ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রতিনিধি
সড়কপথের পর এবার রেলপথে বাংলাদেশ-ভারতের মধ্যে পণ্য আমদানি-রপ্তানি হবে আখাউড়া-আগরতলা ডুয়েলগেজ দিয়ে। গত ২২ আগস্ট থেকে এ পথে পরীক্ষামূলক ট্রেন চলাচল করেছে। ৯ সেপ্টেম্বর বহুল কাঙ্ক্ষিত রেলপথটি উদ্বোধনের জন্য প্রস্তুতি নিচ্ছেন প্রকল্পসংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা।
প্রস্তুতির অংশ হিসেবে গত শনিবার দুপুরে কাজ পরিদর্শন করে বাংলাদেশ রেলওয়ের একটি প্রতিনিধিদল। নেতৃত্ব দেন রেলপথ মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব (উন্নয়ন) মো. ইয়াছিন। ৯ সেপ্টেম্বর ভার্চুয়ালি যুক্ত হয়ে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির রেলপথটি উদ্বোধনের কথা। প্রকল্পটি বাস্তবায়নের ফলে সড়কপথের পাশাপাশি রেলপথেও চট্টগ্রাম বন্দর এবং রাজধানী থেকে পণ্য যাবে সেভেন সিস্টার্স হিসেবে পরিচিত ভারতের উত্তর-পূর্বাঞ্চলীয় রাজ্যগুলোতে।
প্রকল্পসংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা জানান, ২০১৮ সালের জুলাইয়ে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আখাউড়া থেকে ভারতের আগরতলার নিশ্চিন্তপুর পর্যন্ত ১২ দশমিক ২৪ কিলোমিটার দীর্ঘ ডুয়েলগেজ রেলপথ নির্মাণকাজ শুরু হয়। এর মধ্যে ৬ দশমিক ৭৮ কিলোমিটার পড়েছে বাংলাদেশ অংশে। প্রকল্পটি বাস্তবায়নের কাজ করছে ভারতের ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান টেক্সমেকো রেল অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং লিমিটেড। দেড় বছরের মধ্যে শেষ হওয়ার কথা থাকলেও করোনা মহামারিসহ নানা সংকটের কারণে নির্ধারিত সময়ে কাজ শেষ করতে পারেনি ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান।
কয়েক দফায় মেয়াদ বাড়িয়ে বাংলাদেশ অংশে রেললাইন বসানোর কাজ শেষ হয়েছে। এ ছাড়া প্রকল্পের ১৬টি সেতু ও কালভার্টের কাজও শেষ। ইমিগ্রেশন ও কাস্টমস ভবনের নির্মাণকাজ শেষ হয়েছে ৯৫ ভাগ। ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের প্রকল্প ব্যবস্থাপক ভাস্কর বকশি বলেন, উদ্বোধনের দিন সামনে রেখে এখন শেষ মুহূর্তের কাজ চলছে।
বাংলাদেশ অংশের সাড়ে ৬ কিলোমিটার রেলপথ নির্মাণে ব্যয় ধরা হয় প্রায় ২৪১ কোটি টাকা। এই অংশের প্রকল্প পরিচালক আবু জাফর মিয়া বলেন, ভারতের আগরতলা পর্যন্ত রেলপথ চালুর সব কাজ শেষ। ৯ বা ১০ সেপ্টেম্বর দুই দেশের প্রধানমন্ত্রী রেলপথটি উদ্বোধন করবেন। যে কাজগুলো বাকি আছে, সেসব এক সপ্তাহের মধ্যেই শেষ হবে।
এ রেলপথ চালু হলে কলকাতার সঙ্গে আগরতলার দূরত্ব কমবে প্রায় ১ হাজার ১০০ কিলোমিটার। প্রথমে এ পথে পণ্যবাহী ট্রেন চলাচল করবে। পরে চলবে যাত্রীবাহী ট্রেন। রেলপথটি চালু হলে দুই দেশের মধ্যে বাণিজ্য আরও বাড়বে বলে মনে করছেন ব্যবসায়ীরা।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির সভাপতি আজিজুল হক বলেন, রেলপথে পণ্য পরিবহন অনেক বেশি নিরাপদ ও সাশ্রয়ী। আমদানি খরচ যখন কম হবে, তখন ভোক্তাপর্যায়ে কম মূল্যে পণ্য পৌঁছে দেওয়া যাবে।
২০১০ সালের জানুয়ারিতে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ভারত সফরের সময় রেলপথটি নির্মাণে দুই দেশের মধ্যে সমঝোতা স্মারক সই হয়। ৪৭৮ কোটি টাকার প্রকল্পে ৪২১ কোটি টাকা অনুদান দিচ্ছে ভারত।
সড়কপথের পর এবার রেলপথে বাংলাদেশ-ভারতের মধ্যে পণ্য আমদানি-রপ্তানি হবে আখাউড়া-আগরতলা ডুয়েলগেজ দিয়ে। গত ২২ আগস্ট থেকে এ পথে পরীক্ষামূলক ট্রেন চলাচল করেছে। ৯ সেপ্টেম্বর বহুল কাঙ্ক্ষিত রেলপথটি উদ্বোধনের জন্য প্রস্তুতি নিচ্ছেন প্রকল্পসংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা।
প্রস্তুতির অংশ হিসেবে গত শনিবার দুপুরে কাজ পরিদর্শন করে বাংলাদেশ রেলওয়ের একটি প্রতিনিধিদল। নেতৃত্ব দেন রেলপথ মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব (উন্নয়ন) মো. ইয়াছিন। ৯ সেপ্টেম্বর ভার্চুয়ালি যুক্ত হয়ে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির রেলপথটি উদ্বোধনের কথা। প্রকল্পটি বাস্তবায়নের ফলে সড়কপথের পাশাপাশি রেলপথেও চট্টগ্রাম বন্দর এবং রাজধানী থেকে পণ্য যাবে সেভেন সিস্টার্স হিসেবে পরিচিত ভারতের উত্তর-পূর্বাঞ্চলীয় রাজ্যগুলোতে।
প্রকল্পসংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা জানান, ২০১৮ সালের জুলাইয়ে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আখাউড়া থেকে ভারতের আগরতলার নিশ্চিন্তপুর পর্যন্ত ১২ দশমিক ২৪ কিলোমিটার দীর্ঘ ডুয়েলগেজ রেলপথ নির্মাণকাজ শুরু হয়। এর মধ্যে ৬ দশমিক ৭৮ কিলোমিটার পড়েছে বাংলাদেশ অংশে। প্রকল্পটি বাস্তবায়নের কাজ করছে ভারতের ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান টেক্সমেকো রেল অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং লিমিটেড। দেড় বছরের মধ্যে শেষ হওয়ার কথা থাকলেও করোনা মহামারিসহ নানা সংকটের কারণে নির্ধারিত সময়ে কাজ শেষ করতে পারেনি ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান।
কয়েক দফায় মেয়াদ বাড়িয়ে বাংলাদেশ অংশে রেললাইন বসানোর কাজ শেষ হয়েছে। এ ছাড়া প্রকল্পের ১৬টি সেতু ও কালভার্টের কাজও শেষ। ইমিগ্রেশন ও কাস্টমস ভবনের নির্মাণকাজ শেষ হয়েছে ৯৫ ভাগ। ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের প্রকল্প ব্যবস্থাপক ভাস্কর বকশি বলেন, উদ্বোধনের দিন সামনে রেখে এখন শেষ মুহূর্তের কাজ চলছে।
বাংলাদেশ অংশের সাড়ে ৬ কিলোমিটার রেলপথ নির্মাণে ব্যয় ধরা হয় প্রায় ২৪১ কোটি টাকা। এই অংশের প্রকল্প পরিচালক আবু জাফর মিয়া বলেন, ভারতের আগরতলা পর্যন্ত রেলপথ চালুর সব কাজ শেষ। ৯ বা ১০ সেপ্টেম্বর দুই দেশের প্রধানমন্ত্রী রেলপথটি উদ্বোধন করবেন। যে কাজগুলো বাকি আছে, সেসব এক সপ্তাহের মধ্যেই শেষ হবে।
এ রেলপথ চালু হলে কলকাতার সঙ্গে আগরতলার দূরত্ব কমবে প্রায় ১ হাজার ১০০ কিলোমিটার। প্রথমে এ পথে পণ্যবাহী ট্রেন চলাচল করবে। পরে চলবে যাত্রীবাহী ট্রেন। রেলপথটি চালু হলে দুই দেশের মধ্যে বাণিজ্য আরও বাড়বে বলে মনে করছেন ব্যবসায়ীরা।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির সভাপতি আজিজুল হক বলেন, রেলপথে পণ্য পরিবহন অনেক বেশি নিরাপদ ও সাশ্রয়ী। আমদানি খরচ যখন কম হবে, তখন ভোক্তাপর্যায়ে কম মূল্যে পণ্য পৌঁছে দেওয়া যাবে।
২০১০ সালের জানুয়ারিতে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ভারত সফরের সময় রেলপথটি নির্মাণে দুই দেশের মধ্যে সমঝোতা স্মারক সই হয়। ৪৭৮ কোটি টাকার প্রকল্পে ৪২১ কোটি টাকা অনুদান দিচ্ছে ভারত।
গাজীপুর মহানগরীর টঙ্গী পূর্ব থানার হাজতখানার ভেতরে আপসের শর্তে বাদী ও আসামির টাকা লেনদেনের ভিডিও নিয়ে মহানগর পুলিশে তোলপাড় সৃষ্টি হয়েছে। এ সময় ঘটনাস্থলে উপস্থিত এক কনস্টেবলকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়েছে। এ ছাড়া দায়িত্বে অবহেলার কারণে মামলার তদন্ত কর্মকর্তাকে শোকজ ও বদলি এবং ডিউটি অফিসারকে শোকজ করা হয়েছ
২৪ মিনিট আগেরাজধানীর হাজারীবাগের ট্যানারিগুলোকে সাভারের হেমায়েতপুরের চামড়া শিল্পনগরে স্থানান্তর করা হয়েছে প্রায় সাত বছর আগে। কিন্তু ট্যানারির দূষণ এখনো রয়ে গেছে হাজারীবাগে। ওই এলাকায় চামড়া প্রক্রিয়াজাত করতে ব্যবহৃত রাসায়নিকের উৎকট গন্ধ আর খালে প্রবাহিত ট্যানারি বর্জ্য জনজীবনকে দুর্বিষহ করে তুলছে।
২৫ মিনিট আগেপিরোজপুরের ভান্ডারিয়া উপজেলার ভিটাবাড়িয়া ইউনিয়নের শিয়ালকাঠী গ্রামে লোকালয়ে গড়ে ওঠা একটি খামারের কারণে হুমকিতে পড়েছে জনস্বাস্থ্য। গরু, ছাগল ও মুরগির সমন্বয়ে খামারটি করেছেন পিরোজপুর জেলা আওয়ামী লীগের প্রচার সম্পাদক অ্যাডভোকেট শহীদুল হক খান পান্না।
২৫ মিনিট আগেবাংলাদেশ থেকে বিভিন্ন দেশে অভিবাসন, শিক্ষা ও কর্মসংস্থানের লক্ষ্যে যাত্রা করা নাগরিকদের সংখ্যা ক্রমেই বাড়ছে। ইউরোপীয় বিভিন্ন দেশের কনস্যুলেট এবং দূতাবাস কার্যক্রম না থাকায় নাগরিকদের অন্য দেশ অভিমুখী হতে হচ্ছে।
১ ঘণ্টা আগে