ। গতকাল রোববার রাত সাড়ে ১১টার দিকে কালিয়ারভাঙ্গা ইউনিয়নের পুরানগাঁও গ্রামের বসতঘর থেকে মোস্তাকিন মিয়ার লাশ উদ্ধার করা হয়। নবীগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. কামাল হোসেন ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেছেন।
১ ঘণ্টা আগে