নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
চা-শ্রমিকদের পূর্ণ বকেয়া মজুরি পরিশোধ ও ২০২৩-২৪ সালে নতুন দৈনিক মজুরি ৫০০ টাকা নির্ধারণের দাবিতে শ্রম অধিদপ্তর ঘেরাও কর্মসূচি করেছে চা-শ্রমিকদের ১০ দফা বাস্তবায়ন সংগ্রাম কমিটি। ঘেরাওয়ের পর অধিদপ্তরের মহাপরিচালক বরাবর স্মারকলিপি দিয়েছেন তাঁরা।
আজ রোববার দুপুরে রাজধানীর পুরানা পল্টনের মুক্তি ভবন থেকে মিছিল করে শ্রম ভবন ঘেরাও করে এসব দাবি জানায় সংগঠনটি। বিকেলে একই দাবিতে শাহবাগে সংহতি সমাবেশ করা হবে।
স্মারকলিপিতে বলা হয়, চা-শ্রমিকদের ২০২২ সালের আগস্টে দীর্ঘ ১৯ দিনের আন্দোলনের ফলশ্রুতিতে ২০২১-২২ সালের দৈনিক মজুরি ৫০ টাকা বৃদ্ধি পেয়ে ১৭০ টাকা নির্ধারিত হয়। হিসাব অনুযায়ী, প্রত্যেক চা-শ্রমিক বকেয়া মজুরি পাবেন ৩০ হাজার টাকার অধিক। কিন্তু ১ মার্চ ২০২৩ শ্রম অধিদপ্তর এক প্রজ্ঞাপনের মাধ্যমে বকেয়া মজুরি থোক বরাদ্দ হিসেবে ১১ হাজার টাকা তিন কিস্তিতে পরিশোধের ঘোষণা দেয়। চা-শ্রমিকের শ্রমে আর ঘামে অর্জিত সম্পূর্ণ বকেয়া মজুরি কেন দেওয়া হবে না, সে বিষয়ে কিছুই উল্লেখ করা হয়নি।
বাংলাদেশ চা-শ্রমিক ইউনিয়নের নেতৃবৃন্দ ১১ হাজার টাকা বকেয়া মজুরি পরিশোধের বিষয়ে সিদ্ধান্ত গ্রহণ বা স্বাক্ষর করেননি জানিয়ে স্মারকলিপিতে আরও বলা হয়, ‘বকেয়া মজুরি ১১ হাজার টাকা পরিশোধের ব্যাপারে চা-শ্রমিক ইউনিয়নের পক্ষ থেকে কোনো চিঠি চা-বাগান পঞ্চায়েত কমিটি বা ম্যানেজমেন্টের কাছে পাঠানো হয়নি। এরই পরিপ্রেক্ষিতে আমরা জানতে চাই, চা-শ্রমিকদের সম্পূর্ণ বকেয়া মজুরি কেন পরিশোধ করা হবে না?’
১১ হাজার টাকা বকেয়া মঞ্জুরি পরিশোধের সিদ্ধান্ত চা-শ্রমিকেরা মেনে নেননি জানিয়ে স্মারকলিপিতে বলা হয়, সাত মাস অতিবাহিত হলেও ২০২৩-২৪ সালের নতুন মজুরিসহ অন্যান্য বিষয়ে চুক্তির কোনো উদ্যোগ দৃশ্যমান নয়।
সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের কাছে স্মারকলিপি প্রদান শেষে চা-শ্রমিকদের ১০ দফা বাস্তবায়ন সংগ্রাম কমিটির আহ্বায়ক সবুজ তাঁতী বলেন, ‘আমরা খেটে খাওয়া মানুষ। আমরা কারও কাছে ভিক্ষা চাই না। আমরা আমাদের শ্রম-ঘামে অর্জিত টাকা চাই। এখানে এসেও আমরা কোনো আশা পাইনি। আমাদের দাবি অবিলম্বে বাস্তবায়ন না হলে আগামী মাসে দেশের সব চা বাগান বন্ধ করে দেব।’
সংগঠনের অন্যতম উপদেষ্টা আবদুল্লাহ আল ক্বাফী রতন বলেন, ‘শ্রমিকদের মজুরি তিন ভাগের এক ভাগ দেওয়ার চুক্তি মালিকপক্ষের সঙ্গে শ্রম প্রতিমন্ত্রীর হয়েছে। শ্রমিকদের কাছ থেকে এই চুক্তির আগে অনুমতি নেওয়া হয়নি। অনুমতি না হলে এই চুক্তি অবৈধ। সোজা কথায়, পূর্ণ বকেয়া মজুরি দেওয়া না হলে আমরা আদালতে যাব।’
তবে অধিদপ্তরের কর্মকর্তাগণ পূর্বে দেওয়া প্রজ্ঞাপনের পক্ষে অনড় থেকে শ্রমিকদের দাবিসমূহ যথাযথ কর্তৃপক্ষের কাছে উপস্থাপনা করবেন মর্মে আশ্বাস দিয়েছেন বলে জানান তিনি।
চা-শ্রমিকদের পূর্ণ বকেয়া মজুরি পরিশোধ ও ২০২৩-২৪ সালে নতুন দৈনিক মজুরি ৫০০ টাকা নির্ধারণের দাবিতে শ্রম অধিদপ্তর ঘেরাও কর্মসূচি করেছে চা-শ্রমিকদের ১০ দফা বাস্তবায়ন সংগ্রাম কমিটি। ঘেরাওয়ের পর অধিদপ্তরের মহাপরিচালক বরাবর স্মারকলিপি দিয়েছেন তাঁরা।
আজ রোববার দুপুরে রাজধানীর পুরানা পল্টনের মুক্তি ভবন থেকে মিছিল করে শ্রম ভবন ঘেরাও করে এসব দাবি জানায় সংগঠনটি। বিকেলে একই দাবিতে শাহবাগে সংহতি সমাবেশ করা হবে।
স্মারকলিপিতে বলা হয়, চা-শ্রমিকদের ২০২২ সালের আগস্টে দীর্ঘ ১৯ দিনের আন্দোলনের ফলশ্রুতিতে ২০২১-২২ সালের দৈনিক মজুরি ৫০ টাকা বৃদ্ধি পেয়ে ১৭০ টাকা নির্ধারিত হয়। হিসাব অনুযায়ী, প্রত্যেক চা-শ্রমিক বকেয়া মজুরি পাবেন ৩০ হাজার টাকার অধিক। কিন্তু ১ মার্চ ২০২৩ শ্রম অধিদপ্তর এক প্রজ্ঞাপনের মাধ্যমে বকেয়া মজুরি থোক বরাদ্দ হিসেবে ১১ হাজার টাকা তিন কিস্তিতে পরিশোধের ঘোষণা দেয়। চা-শ্রমিকের শ্রমে আর ঘামে অর্জিত সম্পূর্ণ বকেয়া মজুরি কেন দেওয়া হবে না, সে বিষয়ে কিছুই উল্লেখ করা হয়নি।
বাংলাদেশ চা-শ্রমিক ইউনিয়নের নেতৃবৃন্দ ১১ হাজার টাকা বকেয়া মজুরি পরিশোধের বিষয়ে সিদ্ধান্ত গ্রহণ বা স্বাক্ষর করেননি জানিয়ে স্মারকলিপিতে আরও বলা হয়, ‘বকেয়া মজুরি ১১ হাজার টাকা পরিশোধের ব্যাপারে চা-শ্রমিক ইউনিয়নের পক্ষ থেকে কোনো চিঠি চা-বাগান পঞ্চায়েত কমিটি বা ম্যানেজমেন্টের কাছে পাঠানো হয়নি। এরই পরিপ্রেক্ষিতে আমরা জানতে চাই, চা-শ্রমিকদের সম্পূর্ণ বকেয়া মজুরি কেন পরিশোধ করা হবে না?’
১১ হাজার টাকা বকেয়া মঞ্জুরি পরিশোধের সিদ্ধান্ত চা-শ্রমিকেরা মেনে নেননি জানিয়ে স্মারকলিপিতে বলা হয়, সাত মাস অতিবাহিত হলেও ২০২৩-২৪ সালের নতুন মজুরিসহ অন্যান্য বিষয়ে চুক্তির কোনো উদ্যোগ দৃশ্যমান নয়।
সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের কাছে স্মারকলিপি প্রদান শেষে চা-শ্রমিকদের ১০ দফা বাস্তবায়ন সংগ্রাম কমিটির আহ্বায়ক সবুজ তাঁতী বলেন, ‘আমরা খেটে খাওয়া মানুষ। আমরা কারও কাছে ভিক্ষা চাই না। আমরা আমাদের শ্রম-ঘামে অর্জিত টাকা চাই। এখানে এসেও আমরা কোনো আশা পাইনি। আমাদের দাবি অবিলম্বে বাস্তবায়ন না হলে আগামী মাসে দেশের সব চা বাগান বন্ধ করে দেব।’
সংগঠনের অন্যতম উপদেষ্টা আবদুল্লাহ আল ক্বাফী রতন বলেন, ‘শ্রমিকদের মজুরি তিন ভাগের এক ভাগ দেওয়ার চুক্তি মালিকপক্ষের সঙ্গে শ্রম প্রতিমন্ত্রীর হয়েছে। শ্রমিকদের কাছ থেকে এই চুক্তির আগে অনুমতি নেওয়া হয়নি। অনুমতি না হলে এই চুক্তি অবৈধ। সোজা কথায়, পূর্ণ বকেয়া মজুরি দেওয়া না হলে আমরা আদালতে যাব।’
তবে অধিদপ্তরের কর্মকর্তাগণ পূর্বে দেওয়া প্রজ্ঞাপনের পক্ষে অনড় থেকে শ্রমিকদের দাবিসমূহ যথাযথ কর্তৃপক্ষের কাছে উপস্থাপনা করবেন মর্মে আশ্বাস দিয়েছেন বলে জানান তিনি।
রাজধানীর হাজারীবাগ পার্কের পাশে ছুরিকাঘাতে শাহদাত হোসেন আকবর ওরফে শান্ত (১৭) নামে এক কিশোর খুন হয়েছে। গতকাল বৃহস্পতিবার দিবাগত রাত সাড়ে ১১টার দিকে হাজারীবাগ পার্কের পাশে মাদ্রাসার গলিতে গিয়াস উদ্দিনের বাড়ির সামনে এই ছুরিকাঘাতের ঘটনা ঘটে।
১ ঘণ্টা আগেনড়াইলের কালিয়ায় চিরকুট পাঠিয়ে হত্যার হুমকির পর ধানখেত থেকে এক শিশুর হাত বাঁধা মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। গতকাল বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় উপজেলার নড়াগাতী থানার খাশিয়াল ইউনিয়নের পাকুড়িয়া গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
১ ঘণ্টা আগেনওগাঁর মান্দায় একটি ক্লাবের কমিটি গঠন নিয়ে দ্বন্দ্বের জেরে ৫টি মোটরসাইকেল আগুন দিয়ে পুড়িয়ে দেওয়া হয়েছে। এ সময় আরও ৫টি মোটরসাইকেল ভাঙচুর করা হয়। এ সময় প্রতিপক্ষের মারধরে চারজন আহত হন।
১ ঘণ্টা আগেজামালপুরের ইসলামপুরে ঋণ দেওয়ার নামে প্রতারণা চেষ্টার অভিযোগে ছয়জন নারীকে থানায় সোপর্দ করেন এলাকাবাসী। পুলিশ তাঁদেরকে নাশকতার পরিকল্পনা মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠিয়েছে। গ্রেপ্তার নারীদের দাবি, তাঁরা একটি চক্রের প্রতারণার শিকার।
২ ঘণ্টা আগে